প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
বিশ্বে পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশের অবস্থান দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। আর যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে এই অবস্থান তৃতীয়। গত ১০ বছর ধরে এই অবস্থান ধরে রেখেছে বাংলাদেশ। যুক্তরাষ্ট্রের ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের অফিস অব টেক্সটাইল অ্যান্ড অ্যাপারেল (ওটিইএক্সএ) প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্র বিশ্ব বাজার থেকে ২০২৩ সালে ৭ হাজার ৭৮৪ কোটি টাকার পোশাক আমদানি করেছে। এর মধ্যে বাংলাদেশ থেকে পোশাক পণ্য আমদানি করেছে ৭২৮ কোটি ৯৭ লাখ ডলারের, আগের বছর আমদানির পরিমাণ ছিল ৯২৭ কোটি ৮২ লাখ মার্কিন ডলার। বছরের ব্যবধানে পোশাক আমদানি কমলেও তৃতীয় অবস্থানেই রয়েছে বাংলাদেশ। শুধু বাংলাদেশই নয় ২০২৩ সালে আগের বছরের চেয়ে বিশ্বের প্রায় সব দেশ থেকেই পোশাক আমদানি কমিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
এদিকে, চায়না পোশাক রপ্তানির দিক দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে প্রথম অবস্থানে রয়েছে। ২০২৩ সালে চায়না থেকে যুক্তরাষ্ট্র পোশাক আমদানি করেছে ১ হাজার ৬৩১ কোটি ৬৩ লাখ ডলারের, আগের বছর আমদানির পরিমাণ ছিল ২ হাজার ১৭৫ কোটি ডলার।
ভিয়েতনাম পোশাক রপ্তানিতে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। দেশটি ২০২৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানির পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৪১৭ কোটি ৬৬ লাখ ডলার। আগের বছর একই সময়ে রপ্তানির পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৮২৪ কোটি ২২ লাখ ডলার।
এদিকে, ভারত পোশাক রপ্তানির দিক দিয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে। ২০২৩ সালে ভারত থেকে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৪৪৬ কোটি ৯৬ লাখ ডলার। আগের বছর রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৫৬৮ কোটি ৭৯ লাখ ডলার।
এছাড়া, ২০২৩ সালের যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ইন্দোনেশিয়ার রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৪১৮ কোটি ৯৬ লাখ ডলার, কম্বোডিয়ার রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৩৩২ কোটি ডলার, মেক্সিকোর ২৮১ কোটি ১৯ লাখ ডলার, পাকিস্তান ২০১ কোটি ৬১ লাখ ডলার, সাউথ কোরিয়া পোশাক রপ্তানি করেছে ১৯ কোটি ৯৩ লাখ ডলার।
বিশ্বে পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশের অবস্থান দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। আর যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে এই অবস্থান তৃতীয়। গত ১০ বছর ধরে এই অবস্থান ধরে রেখেছে বাংলাদেশ। যুক্তরাষ্ট্রের ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের অফিস অব টেক্সটাইল অ্যান্ড অ্যাপারেল (ওটিইএক্সএ) প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্র বিশ্ব বাজার থেকে ২০২৩ সালে ৭ হাজার ৭৮৪ কোটি টাকার পোশাক আমদানি করেছে। এর মধ্যে বাংলাদেশ থেকে পোশাক পণ্য আমদানি করেছে ৭২৮ কোটি ৯৭ লাখ ডলারের, আগের বছর আমদানির পরিমাণ ছিল ৯২৭ কোটি ৮২ লাখ মার্কিন ডলার। বছরের ব্যবধানে পোশাক আমদানি কমলেও তৃতীয় অবস্থানেই রয়েছে বাংলাদেশ। শুধু বাংলাদেশই নয় ২০২৩ সালে আগের বছরের চেয়ে বিশ্বের প্রায় সব দেশ থেকেই পোশাক আমদানি কমিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
এদিকে, চায়না পোশাক রপ্তানির দিক দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে প্রথম অবস্থানে রয়েছে। ২০২৩ সালে চায়না থেকে যুক্তরাষ্ট্র পোশাক আমদানি করেছে ১ হাজার ৬৩১ কোটি ৬৩ লাখ ডলারের, আগের বছর আমদানির পরিমাণ ছিল ২ হাজার ১৭৫ কোটি ডলার।
ভিয়েতনাম পোশাক রপ্তানিতে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। দেশটি ২০২৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানির পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৪১৭ কোটি ৬৬ লাখ ডলার। আগের বছর একই সময়ে রপ্তানির পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৮২৪ কোটি ২২ লাখ ডলার।
এদিকে, ভারত পোশাক রপ্তানির দিক দিয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে। ২০২৩ সালে ভারত থেকে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৪৪৬ কোটি ৯৬ লাখ ডলার। আগের বছর রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৫৬৮ কোটি ৭৯ লাখ ডলার।
এছাড়া, ২০২৩ সালের যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ইন্দোনেশিয়ার রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৪১৮ কোটি ৯৬ লাখ ডলার, কম্বোডিয়ার রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৩৩২ কোটি ডলার, মেক্সিকোর ২৮১ কোটি ১৯ লাখ ডলার, পাকিস্তান ২০১ কোটি ৬১ লাখ ডলার, সাউথ কোরিয়া পোশাক রপ্তানি করেছে ১৯ কোটি ৯৩ লাখ ডলার।
সড়ক অবকাঠামো ও পরিবহন ব্যবস্থার উন্নয়ন জরুরি উল্লেখ করে শেখ বশির উদ্দিন বলেন, ‘প্রতিবছর সড়ক দুর্ঘটনায় যে সংখ্যক প্রাণহানি ঘটে তা অত্যন্ত ভয়াবহ। তাই অবকাঠামো ও পরিবহন সক্ষমতা বাড়াতে চীনের সহযোগিতা কামনা করেছি।’
৩ দিন আগেবাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান জানান, সেপ্টেম্বরের ৯ দিনে ১০১ কোটি ৮০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে, যা গত বছরের (২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরের ৬ দিন) একই সময়ের চেয়ে ১৮ কোটি ৫০ ডলার বেশি। গত বছরের একই সময়ে রেমিট্যান্স আসার পরিমাণ ছিল ৮৩ কোটি ৩০ লাখ ডলার।
৫ দিন আগেরপ্তানি ইলিশের প্রতি কেজির ন্যূনতম মূল্য সরকার ১২.৫ মার্কিন ডলার নির্ধারণ করেছে। বর্তমান বিনিময় হার অনুযায়ী, টাকার অঙ্কে যার পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় ১,৫৫০ টাকা। অর্থাৎ এর নিচে কোনো অবস্থাতেই রপ্তানি করা যাবে না।
৭ দিন আগে