
টেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি

কক্সবাজারের উখিয়ায় থানা পুলিশের এক অভিযানে মাদককারবারিকে অর্থের বিনিময়ে ছেড়ে দেওয়া, নিরীহ দোকানকর্মীকে ফাঁসানো এবং জব্দ ইয়াবার প্রকৃত সংখ্যা কম দেখানোর অভিযোগ উঠেছে। গণমাধ্যমে বিষয়টি প্রকাশিত হওয়ার পর ঘটনাটি তদন্তে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করেছে জেলা পুলিশ।
আজ বুধবার দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেন জেলা পুলিশের মুখপাত্র ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) অলক বিশ্বাস। তিনি বলেন, অভিযোগটি গুরুত্বের সঙ্গে নিয়ে দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে তদন্ত টিমকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে সংশ্লিষ্ট সদস্যদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তদন্ত কমিটির প্রধান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (উখিয়া সার্কেল) রাকিবুল হাসান জানান, অভিযানের সিসিটিভি ফুটেজসহ সব তথ্য যাচাই করা হচ্ছে। খুব দ্রুতই আমরা প্রতিবেদন জমা দেব।
গণমাধ্যমে এসেছে, গত ৩০ নভেম্বর উত্তম কুমার বিশ্বাস নামে এক ব্যক্তিকে আটক করেও পুলিশ ছেড়ে দেয়। পরে একটি দোকানের কর্মচারী হারুনুর রশীদকে ৬০০ পিস ইয়াবাসহ মামলায় আসামি দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়।
অভিযোগে যাদের নাম এসেছে তারা হলেন—এসআই সঞ্জিত কুমার মণ্ডল, এসআই ফরহাদ রাব্বী ঈশান, কনস্টেবল লিমন, মাহবুব এবং শরীফ।
সূত্র দাবি করেছে, এসআই ঈশানের নেতৃত্বে জব্দ ইয়াবার অংশ বিক্রি ও অর্থ বণ্টনের অনিয়ম হয়েছে। এ কাজে তাকে সহায়তা করেন কনস্টেবল লিমনসহ আরও এক পুলিশ সদস্য, যিনি অভিযানে অংশ নেননি। এসআই ঈশানের বিরুদ্ধে এর আগেও চকরিয়া থানায় ঘুষ গ্রহণের অভিযোগ ছিল। সেখান থেকে প্রত্যাহার হয়ে তিনি উখিয়া থানায় যোগ দেন। পরবর্তীতে আচরণগত অনিয়মের অভিযোগে কুতুবদিয়ায় বদলি হলেও সাবেক ওসি জিয়াউল হকের ঘনিষ্ঠতার কারণে তিনি উখিয়াতেই অবস্থান অব্যাহত রাখেন এবং সাম্প্রতিক অভিযানে অংশ নেন।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে ঈশানের মোবাইলে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তিনি সাড়া দেননি। থানা সূত্র জানায়, অভিযানের পরদিন থেকেই তিনি ছুটিতে রয়েছেন। এদিকে মামলার বাদী এসআই সঞ্জিত বলেন, এজাহারের বাইরে কোনো মন্তব্য করার অনুমতি নেই।

কক্সবাজারের উখিয়ায় থানা পুলিশের এক অভিযানে মাদককারবারিকে অর্থের বিনিময়ে ছেড়ে দেওয়া, নিরীহ দোকানকর্মীকে ফাঁসানো এবং জব্দ ইয়াবার প্রকৃত সংখ্যা কম দেখানোর অভিযোগ উঠেছে। গণমাধ্যমে বিষয়টি প্রকাশিত হওয়ার পর ঘটনাটি তদন্তে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করেছে জেলা পুলিশ।
আজ বুধবার দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেন জেলা পুলিশের মুখপাত্র ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) অলক বিশ্বাস। তিনি বলেন, অভিযোগটি গুরুত্বের সঙ্গে নিয়ে দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে তদন্ত টিমকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে সংশ্লিষ্ট সদস্যদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তদন্ত কমিটির প্রধান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (উখিয়া সার্কেল) রাকিবুল হাসান জানান, অভিযানের সিসিটিভি ফুটেজসহ সব তথ্য যাচাই করা হচ্ছে। খুব দ্রুতই আমরা প্রতিবেদন জমা দেব।
গণমাধ্যমে এসেছে, গত ৩০ নভেম্বর উত্তম কুমার বিশ্বাস নামে এক ব্যক্তিকে আটক করেও পুলিশ ছেড়ে দেয়। পরে একটি দোকানের কর্মচারী হারুনুর রশীদকে ৬০০ পিস ইয়াবাসহ মামলায় আসামি দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়।
অভিযোগে যাদের নাম এসেছে তারা হলেন—এসআই সঞ্জিত কুমার মণ্ডল, এসআই ফরহাদ রাব্বী ঈশান, কনস্টেবল লিমন, মাহবুব এবং শরীফ।
সূত্র দাবি করেছে, এসআই ঈশানের নেতৃত্বে জব্দ ইয়াবার অংশ বিক্রি ও অর্থ বণ্টনের অনিয়ম হয়েছে। এ কাজে তাকে সহায়তা করেন কনস্টেবল লিমনসহ আরও এক পুলিশ সদস্য, যিনি অভিযানে অংশ নেননি। এসআই ঈশানের বিরুদ্ধে এর আগেও চকরিয়া থানায় ঘুষ গ্রহণের অভিযোগ ছিল। সেখান থেকে প্রত্যাহার হয়ে তিনি উখিয়া থানায় যোগ দেন। পরবর্তীতে আচরণগত অনিয়মের অভিযোগে কুতুবদিয়ায় বদলি হলেও সাবেক ওসি জিয়াউল হকের ঘনিষ্ঠতার কারণে তিনি উখিয়াতেই অবস্থান অব্যাহত রাখেন এবং সাম্প্রতিক অভিযানে অংশ নেন।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে ঈশানের মোবাইলে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তিনি সাড়া দেননি। থানা সূত্র জানায়, অভিযানের পরদিন থেকেই তিনি ছুটিতে রয়েছেন। এদিকে মামলার বাদী এসআই সঞ্জিত বলেন, এজাহারের বাইরে কোনো মন্তব্য করার অনুমতি নেই।

রাজশাহীর তানোরে গভীর নলকূপের সরু গর্তে পড়ে যাওয়া দুই বছরের শিশু সাজিদকে ৪৫ ফুট পর্যন্ত খুঁড়েও উদ্ধার করা যায়নি। টানা ২৮ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে অভিযান চালিয়েও শিশুটির সন্ধান না মেলায় উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা বাড়ছে এলাকাবাসীর মধ্যে।
১ দিন আগে
উদ্ধার অভিযান চলবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, “হ্যাঁ, অভিযান চলবে। যদি মাটির ১০০ ফুট নিচেও থাকে, এভাবেই খনন করতে হবে। আমি না পাওয়া পর্যন্ত কাজ করতেই থাকব। আমাদের ক্যাপাসিটি কত সেটি বিষয় না।”
১ দিন আগে
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পরিদর্শনে আসা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) মো. আবু জাফরের সঙ্গে তর্কে জড়ানো চিকিৎসক ধনদেব চন্দ্র বর্মণ শোকজের সন্তোষজনক জবাব দেওয়ায় তাঁকে ক্ষমা করে পূর্বের পদে বহাল করা হয়েছে।
১ দিন আগে
জোরারগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী নাজমুল হক বলেন, জুনিয়র-সিনিয়র দ্বন্ধে বিএনপির একই গ্রুপের দুটি পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে তাহমিদ নামে একজন নিহত হয়েছেন। তার মরদেহ চমেক হাসপাতালে রয়েছে।
১ দিন আগে