নাটোর প্রতিনিধি
দেশ গঠনের এ যাত্রায়ও আমরা কোন আপস করবো না মন্তব্য করে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, আপনাদের অধিকারের জন্য আমরা সব রাজপথে থাকবো। যেভাবে ঐক্যবদ্ধ ভাবে ফ্যাসিবাদের পতন ঘটিয়েছিলাম, সেই একই ভাবে আমরা দেশ গঠন করবো।
সোমবার (৭ জুলাই) দুপুরে নাটোর শহরের মাদ্রাসা মোড়ে (স্বাধীনতা চত্বরে) পদযাত্রায় এক বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘২৪-এ গণঅভ্যুত্থানে সবাই মিলে এক হয়ে ফ্যাসিবাদ স্বৈরাচার শেখ হাসিনার সরকারের পতন ঘটিয়েছিলাম। ফ্যাসিবাদ থেকে শিক্ষা না নিলে পরিণত ভালো হবে না। ফ্যাসিবাদী সরকারের পতন হলেই হবে না, দেশ সংস্কারের মাধ্যমে নতুনভাবে বাংলাদেশ গঠন করতে হবে। আপনারা আস্থা রাখুন, যেভাবে গণঅভ্যুত্থানে আমরা আপস করিনি এবং দেশ গঠনের এ যাত্রায়ও আমরা আপস করবো না। আপনাদের অধিকারের জন্য আমরা সব রাজপথে থাকবো। আমরা বিশ্বাস করি, যেভাবে ঐক্যবদ্ধ ভাবে ফ্যাসিবাদের পতন ঘটিয়েছিলাম। সেই একই ভাবে আমরা দেশ গঠন করবো।’
শহীদদের বিষয়ে নাহিদ বলেন, ‘গণঅভ্যুত্থানে আমার ভাই-বোন শহীদ হয়েছেন। তাদের শহীদী মর্যাদা নিশ্চিত করতে হবে। সংবিধানে তাদের স্বীকৃতি থাকতে হবে। সেজন্য প্রয়োজন আমাদের জুলাই সনদ। যে সব মানুষ গণঅভ্যুত্থানে শহীদ হয়েছিলেন, তাদের জুলাই সনদ ও স্বীকৃতি দিতে হবে। সেজন্য আমরা কোনও ধরনের টালবাহানা ও ষড়যন্ত্র মেনে নেবো না। গণঅভ্যুত্থানে ফ্যাসিবাদদের সঙ্গে কোনও আপস করিনি, দেশ গঠনে আমরা কারও সঙ্গে আপস করবো না। নতুন বাংলাদেশ বির্নিমাণে সহযোগিতা করবেন।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাস নাটোর থেকে মুক্ত করবেন। ২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে নাটোরের ছাত্র-জনতা শিক্ষক সমাজ রাজপথে নেমে ঐক্যবদ্ধ থেকে ফ্যাসিবাদকে সরিয়েছিলেন। আমরা এত উন্নয়নের গল্প শুনেছি, নাটোরে এসে দেখি কিছু নেই। কোনও ভালো কলেজ নেই, গ্যাস নেই। নাটোরে আমরা শক্তিশালী নেতৃত্ব পেতে যাচ্ছি। সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ নাটোরের মাটি থেকে চিরতরে নির্মৃল করতে পারবো।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন– উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন, ডা. তাসলিমা জারা, মুখ্য সমন্বয়ক নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারী, নাটোর জেলা যুগ্ম সমন্বয়কারী আব্দুল মান্নাফসহ কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতাকর্মীরা।
দেশ গঠনের এ যাত্রায়ও আমরা কোন আপস করবো না মন্তব্য করে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, আপনাদের অধিকারের জন্য আমরা সব রাজপথে থাকবো। যেভাবে ঐক্যবদ্ধ ভাবে ফ্যাসিবাদের পতন ঘটিয়েছিলাম, সেই একই ভাবে আমরা দেশ গঠন করবো।
সোমবার (৭ জুলাই) দুপুরে নাটোর শহরের মাদ্রাসা মোড়ে (স্বাধীনতা চত্বরে) পদযাত্রায় এক বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘২৪-এ গণঅভ্যুত্থানে সবাই মিলে এক হয়ে ফ্যাসিবাদ স্বৈরাচার শেখ হাসিনার সরকারের পতন ঘটিয়েছিলাম। ফ্যাসিবাদ থেকে শিক্ষা না নিলে পরিণত ভালো হবে না। ফ্যাসিবাদী সরকারের পতন হলেই হবে না, দেশ সংস্কারের মাধ্যমে নতুনভাবে বাংলাদেশ গঠন করতে হবে। আপনারা আস্থা রাখুন, যেভাবে গণঅভ্যুত্থানে আমরা আপস করিনি এবং দেশ গঠনের এ যাত্রায়ও আমরা আপস করবো না। আপনাদের অধিকারের জন্য আমরা সব রাজপথে থাকবো। আমরা বিশ্বাস করি, যেভাবে ঐক্যবদ্ধ ভাবে ফ্যাসিবাদের পতন ঘটিয়েছিলাম। সেই একই ভাবে আমরা দেশ গঠন করবো।’
শহীদদের বিষয়ে নাহিদ বলেন, ‘গণঅভ্যুত্থানে আমার ভাই-বোন শহীদ হয়েছেন। তাদের শহীদী মর্যাদা নিশ্চিত করতে হবে। সংবিধানে তাদের স্বীকৃতি থাকতে হবে। সেজন্য প্রয়োজন আমাদের জুলাই সনদ। যে সব মানুষ গণঅভ্যুত্থানে শহীদ হয়েছিলেন, তাদের জুলাই সনদ ও স্বীকৃতি দিতে হবে। সেজন্য আমরা কোনও ধরনের টালবাহানা ও ষড়যন্ত্র মেনে নেবো না। গণঅভ্যুত্থানে ফ্যাসিবাদদের সঙ্গে কোনও আপস করিনি, দেশ গঠনে আমরা কারও সঙ্গে আপস করবো না। নতুন বাংলাদেশ বির্নিমাণে সহযোগিতা করবেন।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাস নাটোর থেকে মুক্ত করবেন। ২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে নাটোরের ছাত্র-জনতা শিক্ষক সমাজ রাজপথে নেমে ঐক্যবদ্ধ থেকে ফ্যাসিবাদকে সরিয়েছিলেন। আমরা এত উন্নয়নের গল্প শুনেছি, নাটোরে এসে দেখি কিছু নেই। কোনও ভালো কলেজ নেই, গ্যাস নেই। নাটোরে আমরা শক্তিশালী নেতৃত্ব পেতে যাচ্ছি। সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ নাটোরের মাটি থেকে চিরতরে নির্মৃল করতে পারবো।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন– উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন, ডা. তাসলিমা জারা, মুখ্য সমন্বয়ক নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারী, নাটোর জেলা যুগ্ম সমন্বয়কারী আব্দুল মান্নাফসহ কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতাকর্মীরা।
স্থানীয়রা জানান, লক্ষ্মী পূজার দিনে নদীতে গঙ্গাস্নান করলে পাপমোচন হয় এবং পূজা দিলে মনোবাসনা পূরণ হয়। এক সময় এখানে যাত্রা, সার্কাস, পুতুলনাচ থাকলেও এখন তা বদলে জায়গা নিয়েছে আধুনিক রাইড ও বিনোদনের নানা আয়োজন।
১৬ ঘণ্টা আগেতিন ঘণ্টায়ও নিয়ন্ত্রণে আসেনি সাভারের আশুলিয়ার পলমল গ্রুপের পোশাক কারখানার আগুন। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ৯টি ইউনিট। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে উপস্থিত রয়েছেন পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা।
১৭ ঘণ্টা আগেলিখিত বক্তব্যে মামলার বাদী রঞ্জু আহমেদ বলেন, ২০০৯ সালের ৬ অক্টোবর রায়পুর গ্রামে মোটরসাইকেলে বাজারে যাওয়ার পথে প্রতিপক্ষরা তার ওপর হামলা চালায়। তাকে বাঁচাতে গেলে তার বাবা শামসুল ইসলাম, ভাই মনিরুল ইসলাম ও মন্টুকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করা হয়। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান মন্টু।
১৮ ঘণ্টা আগেসাভারের আশুলিয়ায় আয়েশা গার্মেন্টস নামে একটি পোশাক কারখানায় আগুন লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ছয়টি ইউনিট কাজ করছে।
১৯ ঘণ্টা আগে