
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

সোমবার সকালে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম বেড়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, বিশ্বের প্রায় সব অঞ্চলের জন্য সৌদি আরবের তেলের দাম বাড়ানো এবং তার সঙ্গে গাজায় যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা আরও কমে যাওয়ায় তেলের দাম বেড়েছে। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থাটি বলেছে, আশঙ্কা করা হচ্ছে, বিশ্বের বৃহত্তম এই তেল উৎপাদনকারী অঞ্চলের বিভিন্ন দেশে ইসরাইল-হামাস সংকট ছড়িয়ে পড়তে পারে। সংবাদে বলা হয়েছে, আজ সকালে ব্রেন্ট ক্রুড তেলের দাম ব্যারেলপ্রতি ২৮ সেন্ট বা শূন্য দশমিক ৩ শতাংশ বেড়ে ৮৩ দশমিক ২৪ ডলারে উঠেছে। এছাড়া ইউএস টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট ক্রুডের (ডব্লিউটিআই) দাম ব্যারেলপ্রতি ২৯ সেন্ট বা শূন্য দশমিক ৪ শতাংশ বেড়ে ৭৮ দশমিক ৪০ ডলারে উঠেছে।
জুন মাসে এশিয়া, উত্তর-পশ্চিম ইউরোপ ও ভূমধ্যসাগর অঞ্চলের দেশগুলোতে যে তেল বিক্রি করবে সৌদি আরব, তার দাম বাড়ানো হয়েছে। এমন ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে, চলতি গ্রীষ্মকালে জ্বালানি তেলের চাহিদা বাড়বে। গত সপ্তাহে ভূরাজনৈতিক উত্তেজনা কিছুটা প্রশমিত হওয়ায় জ্বালানি তেলের দাম ৭ দশমিক ৩ শতাংশ কমেছিল। আজ সপ্তাহের শুরুতে সেই ধারা ভেঙে ব্রেন্ট ক্রুডের দাম বাড়ল। বহুজাতিক ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইএনজির পণ্য গবেষণা বিভাগের প্রধান ওয়ারেন প্যাটারসন এ তথ্য দিয়েছেন।
গাজায় যুদ্ধবিরতির আলোচনা চলছিল গত সপ্তাহে। কিন্তু যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা আরও কমে গেছে। হামাস দাবি করেছিল, বন্দি বিনিময়ের মাধ্যমে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হোক; কিন্তু ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু সেই দাবি প্রত্যাখ্যান করেছেন। এদিকে টানা দ্বিতীয় সপ্তাহের মতো যুক্তরাষ্ট্রে সক্রিয় তেল ও গ্যাসের খনির সংখ্যা কমেছে, বিশেষ করে তেলের খনির সংখ্যা কমেছে বেশি। এক সপ্তাহের ব্যবধানে সাতটি কমে গিয়ে সক্রিয় খনির সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ৪৯৯টি। ২০২৩ সালের নভেম্বর মাসের পর আর কখনো এক সপ্তাহের ব্যবধানে এতগুলো খনি উৎপাদনের বাইরে চলে যায়নি।

সোমবার সকালে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম বেড়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, বিশ্বের প্রায় সব অঞ্চলের জন্য সৌদি আরবের তেলের দাম বাড়ানো এবং তার সঙ্গে গাজায় যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা আরও কমে যাওয়ায় তেলের দাম বেড়েছে। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থাটি বলেছে, আশঙ্কা করা হচ্ছে, বিশ্বের বৃহত্তম এই তেল উৎপাদনকারী অঞ্চলের বিভিন্ন দেশে ইসরাইল-হামাস সংকট ছড়িয়ে পড়তে পারে। সংবাদে বলা হয়েছে, আজ সকালে ব্রেন্ট ক্রুড তেলের দাম ব্যারেলপ্রতি ২৮ সেন্ট বা শূন্য দশমিক ৩ শতাংশ বেড়ে ৮৩ দশমিক ২৪ ডলারে উঠেছে। এছাড়া ইউএস টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট ক্রুডের (ডব্লিউটিআই) দাম ব্যারেলপ্রতি ২৯ সেন্ট বা শূন্য দশমিক ৪ শতাংশ বেড়ে ৭৮ দশমিক ৪০ ডলারে উঠেছে।
জুন মাসে এশিয়া, উত্তর-পশ্চিম ইউরোপ ও ভূমধ্যসাগর অঞ্চলের দেশগুলোতে যে তেল বিক্রি করবে সৌদি আরব, তার দাম বাড়ানো হয়েছে। এমন ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে, চলতি গ্রীষ্মকালে জ্বালানি তেলের চাহিদা বাড়বে। গত সপ্তাহে ভূরাজনৈতিক উত্তেজনা কিছুটা প্রশমিত হওয়ায় জ্বালানি তেলের দাম ৭ দশমিক ৩ শতাংশ কমেছিল। আজ সপ্তাহের শুরুতে সেই ধারা ভেঙে ব্রেন্ট ক্রুডের দাম বাড়ল। বহুজাতিক ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইএনজির পণ্য গবেষণা বিভাগের প্রধান ওয়ারেন প্যাটারসন এ তথ্য দিয়েছেন।
গাজায় যুদ্ধবিরতির আলোচনা চলছিল গত সপ্তাহে। কিন্তু যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা আরও কমে গেছে। হামাস দাবি করেছিল, বন্দি বিনিময়ের মাধ্যমে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হোক; কিন্তু ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু সেই দাবি প্রত্যাখ্যান করেছেন। এদিকে টানা দ্বিতীয় সপ্তাহের মতো যুক্তরাষ্ট্রে সক্রিয় তেল ও গ্যাসের খনির সংখ্যা কমেছে, বিশেষ করে তেলের খনির সংখ্যা কমেছে বেশি। এক সপ্তাহের ব্যবধানে সাতটি কমে গিয়ে সক্রিয় খনির সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ৪৯৯টি। ২০২৩ সালের নভেম্বর মাসের পর আর কখনো এক সপ্তাহের ব্যবধানে এতগুলো খনি উৎপাদনের বাইরে চলে যায়নি।

এর আগে গত ৩১ অক্টোবর প্রতি ভরি সোনার দাম কমানো হয় ২ হাজার ৬১৩ টাকা। তার আগে ৩০ অক্টোবর প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৮ হাজার ৯০০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর আগে চার দফায় ভালো মানের এক ভরি সোনার দাম কমানো হয় ২৩ হাজার ৫৭৩ টাকা। এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
৩ দিন আগে
এ ঘটনায় সাইবার নিরাপত্তা আইনে মতিঝিল থানায় মামলা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ঘটনা তদন্তে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও অর্থ মন্ত্রণালয় দুটি আলাদা আলাদা কমিটি গঠন করেছে। তিন কার্যদিবসের মধ্যে এসব কমিটিকে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
৫ দিন আগে
বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী মিষ্টান্ন সংস্কৃতিকে আধুনিকতার ছোঁয়ায় উপস্থাপনকারী প্রিমিয়াম ব্র্যান্ড ‘হেরিটেজ সুইটস’ এবার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার আই ব্লকে উদ্বোধন করলো তাদের দ্বিতীয় শাখা।
৫ দিন আগে
সালিশি মামলাটির আবেদনে বলা হয়েছে, সরকার তাদের ব্যাংক হিসাব জব্দের পাশাপাশি সম্পদ বাজেয়াপ্ত করেছে। সেই সঙ্গে ব্যবসায়িক লেনদেন নিয়ে যে তদন্ত করেছে, তা ‘ভিত্তিহীন’। এস আলম পরিবারের বিরুদ্ধে ‘প্ররোচণামূলক মিডিয়া অভিযান’ চালানো হয়েছে বলেও অভিযোগ করা হয়েছে।
৫ দিন আগে