
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

চলতি অর্থ বছরের (২০২৪-২০২৫) শেষ মাস জুন নাগাদ মূল্যফীতি ৭ থেকে ৮ শতাংশ, আর আগামী বছর নাগাদ ৫ শতাংশে নেমে আসবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। তিনি বলেন, প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার ফলে জানুয়ারি নাগাদ মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে।
সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) চলতি অর্থ বছরের শেষ ছয় মাসের জন্য নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণাকালে গভর্নর এ কথা বলেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুদ্রানীতির বিবৃতি অনুযায়ী, এর মূল লক্ষ্যগুলো হলো—মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, বৈদেশিক মুদ্রাবাজারকে স্থিতিশীল করা, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ানো এবং ব্যাংক ও নন-ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোয় ক্রমবর্ধমান খেলাপি ঋণ পরিস্থিতির সমাধান করা।
মুদ্রানীতিতে রেপো রেট হিসেবে পরিচিত নীতি সুদহার ১০ শতাংশই রাখা হয়েছে। ডিসেম্বর ও জানুয়ারি—গত দুই মাস ধরে মূল্যস্ফীতির হার নিম্নগামী থাকায় বাংলাদেশ ব্যাংক যে নীতি সুদহার আরও বাড়িয়ে টাকার জোগানকে আরও ব্যয়বহুল করতে চায়নি— রেপো অপরিবর্তিত রাখার ঘটনাই তা উঠে এসেছে।
মুদ্রানীতি অনুযায়ী, অর্থ বছরের শেষ ছয় মাসে স্ট্যান্ডিং লেন্ডিং ফ্যাসিলিটি (এসএলএফ) বা ঋণ বিতরণে সুদহার ১১ দশমিক ৫ শতাংশ থাকবে, অন্যদিকে স্ট্যান্ডিং ডিপোজিট ফ্যাসিলিটি (এসডিএফ) রেট বা আমানতে সুদহার সাড়ে ৮ শতাংশ থাকছে।
বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য বেশকিছু ঝুঁকির কথাও উল্লেখ করা হয়েছে মুদ্রানীতিতে। যার মধ্যে বিভিন্ন আঞ্চলিক সংঘাতের প্রভাব, আর্থিক বাজারের অস্থিতিশীলতার কথা বলা হয়েছে, যা বৈদেশিক ঋণ বাজারকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। বড় অর্থনীতিগুলোর সংরক্ষণবাদী বাণিজ্যনীতির কারণেও ঝুঁকি রয়েছে।
দৃঢ় নীতিগত অবস্থান ও প্রধান অংশীদারদের সঙ্গে সহযোগিতার মাধ্যমে নিকট ভবিষ্যতে মূল্যস্ফীতির হার কমানো যাবে বলে আশা করছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর। তিনি বলেন, আগামী জুনের মধ্যেই ৭ থেকে ৮ শতাংশের পর্যায়ে নামিয়ে আনাও সম্ভব হতে পারে।
বেসরকারি ঋণ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে। বেসরকারি ঋণ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৯ দশমিক ৮ শতাংশ। চলতি অর্থ বছরের প্রথমার্ধেও একই লক্ষ্যমাত্রা (৯ দশমিক ৮ শতাংশ) ছিল। আর সরকারি ঋণ প্রবৃদ্ধি ১৭ দশমিক ৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। এর আগের মুদ্রানীতিতে সরকারি ঋণ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ২ শতাংশ।

চলতি অর্থ বছরের (২০২৪-২০২৫) শেষ মাস জুন নাগাদ মূল্যফীতি ৭ থেকে ৮ শতাংশ, আর আগামী বছর নাগাদ ৫ শতাংশে নেমে আসবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। তিনি বলেন, প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার ফলে জানুয়ারি নাগাদ মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে।
সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) চলতি অর্থ বছরের শেষ ছয় মাসের জন্য নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণাকালে গভর্নর এ কথা বলেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুদ্রানীতির বিবৃতি অনুযায়ী, এর মূল লক্ষ্যগুলো হলো—মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, বৈদেশিক মুদ্রাবাজারকে স্থিতিশীল করা, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ানো এবং ব্যাংক ও নন-ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোয় ক্রমবর্ধমান খেলাপি ঋণ পরিস্থিতির সমাধান করা।
মুদ্রানীতিতে রেপো রেট হিসেবে পরিচিত নীতি সুদহার ১০ শতাংশই রাখা হয়েছে। ডিসেম্বর ও জানুয়ারি—গত দুই মাস ধরে মূল্যস্ফীতির হার নিম্নগামী থাকায় বাংলাদেশ ব্যাংক যে নীতি সুদহার আরও বাড়িয়ে টাকার জোগানকে আরও ব্যয়বহুল করতে চায়নি— রেপো অপরিবর্তিত রাখার ঘটনাই তা উঠে এসেছে।
মুদ্রানীতি অনুযায়ী, অর্থ বছরের শেষ ছয় মাসে স্ট্যান্ডিং লেন্ডিং ফ্যাসিলিটি (এসএলএফ) বা ঋণ বিতরণে সুদহার ১১ দশমিক ৫ শতাংশ থাকবে, অন্যদিকে স্ট্যান্ডিং ডিপোজিট ফ্যাসিলিটি (এসডিএফ) রেট বা আমানতে সুদহার সাড়ে ৮ শতাংশ থাকছে।
বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য বেশকিছু ঝুঁকির কথাও উল্লেখ করা হয়েছে মুদ্রানীতিতে। যার মধ্যে বিভিন্ন আঞ্চলিক সংঘাতের প্রভাব, আর্থিক বাজারের অস্থিতিশীলতার কথা বলা হয়েছে, যা বৈদেশিক ঋণ বাজারকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। বড় অর্থনীতিগুলোর সংরক্ষণবাদী বাণিজ্যনীতির কারণেও ঝুঁকি রয়েছে।
দৃঢ় নীতিগত অবস্থান ও প্রধান অংশীদারদের সঙ্গে সহযোগিতার মাধ্যমে নিকট ভবিষ্যতে মূল্যস্ফীতির হার কমানো যাবে বলে আশা করছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর। তিনি বলেন, আগামী জুনের মধ্যেই ৭ থেকে ৮ শতাংশের পর্যায়ে নামিয়ে আনাও সম্ভব হতে পারে।
বেসরকারি ঋণ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে। বেসরকারি ঋণ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৯ দশমিক ৮ শতাংশ। চলতি অর্থ বছরের প্রথমার্ধেও একই লক্ষ্যমাত্রা (৯ দশমিক ৮ শতাংশ) ছিল। আর সরকারি ঋণ প্রবৃদ্ধি ১৭ দশমিক ৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। এর আগের মুদ্রানীতিতে সরকারি ঋণ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ২ শতাংশ।

রবিবার (৯ নভেম্বর) বিইআরসি সচিব মো. নজরুল ইসলাম সরকার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে নতুন দর নির্ধারণের বিষয়টি জানানো হয়েছে। যা কার্যকর হবে আগামীকাল ৯ নভেম্বর রাত ১২টা থেকে এবং পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
৩ দিন আগে
উপদেষ্টা বলেন, পে কমিশনের ব্যাপারটা আছে। এটা নিয়ে আমরা এখন কিছু বলতে পারি না। ওটা দেখা যাক কতদূর যায়। আমরা ইনিশিয়েট করে ফেলেছি। কিন্তু সেটা আগামী সরকার হয়তো করতে পারে।
৩ দিন আগে
বাণিজ্য উপদেষ্টা পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন চেয়ে অনেকেই আবেদন দিয়ে রেখেছেন। বর্তমানে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে এমন আবেদন রয়েছে দুই হাজার ৮০০টি।
৩ দিন আগে
প্রেস সচিব বলেন, ড. খলিল বাংলাদেশের আমদানিকারকদের সঙ্গে মার্কিন ফার্ম লবির একটি শক্তিশালী সেতুবন্ধন গড়ে তুলেছেন। তার এই প্রচেষ্টা সম্প্রতি ওয়াশিংটনের সঙ্গে শুল্ক আলোচনায় বাংলাদেশের সাফল্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। বিশেষ করে, প্রধান আলোচক হিসেবে তার দক্ষতাপূর্ণ ভূমিকার ফলে আমরা এমন প্রতিযোগিতাম
৩ দিন আগে