
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

গত কয়েক সপ্তাহ ধরে প্রতি সপ্তাহেই দেশের বাজারে সোনার দাম বাড়ছে। এ সপ্তাহেও সে প্রবণতা অব্যাহত থাকল। এবার প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বেড়েছে আরও এক হাজার ৫০ টাকা।
এর ফলে দেশের বাজারে সবচেয়ে ভালো মানের সোনার প্রতি ভরির দাম দাাঁড়িয়েছে দুই লাখ ১৭ হাজার ৩৮১ টাকা। ফলে এক সপ্তাহের ব্যবধানেই সোনার দামে আবারও নতুন রেকর্ড হয়েছে।
রোববার (১৯ অক্টোবর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে সোনার দাম আরও এক দফা বাড়ানোর সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। সোনা ও সোনার অলংকার ব্যবসায়ীদের সংগঠনটি জানিয়েছে, আগামীকাল সোমবার থেকে সোনার নতুন এ দর কার্যকর হবে।
বাজুসের ঘোষণা অনুযায়ী, সোমবার থেকে হলমার্ক করা ২২ ক্যারেট মানের এক ভরি সোনা কিনতে গুনতে হবে দুই লাখ ১৭ হাজার ৩৮২ টাকা। প্রতি ভরি ২১ ক্যারেট সোনার দাম পড়বে দুই লাখ সাত হাজার ৫০৩ টাকা। এ ছাড়া ১৮ ক্যারেট মানের সোনার ভরি পড়বে এক লাখ ৭৭ হাজার ৮৫৩ টাকা। আর সনাতন পদ্ধতির সোনা বিক্রি হবে এক লাখ ৪৮ হাজার ৭৫ টাকা ভরি দরে।
এ হিসাবে সোমবার থেকে প্রতি ভরি ২২ ক্যারেট সোনার দাম বাড়ছে এক হাজার ৫০ টাকা, ২১ ক্যারেটে এক হাজার ৪ টাকা। এ ছাড়া ১৮ ক্যারেট মানের সোনায় ৮৫২ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির সোনায় ভরিতে ৭২৪ টাকা দাম বাড়ছে।
শিল্পসংশ্লিষ্টরা বলছেন, আন্তর্জাতিক সোনার বাজারের প্রভাব, টাকার দর কম হয়ে যাওয়া, অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা ও উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে সোনার দাম বাড়ছে। এর মধ্যে সাম্প্রতিক সময়ে এই দাম বৃদ্ধির হার সব মাত্রা ছাড়িয়েছে।
২০০০ সালেও সোনার ভরি ছিল সাত হাজার টাকার মধ্যে। তবে ২০১০ সাল নাগাদ তা ৪০ হাজারের ঘর পেরিয়ে যায়। ২০১৮ সালের জানুয়ারিতে সোনার ভরি প্রথমবারের মতো ৫০ হাজার টাকা স্পর্শ করে। পাঁচ বছর পর, ২০২৩ সালের জুলাই মাসে তা এক লাখ ছাড়ায়।
এ বছরের ফেব্রুয়ারিতে দেড় লাখের পর গত ৭ অক্টোবর সোনার দাম ভরিতে দুই লাখ টাকার মাইলফলকে পৌঁছায়। সে হিসাবে গত ২৬ মাসের ব্যবধানে সোনার ভরি এক লাখ টাকা থেকে দ্বিগুণ হয়ে দুই লাখ টাকায় পৌঁছেছে।

গত কয়েক সপ্তাহ ধরে প্রতি সপ্তাহেই দেশের বাজারে সোনার দাম বাড়ছে। এ সপ্তাহেও সে প্রবণতা অব্যাহত থাকল। এবার প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বেড়েছে আরও এক হাজার ৫০ টাকা।
এর ফলে দেশের বাজারে সবচেয়ে ভালো মানের সোনার প্রতি ভরির দাম দাাঁড়িয়েছে দুই লাখ ১৭ হাজার ৩৮১ টাকা। ফলে এক সপ্তাহের ব্যবধানেই সোনার দামে আবারও নতুন রেকর্ড হয়েছে।
রোববার (১৯ অক্টোবর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে সোনার দাম আরও এক দফা বাড়ানোর সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। সোনা ও সোনার অলংকার ব্যবসায়ীদের সংগঠনটি জানিয়েছে, আগামীকাল সোমবার থেকে সোনার নতুন এ দর কার্যকর হবে।
বাজুসের ঘোষণা অনুযায়ী, সোমবার থেকে হলমার্ক করা ২২ ক্যারেট মানের এক ভরি সোনা কিনতে গুনতে হবে দুই লাখ ১৭ হাজার ৩৮২ টাকা। প্রতি ভরি ২১ ক্যারেট সোনার দাম পড়বে দুই লাখ সাত হাজার ৫০৩ টাকা। এ ছাড়া ১৮ ক্যারেট মানের সোনার ভরি পড়বে এক লাখ ৭৭ হাজার ৮৫৩ টাকা। আর সনাতন পদ্ধতির সোনা বিক্রি হবে এক লাখ ৪৮ হাজার ৭৫ টাকা ভরি দরে।
এ হিসাবে সোমবার থেকে প্রতি ভরি ২২ ক্যারেট সোনার দাম বাড়ছে এক হাজার ৫০ টাকা, ২১ ক্যারেটে এক হাজার ৪ টাকা। এ ছাড়া ১৮ ক্যারেট মানের সোনায় ৮৫২ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির সোনায় ভরিতে ৭২৪ টাকা দাম বাড়ছে।
শিল্পসংশ্লিষ্টরা বলছেন, আন্তর্জাতিক সোনার বাজারের প্রভাব, টাকার দর কম হয়ে যাওয়া, অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা ও উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে সোনার দাম বাড়ছে। এর মধ্যে সাম্প্রতিক সময়ে এই দাম বৃদ্ধির হার সব মাত্রা ছাড়িয়েছে।
২০০০ সালেও সোনার ভরি ছিল সাত হাজার টাকার মধ্যে। তবে ২০১০ সাল নাগাদ তা ৪০ হাজারের ঘর পেরিয়ে যায়। ২০১৮ সালের জানুয়ারিতে সোনার ভরি প্রথমবারের মতো ৫০ হাজার টাকা স্পর্শ করে। পাঁচ বছর পর, ২০২৩ সালের জুলাই মাসে তা এক লাখ ছাড়ায়।
এ বছরের ফেব্রুয়ারিতে দেড় লাখের পর গত ৭ অক্টোবর সোনার দাম ভরিতে দুই লাখ টাকার মাইলফলকে পৌঁছায়। সে হিসাবে গত ২৬ মাসের ব্যবধানে সোনার ভরি এক লাখ টাকা থেকে দ্বিগুণ হয়ে দুই লাখ টাকায় পৌঁছেছে।

ভোক্তাপর্যায়ে ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। চলতি ডিসেম্বর মাসের জন্য ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ৩৮ টাকা বাড়ানো হয়েছে। এর নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ হাজার ২৫৩ টাকা। আজ সন্ধ্যা থেকেই নতুন দাম কার্যকর হবে।
৫ দিন আগে
এটি বাংলাদেশের বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ মাসিক উৎপাদন। এই ঐতিহাসিক অর্জন এমএসটিপিপির অসাধারণ কার্যকারিতা ও নিরবচ্ছিন্ন সক্ষমতার প্রতীক।
৫ দিন আগে
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক ও ইউনিয়ন ব্যাংক— এই পাঁচটি ব্যাংক একীভূত করে গড়ে তোলা হয়েছে সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক পিএলসি।
৭ দিন আগে
গভর্নর বলেন, মূল্যস্ফীতি কমাতে ডলার এক্সচেঞ্জ রেট বাজারভিত্তিক করা হয়েছে। এতে আমরা সফল হয়েছি। আমরা যত ইচ্ছা আমদানি করতে পারি। ব্যাংকিং খাতে আমদানিতে কোনো সমস্যা নেই। কেউ আমদানি করতে না পারে, সেটা তার নিজের সমস্যা।
৮ দিন আগে