
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত রাজশাহী জেলার বিভিন্ন স্থানে গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এসব জানাজায় বিএনপি, জামায়াতসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষ অংশ নেন।
এদিকে ঢাকায় কেন্দ্রীয় জানাজায় অংশ নিতে রাজশাহী থেকেও বিএনপির নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের একটি অংশ আগেই রাজধানীতে যান।
জেলা ও মহানগর বিএনপি সূত্রে জানা যায়, বুধবার বাদ জোহর রাজশাহী নগরীর টিকাপাড়া কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠে ২৪ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির উদ্যোগে গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রায় ৭০০ থেকে ৮০০ মুসল্লি অংশ নেন। জানাজায় উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী মহানগর বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট এরশাদ আলী ঈসা, বোয়ালিয়া থানা পূর্ব বিএনপির সভাপতি মো. আশরাফুল ইসলাম নিপু, সাধারণ সম্পাদক মো. আলাউদ্দিন, ২৪ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সিনিয়র সভাপতি প্রফেসর মো. একরামুল হকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।
এদিকে, দুপুরে রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার ভবানীগঞ্জ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে বিএনপির উদ্যোগে গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রায় ৪৫০ থেকে ৫০০ মুসল্লি অংশ নেন। জানাজায় উপস্থিত ছিলেন ভবানীগঞ্জ পৌর বিএনপির সভাপতি মো. আব্দুর রাজ্জাক, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর বাগমারা উপজেলা শাখার নায়েবে আমীর ও রাজশাহী-৪ (বাগমারা) আসনে জামায়াত মনোনীত প্রার্থী ডা. মো. আব্দুল বারী, বাগমারা উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুস সোবহান, জামায়াতের উপজেলা আমীর মো. হারুনর রশীদসহ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ।
এছাড়া বিএনপি ও জামায়াত মনোনীত প্রার্থী ডিএম জিয়াউর রহমান জিয়া এবং ডা. আব্দুল বারীর নির্দেশনায় বাগমারা উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে মোট আটটি স্থানে একযোগে গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজা শেষে বক্তারা বেগম খালেদা জিয়ার দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবন ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় তাঁর ভূমিকার কথা স্মরণ করেন এবং তাঁর আদর্শ অনুসরণ করে গণতান্ত্রিক আন্দোলন অব্যাহত রাখার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
ডা. আব্দুল বারী বলেন, “একজন আপসহীন ও সাহসী নেত্রীকে আমরা হারালাম। মহান আল্লাহ যেন তাঁকে জান্নাতের সর্বোচ্চ মাকাম দান করেন।”
একই দিন বিকেল সোয়া চারটার দিকে রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার ডাইংপাড়া চত্বরে বিএনপির পার্টি অফিস প্রাঙ্গণে উপজেলা বিএনপি ও সহযোগী অঙ্গসংগঠনের উদ্যোগে গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রায় ৩০০ থেকে ৩৫০ মুসল্লি অংশ নেন। জানাজায় উপস্থিত ছিলেন গোদাগাড়ী পৌর বিএনপির সভাপতি মজিবুর রহমান, সিনিয়র সহ-সভাপতি আবদুল ওহাব, সাবেক আহ্বায়ক আলহাজ্ব মেসের আলী (মাস্টার), সাবেক মেয়র মো. আনোয়ারুল ইসলাম চৌধুরী এবং কাকনহাট পৌর বিএনপির সভাপতি মো. জিয়াউক হকসহ বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীরা।
বক্তারা বলেন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া গণতন্ত্র ও জাতীয় স্বার্থ রক্ষায় ছিলেন আপসহীন এক সংগ্রামী নেত্রী।
সব জানাজা শেষে মরহুমা বেগম খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয় এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার ও দেশের মানুষের প্রতি গভীর সমবেদনা জানানো হয়।

বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত রাজশাহী জেলার বিভিন্ন স্থানে গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এসব জানাজায় বিএনপি, জামায়াতসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষ অংশ নেন।
এদিকে ঢাকায় কেন্দ্রীয় জানাজায় অংশ নিতে রাজশাহী থেকেও বিএনপির নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের একটি অংশ আগেই রাজধানীতে যান।
জেলা ও মহানগর বিএনপি সূত্রে জানা যায়, বুধবার বাদ জোহর রাজশাহী নগরীর টিকাপাড়া কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠে ২৪ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির উদ্যোগে গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রায় ৭০০ থেকে ৮০০ মুসল্লি অংশ নেন। জানাজায় উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী মহানগর বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট এরশাদ আলী ঈসা, বোয়ালিয়া থানা পূর্ব বিএনপির সভাপতি মো. আশরাফুল ইসলাম নিপু, সাধারণ সম্পাদক মো. আলাউদ্দিন, ২৪ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সিনিয়র সভাপতি প্রফেসর মো. একরামুল হকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।
এদিকে, দুপুরে রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার ভবানীগঞ্জ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে বিএনপির উদ্যোগে গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রায় ৪৫০ থেকে ৫০০ মুসল্লি অংশ নেন। জানাজায় উপস্থিত ছিলেন ভবানীগঞ্জ পৌর বিএনপির সভাপতি মো. আব্দুর রাজ্জাক, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর বাগমারা উপজেলা শাখার নায়েবে আমীর ও রাজশাহী-৪ (বাগমারা) আসনে জামায়াত মনোনীত প্রার্থী ডা. মো. আব্দুল বারী, বাগমারা উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুস সোবহান, জামায়াতের উপজেলা আমীর মো. হারুনর রশীদসহ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ।
এছাড়া বিএনপি ও জামায়াত মনোনীত প্রার্থী ডিএম জিয়াউর রহমান জিয়া এবং ডা. আব্দুল বারীর নির্দেশনায় বাগমারা উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে মোট আটটি স্থানে একযোগে গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজা শেষে বক্তারা বেগম খালেদা জিয়ার দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবন ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় তাঁর ভূমিকার কথা স্মরণ করেন এবং তাঁর আদর্শ অনুসরণ করে গণতান্ত্রিক আন্দোলন অব্যাহত রাখার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
ডা. আব্দুল বারী বলেন, “একজন আপসহীন ও সাহসী নেত্রীকে আমরা হারালাম। মহান আল্লাহ যেন তাঁকে জান্নাতের সর্বোচ্চ মাকাম দান করেন।”
একই দিন বিকেল সোয়া চারটার দিকে রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার ডাইংপাড়া চত্বরে বিএনপির পার্টি অফিস প্রাঙ্গণে উপজেলা বিএনপি ও সহযোগী অঙ্গসংগঠনের উদ্যোগে গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রায় ৩০০ থেকে ৩৫০ মুসল্লি অংশ নেন। জানাজায় উপস্থিত ছিলেন গোদাগাড়ী পৌর বিএনপির সভাপতি মজিবুর রহমান, সিনিয়র সহ-সভাপতি আবদুল ওহাব, সাবেক আহ্বায়ক আলহাজ্ব মেসের আলী (মাস্টার), সাবেক মেয়র মো. আনোয়ারুল ইসলাম চৌধুরী এবং কাকনহাট পৌর বিএনপির সভাপতি মো. জিয়াউক হকসহ বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীরা।
বক্তারা বলেন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া গণতন্ত্র ও জাতীয় স্বার্থ রক্ষায় ছিলেন আপসহীন এক সংগ্রামী নেত্রী।
সব জানাজা শেষে মরহুমা বেগম খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয় এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার ও দেশের মানুষের প্রতি গভীর সমবেদনা জানানো হয়।

তফসিল ঘোষণার আগেই ফরিদপুর-৩ আসন থেকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন এ কে আজাদ। সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে তখন থেকেই তিনি এলাকায় বেশ সরব ছিলেন। বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ, নেতাকর্মীদের সঙ্গে বৈঠক, সাধারণ মানুষের সঙ্গে গণসংযোগসহ নানা তৎপরতায় তাকে নিয়মিত দেখা গেছে। এত
১ দিন আগে
সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিনে এ দুই আসনের প্রার্থিতা নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়েছে। বিএনপির দুই মনোনয়নপ্রত্যাশীর একজন ভিন্ন দল ও আরেকজন স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ায় দুই আসনে ভোটের হিসাব-নিকাশও নতুন করে করতে শুরু করে দিয়েছেন নেতাকর্মী ও সমর্থকরা।
২ দিন আগে
বিএনপিকে ইঙ্গিত করে রুমিন ফারহানা বলেন, ‘এবার সময় আসছে পরিবর্তনের। এই ভোট হবে অন্যায়ের বিরুদ্ধে। এই ভোট হবে জুলুমের বিপক্ষে। এই ভোট হবে ১৭ বছর যেই মহিলা মাঠে ছিল, তার পক্ষে। এই ভোট হবে যখন আপনারা মামলা–হামলায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন, তখন যে মানুষ আপনাদের পক্ষে সংসদে এবং সংসদের বাইরে কথা বলেছে, এই ভোট
২ দিন আগে
উল্লেখ্য, পঞ্চগড়-১ আসনে জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী ছিলেন মো. ইকবাল হোসাইন। তিনি মনোনয়নপত্র সংগ্রহসহ দীর্ঘদিন প্রচার-প্রচারণা চালিয়েছিলেন। তবে জামায়াত ও এনসিপির মধ্যে আসন সমঝোতা হওয়ায় জোটের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই আসনে এনসিপির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমকে প্রার্থী ঘোষণা করা হয়। পরে ইকবাল হোসাইন
২ দিন আগে