প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
বাংলাদেশ ব্যাংক আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধের জন্য মুদ্রানীতি (এমপিএস) ঘোষণা করতে পারে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা তারিখটি নিশ্চিত করে বলেন, ‘আমরা ১০ ফেব্রুয়ারি একটি সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করেছি।’
তিনি আরও বলেন, চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধের জন্য ‘সঙ্কোচনমূলক’ ধরন বজায় রেখে এবং মূল্যস্ফীতি মোকাবেলাকে অগ্রাধিকার দিয়ে এমপিএস প্রণয়ন করা হচ্ছে।
গত বছরের ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর হওয়া ড. আহসান এইচ মনসুর প্রথমবারের মতো মুদ্রানীতি ঘোষণা করবেন।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওই কর্মকর্তা বলেন, মুদ্রানীতি প্রণয়নে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ভেতরের ও বাইরের অংশীজনের পাশাপাশি অর্থনীতিবিদদের সঙ্গে বৈঠক করছে।
তিনি আরও বলেন, তারা বিভিন্ন পক্ষের পাশাপাশি প্রথমবারের মতো চট্টগ্রামের অর্থনীতিবিদদের সঙ্গেও বৈঠক করেছেন।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক সম্প্রতি নগরীর গুলশানের লেকশোর হোটেলে দেশের শীর্ষস্থানীয় গবেষণা সংস্থাগুলোর সঙ্গে সম্ভাব্য নীতিগত পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনা করেছে।
সংস্থাগুলোর মধ্যে রয়েছে- বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা ইনস্টিটিউট, বাংলাদেশ নীতি গবেষণা ইনস্টিটিউট ও দক্ষিণ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিং।
২০২৩ সালের মার্চ থেকে বাংলাদেশে মুদ্রাস্ফীতি ৯ শতাংশের ওপরে রয়েছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিদ্যমান সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি এখনও দ্রব্য মূল্য কমাতে পারেনি।
বাংলাদেশ ব্যাংক তখন থেকে নীতি সুদের হার কয়েকবার বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করেছে। বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে যে হারে ঋণ নেয় তা হলো নীতি সুদের হার।
কিন্তু বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)’র তথ্য মতে সদ্য সমাপ্ত বছরের ডিসেম্বরে মুদ্রাস্ফীতি আগের মাসের ১১.৩৮ শতাংশ থেকে কিছুটা কমে ১০.৮৯ শতাংশে নেমেছে।
গত বছরের ১৮ জুলাই কেন্দ্রীয় ব্যাংক চলতি অর্থবছর (২৪-২৫) প্রথমার্ধের জন্য সর্বশেষ মুদ্রানীতি প্রকাশ করে।
বাংলাদেশ ব্যাংক আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধের জন্য মুদ্রানীতি (এমপিএস) ঘোষণা করতে পারে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা তারিখটি নিশ্চিত করে বলেন, ‘আমরা ১০ ফেব্রুয়ারি একটি সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করেছি।’
তিনি আরও বলেন, চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধের জন্য ‘সঙ্কোচনমূলক’ ধরন বজায় রেখে এবং মূল্যস্ফীতি মোকাবেলাকে অগ্রাধিকার দিয়ে এমপিএস প্রণয়ন করা হচ্ছে।
গত বছরের ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর হওয়া ড. আহসান এইচ মনসুর প্রথমবারের মতো মুদ্রানীতি ঘোষণা করবেন।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওই কর্মকর্তা বলেন, মুদ্রানীতি প্রণয়নে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ভেতরের ও বাইরের অংশীজনের পাশাপাশি অর্থনীতিবিদদের সঙ্গে বৈঠক করছে।
তিনি আরও বলেন, তারা বিভিন্ন পক্ষের পাশাপাশি প্রথমবারের মতো চট্টগ্রামের অর্থনীতিবিদদের সঙ্গেও বৈঠক করেছেন।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক সম্প্রতি নগরীর গুলশানের লেকশোর হোটেলে দেশের শীর্ষস্থানীয় গবেষণা সংস্থাগুলোর সঙ্গে সম্ভাব্য নীতিগত পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনা করেছে।
সংস্থাগুলোর মধ্যে রয়েছে- বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা ইনস্টিটিউট, বাংলাদেশ নীতি গবেষণা ইনস্টিটিউট ও দক্ষিণ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিং।
২০২৩ সালের মার্চ থেকে বাংলাদেশে মুদ্রাস্ফীতি ৯ শতাংশের ওপরে রয়েছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিদ্যমান সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি এখনও দ্রব্য মূল্য কমাতে পারেনি।
বাংলাদেশ ব্যাংক তখন থেকে নীতি সুদের হার কয়েকবার বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করেছে। বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে যে হারে ঋণ নেয় তা হলো নীতি সুদের হার।
কিন্তু বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)’র তথ্য মতে সদ্য সমাপ্ত বছরের ডিসেম্বরে মুদ্রাস্ফীতি আগের মাসের ১১.৩৮ শতাংশ থেকে কিছুটা কমে ১০.৮৯ শতাংশে নেমেছে।
গত বছরের ১৮ জুলাই কেন্দ্রীয় ব্যাংক চলতি অর্থবছর (২৪-২৫) প্রথমার্ধের জন্য সর্বশেষ মুদ্রানীতি প্রকাশ করে।
ঢাকা ব্যাংকের চেয়ারম্যান আব্দুল হাই সরকার বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে কোনো সমস্যা হয়নি। বাংলাদেশ ব্যাংকের বেশ কিছু নিয়ম পরিপালন করতে তিনি ব্যর্থ হয়েছেন। তাঁর পদত্যাগপত্র আমরা পেয়েছি।’
৩ দিন আগেগণতন্ত্রের মূলমন্ত্র জনগণই ক্ষমতার উৎস। সেটা আজকাল কেউ মানে বলে মনে হয় না। সে বাংলাদেশেই হোক বা যুক্তরাষ্ট্র—ক্ষমতাসীন নেতাদের সবাই নিজেদের সর্বেসর্বা মনে করে। গণতন্ত্রের অন্যতম পুরোধা সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিংকন গণতন্ত্রের সংজ্ঞায় বলেছিলেন, ‘গভর্নমেন্ট অব দ্য পিপল, বাই দ্য পিপল, ফর দ্য
৩ দিন আগেমামলার এজাহারে বলা হয়েছে, গতকাল শুক্রবার (১৫ আগস্ট) কামরুল হাসান তার নিজ দোকানের সামনে ইটের রাস্তায় পুরাতন মোটরসাইকেলের টায়ার জ্বালিয়ে নাশকতা সৃষ্টি ও প্রতিবন্ধকতা তৈরি করেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে কামরুলকে আটক করে। পরে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে অন্য আসামিদের নাম জানতে পারে পুলিশ।
৩ দিন আগেশিল্প উপদেষ্টা বলেন, বিশ্বজুড়ে পরিবেশবান্ধব ও স্বল্প কার্বন নিঃসরণ জাহাজের চাহিদা দ্রুত বাড়ছে। আন্তর্জাতিক সামুদ্রিক সংস্থা (আইএসও) ২০৩০ সালের মধ্যে কার্বন নিঃসরণ ৪০ শতাংশ এবং ২০৫০ সালের মধ্যে ৭০ শতাংশ কমানোর লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণা করেছে। যে দেশগুলো পরিবেশবান্ধব, স্বল্প-নিঃসরণ জাহাজ তৈরি ও রপ্তানি করত
৩ দিন আগে