
বিজ্ঞপ্তি

ঐতিহ্যবাহী ছারছীনা দরবার শরীফের ১৩৫তম বার্ষিক ঈছালে ছাওয়াব মাহফিল (অগ্রহায়ণ) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
আগামী ২৯, ৩০ নভেম্বর ও ১ ডিসেম্বর— শনিবার, রবিবার ও সোমবার—এই তিন দিনব্যাপী মাহফিল চলবে।
প্রতিবছরের মতো এবারও ছারছীনা দরবার শরীফের এই বার্ষিক মাহফিলে দেশ-বিদেশ থেকে লাখো ধর্মপ্রাণ মুসলমান, মুরিদ-মুহিব্বীন ও ওলামায়ে কেরামসহ সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষ সমবেত হবেন।
জুলুমতন্ত্রের বিস্তার, সমাজে নৈতিক শূন্যতা, আত্মশুদ্ধির অভাব, পরিবার ও প্রজন্মগত সংকট এ সব যুগের বাস্তবতা সামনে রেখে মাহফিলে ওলামায়ে কেরাম দিকনির্দেশনামূলক বয়ান প্রদান করবেন, যাতে মানুষ নিজেদের আসল দায়িত্ব ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে সচেতন হতে পারেন।
মাহফিলের সফল আয়োজন নিশ্চিত করতে স্থানীয় প্রশাসন এবং দরবার শরীফের নিজস্ব খাস ফরিক দল ও বিভিন্ন উপকমিটি সমন্বিতভাবে কাজ করছে।
তিন দিনব্যাপী এই মাহফিলের শেষ দিন, ১ ডিসেম্বর (সোমবার), বাদ জোহর অনুষ্ঠিত হবে আখেরী বয়ান ও মোনাজাত।
দেশ, জাতি এবং সমগ্র মানবসমাজের শান্তি, ন্যায়, আলোকিত চিন্তা ও সঠিক পথনির্দেশের জন্য এই গুরুত্বপূর্ণ আখেরী বয়ান ও মোনাজাত পরিচালনা করবেন—
বাংলাদেশ জমইয়াতে হিযবুল্লাহর আমির ও ছারছীনা দরবার শরীফের পীর ছাহেব, হযরত মাওলানা শাহ আবু নছর নেছারুদ্দীন আহমাদ হুসাইন (মা.জি.আ.)।
আয়োজকরা মনে করছেন, যখন সমাজজুড়ে অস্থিরতা, নৈতিক অবক্ষয় ও হতাশার ছায়া ঘনীভূত। এমন মুহূর্তে তিন দিনের এই মাহফিলে লাখ লাখ মানুষের জন্য আত্মিক প্রস্তুতি, নৈতিক পুনর্গঠন এবং যুগের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় মানসিক শক্তি অর্জনের একটি অনন্য মাধ্যম হয়ে উঠবে। দেশ ও জাতির শান্তি-সমৃদ্ধি কামনায় এই মাহফিলের গুরুত্ব অপরিসীম।

ঐতিহ্যবাহী ছারছীনা দরবার শরীফের ১৩৫তম বার্ষিক ঈছালে ছাওয়াব মাহফিল (অগ্রহায়ণ) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
আগামী ২৯, ৩০ নভেম্বর ও ১ ডিসেম্বর— শনিবার, রবিবার ও সোমবার—এই তিন দিনব্যাপী মাহফিল চলবে।
প্রতিবছরের মতো এবারও ছারছীনা দরবার শরীফের এই বার্ষিক মাহফিলে দেশ-বিদেশ থেকে লাখো ধর্মপ্রাণ মুসলমান, মুরিদ-মুহিব্বীন ও ওলামায়ে কেরামসহ সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষ সমবেত হবেন।
জুলুমতন্ত্রের বিস্তার, সমাজে নৈতিক শূন্যতা, আত্মশুদ্ধির অভাব, পরিবার ও প্রজন্মগত সংকট এ সব যুগের বাস্তবতা সামনে রেখে মাহফিলে ওলামায়ে কেরাম দিকনির্দেশনামূলক বয়ান প্রদান করবেন, যাতে মানুষ নিজেদের আসল দায়িত্ব ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে সচেতন হতে পারেন।
মাহফিলের সফল আয়োজন নিশ্চিত করতে স্থানীয় প্রশাসন এবং দরবার শরীফের নিজস্ব খাস ফরিক দল ও বিভিন্ন উপকমিটি সমন্বিতভাবে কাজ করছে।
তিন দিনব্যাপী এই মাহফিলের শেষ দিন, ১ ডিসেম্বর (সোমবার), বাদ জোহর অনুষ্ঠিত হবে আখেরী বয়ান ও মোনাজাত।
দেশ, জাতি এবং সমগ্র মানবসমাজের শান্তি, ন্যায়, আলোকিত চিন্তা ও সঠিক পথনির্দেশের জন্য এই গুরুত্বপূর্ণ আখেরী বয়ান ও মোনাজাত পরিচালনা করবেন—
বাংলাদেশ জমইয়াতে হিযবুল্লাহর আমির ও ছারছীনা দরবার শরীফের পীর ছাহেব, হযরত মাওলানা শাহ আবু নছর নেছারুদ্দীন আহমাদ হুসাইন (মা.জি.আ.)।
আয়োজকরা মনে করছেন, যখন সমাজজুড়ে অস্থিরতা, নৈতিক অবক্ষয় ও হতাশার ছায়া ঘনীভূত। এমন মুহূর্তে তিন দিনের এই মাহফিলে লাখ লাখ মানুষের জন্য আত্মিক প্রস্তুতি, নৈতিক পুনর্গঠন এবং যুগের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় মানসিক শক্তি অর্জনের একটি অনন্য মাধ্যম হয়ে উঠবে। দেশ ও জাতির শান্তি-সমৃদ্ধি কামনায় এই মাহফিলের গুরুত্ব অপরিসীম।

মিছিলটি কোর্ট চত্বরে পৌঁছানোর পর অন্তত দুই বাউলশিল্পীকে মারধর করা হয়। একজন বাউলকে লাথি দিয়ে মাটিতে ফেলে দিতেও দেখা যায়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়।
১৯ ঘণ্টা আগে
আমান উল্লাহ আমান বলেন, “দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ফেরাতে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই। জনগণের রায়েই দেশের ভবিষ্যৎ ঠিক হবে।”
১ দিন আগে
ঘটনার পর শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে ফিরে এসে মূল ফটকের সামনে সড়কে টায়ার ও বেঞ্চে আগুন ধরিয়ে বিক্ষোভ করে। এতে যশোর–চৌগাছা সড়কে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়। পরে ফাঁড়ি ও থানা পুলিশ এবং যৌথ বাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছালে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে শুরু করে।
১ দিন আগে
মশাল মিছিলকে কেন্দ্র করে মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী শরীফ উদ্দিন ও মনোনয়ন বঞ্চিত সুলতানুল ইসলাম তারেকের অনুসারীদের মধ্যে ধাওয়া, পাল্টা-ধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে উভয়পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হয়েছে। আহতদের মধ্যে কয়েকজনকে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
২ দিন আগে