
রাজশাহী ব্যুরো

রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার নওপাড়া ইউনিয়নের পালশা গ্রামে স্থানীয় বিএনপি কার্যালয়ে ভাঙচুর চালিয়েছে দুর্বৃত্তরা। সোমবার গভীর রাতে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সোমবার সন্ধ্যায় ব্যারিস্টার রেজাউল করিমের উদ্যোগে পালশা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় এক দোয়া ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। প্রায় দুই হাজার মানুষ ওই অনুষ্ঠানে অংশ নেন। সভাটি শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হলেও রাতের অন্ধকারে হামলার ঘটনা ঘটে।
রাতের কয়েক ঘণ্টা পর পালশা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশে অবস্থিত বিএনপি কার্যালয়ে ঢুকে দুর্বৃত্তরা ভাঙচুর চালায়। তারা অফিসে রাখা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ছবি ভাঙচুর করে। এছাড়া অফিসের চেয়ার, টেবিল ও অন্যান্য আসবাবপত্রও নষ্ট করা হয়।
নওপাড়া ইউনিয়ন কৃষকদলের সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল মতিন অভিযোগ করেন, “বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সুবিধাভোগী ও বিএনপির নামধারী কিছু লোক রাতের আঁধারে এই ভাঙচুর চালিয়েছে। ব্যারিস্টার রেজাউলের আয়োজনে বিপুল সমাগম দেখে প্রতিপক্ষরা ক্ষুব্ধ হয়ে হামলা করেছে।”
ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক রায়হানুল ইসলাম বলেন, “দুষ্কৃতকারীরা বিএনপির মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করতে চায়। আমরা এই ন্যাক্কারজনক ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই এবং দ্রুত বিচার দাবি করছি।”
ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি মাহাবুর মণ্ডল বলেন, “শহীদ জিয়ার আদর্শে বিশ্বাসীরা কখনো তাঁর ছবি ভাঙতে পারে না। যারা করেছে, তারা আওয়ামী লীগের দোসর। দ্রুত তদন্ত করে দোষীদের শাস্তি দিতে হবে।”
ওয়ার্ড কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক সেলিম রেজা বলেন, “এটি পরিকল্পিত হামলা। আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগী এক শ্রেণির লোক এই ভাঙচুর ঘটিয়েছে। আমরা দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।”
দুর্গাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আতিকুল ইসলাম বলেন, “এ ঘটনায় এখনো কেউ লিখিত অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার নওপাড়া ইউনিয়নের পালশা গ্রামে স্থানীয় বিএনপি কার্যালয়ে ভাঙচুর চালিয়েছে দুর্বৃত্তরা। সোমবার গভীর রাতে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সোমবার সন্ধ্যায় ব্যারিস্টার রেজাউল করিমের উদ্যোগে পালশা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় এক দোয়া ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। প্রায় দুই হাজার মানুষ ওই অনুষ্ঠানে অংশ নেন। সভাটি শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হলেও রাতের অন্ধকারে হামলার ঘটনা ঘটে।
রাতের কয়েক ঘণ্টা পর পালশা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশে অবস্থিত বিএনপি কার্যালয়ে ঢুকে দুর্বৃত্তরা ভাঙচুর চালায়। তারা অফিসে রাখা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ছবি ভাঙচুর করে। এছাড়া অফিসের চেয়ার, টেবিল ও অন্যান্য আসবাবপত্রও নষ্ট করা হয়।
নওপাড়া ইউনিয়ন কৃষকদলের সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল মতিন অভিযোগ করেন, “বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সুবিধাভোগী ও বিএনপির নামধারী কিছু লোক রাতের আঁধারে এই ভাঙচুর চালিয়েছে। ব্যারিস্টার রেজাউলের আয়োজনে বিপুল সমাগম দেখে প্রতিপক্ষরা ক্ষুব্ধ হয়ে হামলা করেছে।”
ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক রায়হানুল ইসলাম বলেন, “দুষ্কৃতকারীরা বিএনপির মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করতে চায়। আমরা এই ন্যাক্কারজনক ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই এবং দ্রুত বিচার দাবি করছি।”
ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি মাহাবুর মণ্ডল বলেন, “শহীদ জিয়ার আদর্শে বিশ্বাসীরা কখনো তাঁর ছবি ভাঙতে পারে না। যারা করেছে, তারা আওয়ামী লীগের দোসর। দ্রুত তদন্ত করে দোষীদের শাস্তি দিতে হবে।”
ওয়ার্ড কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক সেলিম রেজা বলেন, “এটি পরিকল্পিত হামলা। আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগী এক শ্রেণির লোক এই ভাঙচুর ঘটিয়েছে। আমরা দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।”
দুর্গাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আতিকুল ইসলাম বলেন, “এ ঘটনায় এখনো কেউ লিখিত অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

শরীয়তপুরের ডামুড্যায় অটোরিকশার ইলেকট্রিক মোটরে ওড়না পেঁচিয়ে দেহ থেকে মাথা বিচ্ছিন্ন হয়ে নাসিমা বেগম (৩২) নামে এক পোশাকশ্রমিকের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। সোমবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার ইসলামপুর ইউনিয়নের কুতুবপুর এলাকায় ডামুড্যা–শরীয়তপুর সদর সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১৩ ঘণ্টা আগে
নাশকতার পরিকল্পনা ও গত ৫ আগস্টের পর দায়ের হওয়া মামলায় নেত্রকোণায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের আট নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। জেলা শহর ছাড়াও বারহাট্টা উপজেলার বিভিন্ন স্থান থেকে রোববার রাতে এ গ্রেপ্তার অভিযান চালানো হয়।
১৩ ঘণ্টা আগে
পুলিশ হেফাজতে থাকা প্রধান অভিযুক্তের বক্তব্য গণমাধ্যমে প্রচার হওয়া অত্যন্ত দুঃখজনক ও নিন্দনীয় জানিয়ে তারা বলেন, এতে তদন্তের স্বচ্ছতা ও বিচারপ্রক্রিয়া নিয়ে উদ্বেগের সৃষ্টি হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
আওয়ামী লীগের ডাকা শাটডাউন রাজশাহীর জনজীবনে কোনো প্রভাব ফেলতে পারেনি। নগরী ও জেলাজুড়ে যান চলাচল ছিল স্বাভাবিক। সরকারি-বেসরকারি অফিস, আদালত, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান যথারীতি চালু ছিল। সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন কার্যক্রমেও কোনো বিঘ্ন লক্ষ্য করা যায়নি।
১৪ ঘণ্টা আগে