ভেঙে ফেলা হচ্ছে নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাস্কর্য ‘অঞ্জলি লহ মোর’

ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
আপডেট : ১৮ জুন ২০২৫, ১৪: ০১

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্মিত ‘অঞ্জলি লহ মোর’ ভাস্কর্যটি ভেঙে ফেলা হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন প্রশাসনের আদেশেই ছুটি চলাকালে এটি ভাঙা হচ্ছে।

ভাস্কর্যটি নির্মাণ করা হয়েছিল ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসে বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদ ভবন এবং পুরাতন কলা অনুষদ ভবনের মাঝামাঝি পুকুরে। ভাস্কর্যটি নির্মাণ করেছিলেন সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. সৌমিত্র শেখর।

ভাস্কর্য ভাঙার বিষয়ে জানতে চাইলে রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘এ বিষয়ে পরিকল্পনা ও প্রকৌশল দপ্তর ভালো বলতে পারবে।’

প্রকৌশল দপ্তরের উপপ্রধান প্রকৌশলী মো. মাহবুবুল ইসলামের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি অবগত নই। আপনি পরিকল্পনা দপ্তর ও প্রকল্প পরিচালকের সঙ্গে কথা বলুন।’

পরিকল্পনা, উন্নয়ন ও ওয়ার্কস দপ্তরের পরিচালক মো. হাফিজুর রহমান বলেন, ‘ভাস্কর্যটা বর্তমান প্রশাসন গ্রহণ করছে না। তাই এটি ভেঙে ফেলা হচ্ছে। উপাচার্য স্যারের পক্ষ থেকেই সিদ্ধান্ত এসেছে।’

উপাচার্যের রুটিন দায়িত্ব পালন করা ট্রেজারার অধ্যাপক ড. জয়নুল আবেদীন সিদ্দিকী বলেন, ‘এ বিষয়ে অনেক আগেই বিভিন্ন বিভাগের ডিনসহ সবাইকে নিয়ে একটা সিদ্ধান্ত হয়েছিল। এটা সম্ভবত সেই সিদ্ধান্তের কারণেই হচ্ছে।’

ad
ad

মাঠের রাজনীতি থেকে আরও পড়ুন

সাপের কামড়ে প্রাণ গেল ইজিবাইকের চালকের

১ দিন আগে

হঠাৎ ঝড়ে ঘরবাড়ি-গাছপালা লণ্ডভণ্ড, পান বরজের ব্যাপক ক্ষতি

ঝড়ের কবলে পড়া এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঝড়ের পর গাছে চাপা পড়ে জাটিয়া ইউনিয়নের নিজতুলন্দর গ্রামের সুরুজ আলীর দুটি, নুরুল ইসলামের একটি, আব্দুর রহিমের দুটি, আবু সিদ্দিকের একটি ও ইদ্রিস আলীর দুটি এবং সোহাগী ইউনিয়নের মনোহরপুর গ্রামের রিপনের দুটি, শাহ্ নেওয়াজের একটি ও সিরাজুল ইসলামের একটি বসতঘর ভেঙে গেছে

১ দিন আগে

আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারওয়ার আলম এখন সিলেটের ডিসি

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের কর্মকর্তা সারোয়ার আলমকে সিলেট জেলার জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পদে বদলি ও পদায়ন করা হলো। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।

১ দিন আগে

৩ দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি ৪৩তম নন-ক্যাডারদের

প্রার্থীরা জানান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যুব উন্নয়ন, স্থানীয় সরকার ও প্রশাসনসহ বিভিন্ন দপ্তরে বিপুলসংখ্যক শূন্য পদ রয়েছে। অথচ সরকারি উদাসীনতার কারণে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার সুপারিশপ্রাপ্তরা নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এর ফলে দেশের সামগ্রিক প্রশাসনিক কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। একদিকে শূন্যপদ বাড়ছে, অন্যদি

২ দিন আগে