
রাজশাহী ব্যুরো

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটনকে নিয়ে আপত্তিকর বক্তব্য দেওয়ায় রাজশাহী-৬ (বাঘা-চারঘাট) আসনের সংসদ সদস্য ও সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলমকে দল থেকে বহিষ্কার করার দাবি জানিয়েছেন বীর মুক্তিযোদ্ধারা।
শনিবার (২৯ জুন) বেলা ১১টার দিকে রাজশাহী নগরীর সাহেববাজার জিরোপয়েন্টে মানববন্ধন থেকে এ দাবি জানান তারা। মুক্তিযোদ্ধা সংসদের রাজশাহী জেলা ও মহানগর ইউনিট কমান্ড এ মানববন্ধনের আয়োজন করে। মানববন্ধনে সংহতি প্রকাশ করে অংশ নেয় সেক্টর কমান্ডার্স ফোরাম মুক্তিযুদ্ধ ৭১ ও মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ড।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ও জাতীয় নেতা শহীদ এএইচএম কামারুজ্জামানের সন্তান এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন মেয়র হিসেবে রাজশাহীর ব্যাপক উন্নয়ন করছেন। তা দেখে ঈর্শান্বিত শাহরিয়ার আলম তার বিরুদ্ধে ধৃষ্টতাপূর্ণ মন্তব্য করেছেন। দলের একটি উপজেলা কমিটির সভাপতি হিসেবে শাহরিয়ার আলম সভাপতিমণ্ডলীর সদস্যকে নিয়ে যে মন্তব্য করেছেন তা অত্যন্ত ধৃষ্টতাপূর্ণ। এর জন্য তার শাস্তি হওয়া অবশ্যই উচিত।’
বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের রাজশাহী মহানগর ইউনিট কমান্ডের সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. আব্দুল মান্নানের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী কামাল, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল বাসার, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল হাসান খন্দকার, বীর মুক্তিযোদ্ধা এন্তাজুল হক বাবু, বীর মুক্তিযোদ্ধা সাইফুল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা ইয়াসিন আলী, বীর মুক্তিযোদ্ধা মতিউর রহমান প্রমুখ।
উল্লেখ্য, দলের দুইপক্ষের সংঘর্ষে গত ২২ জুন গুরুত্বর আহত হন বাঘা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম বাবুল। চিকিৎসাধীন অবস্থায় রামেক হাসপাতালে ২৬ জুন তিনি মারা যান। এরপর গত ২৭ জুন বাবুলের জানাজায় এমপি শাহরিয়ার আলম চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়ে বলেন, আওয়ামী লীগের প্রেসডিয়াম সদস্য সিটি মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন, রাজশাহী-৩ আসনের এমপি আসাদুজ্জামান আসাদ ও বাঘা উপজেলা চেয়ারম্যান লায়েব উদ্দিন লাভলু এ হত্যাকাণ্ডে মদদ দিয়েছেন। মোবাইল ফোনের কললিস্টে খুনিদের সাথে তাদের যোগসূত্র প্রমাণিত না হলে তিনি সংসদ সদস্য পদ থেকে ইস্তেফা দেয়ার ঘোষণা দেন। শাহরিয়ার আলমের এমন বক্তব্যের পর থেকে রাজশাহীতে ক্ষোভে ফেটে পড়েন দলীয় নেতাকর্মীরা। শুক্রবার (২৮ জুন) বিকেলে নগরীর সাহেববাজার এলাকায় বিক্ষোভ মিছিল শেষে সমাবেশ থেকে সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ও রাজশাহী-৬ আসনের সংসদ সদস্য শাহরিয়ার আলমকে রাজশাহীতে অবাঞ্চিত ঘোষণা করা হয়। পাশাপাশি তার কুশপুতুল দাহ করেন স্থানীয় যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা।

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটনকে নিয়ে আপত্তিকর বক্তব্য দেওয়ায় রাজশাহী-৬ (বাঘা-চারঘাট) আসনের সংসদ সদস্য ও সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলমকে দল থেকে বহিষ্কার করার দাবি জানিয়েছেন বীর মুক্তিযোদ্ধারা।
শনিবার (২৯ জুন) বেলা ১১টার দিকে রাজশাহী নগরীর সাহেববাজার জিরোপয়েন্টে মানববন্ধন থেকে এ দাবি জানান তারা। মুক্তিযোদ্ধা সংসদের রাজশাহী জেলা ও মহানগর ইউনিট কমান্ড এ মানববন্ধনের আয়োজন করে। মানববন্ধনে সংহতি প্রকাশ করে অংশ নেয় সেক্টর কমান্ডার্স ফোরাম মুক্তিযুদ্ধ ৭১ ও মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ড।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ও জাতীয় নেতা শহীদ এএইচএম কামারুজ্জামানের সন্তান এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন মেয়র হিসেবে রাজশাহীর ব্যাপক উন্নয়ন করছেন। তা দেখে ঈর্শান্বিত শাহরিয়ার আলম তার বিরুদ্ধে ধৃষ্টতাপূর্ণ মন্তব্য করেছেন। দলের একটি উপজেলা কমিটির সভাপতি হিসেবে শাহরিয়ার আলম সভাপতিমণ্ডলীর সদস্যকে নিয়ে যে মন্তব্য করেছেন তা অত্যন্ত ধৃষ্টতাপূর্ণ। এর জন্য তার শাস্তি হওয়া অবশ্যই উচিত।’
বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের রাজশাহী মহানগর ইউনিট কমান্ডের সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. আব্দুল মান্নানের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী কামাল, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল বাসার, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল হাসান খন্দকার, বীর মুক্তিযোদ্ধা এন্তাজুল হক বাবু, বীর মুক্তিযোদ্ধা সাইফুল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা ইয়াসিন আলী, বীর মুক্তিযোদ্ধা মতিউর রহমান প্রমুখ।
উল্লেখ্য, দলের দুইপক্ষের সংঘর্ষে গত ২২ জুন গুরুত্বর আহত হন বাঘা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম বাবুল। চিকিৎসাধীন অবস্থায় রামেক হাসপাতালে ২৬ জুন তিনি মারা যান। এরপর গত ২৭ জুন বাবুলের জানাজায় এমপি শাহরিয়ার আলম চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়ে বলেন, আওয়ামী লীগের প্রেসডিয়াম সদস্য সিটি মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন, রাজশাহী-৩ আসনের এমপি আসাদুজ্জামান আসাদ ও বাঘা উপজেলা চেয়ারম্যান লায়েব উদ্দিন লাভলু এ হত্যাকাণ্ডে মদদ দিয়েছেন। মোবাইল ফোনের কললিস্টে খুনিদের সাথে তাদের যোগসূত্র প্রমাণিত না হলে তিনি সংসদ সদস্য পদ থেকে ইস্তেফা দেয়ার ঘোষণা দেন। শাহরিয়ার আলমের এমন বক্তব্যের পর থেকে রাজশাহীতে ক্ষোভে ফেটে পড়েন দলীয় নেতাকর্মীরা। শুক্রবার (২৮ জুন) বিকেলে নগরীর সাহেববাজার এলাকায় বিক্ষোভ মিছিল শেষে সমাবেশ থেকে সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ও রাজশাহী-৬ আসনের সংসদ সদস্য শাহরিয়ার আলমকে রাজশাহীতে অবাঞ্চিত ঘোষণা করা হয়। পাশাপাশি তার কুশপুতুল দাহ করেন স্থানীয় যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা।

সূত্র জানায়, চাকরিজনিত কারণে দেলোয়ার হোসেন পরিবার নিয়ে নরসিংদী শহরের গাবলতি এলাকায় একটি ভাড়া বাসায় থাকতেন। ভূমিকম্পের সময় পাশের বাসার একটি দেওয়াল ধসে তাদের ওপর পড়ে। পরে স্থানীয়রা উদ্ধার করে গুরুতর আহত অবস্থায় তাদের ঢাকা মেডিকেলে পাঠান। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বাবা-ছেলের মৃত্যু হয়।
২১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর পুরান ঢাকার কসাইটুলিতে ভূমিকম্পে পাঁচতলা ভবনের রেলিং ধসে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের (২০২৩-২৪) শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী রাফিউল ইসলামের (২১) মৃত্যু হয়েছে।
১ দিন আগে
স্থানীয় তুলা ব্যবসায়ী জুলহাস মিয়া দাবি করে বলেন, তুলার গোডাউনে আগুন লাগার ফলে প্রায় ৭০ থেকে ৮০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। আগুন লাগার পর মুহূর্তেই গুদামের ভেতরের তুলা দাহ্য হওয়ায় দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।
১ দিন আগে
আবুল সরকারের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, গত ৪ নভেম্বর মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার জাবরাখালা পাগলীর মেলামঞ্চে গান পরিবেশন করেন আবুল সরকার। এ সময় তিনি ধর্ম অবমাননা করেন ও আল্লাহকে নিয়ে ‘কটূক্তি’ করেন।
২ দিন আগে