
রাঙ্গামাটি প্রতিনিথি

হাজারও মানুষের উল্লাসে রাঙ্গামাটিতে সর্ববৃহৎ ও ঐতিহাসিক জশনে জুলুস পবিত্র ঈদ-এ-মিলাদুন্নবী পালিত হয়েছে। এ সময় শায়েররা গাড়ি বহর নিয়ে গাইতে থাকেন ‘আজ ঈদে মিলাদুন্নবীর জুলুস চলছে, আনন্দে-উল্লাসে সারা জগত ভরেছে’। পাশাপাশি গাইতে থাকেন হামদ-নাত আর দরুদ শরিফ।
শুক্রবার (২৯ আগস্ট) জুমার নামাজের পর রাঙ্গামাটি জেলার গাউছিয়া কমিটির উদ্যোগে রিজার্ভ বাজার জামে মসজিদ থেকে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষ্যে ঐতিহ্যবাহী জশনে জুলুসের বিশাল বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়।
শোভাযাত্রায় হাজারও মুসল্লি অংশ নেন। তাদের হাতে ছিল রঙ-বেরঙের ব্যানার ও ফেস্টুন, কালেমাখচিত পতাকা। মুখে ‘নারায়ে তাকবির আল্লাহু আকবর, নারায়ে রিসালাত ইয়া রাসুলাল্লাহ (স.)’ স্লোগানে মুখরিত করে রাখেন তারা পুরো শহর।
এর আগেই জুলুসের পতাকা, ব্যানার, পোস্টার ও ফেস্টুনে রাঙ্গামাটি শহরের প্রধান প্রধান সব সড়ক ও মোড় সাজিয়ে তোলা হয়। পরে জুলুসের শোভাযাত্রায় ঢল নামে নানা বয়সী মানুষের। এ সময় বাসাবাড়ির ছাদেও সবাই দাঁড়িয়ে থেকে জশনে জুলুসের শোভাযাত্রা দেখেন।
শোভাযাত্রাটি গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে শহরের বনরূপা জামে মসজিদের সামনে গিয়ে শেষ হয়। পরে বনরূপা জামে মসজিদে নবী করিম হজরত মুহাম্মদ (স.)-এর জীবনী নিয়ে আলোচনা সভা হয়। মিলাদ-ক্বিয়াম ও মুনাজাতের মাধ্যমে জুলুসের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।
আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রামের জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া আলিয়া কামিল মাদরাসার সাবেক অধ্যক্ষ মাওলানা মুফতি আব্দুল ওয়াজেদ, বনরূপা মসজিদের খতিব মাওলানা ইকবাল হোসাইন আল কাদেরী, কাঠালতলি জামে মসজিদের খতিব হাফেজ ক্বারী মাওলানা সেকান্দর হোসাইন আল ক্বাদেরী, বনরূপা জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা সুলতান মাহমুদ, রিজার্ভ বাজার জামে মসজিদের খতিব মাওলানা ছৈয়দ আবু নওশদ নঙ্গমী।

হাজারও মানুষের উল্লাসে রাঙ্গামাটিতে সর্ববৃহৎ ও ঐতিহাসিক জশনে জুলুস পবিত্র ঈদ-এ-মিলাদুন্নবী পালিত হয়েছে। এ সময় শায়েররা গাড়ি বহর নিয়ে গাইতে থাকেন ‘আজ ঈদে মিলাদুন্নবীর জুলুস চলছে, আনন্দে-উল্লাসে সারা জগত ভরেছে’। পাশাপাশি গাইতে থাকেন হামদ-নাত আর দরুদ শরিফ।
শুক্রবার (২৯ আগস্ট) জুমার নামাজের পর রাঙ্গামাটি জেলার গাউছিয়া কমিটির উদ্যোগে রিজার্ভ বাজার জামে মসজিদ থেকে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষ্যে ঐতিহ্যবাহী জশনে জুলুসের বিশাল বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়।
শোভাযাত্রায় হাজারও মুসল্লি অংশ নেন। তাদের হাতে ছিল রঙ-বেরঙের ব্যানার ও ফেস্টুন, কালেমাখচিত পতাকা। মুখে ‘নারায়ে তাকবির আল্লাহু আকবর, নারায়ে রিসালাত ইয়া রাসুলাল্লাহ (স.)’ স্লোগানে মুখরিত করে রাখেন তারা পুরো শহর।
এর আগেই জুলুসের পতাকা, ব্যানার, পোস্টার ও ফেস্টুনে রাঙ্গামাটি শহরের প্রধান প্রধান সব সড়ক ও মোড় সাজিয়ে তোলা হয়। পরে জুলুসের শোভাযাত্রায় ঢল নামে নানা বয়সী মানুষের। এ সময় বাসাবাড়ির ছাদেও সবাই দাঁড়িয়ে থেকে জশনে জুলুসের শোভাযাত্রা দেখেন।
শোভাযাত্রাটি গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে শহরের বনরূপা জামে মসজিদের সামনে গিয়ে শেষ হয়। পরে বনরূপা জামে মসজিদে নবী করিম হজরত মুহাম্মদ (স.)-এর জীবনী নিয়ে আলোচনা সভা হয়। মিলাদ-ক্বিয়াম ও মুনাজাতের মাধ্যমে জুলুসের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।
আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রামের জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া আলিয়া কামিল মাদরাসার সাবেক অধ্যক্ষ মাওলানা মুফতি আব্দুল ওয়াজেদ, বনরূপা মসজিদের খতিব মাওলানা ইকবাল হোসাইন আল কাদেরী, কাঠালতলি জামে মসজিদের খতিব হাফেজ ক্বারী মাওলানা সেকান্দর হোসাইন আল ক্বাদেরী, বনরূপা জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা সুলতান মাহমুদ, রিজার্ভ বাজার জামে মসজিদের খতিব মাওলানা ছৈয়দ আবু নওশদ নঙ্গমী।

এ আসনে দুই ভাইয়ের ভিন্ন পরিচয়ে নির্বাচনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা ঘিরে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা তৈরি হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
তারাকান্দি থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) ভোর সোয়া ৫টার দিকে গফরগাঁও রেলস্টেশনে ঢোকার আগে এ দুর্ঘটনা ঘটে। রেলওয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, দুর্বৃত্তরা প্রায় ২০ ফুট রেললাইনের পাত খুলে নিয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
হাসনাত আব্দুল্লাহর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মঞ্জুরুল আহসান মুন্সী বলেন, ‘হাসনাত আব্দুল্লাহকে আমি চিনি না। তার সঙ্গে আমার কখনো দেখা হয়নি, কোনো পরিচয়ও নেই। আগে যেমন ছিল না, এখনো তেমনই আছে। কাজেই তাকে নিয়ে মন্তব্য করার সুযোগও আমার নেই।’
১৯ ঘণ্টা আগে
বিএনপি সূত্র জানায়, মনিরুল ইসলামকে বাদ দেওয়ার প্রতিবাদে নানা কর্মসূচি পালন করছে তার অনুসারীরা। এর মধ্যে আজ রোববার বিকেলে নড়াইলের মালিবাগ নামক এলাকায় প্রতিবাদ সমাবেশ করে তারা মনিরুল ইসলামের মনোনয়ন পুর্নবহালের দাবি জানান। সেই সঙ্গে ড. ফরিদুজ্জামানকে অবাঞ্চিত ঘোষণা করেন তারা। প্রতিবাদ কর্মসূচিতে তারা ‘
১৯ ঘণ্টা আগে