রাঙ্গামাটি প্রতিনিথি
ভয়াবহ আগুনে মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছে দেশের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন এলাকা সাজেক উপত্যকা। প্রায় তিন ঘণ্টা ধরে জ্বলতে থাকা আগুনে পুড়ে গেছে ২০ থেকে ২৫টি রিসোর্ট-কটেজসহ প্রায় শত স্থাপনা।
আগুন লাগার কারণ নিশ্চিত করে জানা যায়নি। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানতেও সময় লাগবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। তবে বর্ষা মৌসুম সামনে রেখে রিসোর্ট-কটেজ মালিকরা যে ব্যবসার আশায় ছিলেন, সেই আসা ধূলিসাৎ হয়ে গেছে।
সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুর সোয়া ১টার দিকে সাজেক ভ্যালি পর্যটনকেন্দ্রের ‘অবকাশ ম্যানুয়েল রিসোর্ট’সহ আশপাশের এলাকায় আগুন ছড়িয়ে পড়ে। রাত ৮টার দিকে জেলা প্রশাসনের সর্বশেষ প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও স্থানীয়দের সহায়তায় ফায়ার সার্ভিস বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়।
স্থানীয়রা জানান, আগুনে প্রায় এক শ রিসোর্ট-কটেজ, দোকানপাট, ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান, বসতবাড়ি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পুড়ে গেছে। তবে মধ্যরাত পর্যন্ত হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি। নিরূপণ করা যায়নি ক্ষয়ক্ষতির প্রাথমিক তালিকাও। তবে রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসনের প্রাথমিক প্রতিবেদনে ৯০ থেকে ৯৫টির মতো স্থাপনার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।
আগুনে পুড়ছে সাজেক ভ্যালির হোটেল-রেস্তোরাঁ-রিসোর্ট। ছবি: সংগৃহীত
ফায়ার সার্ভিস সূত্র জানিয়েছে, সাজেক ভ্যালিতে আগুনের ঘটনায় খাগড়াছড়ি জেলার দীঘিনালা উপজেলার ফায়ার সার্ভিসের ইউনিটের সঙ্গে খাগড়াছড়ি ফায়ার সার্ভিসের ইউনিটও কাজ করছে। তবে বিকেলে আগুন নিয়ন্ত্রণে বিমানবাহিনীর দুটি হেলিকপ্টার যাওয়ার কথা থাকলেও আগুন নিয়ন্ত্রণে চলে আসায় আর হেলিকপ্টার আনা হয়নি বলে জানিয়েছে রাঙ্গামাটির প্রশাসন।
স্থানীয়দের অভিযোগ, সাজেক ভ্যালিতে পানির সংকট ও দমকল বাহিনী দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে না পারায় আগুনে ক্ষয়ক্ষতি বেড়েছে। ফায়ার সার্ভিস বলছে, পাহাড়ি সড়কে দীঘিনালা, খাগড়াছড়িসহ অন্যান্য উপজেলা থেকে গাড়ি নিয়ে পৌঁছাতে সময় লেগেছে। স্থানীয়রা অগ্নিনিরাপত্তা বিবেচনায় সাজেক ভ্যালিতেই প্রয়োজসীয় পরিমাণে সংরক্ষণের আহ্বান জানান।
স্থানীয় রুইলুই মৌজার হেডম্যান লাল থাঙ্গা লুসাই বলেন, আগুনের ঘটনায় আমার বসতবাড়িসহ আশপাশের বিভিন্ন স্থাপনা পুড়ে গেছে। পরে কথা বলব।
রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ হাবিব উল্লাহ বলেন, যতটুকু জানতে পেরেছি, বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত। তদন্তের পর আগুনের প্রকৃত কারণ জানা সম্ভব হবে।
ভয়াবহ আগুনে মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছে দেশের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন এলাকা সাজেক উপত্যকা। প্রায় তিন ঘণ্টা ধরে জ্বলতে থাকা আগুনে পুড়ে গেছে ২০ থেকে ২৫টি রিসোর্ট-কটেজসহ প্রায় শত স্থাপনা।
আগুন লাগার কারণ নিশ্চিত করে জানা যায়নি। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানতেও সময় লাগবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। তবে বর্ষা মৌসুম সামনে রেখে রিসোর্ট-কটেজ মালিকরা যে ব্যবসার আশায় ছিলেন, সেই আসা ধূলিসাৎ হয়ে গেছে।
সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুর সোয়া ১টার দিকে সাজেক ভ্যালি পর্যটনকেন্দ্রের ‘অবকাশ ম্যানুয়েল রিসোর্ট’সহ আশপাশের এলাকায় আগুন ছড়িয়ে পড়ে। রাত ৮টার দিকে জেলা প্রশাসনের সর্বশেষ প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও স্থানীয়দের সহায়তায় ফায়ার সার্ভিস বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়।
স্থানীয়রা জানান, আগুনে প্রায় এক শ রিসোর্ট-কটেজ, দোকানপাট, ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান, বসতবাড়ি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পুড়ে গেছে। তবে মধ্যরাত পর্যন্ত হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি। নিরূপণ করা যায়নি ক্ষয়ক্ষতির প্রাথমিক তালিকাও। তবে রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসনের প্রাথমিক প্রতিবেদনে ৯০ থেকে ৯৫টির মতো স্থাপনার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।
আগুনে পুড়ছে সাজেক ভ্যালির হোটেল-রেস্তোরাঁ-রিসোর্ট। ছবি: সংগৃহীত
ফায়ার সার্ভিস সূত্র জানিয়েছে, সাজেক ভ্যালিতে আগুনের ঘটনায় খাগড়াছড়ি জেলার দীঘিনালা উপজেলার ফায়ার সার্ভিসের ইউনিটের সঙ্গে খাগড়াছড়ি ফায়ার সার্ভিসের ইউনিটও কাজ করছে। তবে বিকেলে আগুন নিয়ন্ত্রণে বিমানবাহিনীর দুটি হেলিকপ্টার যাওয়ার কথা থাকলেও আগুন নিয়ন্ত্রণে চলে আসায় আর হেলিকপ্টার আনা হয়নি বলে জানিয়েছে রাঙ্গামাটির প্রশাসন।
স্থানীয়দের অভিযোগ, সাজেক ভ্যালিতে পানির সংকট ও দমকল বাহিনী দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে না পারায় আগুনে ক্ষয়ক্ষতি বেড়েছে। ফায়ার সার্ভিস বলছে, পাহাড়ি সড়কে দীঘিনালা, খাগড়াছড়িসহ অন্যান্য উপজেলা থেকে গাড়ি নিয়ে পৌঁছাতে সময় লেগেছে। স্থানীয়রা অগ্নিনিরাপত্তা বিবেচনায় সাজেক ভ্যালিতেই প্রয়োজসীয় পরিমাণে সংরক্ষণের আহ্বান জানান।
স্থানীয় রুইলুই মৌজার হেডম্যান লাল থাঙ্গা লুসাই বলেন, আগুনের ঘটনায় আমার বসতবাড়িসহ আশপাশের বিভিন্ন স্থাপনা পুড়ে গেছে। পরে কথা বলব।
রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ হাবিব উল্লাহ বলেন, যতটুকু জানতে পেরেছি, বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত। তদন্তের পর আগুনের প্রকৃত কারণ জানা সম্ভব হবে।
তিন ঘণ্টায়ও নিয়ন্ত্রণে আসেনি সাভারের আশুলিয়ার পলমল গ্রুপের পোশাক কারখানার আগুন। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ৯টি ইউনিট। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে উপস্থিত রয়েছেন পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা।
১৬ ঘণ্টা আগেলিখিত বক্তব্যে মামলার বাদী রঞ্জু আহমেদ বলেন, ২০০৯ সালের ৬ অক্টোবর রায়পুর গ্রামে মোটরসাইকেলে বাজারে যাওয়ার পথে প্রতিপক্ষরা তার ওপর হামলা চালায়। তাকে বাঁচাতে গেলে তার বাবা শামসুল ইসলাম, ভাই মনিরুল ইসলাম ও মন্টুকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করা হয়। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান মন্টু।
১৭ ঘণ্টা আগেসাভারের আশুলিয়ায় আয়েশা গার্মেন্টস নামে একটি পোশাক কারখানায় আগুন লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ছয়টি ইউনিট কাজ করছে।
১৮ ঘণ্টা আগেনাটোরের বনপাড়ায় বাস--অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও দুজন আহত হয়েছেন।
১৮ ঘণ্টা আগে