
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

ডিমের দাম নিয়ন্ত্রণে আমদানিতে শুল্ক কমিয়ে আমদানির অনুমতি দিয়েছে সরকার। সঙ্গে বাড়ানো হয়েছে বাজার তদারকি। এতে মাত্র দুই দিনের ব্যবধানে ডিমের দাম প্রতি ডজনে কমেছে ৩০ টাকা। শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) প্রতি ডজন ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকায়। যা দুই দিন আগেও বিক্রি হয়েছে ১৮০ টাকায়।
ডিম ব্যবসায়ীরা বলছেন, দেশের বিভিন্ন জেলায় সাম্প্রতিক বন্যার কারণে পোলট্রিশিল্প ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় ডিমের সরবরাহ কমেছে। এর প্রভাব পড়েছে দামে। তারা বলছেন, ডিম উৎপাদনে পরিপূরক অন্যান্য খাদ্যপণ্যের উচ্চদামের কারণে ডিমের মূল্যবৃদ্ধি পেয়েছে।
কিছু ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট করেও ডিমের দাম বাড়াচ্ছেন বলে অভিযোগ করে তারা বলেন, সরকারের এসব পদক্ষেপে ডিমের দাম কিছুটা কমলেও তা হবে সাময়িক। ডিমের দাম ভোক্তার ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে আনতে হলে ডিমের উৎপাদন খরচ কমানো ও সিন্ডিকেটকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর হতে হবে।
সম্প্রতি বাজারে ডিমের দাম কয়েক দফায় বেড়েছে। এক পর্যায়ে ঢাকার বাজারে প্রতি ডজন ফার্মের ডিমের দাম বেড়ে দাঁড়ায় ১৮০ থেকে ১৯০ টাকায়।
শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) রাজধানীর কয়েকটি খুচরা ও পাইকারি বাজার এবং বিভিন্ন পাড়া-মহল্লায় ঘুরে দেখা গেছে, খুচরা পর্যায়ে ফার্মের মুরগির এক ডজন ডিম বিক্রি হয়েছে ১৫০ টাকায়। পাইকারি আড়ত কাপ্তান বাজারে তা ১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। যদিও দুই দিন আগে খুচরা পর্যায়ে এক ডজন ডিম কিনতে ১৮০-১৯০ টাকা লাগত।
এর আগে গত ১৬ সেপ্টেম্বর কৃষি বিপণন অধিদপ্তর সম্প্রতি ডিমের ‘যৌক্তিক দাম’ নির্ধারণ করে দেয়। প্রতিটি ডিমের দাম উৎপাদন পর্যায়ে ১০ টাকা ৫৮ পয়সা, পাইকারি পর্যায়ে ১১ টাকা ১ পয়সা ও খুচরা পর্যায়ে ১১ টাকা ৮৭ পয়সা (ডজন ১৪২ টাকা ৪৪ পয়সা) বেঁধে দেওয়া হয়। তবে বাজারে এখনো ১৫০ টাকা দরে ডিম বিক্রি হচ্ছে। অর্থাৎ এখন সরকারের নির্ধারিত যৌক্তিক মূল্যের চেয়েও ডজনে প্রায় ৮ টাকা বেশি দামে ডিম বিক্রি হচ্ছে।
রায়সাহেব বাজারের ডিম ব্যবসায়ী মো. সোহরাব হোসেন বলেন, ‘সরকার ডিম আমদানির অনুমতি দেওয়ার পর থেকেই ডিমের দাম কমতে শুরু করেছে। গত দুই দিনে ডিমের দাম প্রতি হালিতে ১০ টাকা কমে এখন বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা হালিতে। যা দুই দিন আগেও ছিল ৬০ টাকা হালি। তবে বাজারে এখনো আমদানি করা ডিম আসেনি। কয়েকদিনের মধ্যেই সে ডিম বাজারে চলে আসবে। তখন দাম আরো কমবে।’

ডিমের দাম নিয়ন্ত্রণে আমদানিতে শুল্ক কমিয়ে আমদানির অনুমতি দিয়েছে সরকার। সঙ্গে বাড়ানো হয়েছে বাজার তদারকি। এতে মাত্র দুই দিনের ব্যবধানে ডিমের দাম প্রতি ডজনে কমেছে ৩০ টাকা। শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) প্রতি ডজন ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকায়। যা দুই দিন আগেও বিক্রি হয়েছে ১৮০ টাকায়।
ডিম ব্যবসায়ীরা বলছেন, দেশের বিভিন্ন জেলায় সাম্প্রতিক বন্যার কারণে পোলট্রিশিল্প ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় ডিমের সরবরাহ কমেছে। এর প্রভাব পড়েছে দামে। তারা বলছেন, ডিম উৎপাদনে পরিপূরক অন্যান্য খাদ্যপণ্যের উচ্চদামের কারণে ডিমের মূল্যবৃদ্ধি পেয়েছে।
কিছু ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট করেও ডিমের দাম বাড়াচ্ছেন বলে অভিযোগ করে তারা বলেন, সরকারের এসব পদক্ষেপে ডিমের দাম কিছুটা কমলেও তা হবে সাময়িক। ডিমের দাম ভোক্তার ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে আনতে হলে ডিমের উৎপাদন খরচ কমানো ও সিন্ডিকেটকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর হতে হবে।
সম্প্রতি বাজারে ডিমের দাম কয়েক দফায় বেড়েছে। এক পর্যায়ে ঢাকার বাজারে প্রতি ডজন ফার্মের ডিমের দাম বেড়ে দাঁড়ায় ১৮০ থেকে ১৯০ টাকায়।
শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) রাজধানীর কয়েকটি খুচরা ও পাইকারি বাজার এবং বিভিন্ন পাড়া-মহল্লায় ঘুরে দেখা গেছে, খুচরা পর্যায়ে ফার্মের মুরগির এক ডজন ডিম বিক্রি হয়েছে ১৫০ টাকায়। পাইকারি আড়ত কাপ্তান বাজারে তা ১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। যদিও দুই দিন আগে খুচরা পর্যায়ে এক ডজন ডিম কিনতে ১৮০-১৯০ টাকা লাগত।
এর আগে গত ১৬ সেপ্টেম্বর কৃষি বিপণন অধিদপ্তর সম্প্রতি ডিমের ‘যৌক্তিক দাম’ নির্ধারণ করে দেয়। প্রতিটি ডিমের দাম উৎপাদন পর্যায়ে ১০ টাকা ৫৮ পয়সা, পাইকারি পর্যায়ে ১১ টাকা ১ পয়সা ও খুচরা পর্যায়ে ১১ টাকা ৮৭ পয়সা (ডজন ১৪২ টাকা ৪৪ পয়সা) বেঁধে দেওয়া হয়। তবে বাজারে এখনো ১৫০ টাকা দরে ডিম বিক্রি হচ্ছে। অর্থাৎ এখন সরকারের নির্ধারিত যৌক্তিক মূল্যের চেয়েও ডজনে প্রায় ৮ টাকা বেশি দামে ডিম বিক্রি হচ্ছে।
রায়সাহেব বাজারের ডিম ব্যবসায়ী মো. সোহরাব হোসেন বলেন, ‘সরকার ডিম আমদানির অনুমতি দেওয়ার পর থেকেই ডিমের দাম কমতে শুরু করেছে। গত দুই দিনে ডিমের দাম প্রতি হালিতে ১০ টাকা কমে এখন বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা হালিতে। যা দুই দিন আগেও ছিল ৬০ টাকা হালি। তবে বাজারে এখনো আমদানি করা ডিম আসেনি। কয়েকদিনের মধ্যেই সে ডিম বাজারে চলে আসবে। তখন দাম আরো কমবে।’

প্রিমিয়াম ব্র্যান্ড হেরিটেজ সুইটসের তৃতীয় শাখা যাত্রা শুরু করল রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায়। বসুন্ধরার ‘ই’ ব্লকের ঢালী কাঁচাবাজার ও আশপাশের বাসিন্দাদের জন্য এ শাখা হবে ঐতিহ্য, স্বাদ ও আনন্দের মিলনস্থল।
৩ দিন আগে
রবিবার (৯ নভেম্বর) বিইআরসি সচিব মো. নজরুল ইসলাম সরকার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে নতুন দর নির্ধারণের বিষয়টি জানানো হয়েছে। যা কার্যকর হবে আগামীকাল ৯ নভেম্বর রাত ১২টা থেকে এবং পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
৪ দিন আগে
উপদেষ্টা বলেন, পে কমিশনের ব্যাপারটা আছে। এটা নিয়ে আমরা এখন কিছু বলতে পারি না। ওটা দেখা যাক কতদূর যায়। আমরা ইনিশিয়েট করে ফেলেছি। কিন্তু সেটা আগামী সরকার হয়তো করতে পারে।
৪ দিন আগে
বাণিজ্য উপদেষ্টা পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন চেয়ে অনেকেই আবেদন দিয়ে রেখেছেন। বর্তমানে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে এমন আবেদন রয়েছে দুই হাজার ৮০০টি।
৪ দিন আগে