
রাজশাহী ব্যুরো

বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) জোহরের নামাজের পর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ প্রাঙ্গনে এই জানাজার আয়োজন করা হয়।
গায়েবানা জানাজায় ইমামতি করেন কেন্দ্রীয় মসজিদের সহকারী ইমাম হাফেজ মাওলানা সাহাজুল ইসলাম।
জানাজা নামাজে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. সালেহ হাসান নকীব, উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. ফরিদ উদ্দীনসহ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা-কর্মচারী, শিক্ষক ও বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অংশ নেন। এ সময় মরহুমার রুহের মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া করা হয়।
জানাজা শেষে উপাচার্য প্রফেসর ড. সালেহ হাসান নকীব বলেন, বেগম খালেদা জিয়া ছিলেন গণমানুষের একজন নেতা। তাঁর মৃত্যু দেশের রাজনীতিতে এক শূন্যতা সৃষ্টি করেছে। রাজনৈতিক শিষ্টাচার ও সহনশীলতার যে দৃষ্টান্ত তিনি রেখে গেছেন, তা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের রাজনীতিকদের জন্য অনুকরণীয় হয়ে থাকবে।”
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র জানায়, জানাজায় অংশগ্রহণকারীরা গভীর শ্রদ্ধা ও শোকের মধ্য দিয়ে প্রয়াত এই রাষ্ট্রনায়কের স্মৃতির প্রতি সম্মান জানান।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) জোহরের নামাজের পর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ প্রাঙ্গনে এই জানাজার আয়োজন করা হয়।
গায়েবানা জানাজায় ইমামতি করেন কেন্দ্রীয় মসজিদের সহকারী ইমাম হাফেজ মাওলানা সাহাজুল ইসলাম।
জানাজা নামাজে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. সালেহ হাসান নকীব, উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. ফরিদ উদ্দীনসহ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা-কর্মচারী, শিক্ষক ও বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অংশ নেন। এ সময় মরহুমার রুহের মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া করা হয়।
জানাজা শেষে উপাচার্য প্রফেসর ড. সালেহ হাসান নকীব বলেন, বেগম খালেদা জিয়া ছিলেন গণমানুষের একজন নেতা। তাঁর মৃত্যু দেশের রাজনীতিতে এক শূন্যতা সৃষ্টি করেছে। রাজনৈতিক শিষ্টাচার ও সহনশীলতার যে দৃষ্টান্ত তিনি রেখে গেছেন, তা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের রাজনীতিকদের জন্য অনুকরণীয় হয়ে থাকবে।”
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র জানায়, জানাজায় অংশগ্রহণকারীরা গভীর শ্রদ্ধা ও শোকের মধ্য দিয়ে প্রয়াত এই রাষ্ট্রনায়কের স্মৃতির প্রতি সম্মান জানান।

তফসিল ঘোষণার আগেই ফরিদপুর-৩ আসন থেকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন এ কে আজাদ। সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে তখন থেকেই তিনি এলাকায় বেশ সরব ছিলেন। বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ, নেতাকর্মীদের সঙ্গে বৈঠক, সাধারণ মানুষের সঙ্গে গণসংযোগসহ নানা তৎপরতায় তাকে নিয়মিত দেখা গেছে। এত
১ দিন আগে
সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিনে এ দুই আসনের প্রার্থিতা নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়েছে। বিএনপির দুই মনোনয়নপ্রত্যাশীর একজন ভিন্ন দল ও আরেকজন স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ায় দুই আসনে ভোটের হিসাব-নিকাশও নতুন করে করতে শুরু করে দিয়েছেন নেতাকর্মী ও সমর্থকরা।
২ দিন আগে
বিএনপিকে ইঙ্গিত করে রুমিন ফারহানা বলেন, ‘এবার সময় আসছে পরিবর্তনের। এই ভোট হবে অন্যায়ের বিরুদ্ধে। এই ভোট হবে জুলুমের বিপক্ষে। এই ভোট হবে ১৭ বছর যেই মহিলা মাঠে ছিল, তার পক্ষে। এই ভোট হবে যখন আপনারা মামলা–হামলায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন, তখন যে মানুষ আপনাদের পক্ষে সংসদে এবং সংসদের বাইরে কথা বলেছে, এই ভোট
২ দিন আগে
উল্লেখ্য, পঞ্চগড়-১ আসনে জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী ছিলেন মো. ইকবাল হোসাইন। তিনি মনোনয়নপত্র সংগ্রহসহ দীর্ঘদিন প্রচার-প্রচারণা চালিয়েছিলেন। তবে জামায়াত ও এনসিপির মধ্যে আসন সমঝোতা হওয়ায় জোটের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই আসনে এনসিপির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমকে প্রার্থী ঘোষণা করা হয়। পরে ইকবাল হোসাইন
২ দিন আগে