
রাঙ্গামাটি প্রতিনিথি

দেশের অন্যতম পর্যটন স্পট সাজেক ভ্যালিতে ভয়াবহ আগুনে পুড়ে গেছে হোটেল-কটেজ-রিসোর্টসহ প্রায় শত স্থাপনা। এ অবস্থায় কিছুদিনের জন্য সাজেক ভ্রমণ নিরুৎসাহিত করেছে জেলা প্রশাসন।
পাশাপাশি রাঙ্গামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ভ্যালির এই আগুনের কারণ জানতে পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে দেওয়া হয়েছে। কমিটিতে সাত দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ৮টার দিকে রাঙ্গামাটির অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পাঠান মো. সাইদুজ্জামান এক বিজ্ঞপ্তি জারি করেন। তাতে বলা হয়, সাজেকে ভয়াবহ আগুনের ঘটনায় পর্যটকদের নিরাপত্তার স্বার্থে মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) থেকে পরবর্তী নিদের্শনা না দেওয়া পর্যন্ত সাজেক ভ্যালি ভ্রমণে পর্যটকদের নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে।
সাময়িকভাবে সাজেক ভ্যালিতে পর্যটকদের যাতায়াত বন্ধ রাখার অনুরোধও জানিয়েছে রাঙ্গামাটি প্রশাসন।
এদিকে সাজেকের ভয়াবহ আগুনের উৎস ও কারণ উদ্ঘাটনে পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে জেলা প্রশাসন। তদন্ত কমিটিকে সাত দিনের মধ্যে তদন্ত করে সংঘঠিত অগ্নিকাণ্ডের উৎস ও কারণ উদ্ঘাটন এবং দুর্ঘটনা প্রতিরোধে সুপারিশ দিতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
রাঙ্গামাটির ডিসি মোহাম্মদ হাবিব উল্লাহর সই করা অফিস আদেশে বলা হয়েছে, তদন্ত কমিটি প্রয়োজনে এক বা একাধিক সদস্য কো-অপ্ট করতে পারবে। রাত ১১টার দিকে এ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে জেলা প্রশাসন।
তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলার স্থানীয় সরকারের উপপরিচালক মো. মোবারক হোসেনকে, সদস্য সচিব করা হয়েছে বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শিরীন আক্তারকে।
কমিটির বাকি তিন সদস্য হলেন— রাঙ্গামাটির সহকারী পুলিশ সুপার (বাঘাইছড়ি সার্কেল), রাঙ্গামাটি ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক এবং বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (দীঘিনালা) সহকারী প্রকৌশলী।
এর আগে সোমবার দুপুর সোয়া ১টার দিকে সাজেক ভ্যালিতে ‘অবকাশ ম্যানুয়েল রিসোর্ট’সহ আশপাশের এলাকায় আগুন লাগে। দ্রুতই আগুন আশপাশে ছড়িয়ে পড়ে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য ও স্থানীয়দের সহায়তায় প্রায় তিন ঘণ্টা পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।

দেশের অন্যতম পর্যটন স্পট সাজেক ভ্যালিতে ভয়াবহ আগুনে পুড়ে গেছে হোটেল-কটেজ-রিসোর্টসহ প্রায় শত স্থাপনা। এ অবস্থায় কিছুদিনের জন্য সাজেক ভ্রমণ নিরুৎসাহিত করেছে জেলা প্রশাসন।
পাশাপাশি রাঙ্গামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ভ্যালির এই আগুনের কারণ জানতে পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে দেওয়া হয়েছে। কমিটিতে সাত দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ৮টার দিকে রাঙ্গামাটির অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পাঠান মো. সাইদুজ্জামান এক বিজ্ঞপ্তি জারি করেন। তাতে বলা হয়, সাজেকে ভয়াবহ আগুনের ঘটনায় পর্যটকদের নিরাপত্তার স্বার্থে মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) থেকে পরবর্তী নিদের্শনা না দেওয়া পর্যন্ত সাজেক ভ্যালি ভ্রমণে পর্যটকদের নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে।
সাময়িকভাবে সাজেক ভ্যালিতে পর্যটকদের যাতায়াত বন্ধ রাখার অনুরোধও জানিয়েছে রাঙ্গামাটি প্রশাসন।
এদিকে সাজেকের ভয়াবহ আগুনের উৎস ও কারণ উদ্ঘাটনে পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে জেলা প্রশাসন। তদন্ত কমিটিকে সাত দিনের মধ্যে তদন্ত করে সংঘঠিত অগ্নিকাণ্ডের উৎস ও কারণ উদ্ঘাটন এবং দুর্ঘটনা প্রতিরোধে সুপারিশ দিতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
রাঙ্গামাটির ডিসি মোহাম্মদ হাবিব উল্লাহর সই করা অফিস আদেশে বলা হয়েছে, তদন্ত কমিটি প্রয়োজনে এক বা একাধিক সদস্য কো-অপ্ট করতে পারবে। রাত ১১টার দিকে এ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে জেলা প্রশাসন।
তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলার স্থানীয় সরকারের উপপরিচালক মো. মোবারক হোসেনকে, সদস্য সচিব করা হয়েছে বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শিরীন আক্তারকে।
কমিটির বাকি তিন সদস্য হলেন— রাঙ্গামাটির সহকারী পুলিশ সুপার (বাঘাইছড়ি সার্কেল), রাঙ্গামাটি ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক এবং বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (দীঘিনালা) সহকারী প্রকৌশলী।
এর আগে সোমবার দুপুর সোয়া ১টার দিকে সাজেক ভ্যালিতে ‘অবকাশ ম্যানুয়েল রিসোর্ট’সহ আশপাশের এলাকায় আগুন লাগে। দ্রুতই আগুন আশপাশে ছড়িয়ে পড়ে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য ও স্থানীয়দের সহায়তায় প্রায় তিন ঘণ্টা পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।

ঝড়ের কবলে পড়া এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঝড়ের পর গাছে চাপা পড়ে জাটিয়া ইউনিয়নের নিজতুলন্দর গ্রামের সুরুজ আলীর দুটি, নুরুল ইসলামের একটি, আব্দুর রহিমের দুটি, আবু সিদ্দিকের একটি ও ইদ্রিস আলীর দুটি এবং সোহাগী ইউনিয়নের মনোহরপুর গ্রামের রিপনের দুটি, শাহ্ নেওয়াজের একটি ও সিরাজুল ইসলামের একটি বসতঘর ভেঙে গেছে
১ দিন আগে
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের কর্মকর্তা সারোয়ার আলমকে সিলেট জেলার জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পদে বদলি ও পদায়ন করা হলো। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
১ দিন আগে
প্রার্থীরা জানান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যুব উন্নয়ন, স্থানীয় সরকার ও প্রশাসনসহ বিভিন্ন দপ্তরে বিপুলসংখ্যক শূন্য পদ রয়েছে। অথচ সরকারি উদাসীনতার কারণে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার সুপারিশপ্রাপ্তরা নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এর ফলে দেশের সামগ্রিক প্রশাসনিক কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। একদিকে শূন্যপদ বাড়ছে, অন্যদি
১ দিন আগে