
বরিশাল প্রতিনিধি

আগে যারা দেশ শাসনের সুযোগ পেয়ে দেশকে দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ান করেছে তারা আবারও ক্ষমতায় আসার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে মন্তব্য করে ইসলামী আন্দোলনের আমির চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম বলেছেন,বাংলাদেশের মানুষ নতুন শাড়িতে পুরোনো বউ আর দেখতে চায় না। ফলে আগামী সংসদ নির্বাচনে পরিবর্তন আসতেই হবে।
বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) চরমোনাই মাহফিলের ২য় দিন ওলামা-মাশায়েখ ও দ্বীনদার বুদ্ধিজীবী সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম বলেন, ‘আমি কোথাও নির্বাচনে প্রার্থী হইনি, ফলে মন্ত্রী হওয়ার কোনো সুযোগ নাই। তারপরও আমার এবং আমাদের সব প্রচেষ্টার লক্ষ্য দেশকে ভালো অবস্থায় নেওয়া। জীবন উৎসর্গকারী জনতার রক্তকে সার্থক করার জন্যই আমাদের প্রচেষ্টা। ৫৪ বছর পরে সুযোগ এসেছে। এ সুযোগ কাজে লাগাতে না পারলে আগামী প্রজন্ম আমাদের ধিক্কার দেবে।’
সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ধর্মবিষয়ক উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসাইন বলেন, চরমোনাই পীরের আন্তরিক প্রচেষ্টা এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের ঐকান্তিক চেষ্টায় উপদেষ্টা পরিষদের দায়িত্ব পালনের সুযোগ হয়েছে। আমার বিষয়ে আপনাদের প্রত্যাশা অনেক; কিন্তু আমার সীমাবদ্ধতা আছে। সেই সীমাবদ্ধতা মেনে কাজ করতে হয়। ধর্মের ব্যাখ্যার জন্য ওলামাদের কথাই শেষ কথা। বাংলাদেশে কেউ ইসলাম অবমাননা করলে তাদের দ্রুত আইনের আওতায় নেওয়া হবে। আপনারা কেউ দয়া করে আইন হাতে তুলে নেবেন না। আমি আশ্বস্ত করতে পারি, বাংলাদেশে কেউ কোনোভাবে ধর্মের অবমাননা করতে পারবে না।
সমাবেশে ইসলামী আন্দোলনের প্রেসিডিয়াম সদস্য মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানি, মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুস আহমদ, যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, অধ্যক্ষ মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ, মাওলানা ইমতেয়াজ আলম, সহকারী মহাসচিব মাওলানা আহমদ আব্দুল কাইয়ুম, কেএম আতিকুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

আগে যারা দেশ শাসনের সুযোগ পেয়ে দেশকে দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ান করেছে তারা আবারও ক্ষমতায় আসার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে মন্তব্য করে ইসলামী আন্দোলনের আমির চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম বলেছেন,বাংলাদেশের মানুষ নতুন শাড়িতে পুরোনো বউ আর দেখতে চায় না। ফলে আগামী সংসদ নির্বাচনে পরিবর্তন আসতেই হবে।
বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) চরমোনাই মাহফিলের ২য় দিন ওলামা-মাশায়েখ ও দ্বীনদার বুদ্ধিজীবী সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম বলেন, ‘আমি কোথাও নির্বাচনে প্রার্থী হইনি, ফলে মন্ত্রী হওয়ার কোনো সুযোগ নাই। তারপরও আমার এবং আমাদের সব প্রচেষ্টার লক্ষ্য দেশকে ভালো অবস্থায় নেওয়া। জীবন উৎসর্গকারী জনতার রক্তকে সার্থক করার জন্যই আমাদের প্রচেষ্টা। ৫৪ বছর পরে সুযোগ এসেছে। এ সুযোগ কাজে লাগাতে না পারলে আগামী প্রজন্ম আমাদের ধিক্কার দেবে।’
সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ধর্মবিষয়ক উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসাইন বলেন, চরমোনাই পীরের আন্তরিক প্রচেষ্টা এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের ঐকান্তিক চেষ্টায় উপদেষ্টা পরিষদের দায়িত্ব পালনের সুযোগ হয়েছে। আমার বিষয়ে আপনাদের প্রত্যাশা অনেক; কিন্তু আমার সীমাবদ্ধতা আছে। সেই সীমাবদ্ধতা মেনে কাজ করতে হয়। ধর্মের ব্যাখ্যার জন্য ওলামাদের কথাই শেষ কথা। বাংলাদেশে কেউ ইসলাম অবমাননা করলে তাদের দ্রুত আইনের আওতায় নেওয়া হবে। আপনারা কেউ দয়া করে আইন হাতে তুলে নেবেন না। আমি আশ্বস্ত করতে পারি, বাংলাদেশে কেউ কোনোভাবে ধর্মের অবমাননা করতে পারবে না।
সমাবেশে ইসলামী আন্দোলনের প্রেসিডিয়াম সদস্য মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানি, মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুস আহমদ, যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, অধ্যক্ষ মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ, মাওলানা ইমতেয়াজ আলম, সহকারী মহাসচিব মাওলানা আহমদ আব্দুল কাইয়ুম, কেএম আতিকুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

স্থানীয় সূত্র ও ভুক্তভোগী পরিবার জানায়, মোবারকপুর গ্রামের কৃষক হাবিবুর রহমান (৬৫) দীর্ঘদিন ধরে মস্তু মিয়ার জমি বর্গা নিয়ে চাষাবাদ করে আসছেন। ঘটনার দিন সকালে হাবিবুর রহমান ওই জমিতে কাজ করতে যান। এ সময় ছাত্রদল নেতা টিটু ভূইয়া ও তার ভাই মিটু ভূইয়া সেখানে গিয়ে কাজ করতে নিষেধ করেন। তারা অভিযোগ করেন, হাবি
১ দিন আগে
করিমগঞ্জ উপজেলার নিয়ামতপুর গ্রামের দালাল হেলাল উদ্দিন সাধির তাদের দেখিয়েছিলেন কুয়েতের ওয়েল কোম্পানিতে চাকরির স্বপ্ন। তার কথায় বিশ্বাস করে শরীফ মিয়া (৪৩), মোশাররফ হোসেন (৪৪), বাবলু মিয়া (৪০), লুসা মিয়া (৩৫) ও সানাউল করিম (৩১) একে একে তুলে দেন সাড়ে ৩২ লাখ টাকা। হেলাল তাদের কিশোরগঞ্জ কারিগরি প্রশিক্ষণ
১ দিন আগে
মিছিলটি কোর্ট চত্বরে পৌঁছানোর পর অন্তত দুই বাউলশিল্পীকে মারধর করা হয়। একজন বাউলকে লাথি দিয়ে মাটিতে ফেলে দিতেও দেখা যায়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়।
১ দিন আগে
আমান উল্লাহ আমান বলেন, “দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ফেরাতে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই। জনগণের রায়েই দেশের ভবিষ্যৎ ঠিক হবে।”
১ দিন আগে