
রাজশাহী ব্যুরো

রাজশাহীর পবা উপজেলার বাগসারা এলাকায় এক নারীর বিবস্ত্র লাশ উদ্ধারের ৭২ ঘণ্টার মধ্যেই হত্যার রহস্য উদঘাটন করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় জড়িত অভিযোগে তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে একজন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
গ্রেপ্তাররা হলেন—বাগসারা গ্রামের আব্দুল বারেকের ছেলে মো. তারা মিয়া (৩৩), মহানন্দাখালী এলাকার ইছুল মণ্ডলের ছেলে ফারুক হোসেন (৩০) ও একই এলাকার এন্তাজ আলীর ছেলে হেলাল উদ্দিন (২৩)।
রাজশাহী মহানগর পুলিশ (আরএমপি) জানায়, নিহত নারীর নাম বিউটি বেগম। ধানখেত থেকে তাঁর লাশ উদ্ধারের পর পবা থানা পুলিশ ও মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের যৌথ অভিযানে হত্যার রহস্য উদঘাটন হয়।
তদন্ত কর্মকর্তা এসআই শারিফুর রায়হান তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় আসামিদের শনাক্ত করেন। পরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রোববার গভীর রাতে নগরীর সোনাদিঘী মোড় থেকে তারা মিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর ধারাবাহিক অভিযানে মহানন্দাখালী থেকে ফারুক হোসেন ও পিল্লাপাড়া থেকে হেলাল উদ্দিনকে আটক করা হয়।
সোমবার আদালতে হাজির করা হলে তারা মিয়া ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়ে হত্যার দায় স্বীকার করেন।
নিহতের ছেলে মো. মিলন প্রাং জানান, তাঁর মা প্রায় ১৫ বছর আগে স্বামীর সংসার ছেড়ে রাজশাহীর আলাইবিদিরপুর এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতেন ও স্থানীয় একটি হোটেলে কাজ করতেন। দুই বছর আগে তিনি গাইবান্ধার রাশেদ নামে এক ব্যক্তিকে বিয়ে করেন।
পুলিশ জানিয়েছে, মামলার তদন্ত অব্যাহত রয়েছে এবং আরও কেউ জড়িত থাকলে তাঁদেরও আইনের আওতায় আনা হবে।

রাজশাহীর পবা উপজেলার বাগসারা এলাকায় এক নারীর বিবস্ত্র লাশ উদ্ধারের ৭২ ঘণ্টার মধ্যেই হত্যার রহস্য উদঘাটন করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় জড়িত অভিযোগে তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে একজন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
গ্রেপ্তাররা হলেন—বাগসারা গ্রামের আব্দুল বারেকের ছেলে মো. তারা মিয়া (৩৩), মহানন্দাখালী এলাকার ইছুল মণ্ডলের ছেলে ফারুক হোসেন (৩০) ও একই এলাকার এন্তাজ আলীর ছেলে হেলাল উদ্দিন (২৩)।
রাজশাহী মহানগর পুলিশ (আরএমপি) জানায়, নিহত নারীর নাম বিউটি বেগম। ধানখেত থেকে তাঁর লাশ উদ্ধারের পর পবা থানা পুলিশ ও মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের যৌথ অভিযানে হত্যার রহস্য উদঘাটন হয়।
তদন্ত কর্মকর্তা এসআই শারিফুর রায়হান তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় আসামিদের শনাক্ত করেন। পরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রোববার গভীর রাতে নগরীর সোনাদিঘী মোড় থেকে তারা মিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর ধারাবাহিক অভিযানে মহানন্দাখালী থেকে ফারুক হোসেন ও পিল্লাপাড়া থেকে হেলাল উদ্দিনকে আটক করা হয়।
সোমবার আদালতে হাজির করা হলে তারা মিয়া ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়ে হত্যার দায় স্বীকার করেন।
নিহতের ছেলে মো. মিলন প্রাং জানান, তাঁর মা প্রায় ১৫ বছর আগে স্বামীর সংসার ছেড়ে রাজশাহীর আলাইবিদিরপুর এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতেন ও স্থানীয় একটি হোটেলে কাজ করতেন। দুই বছর আগে তিনি গাইবান্ধার রাশেদ নামে এক ব্যক্তিকে বিয়ে করেন।
পুলিশ জানিয়েছে, মামলার তদন্ত অব্যাহত রয়েছে এবং আরও কেউ জড়িত থাকলে তাঁদেরও আইনের আওতায় আনা হবে।

খবর পেয়ে পুলিশ হাসপাতালে যায় এবং মৃত ব্যক্তির পকেট তল্লাশি করে ৬১ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করে। নিহতের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। তবে, কে বা কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে তা নিশ্চিত করতে পারেনি পুলিশ।
১৮ ঘণ্টা আগে
তারাগঞ্জ থানার এসআই ছাইয়ুম হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। রোববার (৭ ডিসেম্বর) সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মোনাববর হোসেন।
২০ ঘণ্টা আগে
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায় বলেন, পঞ্চগড়ের তাপমাত্রা মৃদু শৈত্যপ্রবাহের ঘরে নেমেছে। কারণ হিসেবে বলেন, তাপমাত্রার পারদ ৮ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে থাকলে সেটিকে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ ধরা হয়। ডিসেম্বরেই তাপমাত্রা আরো কমে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ দেখা দিতে পারে
২১ ঘণ্টা আগে