প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
ঝালকাঠিতে পাড়া-মহল্লায় হিন্দু সম্প্রদায়ের বাড়ি ও মন্দির পাহারা দিচ্ছেন জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীরা। বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) সারারাত মন্দির পাহারায় ছিলেন তারা।
জানা যায়, জেলার সব মন্দিরে মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে পাহারার ব্যবস্থা করেন জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীরা। বৃহস্পতিবার রাতেও পাহারায় ছিলেন। এছাড়া হিন্দু সম্প্রদায়ের পরিবারের খোঁজ-খবর নেওয়াসহ নিরাপত্তা নিশ্চিতের কাজ করছেন।
এ বিষয়ে জেলা জামায়াতের আমির অ্যাডভোকেট হাফিজুর রহমান বলেন, আমরা নেতাকর্মীদের হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজনের পাশে দাঁড়াতে নির্দেশ দিয়েছি। তাদের মনে সাহস দিতে বলেছি। জামায়াত মনে করে সংখ্যালঘু বলে দেশে কিছু নেই। সবাই দেশের নাগরিক। বেশ কয়েকটি মন্দির পরিদর্শন করেছি। তাদের আশ্বাস দিচ্ছি যে, হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজনের পাশে আমরা রয়েছি। হিন্দু-মুসলিম আমরা সবাই ভাই ভাই, এ দেশেরই নাগরিক।
তিনি জানান, জেলার সব মন্দিরে পাহারা নিশ্চিতে ওয়ার্ডভিত্তিক নেতাকর্মীদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া ক্ষতিগ্রস্ত হিন্দু পরিবারকেও সহযোগিতা করা হচ্ছে। যাতে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশে সব ধর্মের মানুষ নিরাপদে থাকতে পারেন।
জেলা ছাত্রশিবিরের সাধারণ সম্পাদক এনামুল হাসান বলেন, আমরা বৃষ্টির মধ্যে জেলা শহরের মন্দিরে রাত জেগে পাহারা দিচ্ছি। আমাদের ভাইদের নিয়ে স্থানীয়দের সহায়তায় পাহারা কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছি। রাতে বৃষ্টির মধ্যে কেউ সুযোগ ব্যবহার করতে পারে, সেজন্য অতন্দ্র প্রহরীর কাজ করেছি।
ঝালকাঠির আড়দ্দারপট্টিস্থ পাবলিক হরিসভা মন্দির পরিচালনা কমিটির জয়ন্ত সাহা বলেন, ৫ আগস্ট রাত থেকেই আমরা নিজস্বভাবে পাহারার ব্যবস্থা করেছিলাম। সেই পাহারাদারদের সঙ্গে কয়েকজন এসে জামায়াত-শিবির পরিচয় দেন। কয়েকদিন ধরে তারা সারারাত আমাদের পাহারাদারদের সঙ্গে পাহারা দিচ্ছেন।
ঝালকাঠিতে পাড়া-মহল্লায় হিন্দু সম্প্রদায়ের বাড়ি ও মন্দির পাহারা দিচ্ছেন জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীরা। বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) সারারাত মন্দির পাহারায় ছিলেন তারা।
জানা যায়, জেলার সব মন্দিরে মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে পাহারার ব্যবস্থা করেন জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীরা। বৃহস্পতিবার রাতেও পাহারায় ছিলেন। এছাড়া হিন্দু সম্প্রদায়ের পরিবারের খোঁজ-খবর নেওয়াসহ নিরাপত্তা নিশ্চিতের কাজ করছেন।
এ বিষয়ে জেলা জামায়াতের আমির অ্যাডভোকেট হাফিজুর রহমান বলেন, আমরা নেতাকর্মীদের হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজনের পাশে দাঁড়াতে নির্দেশ দিয়েছি। তাদের মনে সাহস দিতে বলেছি। জামায়াত মনে করে সংখ্যালঘু বলে দেশে কিছু নেই। সবাই দেশের নাগরিক। বেশ কয়েকটি মন্দির পরিদর্শন করেছি। তাদের আশ্বাস দিচ্ছি যে, হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজনের পাশে আমরা রয়েছি। হিন্দু-মুসলিম আমরা সবাই ভাই ভাই, এ দেশেরই নাগরিক।
তিনি জানান, জেলার সব মন্দিরে পাহারা নিশ্চিতে ওয়ার্ডভিত্তিক নেতাকর্মীদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া ক্ষতিগ্রস্ত হিন্দু পরিবারকেও সহযোগিতা করা হচ্ছে। যাতে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশে সব ধর্মের মানুষ নিরাপদে থাকতে পারেন।
জেলা ছাত্রশিবিরের সাধারণ সম্পাদক এনামুল হাসান বলেন, আমরা বৃষ্টির মধ্যে জেলা শহরের মন্দিরে রাত জেগে পাহারা দিচ্ছি। আমাদের ভাইদের নিয়ে স্থানীয়দের সহায়তায় পাহারা কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছি। রাতে বৃষ্টির মধ্যে কেউ সুযোগ ব্যবহার করতে পারে, সেজন্য অতন্দ্র প্রহরীর কাজ করেছি।
ঝালকাঠির আড়দ্দারপট্টিস্থ পাবলিক হরিসভা মন্দির পরিচালনা কমিটির জয়ন্ত সাহা বলেন, ৫ আগস্ট রাত থেকেই আমরা নিজস্বভাবে পাহারার ব্যবস্থা করেছিলাম। সেই পাহারাদারদের সঙ্গে কয়েকজন এসে জামায়াত-শিবির পরিচয় দেন। কয়েকদিন ধরে তারা সারারাত আমাদের পাহারাদারদের সঙ্গে পাহারা দিচ্ছেন।
ঝড়ের কবলে পড়া এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঝড়ের পর গাছে চাপা পড়ে জাটিয়া ইউনিয়নের নিজতুলন্দর গ্রামের সুরুজ আলীর দুটি, নুরুল ইসলামের একটি, আব্দুর রহিমের দুটি, আবু সিদ্দিকের একটি ও ইদ্রিস আলীর দুটি এবং সোহাগী ইউনিয়নের মনোহরপুর গ্রামের রিপনের দুটি, শাহ্ নেওয়াজের একটি ও সিরাজুল ইসলামের একটি বসতঘর ভেঙে গেছে
১ দিন আগেপ্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের কর্মকর্তা সারোয়ার আলমকে সিলেট জেলার জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পদে বদলি ও পদায়ন করা হলো। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
১ দিন আগেপ্রার্থীরা জানান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যুব উন্নয়ন, স্থানীয় সরকার ও প্রশাসনসহ বিভিন্ন দপ্তরে বিপুলসংখ্যক শূন্য পদ রয়েছে। অথচ সরকারি উদাসীনতার কারণে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার সুপারিশপ্রাপ্তরা নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এর ফলে দেশের সামগ্রিক প্রশাসনিক কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। একদিকে শূন্যপদ বাড়ছে, অন্যদি
১ দিন আগে