
অলীপ ঘটক, বাগেরহাট

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে জেলার তিন তিনটি আসন থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন ‘সিলভার সেলিম’খ্যাত বাগেরহাট জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সাবেক সংসদ সদস্য এম এ এইচ সেলিম।
দলের মনোনয়নের তালিকায় নাম না থাকায় স্বতন্ত্র হিসেবে তিন আসনে তার মনোনয়নপত্র সংগ্রহের খবর জেলায় ‘টক অব দ্য টাউনে’ পরিণত হয়েছে। ‘সিলভার সেলিম’ স্বতন্ত্র প্রার্থী হলে ভোটের হিসাব কী দাঁড়াবে, তা নিয়ে চলছে জল্পনা-কল্পনা। কোনো কোনো আসনে জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী ‘সুবিধা’ পেতে পারেন বলেও মনে করছেন ভোটারদের কেউ কেউ।
সোমবার (২২ ডিসেম্বর) দুপুরে রির্টার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে সেলিমের পক্ষে তার বড় ছেলে মেহেদী হাসান বাগেরহাট-১ (চিতলমারী, মোল্লাহাট ও ফকিরহাট), বাগেরহাট-২ (বাগেরহাট সদর ও কচুয়া) ও বাগেরহাট-৪ (শরণখোলা ও মোরেলগঞ্জ)— এ তিনটি আসনের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন।
এর আগে গত শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বাগেরহাটের চার আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করে বিএনপি। জেলার কোনো আসনেই দল মনোনীত প্রার্থীর তালিকায় স্থান হয়নি এম এ এইচ সেলিমের, যিনি সিলভার লাইন গ্রুপের চেয়ারম্যান হওয়ায় স্থানীয়ভাবে ‘সিলভার’ সেলিম নামেই বেশি পরিচিত।
২০০৭ সালের পর থেকে ‘রাজনৈতিক কারণে’ বাগেরহাটে যেতে পারেননি বলে জানিয়েছেন এম এ এইচ সেলিম। ১৮ বছর পর গত ২৫ নভেম্বর বাগেরহাটে যান তিনি। সাম্প্রতিক সময়ে চাঁদাবাজ ও টেন্ডারবাজদের বিরুদ্ধে বক্তব্য দিয়ে বিশেষভাবে আলোচনায় আসেন।
এক-এগারোর পর রাজনীতি থেকে দূরে থাকা বিএনপির এই সাবেক সংসদ সদস্য গত বছরের ৫ আগস্টের পর রাজনীতিতে ফিরে এলাকার মানুষের পাশে দাঁড়াতে সচেষ্ট হন। বিএনপি থেকে মনোনয়ন পেতে শুরু করেন দৌড়ঝাঁপ।
তিনটি আসন থেকে মনোনয়ন ফরম নেওয়ার কথা জানিয়ে এম এ এইচ সেলিম রাজনীতি ডটকমকে বলেন, ‘আমি সংসদ সদস্য হলে বাগেরহাটে চাঁদাবাজ ও টেন্ডারবাজদের স্থান হবে না।’

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসনে আজ সোমবার পর্যন্ত বিএনপি থেকে আটজন, জামায়াতে ইসলামী থেকে দুজন, ইসলামী আন্দোলন থেকে চারজন, খেলাফত মজলিস থেকে একজন ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে একজন— মোট ১৬ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন বলে নিশ্চিত করেছেন বাগেরহাট জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মুহাম্মদ আবু আনছার।
বাগেরহাটে একাধিক ভোটার নাম প্রকাশ না করার শর্তে এই প্রতিবেদককে বলেন, ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি থেকে মনোনয়ন পেয়ে এম এ এইচ সেলিম সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ওই সময় জেলার রাস্তাঘাট, ব্রিজ, কালভার্টসহ শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে ব্যাপক উন্নতির ছোঁয়া লাগে, যা এখনো মানুষ মনে রেখেছে।
তারা বলেন, ২০০৭ সালের পর সেলিম কখনো এলাকায় যাননি। জুলাই অভ্যুত্থানে ক্ষমতার পটপরিবর্তনের পর তিনি ফের এলাকায় যাতায়াত ও রাজনৈতিক কার্যক্রম শুরু করেন। সেলিম নির্বাচিত হলে আবার উন্নয়ন হবে বলে মনে করছেন সাধারণ মানুষ।
এম এ এইচ সেলিমের বড় ছেলে মেহেদী হাসান সাংবাদিকদের বলেন, ‘রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে বাগেরহাট ১, ২ ও ৪— মোট তিনটি সংসদীয় আসন থেকে আমার বাবার নামে তিনটি মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছি। ২০০১ সালে প্রথমবারের মতো বিএনপি থেকে মনোনয়ন পেয়ে আমার বাবা বিপুল ভোটে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ওই সময়ে বাগেরহাটের শিক্ষা, রাস্তাঘাটসহ নানা অবকাঠামোগত যে ধরনের উন্নয়ন হয়েছে, তা বাগেরহাটবাসী জানে।’
ওয়ান-ইলেভেনের সময় রাজনীতির কারণে সেলিম কারাবরণ করেছিলেন উল্লেখ করে মেহেদী বলেন, ‘এরপর বাবা রাজনীতি থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে রাখেন। ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের ১৬ বছরের শাসনামলে দেশের রাজনীতির কী অবস্থা ছিল, তা আপনাদের সবার জানা। ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের পর রাজনীতির পরিবেশ ফিরে আসায় এলাকার জনমানুষের আগ্রহের কারণে বাবা আবার রাজনীতিতে ফেরার অঙ্গীকার করেছেন।’
সেলিম বাগেরহাট জেলা বিএনপির সভাপতি ছিলেন উল্লেখ করে তার ছেলে আরও বলেন, ‘এলাকার উন্নয়নে আমার বাবাকে আবার মানুষ চাইছে। তাই তিনি আসন্ন নির্বাচনে অংশ নেবেন।’
এম এ এইচ সেলিম বলেন, ‘স্বৈরাচার সরকারের সময় আমাকে মিথ্যা মামলায় জড়ানো হয়। একটি জনসভায় বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় আমাকে ১ নম্বর আসামি করা হয়েছিল। মূলত আমাকে রাজনীতি থেকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য এটি ছিল ষড়যন্ত্র। আমি তখন দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে জানিয়ে শুধু জেলা বিএনপির সভাপতির পদ থেকে অব্যাহতি নিয়েছি। তবে দল থেকে অব্যাহতি নেইনি, এখনো দলের সঙ্গে আছি।’
সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলে বাগেরহাটবাসীর জন্য মেডিকেল কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাসহ বিভিন্ন আশ্বাস দিয়ে ‘সিলভার সেলিম’ বলেন, ‘আমাদের দলেও অনেক খারাপ লোক আছে, যারা লুটপাট করে, অন্যের সম্পত্তি অত্যাচার করে দখল করে, চাঁদাবাজি করে, টেন্ডারবাজি করে। আমি যদি দলের নেতৃত্বে ফিরি, বিএনপিতে তাদের কোনো স্থান হবে না। বাগেরহাটের উন্নয়নে আমি কাজ করেছি। সে সময়ে শুরু করা অনেক কাজ থমকে গেছে। সবাইকে সঙ্গে নিয়ে অসমাপ্ত কাজগুলো এগিয়ে নিতে চাই।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে জেলার তিন তিনটি আসন থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন ‘সিলভার সেলিম’খ্যাত বাগেরহাট জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সাবেক সংসদ সদস্য এম এ এইচ সেলিম।
দলের মনোনয়নের তালিকায় নাম না থাকায় স্বতন্ত্র হিসেবে তিন আসনে তার মনোনয়নপত্র সংগ্রহের খবর জেলায় ‘টক অব দ্য টাউনে’ পরিণত হয়েছে। ‘সিলভার সেলিম’ স্বতন্ত্র প্রার্থী হলে ভোটের হিসাব কী দাঁড়াবে, তা নিয়ে চলছে জল্পনা-কল্পনা। কোনো কোনো আসনে জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী ‘সুবিধা’ পেতে পারেন বলেও মনে করছেন ভোটারদের কেউ কেউ।
সোমবার (২২ ডিসেম্বর) দুপুরে রির্টার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে সেলিমের পক্ষে তার বড় ছেলে মেহেদী হাসান বাগেরহাট-১ (চিতলমারী, মোল্লাহাট ও ফকিরহাট), বাগেরহাট-২ (বাগেরহাট সদর ও কচুয়া) ও বাগেরহাট-৪ (শরণখোলা ও মোরেলগঞ্জ)— এ তিনটি আসনের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন।
এর আগে গত শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বাগেরহাটের চার আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করে বিএনপি। জেলার কোনো আসনেই দল মনোনীত প্রার্থীর তালিকায় স্থান হয়নি এম এ এইচ সেলিমের, যিনি সিলভার লাইন গ্রুপের চেয়ারম্যান হওয়ায় স্থানীয়ভাবে ‘সিলভার’ সেলিম নামেই বেশি পরিচিত।
২০০৭ সালের পর থেকে ‘রাজনৈতিক কারণে’ বাগেরহাটে যেতে পারেননি বলে জানিয়েছেন এম এ এইচ সেলিম। ১৮ বছর পর গত ২৫ নভেম্বর বাগেরহাটে যান তিনি। সাম্প্রতিক সময়ে চাঁদাবাজ ও টেন্ডারবাজদের বিরুদ্ধে বক্তব্য দিয়ে বিশেষভাবে আলোচনায় আসেন।
এক-এগারোর পর রাজনীতি থেকে দূরে থাকা বিএনপির এই সাবেক সংসদ সদস্য গত বছরের ৫ আগস্টের পর রাজনীতিতে ফিরে এলাকার মানুষের পাশে দাঁড়াতে সচেষ্ট হন। বিএনপি থেকে মনোনয়ন পেতে শুরু করেন দৌড়ঝাঁপ।
তিনটি আসন থেকে মনোনয়ন ফরম নেওয়ার কথা জানিয়ে এম এ এইচ সেলিম রাজনীতি ডটকমকে বলেন, ‘আমি সংসদ সদস্য হলে বাগেরহাটে চাঁদাবাজ ও টেন্ডারবাজদের স্থান হবে না।’

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসনে আজ সোমবার পর্যন্ত বিএনপি থেকে আটজন, জামায়াতে ইসলামী থেকে দুজন, ইসলামী আন্দোলন থেকে চারজন, খেলাফত মজলিস থেকে একজন ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে একজন— মোট ১৬ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন বলে নিশ্চিত করেছেন বাগেরহাট জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মুহাম্মদ আবু আনছার।
বাগেরহাটে একাধিক ভোটার নাম প্রকাশ না করার শর্তে এই প্রতিবেদককে বলেন, ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি থেকে মনোনয়ন পেয়ে এম এ এইচ সেলিম সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ওই সময় জেলার রাস্তাঘাট, ব্রিজ, কালভার্টসহ শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে ব্যাপক উন্নতির ছোঁয়া লাগে, যা এখনো মানুষ মনে রেখেছে।
তারা বলেন, ২০০৭ সালের পর সেলিম কখনো এলাকায় যাননি। জুলাই অভ্যুত্থানে ক্ষমতার পটপরিবর্তনের পর তিনি ফের এলাকায় যাতায়াত ও রাজনৈতিক কার্যক্রম শুরু করেন। সেলিম নির্বাচিত হলে আবার উন্নয়ন হবে বলে মনে করছেন সাধারণ মানুষ।
এম এ এইচ সেলিমের বড় ছেলে মেহেদী হাসান সাংবাদিকদের বলেন, ‘রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে বাগেরহাট ১, ২ ও ৪— মোট তিনটি সংসদীয় আসন থেকে আমার বাবার নামে তিনটি মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছি। ২০০১ সালে প্রথমবারের মতো বিএনপি থেকে মনোনয়ন পেয়ে আমার বাবা বিপুল ভোটে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ওই সময়ে বাগেরহাটের শিক্ষা, রাস্তাঘাটসহ নানা অবকাঠামোগত যে ধরনের উন্নয়ন হয়েছে, তা বাগেরহাটবাসী জানে।’
ওয়ান-ইলেভেনের সময় রাজনীতির কারণে সেলিম কারাবরণ করেছিলেন উল্লেখ করে মেহেদী বলেন, ‘এরপর বাবা রাজনীতি থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে রাখেন। ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের ১৬ বছরের শাসনামলে দেশের রাজনীতির কী অবস্থা ছিল, তা আপনাদের সবার জানা। ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের পর রাজনীতির পরিবেশ ফিরে আসায় এলাকার জনমানুষের আগ্রহের কারণে বাবা আবার রাজনীতিতে ফেরার অঙ্গীকার করেছেন।’
সেলিম বাগেরহাট জেলা বিএনপির সভাপতি ছিলেন উল্লেখ করে তার ছেলে আরও বলেন, ‘এলাকার উন্নয়নে আমার বাবাকে আবার মানুষ চাইছে। তাই তিনি আসন্ন নির্বাচনে অংশ নেবেন।’
এম এ এইচ সেলিম বলেন, ‘স্বৈরাচার সরকারের সময় আমাকে মিথ্যা মামলায় জড়ানো হয়। একটি জনসভায় বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় আমাকে ১ নম্বর আসামি করা হয়েছিল। মূলত আমাকে রাজনীতি থেকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য এটি ছিল ষড়যন্ত্র। আমি তখন দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে জানিয়ে শুধু জেলা বিএনপির সভাপতির পদ থেকে অব্যাহতি নিয়েছি। তবে দল থেকে অব্যাহতি নেইনি, এখনো দলের সঙ্গে আছি।’
সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলে বাগেরহাটবাসীর জন্য মেডিকেল কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাসহ বিভিন্ন আশ্বাস দিয়ে ‘সিলভার সেলিম’ বলেন, ‘আমাদের দলেও অনেক খারাপ লোক আছে, যারা লুটপাট করে, অন্যের সম্পত্তি অত্যাচার করে দখল করে, চাঁদাবাজি করে, টেন্ডারবাজি করে। আমি যদি দলের নেতৃত্বে ফিরি, বিএনপিতে তাদের কোনো স্থান হবে না। বাগেরহাটের উন্নয়নে আমি কাজ করেছি। সে সময়ে শুরু করা অনেক কাজ থমকে গেছে। সবাইকে সঙ্গে নিয়ে অসমাপ্ত কাজগুলো এগিয়ে নিতে চাই।’

ডা, মিতু লিখেছেন, এনসিপির খুলনা বিভাগীয় প্রধান ও এনসিপি শ্রমিক শক্তির কেন্দ্রীয় সংগঠক মোতালেব শিকদারকে একটু আগে গুলি করা হয়েছে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় খুলনা মেডিকেলে নেওয়া হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগে
নেত্রকোনা জেলার বারহাট্টা উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সদস্য সুমন কুমার রায়কে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। বিস্ফোরক আইনে দায়ের করা মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখালে আদালত এ আদেশ দেন।
১ দিন আগে
নিরাপত্তা শঙ্কায় ক্লাস-পরীক্ষা নিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যায়ের (রাবি) কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কাজী জাহিদ। রবিবার (২১ ডিসেম্বর) সকালে তিনি নিজের ফেসবুক টাইমলাইনে এক পোস্টে নিরাপত্তা শঙ্কার কথা জানিয়ে এ কথা জানান।
১ দিন আগে
গ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থীদের উচ্ছ্বাস-আনন্দ ও বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে দেশের উত্তরাঞ্চলের অন্যতম শীর্ষ উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় সমাবর্তন। আজ রোববার দুপুরে রাজশাহীর চন্দ্রিমা থানা এলাকায় অবস্থিত বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে উৎসবমুখর পরিবেশে এ সমাবর্তন
১ দিন আগে