ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস প্রস্তাবিত থ্রি জিরো তত্ত্ব তৈরি পোশাক খাতেও বাস্তবায়ন করা সম্ভব বলে অভিমত এ খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের। শুধু তাই নয়, এ তত্ত্ব বাস্তবায়ন করা গেলে পোশাক খাতে গোটা বিশ্বের মধ্যে বাংলাদেশই নেতৃত্ব দেবে বলেও মনে করেন তারা।
শনিবার (১৩ জুলাই) নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত তিন শূন্য তত্ত্ব এবং বাংলাদেশের টেক্সটাইল শিল্পের ওপর এর রূপান্তরমূলক প্রভাব শীর্ষক সেমিনারে বক্তারা এমন অভিমত জানান। বিশ্ববিদ্যালয়ের টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ আয়োজিত সেমিনারে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রস্তাবিত ‘থ্রি জিরো’— শূন্য দারিদ্র্য, শূন্য বেকারত্ব ও শূন্য কার্বন নিঃসরণ— তত্ত্বের বাস্তবায়ন ও তার প্রভাব নিয়ে আলোচনা হয় ।
সেমিনারে, H&M এর সাসটেইনেবিলিটি এক্সপার্ট পার্থ রায় বলেন—আমরা দারিদ্র্য, বেকারত্ব এবং কার্বন নিঃসরণ হ্রাসের লক্ষ্যে থ্রি জিরো তত্ত্বকে আমাদের উদ্যোগের ভিত্তি হিসেবে নিচ্ছি। বাংলাদেশের টেক্সটাইল খাতে এই তত্ত্ব বাস্তবায়ন করা গেলে বৈশ্বিক পর্যায়ে আমরা নেতৃত্ব দিতে পারব। তবে বাস্তবায়নের পথে নীতিগত সহায়তা, প্রযুক্তিগত সমন্বয় ও মানবসম্পদের দক্ষতা বৃদ্ধি জরুরি।
GSCS ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের টেকনিক্যাল ম্যানেজার সাফায়েত বিন ইসলাম বলেন, সাসটেইনেবিলিটি এখন আর বিকল্প নয়, এটি বাধ্যতামূলক বাস্তবতা। শূন্য কার্বন নির্গমনের লক্ষ্যে টেক্সটাইল প্রসেসিংয়ে পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি জরুরি। পরবর্তী প্রজন্মের টেক্সটাইল প্রযুক্তি আরও টেকসই হবে এবং আন্তর্জাতিক বাজারে আমাদের গ্রহণযোগ্যতা বাড়াবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান বলেন, দারিদ্র্য ও বেকারত্ব দূর করতে হলে আমাদের অর্থনৈতিক কাঠামোতে মৌলিক পরিবর্তন আনতে হবে। থ্রি জিরো তত্ত্ব শুধু তাত্ত্বিক নয়, বাস্তব ক্ষেত্রে প্রয়োগযোগ্য একটি রূপান্তরমূলক দর্শন। বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে গবেষণার মাধ্যমে এর বাস্তব রূপরেখা তৈরিই হতে পারে প্রথম ধাপ।
সেমিনারে এনইউবি টেক্সটাইল বিভাগের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ভূগর্ভস্থ পানির ব্যবহার কমিয়ে টেক্সটাইল বর্জ্য পানি পরিশোধন করে পুনঃব্যবহারে তারা কাজ করছে। পরিবেশবান্ধব ডাইং, এনার্জি সাশ্রয়ী টেকনোলজি ও আগুন প্রতিরোধী-তাপ নিরোধক কম্পোজিট তৈরিতে গবেষণা চলছে।
“থ্রি জিরো” ভিত্তিক একটি গবেষণা মডেল প্রস্তাব করেন বিভাগীয় প্রধান ও সহযোগী অধ্যাপক জি এম ফয়সাল যাতে দক্ষ মানবসম্পদ, গ্রিন এনার্জি ও বর্জ্য পুনর্ব্যবহার কেন্দ্রীয় উপাদান। উপসংহারে বলা হয়—‘একটি শিশুর জন্য বাসযোগ্য পৃথিবী গড়ে তোলাই আমাদের চূড়ান্ত।
সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইঞ্জিনিয়ার মো. মোস্তাফিজুর রহমান। সম্মানিত অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার কমান্ডার মো. মোস্তফা শহীদ (অব.)।
সেমিনারের আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (ডুয়েট), গাজীপুর-এর বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল হান্নান।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস প্রস্তাবিত থ্রি জিরো তত্ত্ব তৈরি পোশাক খাতেও বাস্তবায়ন করা সম্ভব বলে অভিমত এ খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের। শুধু তাই নয়, এ তত্ত্ব বাস্তবায়ন করা গেলে পোশাক খাতে গোটা বিশ্বের মধ্যে বাংলাদেশই নেতৃত্ব দেবে বলেও মনে করেন তারা।
শনিবার (১৩ জুলাই) নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত তিন শূন্য তত্ত্ব এবং বাংলাদেশের টেক্সটাইল শিল্পের ওপর এর রূপান্তরমূলক প্রভাব শীর্ষক সেমিনারে বক্তারা এমন অভিমত জানান। বিশ্ববিদ্যালয়ের টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ আয়োজিত সেমিনারে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রস্তাবিত ‘থ্রি জিরো’— শূন্য দারিদ্র্য, শূন্য বেকারত্ব ও শূন্য কার্বন নিঃসরণ— তত্ত্বের বাস্তবায়ন ও তার প্রভাব নিয়ে আলোচনা হয় ।
সেমিনারে, H&M এর সাসটেইনেবিলিটি এক্সপার্ট পার্থ রায় বলেন—আমরা দারিদ্র্য, বেকারত্ব এবং কার্বন নিঃসরণ হ্রাসের লক্ষ্যে থ্রি জিরো তত্ত্বকে আমাদের উদ্যোগের ভিত্তি হিসেবে নিচ্ছি। বাংলাদেশের টেক্সটাইল খাতে এই তত্ত্ব বাস্তবায়ন করা গেলে বৈশ্বিক পর্যায়ে আমরা নেতৃত্ব দিতে পারব। তবে বাস্তবায়নের পথে নীতিগত সহায়তা, প্রযুক্তিগত সমন্বয় ও মানবসম্পদের দক্ষতা বৃদ্ধি জরুরি।
GSCS ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের টেকনিক্যাল ম্যানেজার সাফায়েত বিন ইসলাম বলেন, সাসটেইনেবিলিটি এখন আর বিকল্প নয়, এটি বাধ্যতামূলক বাস্তবতা। শূন্য কার্বন নির্গমনের লক্ষ্যে টেক্সটাইল প্রসেসিংয়ে পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি জরুরি। পরবর্তী প্রজন্মের টেক্সটাইল প্রযুক্তি আরও টেকসই হবে এবং আন্তর্জাতিক বাজারে আমাদের গ্রহণযোগ্যতা বাড়াবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান বলেন, দারিদ্র্য ও বেকারত্ব দূর করতে হলে আমাদের অর্থনৈতিক কাঠামোতে মৌলিক পরিবর্তন আনতে হবে। থ্রি জিরো তত্ত্ব শুধু তাত্ত্বিক নয়, বাস্তব ক্ষেত্রে প্রয়োগযোগ্য একটি রূপান্তরমূলক দর্শন। বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে গবেষণার মাধ্যমে এর বাস্তব রূপরেখা তৈরিই হতে পারে প্রথম ধাপ।
সেমিনারে এনইউবি টেক্সটাইল বিভাগের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ভূগর্ভস্থ পানির ব্যবহার কমিয়ে টেক্সটাইল বর্জ্য পানি পরিশোধন করে পুনঃব্যবহারে তারা কাজ করছে। পরিবেশবান্ধব ডাইং, এনার্জি সাশ্রয়ী টেকনোলজি ও আগুন প্রতিরোধী-তাপ নিরোধক কম্পোজিট তৈরিতে গবেষণা চলছে।
“থ্রি জিরো” ভিত্তিক একটি গবেষণা মডেল প্রস্তাব করেন বিভাগীয় প্রধান ও সহযোগী অধ্যাপক জি এম ফয়সাল যাতে দক্ষ মানবসম্পদ, গ্রিন এনার্জি ও বর্জ্য পুনর্ব্যবহার কেন্দ্রীয় উপাদান। উপসংহারে বলা হয়—‘একটি শিশুর জন্য বাসযোগ্য পৃথিবী গড়ে তোলাই আমাদের চূড়ান্ত।
সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইঞ্জিনিয়ার মো. মোস্তাফিজুর রহমান। সম্মানিত অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার কমান্ডার মো. মোস্তফা শহীদ (অব.)।
সেমিনারের আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (ডুয়েট), গাজীপুর-এর বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল হান্নান।
রপ্তানি ইলিশের প্রতি কেজির ন্যূনতম মূল্য সরকার ১২.৫ মার্কিন ডলার নির্ধারণ করেছে। বর্তমান বিনিময় হার অনুযায়ী, টাকার অঙ্কে যার পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় ১,৫৫০ টাকা। অর্থাৎ এর নিচে কোনো অবস্থাতেই রপ্তানি করা যাবে না।
৫ দিন আগেপরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য, মূল্যস্ফীতির এ হার গত ৩৭ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে ২০২২ সালের জুলাইয়ে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ছিল ৭ দশমিক ৪৮ শতাংশ। এরপর গত ৩৭ মাসের মধ্যে কখনোই মূল্যস্ফীতি ৮ দশমিক ২৯ শতাংশের নিচে আসেনি।
৬ দিন আগেরবিবার (৭ সেপ্টেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠকে করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৬ দিন আগে