
নান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি

আসন্ন নির্বাচনে ময়মনসিংহ-৯ (নান্দাইল) আসন থেকে বিএনপি’র মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন এম এ কাদির ভূঁইয়া। তিনি স্থানীয়ভাবে খোকন ভূঁইয়া নামে পরিচিত। এই প্রবীণ রাজনীতিবিদ নান্দাইল পৌরসভার চারিআনি পাড়া মহল্লার বড় বাড়ির বাসিন্দা। নির্বাচনী লড়াইয়ে অংশগ্রহণের জন্য তিনি দলের কাছে নিজের প্রার্থিতা তুলে ধরেছেন।
তবে শুধু এম এ কাদির ভূঁইয়াই নন, একই দলের আরও ছয়জন প্রভাবশালী ও হেভিওয়েট নেতাও পুরোদমে মাঠে সক্রিয় রয়েছেন। এই সাতজন মনোনয়নপ্রত্যাশীই দীর্ঘদিন ধরে নিজেদের কর্মী-সমর্থক ও অনুসারীদের নিয়ে পুরো উপজেলা জুড়ে নির্বাচনী প্রচারণা ও সভাসমাবেশ করে চলেছেন। তাদের এই জোরদার প্রচারণার কারণে নান্দাইলে বিএনপির মনোনয়ন আলোচনা এখন তুঙ্গে।
এম এ কাদির ভূইয়া শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) পুরাতন বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অবস্থিত নিজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে এক সাংবাদিক সম্মেলন আয়োজন করেন। সেখানে তিনি এ প্রত্যাশার কথা ব্যক্ত করেন।
তিনি বলেন, ‘জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন তিনি। এছাড়া সাবেক থানা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে তিনি ময়মনসিংহ জেলা (উত্তর) ও নান্দাইল উপজেলা বিএনপির সদস্য।
তিনি নিজেকে ত্যাগী নেতা অভিহিত করে বলেন, ‘বিএনপির শুরু থেকে তিনি এই দলের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত রয়েছেন। অন্য কোনো দলে যাননি। কারও কাছ থেকে কোনো অন্যায় সুবিধা গ্রহণ করেননি। তাকে নান্দাইল সংসদীয় আসন থেকে সংসদ সদস্য পদে মনোনয়ন দেওয়া হলে তিনি জাতীয়তাবাদী শক্তির সমর্থন নিয়ে বিজয়ী হতে পারবেন।’
সংবাদ সম্মেলনে ওলামা দলের কেন্দ্রীয় কমিটি সদস্য মো. মাহফুজুর রহমান, বিএনপি নেতা জাহাঙ্গীর আলম বাবুল, জাতীয়তাবাদী এলপিজি ফেডারেশেনের সহ-সভাপতি আনোয়ারুল হক বাপ্পী প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।
অন্যদিকে, এই আসনে বিএনপির মনোনয়ন পাওয়ার লড়াইয়ে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা চলছে। দলটির একাধিক নেতাকর্মীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এখানে কমপক্ষে ছয়জন হেভিওয়েট নেতা দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন। নিজেদের কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে এই নেতারা দীর্ঘদিন ধরে পুরো উপজেলা জুড়ে নির্বাচনী প্রচারণা ও সভাসমাবেশ করে চলেছেন। বর্তমানে নান্দাইলের সর্বত্র তাদের ব্যানার ও পোস্টারে ছেয়ে গেছে।
তারা হলেন- নান্দাইল উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ইয়াসের খান চৌধুরী, দলটির সদস্য নাসের খান চৌধুরী, বিএনপি নেতা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) একেএম শামছুল ইসলাম শামস (সুর্য),মামুন বিন আবদুল মান্নান, মেজর জেনারেল (অব.) আনোয়ারুল মোমেন, সাবেক ছাত্র নেতা অ্যাডভোকেট কাজী এরশাদুল করিম আরমান।
নান্দাইল আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশী এই সাতজন হেভিওয়েট নেতার অনুসারীরাই মাঠে পুরোদমে সক্রিয়। তারা নান্দাইল উপজেলার ১৩টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভার গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে তাদের পছন্দের নেতাকে এমপি হিসেবে দেখতে চেয়ে পোস্টার-ব্যানার টানিয়ে দিয়েছেন।
মনোনয়ন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এই নেতারা সদর ও ইউনিয়ন পর্যায়ে সভা-সমাবেশ আয়োজন করছেন। এমনকি নিজেদের দৃঢ় অবস্থান জানান দিতে কোনো কোনো সমাবেশে কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দকেও আমন্ত্রণ জানাতে দেখা গেছে। তবে এতজন শক্তিশালী প্রার্থীর মধ্যে শেষ পর্যন্ত কে দলীয় মনোনয়ন পাচ্ছেন, তা নিয়ে স্থানীয় দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে চরম উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে।

আসন্ন নির্বাচনে ময়মনসিংহ-৯ (নান্দাইল) আসন থেকে বিএনপি’র মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন এম এ কাদির ভূঁইয়া। তিনি স্থানীয়ভাবে খোকন ভূঁইয়া নামে পরিচিত। এই প্রবীণ রাজনীতিবিদ নান্দাইল পৌরসভার চারিআনি পাড়া মহল্লার বড় বাড়ির বাসিন্দা। নির্বাচনী লড়াইয়ে অংশগ্রহণের জন্য তিনি দলের কাছে নিজের প্রার্থিতা তুলে ধরেছেন।
তবে শুধু এম এ কাদির ভূঁইয়াই নন, একই দলের আরও ছয়জন প্রভাবশালী ও হেভিওয়েট নেতাও পুরোদমে মাঠে সক্রিয় রয়েছেন। এই সাতজন মনোনয়নপ্রত্যাশীই দীর্ঘদিন ধরে নিজেদের কর্মী-সমর্থক ও অনুসারীদের নিয়ে পুরো উপজেলা জুড়ে নির্বাচনী প্রচারণা ও সভাসমাবেশ করে চলেছেন। তাদের এই জোরদার প্রচারণার কারণে নান্দাইলে বিএনপির মনোনয়ন আলোচনা এখন তুঙ্গে।
এম এ কাদির ভূইয়া শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) পুরাতন বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অবস্থিত নিজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে এক সাংবাদিক সম্মেলন আয়োজন করেন। সেখানে তিনি এ প্রত্যাশার কথা ব্যক্ত করেন।
তিনি বলেন, ‘জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন তিনি। এছাড়া সাবেক থানা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে তিনি ময়মনসিংহ জেলা (উত্তর) ও নান্দাইল উপজেলা বিএনপির সদস্য।
তিনি নিজেকে ত্যাগী নেতা অভিহিত করে বলেন, ‘বিএনপির শুরু থেকে তিনি এই দলের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত রয়েছেন। অন্য কোনো দলে যাননি। কারও কাছ থেকে কোনো অন্যায় সুবিধা গ্রহণ করেননি। তাকে নান্দাইল সংসদীয় আসন থেকে সংসদ সদস্য পদে মনোনয়ন দেওয়া হলে তিনি জাতীয়তাবাদী শক্তির সমর্থন নিয়ে বিজয়ী হতে পারবেন।’
সংবাদ সম্মেলনে ওলামা দলের কেন্দ্রীয় কমিটি সদস্য মো. মাহফুজুর রহমান, বিএনপি নেতা জাহাঙ্গীর আলম বাবুল, জাতীয়তাবাদী এলপিজি ফেডারেশেনের সহ-সভাপতি আনোয়ারুল হক বাপ্পী প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।
অন্যদিকে, এই আসনে বিএনপির মনোনয়ন পাওয়ার লড়াইয়ে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা চলছে। দলটির একাধিক নেতাকর্মীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এখানে কমপক্ষে ছয়জন হেভিওয়েট নেতা দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন। নিজেদের কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে এই নেতারা দীর্ঘদিন ধরে পুরো উপজেলা জুড়ে নির্বাচনী প্রচারণা ও সভাসমাবেশ করে চলেছেন। বর্তমানে নান্দাইলের সর্বত্র তাদের ব্যানার ও পোস্টারে ছেয়ে গেছে।
তারা হলেন- নান্দাইল উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ইয়াসের খান চৌধুরী, দলটির সদস্য নাসের খান চৌধুরী, বিএনপি নেতা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) একেএম শামছুল ইসলাম শামস (সুর্য),মামুন বিন আবদুল মান্নান, মেজর জেনারেল (অব.) আনোয়ারুল মোমেন, সাবেক ছাত্র নেতা অ্যাডভোকেট কাজী এরশাদুল করিম আরমান।
নান্দাইল আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশী এই সাতজন হেভিওয়েট নেতার অনুসারীরাই মাঠে পুরোদমে সক্রিয়। তারা নান্দাইল উপজেলার ১৩টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভার গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে তাদের পছন্দের নেতাকে এমপি হিসেবে দেখতে চেয়ে পোস্টার-ব্যানার টানিয়ে দিয়েছেন।
মনোনয়ন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এই নেতারা সদর ও ইউনিয়ন পর্যায়ে সভা-সমাবেশ আয়োজন করছেন। এমনকি নিজেদের দৃঢ় অবস্থান জানান দিতে কোনো কোনো সমাবেশে কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দকেও আমন্ত্রণ জানাতে দেখা গেছে। তবে এতজন শক্তিশালী প্রার্থীর মধ্যে শেষ পর্যন্ত কে দলীয় মনোনয়ন পাচ্ছেন, তা নিয়ে স্থানীয় দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে চরম উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে।

পুরান ঢাকার ইসলামবাগ এলাকায় একটি প্লাস্টিক কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ১১টি ইউনিট কাজ করছে।
১৭ ঘণ্টা আগে
পুলিশ জানায়, সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে বিশেষ অভিযান চালিয়ে তাদের নিজ নিজ এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতদের যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ায় আদালতে সোপর্দ করার প্রস্তুতি চলছে।
১৯ ঘণ্টা আগে
তিনি আরও বলেন, ‘স্বাধীনতার বিরোধিতা যারা করেছিল, তারা নিজেদের পরাজয় মেনে নিতে পারেনি। আজও তারা বাংলাদেশপন্থি হতে পারেনি। স্বাধীনতার বিরোধিতাকারীদের হাতে দেশের স্বাধীনতা নিরাপদ নয়।’
১ দিন আগে