
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

ডিম, সোনালী ও ব্রয়লার মুরগির দাম নির্ধারন করে দিয়েছে সরকার। তবে রাজধানীর বাজারগুলোতে সরকারের বেঁধে দেওয়া দামে এসব মিলছে না। সোনালী মুরগি এই দামে পাওয়া গেলেও ব্রয়লার মুরগি ও ডিমের জন্য আগের মতোই বাড়তি টাকা গুনতে হচ্ছে ক্রেতাদের।
গতকাল রবিবার ডিম ও মুরগির দাম নির্ধারন দিয়েছে সরকার। খুচরা পর্যায়ে প্রতি পিস ডিম ১১ টাকা ৮৭ পয়সা, সোনালী মুরগি প্রতি কেজি ২৬৯ টাকা ৬৪ পয়সা এবং ব্রয়লার মুরগি প্রতি কেজি ১৭৯ টাকা ৫৯ পয়সা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়।
তবে আজ সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর বাজারগুলোতে ঘুরে দেখা গেছে, খুচরা পর্যায়ে এক পিস ডিম ১৪ টাকা বিক্রি হচ্ছে। এক হালি (৪টি) ডিম বিক্রি হচ্ছে ৫৫ টাকা। আর এক ডজন (১২টি) ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৬০-১৬৫ টাকা।
অন্যদিকে ব্রয়লার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৯০-১৯৫ টাকা। অর্থাৎ সরকারের বেঁধে দেওয়া দামের তুলনায় ব্রয়লার মুরগির জন্য ক্রেতাদের কেজি প্রতি ১০ টাকা বেশি গুনতে হচ্ছে। তবে সোনালী মুরগি সরকারের বেঁধে দেওয়া দামের মধ্যে পাওয়া যাচ্ছে। সোনালী মুরগির কেজি ২৫০ থেকে ২৭০ টাকা বিক্রি হচ্ছে।
ডিমের দামের বিষয়ে ব্যবসায়ীরা জানান, গতকাল এক ডজন ডিম ১৬০ টাকা বিক্রি করেছি। কিন্তু আজ পাইকারিতে ডিমের দাম আরও বেড়েছে। বাড়তি দামে কিনে আনার কারণে আজ ডিমের ডজন ১৬৫ টাকার নিচে বিক্রি করার সুযোগ নেই। সরকার তো খুচরা পর্যায়ে প্রতি পিস ডিমের দাম ১১ টাকা ৮৭ পয়সা নির্ধারণ করে দিয়েছে। সে হিসেবে এক ডজন ডিমের দাম ১৪৩ টাকার বেশি হওয়ার কথা না। এমন কথা বললে এই ব্যবসায়ী বলেন, আমরা কম টাকায় কিনতে না পারলে কমে বিক্রি করবো কীভাবে? ডিম বিক্রি করে আমাদের খুব একটা লাভ হয় না। আমরাই ১৩ টাকার ওপরে ডিম কিনে এনেছি।
ডিম কিনতে আসা এক কেত্রা বলেন, সরকার ডিমের দাম ১১ টাকা ৮৭ পয়সা নির্ধারণ করেছে। কিন্তু আমাদের কিনতে হচ্ছে প্রায় ১৪ টাকা করে। তাই শুধু দাম বেঁধে দিলে হবে না, নিয়মিত বাজারে মনিটরিং করতে হবে। না হলে দাম কমবে বলে মনে হচ্ছে না। এর আগের সরকারও জিনিসপত্রের দাম নিয়ে নানা কথা বলেছে। কিন্তু বাজারে তার কার্যকর প্রতিফলন দেখা যায়নি শুধু মনিটরিংয়ের অভাবে। এই সরকারের কাছে তেমনটা আশা করি না। আমরা চাই এ সরকার সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করবে।
এদিকে ব্রয়লার মুরগির দামের বিষয়ে খিলগাঁওয়ের এক ব্যবসায়ী বলেন, মুরগির দাম বাড়েনি, কমেনি, আগে যা ছিল তাই আছে। ব্রয়লার মুরগি ১৯০ টাকা কেজি বিক্রি করছি। আর সোনালী মুরগি বিক্রি করছি ২৭০ টাকা কেজি।
রামপুরার এক ব্যবসায়ী বলছেন, খুচরা বাজারে মুরগির দাম নির্ভর করে পাইকারি বাজারের ওপর। আজ পাইকারি বাজারে ব্রয়লার মুরগির দাম কমেনি। তাই আমরাও আগের দামেই বিক্রি করছি। দাম বেঁধে দেওয়ার পাশাপাশি সরকার পাইকারি বাজারে নিয়মিত মনিটরিং করলে ব্রয়লার মুরগির দাম কমে আসবে।

ডিম, সোনালী ও ব্রয়লার মুরগির দাম নির্ধারন করে দিয়েছে সরকার। তবে রাজধানীর বাজারগুলোতে সরকারের বেঁধে দেওয়া দামে এসব মিলছে না। সোনালী মুরগি এই দামে পাওয়া গেলেও ব্রয়লার মুরগি ও ডিমের জন্য আগের মতোই বাড়তি টাকা গুনতে হচ্ছে ক্রেতাদের।
গতকাল রবিবার ডিম ও মুরগির দাম নির্ধারন দিয়েছে সরকার। খুচরা পর্যায়ে প্রতি পিস ডিম ১১ টাকা ৮৭ পয়সা, সোনালী মুরগি প্রতি কেজি ২৬৯ টাকা ৬৪ পয়সা এবং ব্রয়লার মুরগি প্রতি কেজি ১৭৯ টাকা ৫৯ পয়সা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়।
তবে আজ সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর বাজারগুলোতে ঘুরে দেখা গেছে, খুচরা পর্যায়ে এক পিস ডিম ১৪ টাকা বিক্রি হচ্ছে। এক হালি (৪টি) ডিম বিক্রি হচ্ছে ৫৫ টাকা। আর এক ডজন (১২টি) ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৬০-১৬৫ টাকা।
অন্যদিকে ব্রয়লার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৯০-১৯৫ টাকা। অর্থাৎ সরকারের বেঁধে দেওয়া দামের তুলনায় ব্রয়লার মুরগির জন্য ক্রেতাদের কেজি প্রতি ১০ টাকা বেশি গুনতে হচ্ছে। তবে সোনালী মুরগি সরকারের বেঁধে দেওয়া দামের মধ্যে পাওয়া যাচ্ছে। সোনালী মুরগির কেজি ২৫০ থেকে ২৭০ টাকা বিক্রি হচ্ছে।
ডিমের দামের বিষয়ে ব্যবসায়ীরা জানান, গতকাল এক ডজন ডিম ১৬০ টাকা বিক্রি করেছি। কিন্তু আজ পাইকারিতে ডিমের দাম আরও বেড়েছে। বাড়তি দামে কিনে আনার কারণে আজ ডিমের ডজন ১৬৫ টাকার নিচে বিক্রি করার সুযোগ নেই। সরকার তো খুচরা পর্যায়ে প্রতি পিস ডিমের দাম ১১ টাকা ৮৭ পয়সা নির্ধারণ করে দিয়েছে। সে হিসেবে এক ডজন ডিমের দাম ১৪৩ টাকার বেশি হওয়ার কথা না। এমন কথা বললে এই ব্যবসায়ী বলেন, আমরা কম টাকায় কিনতে না পারলে কমে বিক্রি করবো কীভাবে? ডিম বিক্রি করে আমাদের খুব একটা লাভ হয় না। আমরাই ১৩ টাকার ওপরে ডিম কিনে এনেছি।
ডিম কিনতে আসা এক কেত্রা বলেন, সরকার ডিমের দাম ১১ টাকা ৮৭ পয়সা নির্ধারণ করেছে। কিন্তু আমাদের কিনতে হচ্ছে প্রায় ১৪ টাকা করে। তাই শুধু দাম বেঁধে দিলে হবে না, নিয়মিত বাজারে মনিটরিং করতে হবে। না হলে দাম কমবে বলে মনে হচ্ছে না। এর আগের সরকারও জিনিসপত্রের দাম নিয়ে নানা কথা বলেছে। কিন্তু বাজারে তার কার্যকর প্রতিফলন দেখা যায়নি শুধু মনিটরিংয়ের অভাবে। এই সরকারের কাছে তেমনটা আশা করি না। আমরা চাই এ সরকার সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করবে।
এদিকে ব্রয়লার মুরগির দামের বিষয়ে খিলগাঁওয়ের এক ব্যবসায়ী বলেন, মুরগির দাম বাড়েনি, কমেনি, আগে যা ছিল তাই আছে। ব্রয়লার মুরগি ১৯০ টাকা কেজি বিক্রি করছি। আর সোনালী মুরগি বিক্রি করছি ২৭০ টাকা কেজি।
রামপুরার এক ব্যবসায়ী বলছেন, খুচরা বাজারে মুরগির দাম নির্ভর করে পাইকারি বাজারের ওপর। আজ পাইকারি বাজারে ব্রয়লার মুরগির দাম কমেনি। তাই আমরাও আগের দামেই বিক্রি করছি। দাম বেঁধে দেওয়ার পাশাপাশি সরকার পাইকারি বাজারে নিয়মিত মনিটরিং করলে ব্রয়লার মুরগির দাম কমে আসবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন উপলক্ষ্যে প্রার্থীদের জামানত ও ভোটার তালিকার সিডি কেনার অর্থ ব্যাংক ড্রাফট বা পে-অর্ডার বা ট্রেজারি চালানের মাধ্যমে জমার সুবিধার্থে ২৭ ডিসেম্বর তফসিলি ব্যাংকের সকল শাখা খোলা থাকবে।
৬ দিন আগে
বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য নিশ্চিত করেছে। এর আগে মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। এই শুল্ক ছাড় ২০২৬ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।
৭ দিন আগে
বিএফআইইউয়ের সেই প্রতিবেদনে উঠে এসেছিল, ব্যাংকের এমডি পদে থাকা অবস্থায় মোসলেহ উদ্দিন নিজের ও স্ত্রীর নামে পাঁচটি ব্যাংক ও চারটি ব্রোকারেজ হাউজে অস্বাভাবিক পরিমাণ অর্থ জমা করেছিলেন। এমনকি তার নিজের ব্যাংক এনসিসির ঋণগ্রহীতা ও বিভিন্ন পরামর্শক প্রতিষ্ঠান থেকেও তার ব্যক্তিগত হিসাবে টাকা জমা হওয়ার চাঞ্চল্
৭ দিন আগে
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, সরকার ভারত থেকে ৫০ হাজার মেট্রিক টন চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ ছাড়া বাজারে আতপ চালের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় আরও আতপ চাল আনা হবে।
৭ দিন আগে