
হবিগঞ্জ প্রতিনিধি

হবিগঞ্জের আজমিরীগঞ্জ উপজেলায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে রাসেল মিয়া (৪৫) নামের এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। প্রায় দুই ঘণ্টাব্যাপী চলা এই সংঘর্ষে নারী-পুরুষসহ উভয় পক্ষের অর্ধশতাধিক ব্যক্তি আহত হয়েছেন।
মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত উপজেলার কাকাইলছেও ইউনিয়নের কুমেদপুর এলাকায় এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। পরে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। আহত ব্যক্তিরা আজমিরীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কুমেদপুর এলাকার টেনু মিয়ার ছেলে হান্নান মিয়া ও আনন্দপুর গ্রামের সরকারহাটী এলাকার বাসিন্দা মৃত একরাম হোসেন সওদাগরের ছেলে আল কোরান সওদাগরের লোকজনের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিরোধ চলছিল। এর জেরে সোমবার (৮ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় কাকাইলছেও বাজারে উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হন এবং বেশ কয়েকটি দোকানে ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটে।
এর ধারাবাহিকতায় মঙ্গলবার সকালে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে উভয় পক্ষ ফের সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষে গুরুতর আহত রাসেল মিয়াকে স্বজনেরা উদ্ধার করে আজমিরীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। নিহত রাসেল মিয়া কাকাইলছেও ইউনিয়নের কুমেদপুর এলাকার ছুরত মিয়ার ছেলে।
আহত ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন রাব্বি মিয়া (১৮), ছাব্বির (২১), ইন্তাজ আলী (১৬), সেলিম (২৫), বাবলু (৩৫), জিয়াউর রহমান (৫০), তকদির (২৮), আলতু মিয়া (১৮), রায়হান (২৮), আশরাফ উদ্দিন (২৪), মাসুম (২৬), জীবন (২৮) ও আমেনা খাতুনসহ (২৫) আরও অনেকে।
আজমিরীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক অভিজিৎ পাল জানান, হাসপাতালে আনার পর রাসেল মিয়াকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। ময়নাতদন্ত শেষে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।
আজমিরীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আকবর হোসেন বলেন, বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়াতে ওই এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

হবিগঞ্জের আজমিরীগঞ্জ উপজেলায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে রাসেল মিয়া (৪৫) নামের এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। প্রায় দুই ঘণ্টাব্যাপী চলা এই সংঘর্ষে নারী-পুরুষসহ উভয় পক্ষের অর্ধশতাধিক ব্যক্তি আহত হয়েছেন।
মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত উপজেলার কাকাইলছেও ইউনিয়নের কুমেদপুর এলাকায় এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। পরে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। আহত ব্যক্তিরা আজমিরীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কুমেদপুর এলাকার টেনু মিয়ার ছেলে হান্নান মিয়া ও আনন্দপুর গ্রামের সরকারহাটী এলাকার বাসিন্দা মৃত একরাম হোসেন সওদাগরের ছেলে আল কোরান সওদাগরের লোকজনের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিরোধ চলছিল। এর জেরে সোমবার (৮ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় কাকাইলছেও বাজারে উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হন এবং বেশ কয়েকটি দোকানে ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটে।
এর ধারাবাহিকতায় মঙ্গলবার সকালে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে উভয় পক্ষ ফের সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষে গুরুতর আহত রাসেল মিয়াকে স্বজনেরা উদ্ধার করে আজমিরীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। নিহত রাসেল মিয়া কাকাইলছেও ইউনিয়নের কুমেদপুর এলাকার ছুরত মিয়ার ছেলে।
আহত ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন রাব্বি মিয়া (১৮), ছাব্বির (২১), ইন্তাজ আলী (১৬), সেলিম (২৫), বাবলু (৩৫), জিয়াউর রহমান (৫০), তকদির (২৮), আলতু মিয়া (১৮), রায়হান (২৮), আশরাফ উদ্দিন (২৪), মাসুম (২৬), জীবন (২৮) ও আমেনা খাতুনসহ (২৫) আরও অনেকে।
আজমিরীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক অভিজিৎ পাল জানান, হাসপাতালে আনার পর রাসেল মিয়াকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। ময়নাতদন্ত শেষে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।
আজমিরীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আকবর হোসেন বলেন, বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়াতে ওই এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) রাজশাহী জেলা আহ্বায়ক মো. সাইফুল ইসলামের দ্রুত অপসারণ দাবি করেছেন দলটির একাংশের নেতাকর্মীরা। তারা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, কেন্দ্র সিদ্ধান্ত না নিলে তারা নিজেরাই পদত্যাগ করবেন।
১ দিন আগে
কিশোরগঞ্জ-১ (সদর ও হোসেনপুর) আসনে বিএনপির মনোনয়নবঞ্চিত তিন নেতা এক মঞ্চে এসে মনোনীত প্রার্থীর বিরুদ্ধে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছেন। রবিবার রাতের এ ঘটনায় জেলা রাজনীতিতে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে।
১ দিন আগে
রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানার শাহজাহান রোডের একটি বাসায় মা-মেয়েকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। আজ সোমবার সকালে পুলিশ খবর পেয়ে শাহজাহান রোডের ঘটনাস্থলে যায়।
১ দিন আগে
পদত্যাগ করা নেতারা হলেন— সাদুল্লাপুর ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ড জামায়াতে হিন্দু শাখার সভাপতি মনোজ মল্লিক, সহসভাপতি বিমল বালা, উপদেষ্টা নারায়ণ হালদার এবং সদস্য দুলাল মল্লিক, সবুজ মল্লিক, সুভাষ মধু, প্রকাশ সরকার, প্রদীপ ঢালী ও শিশির মল্লিক।
১ দিন আগে