প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য সাত লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা করতে যাচ্ছে সরকার। অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ আগামী অর্থবছরের জাতীয় বাজেট ঘোষণা করবেন। তিনি জানিয়েছেন, এবারের বাজেটটি হবে একটি মৌলিক বাজেট, যা আগামী দিনের জন্যও হবে অনুকরণীয়।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের সূত্রগুলো বলছে, দেশের ইতিহাসে এই প্রথমবার আগের অর্থবছরের তুলনায় নতুন অর্থবছরের বাজেটের আকার কমছে। কারণ গত অর্থবছরে বাজেটের আকার ছিল সাত লাখ ৯৭ কোটি টাকা। সে হিসাবে বাজেটের আকার কমছে প্রায় সাত হাজার কোটি টাকা।
রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর আর্থিক খাতকে স্থিতিশীল রাখতে সরকারের যে লড়াই, সেদিকেই এই বাজেটে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্টরা। তারা বলছেন, কর্মসংস্থান তৈরি, মূল্যস্ফীতি কমানো, ব্যবসা-বাণিজ্য সহজ করা, অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা, আর্থিক শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার মমতো বিষয়গুলো বেশি গুরুত্ব পেয়েছে এই বাজেটে।
দেশের ইতিহাসের এটি ৫৫তম বাজেট, গত বছরের আগস্টে দায়িত্ব নেওয়া অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম। স্বাভাবিকভাবেই প্রথম বাজেট অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদেরও।
আজ সোমবার (২ জুন) বিকেল ৩টায় বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতারে বাজেট বক্তৃতা সরাসরি সম্প্রচারের মাধ্যমে অর্থ উপদেষ্টা এই বাজেট ঘোষণা করবেন। বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলগুলোও বাজেট বক্তৃতা সরাসরি সম্প্রচার করবে।
আর্থিক খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, জুলাই-আগস্ট গণআন্দোলনের মুখে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দেশের আর্থিক খাতে স্থিতিশীলতা ধরে রাখা ছিল সরকারের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। আওয়ামী লীগের টানা দেড় দশকের শাসনামলে ব্যাংকসহ আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো নানা অনিয়মে নিমজ্জিত হওয়ায় এসব প্রতিষ্ঠানকে স্থিতিশীল রাখাও সরকারের জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায়। এসব বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে বাজেটে।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম এই বাজেটে মূল্যস্ফীতি আরও কমানো, বেসরকারি বিনিয়োগ ও সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) সুবিন্যস্ত করা, আর্থিক শৃঙ্খলা পুনরুদ্ধার করা এবং বৈশ্বিক ও অভ্যন্তরীণ অনিশ্চয়তার মধ্যে সামাজিক সুরক্ষার জাল জোরদার করার মতো বিষয়গুলোকে মোকাবিলা করার চেষ্টা করা হয়েছে।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আগামী অর্থবছরের বাজেট কর-জিডিপি অনুপাত বাড়ানো, স্থানীয় শিল্পকে সহায়তা করা, কাঙ্ক্ষিত রাজস্ব সংগ্রহ বৃদ্ধি, নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি, এফডিআই আকর্ষণ করা, ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ তৈরি করা, পরিপালন ব্যবধান কমানো এবং ভ্যাটের হিসাবরক্ষণ পদ্ধতি সহজ করার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ভ্যাট সংগ্রহে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জনের জন্য সম্পূরক শুল্কের হার যৌক্তিক করতে সংশ্লিষ্ট আইনের কিছু বিধান সহজ করার সম্ভাবনা রয়েছে।
নতুন বাজেটের আকার চলতি বছরের বাজেটের তুলনায় সাত হাজার কোটি টাকা কম হওয়া প্রসঙ্গে অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলেছেন, আগামী অর্থবছরের বাজেট প্রণয়ন করা হচ্ছে সরকারের আর্থিক একত্রীকরণ, আরও বাস্তবায়নযোগ্য ও কার্যকর আর্থিক পরিকল্পনা প্রদানের অগ্রাধিকারের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে।
অর্থ উপদেষ্টা জানান, আগামী অর্থবছরের জাতীয় বাজেট সময়োপযোগী ও বাস্তবভিত্তিক হবে। অন্তর্বর্তী সরকার বাজেট প্রণয়নের সময় সব সামষ্টিক অর্থনৈতিক ও সামাজিক বিষয় বিবেচনা করেছে।
উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন বলেন, ‘আমি এই বাজেটকে ছোট বলব না, তবে এটি অবশ্যই বাস্তবায়নযোগ্য ও সময়োপযোগী হবে। এটি সময়োপযোগী হবে। কারণ মূল্যস্ফীতি, বাণিজ্য, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ, বাণিজ্য ও ব্যবসা-বাণিজ্য সহজ করা, রাজস্ব সংগ্রহ বাড়ানোর মতো বিষয়গুলো বিবেচনা করা হচ্ছে।’
প্রস্তাবিত বাজেটে ঘাটতি জিডিপির ৪ শতাংশের নিচে থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আগামী অর্থবছরের জন্য জিডিপি প্রবৃদ্ধির একটি সম্ভাব্য মাঝারি লক্ষ্যমাত্রা সাড়ে ৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে, যা বর্তমান বছরের সংশোধিত ৫ দশমিক ২৫ শতাংশের সামান্য বেশি। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ অগ্রাধিকার থাকবে এবং সরকার এটিকে প্রায় সাড়ে ৬ শতাংশে নামিয়ে আনার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে।
নিম্ন আয়ের মানুষের আর্থিক চাপ কমানোর জন্য বাজেটে সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির সম্প্রসারণ অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যেখানে সুবিধাভোগীর সংখ্যা ও ভাতার পরিমাণ বাড়ানো হচ্ছে। কৃষি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও প্রযুক্তির মতো গুরুত্বপূর্ণ খাতগুলোকে তহবিল পাওয়ার জন্য অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) বরাদ্দ দুই লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা ধরা হয়েছে, যা বর্তমান অর্থবছরের দুই লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা থেকে ৩৫ হাজার কোটি টাকা কম।
ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, এই বাজেট ব্যবসাবান্ধব হবে এবং বিনিয়োগ, জিডিপি প্রবৃদ্ধি ও কর্মসংস্থান তৈরির লক্ষ্যে করনীতি চালু করা হবে। বাজেটের অর্থ সংস্থানের জন্য রাজস্ব সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা পাঁচ লাখ ১৮ হাজার কোটি টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে, যা বর্তমান অর্থবছরের চার লাখ ৮০ হাজার কোটি টাকার চেয়ে ৩৮ হাজার কোটি টাকা বেশি।
এবার অনুন্নয়ন বাজেট পাঁচ লাখ ৬০ হাজার কোটি টাকায় পৌঁছাবে বলে আশা করা হচ্ছে, যা চলতি অর্থবছরের বরাদ্দের তুলনায় ২৮ হাজার কোটি টাকা বেশি।
আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য সাত লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা করতে যাচ্ছে সরকার। অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ আগামী অর্থবছরের জাতীয় বাজেট ঘোষণা করবেন। তিনি জানিয়েছেন, এবারের বাজেটটি হবে একটি মৌলিক বাজেট, যা আগামী দিনের জন্যও হবে অনুকরণীয়।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের সূত্রগুলো বলছে, দেশের ইতিহাসে এই প্রথমবার আগের অর্থবছরের তুলনায় নতুন অর্থবছরের বাজেটের আকার কমছে। কারণ গত অর্থবছরে বাজেটের আকার ছিল সাত লাখ ৯৭ কোটি টাকা। সে হিসাবে বাজেটের আকার কমছে প্রায় সাত হাজার কোটি টাকা।
রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর আর্থিক খাতকে স্থিতিশীল রাখতে সরকারের যে লড়াই, সেদিকেই এই বাজেটে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্টরা। তারা বলছেন, কর্মসংস্থান তৈরি, মূল্যস্ফীতি কমানো, ব্যবসা-বাণিজ্য সহজ করা, অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা, আর্থিক শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার মমতো বিষয়গুলো বেশি গুরুত্ব পেয়েছে এই বাজেটে।
দেশের ইতিহাসের এটি ৫৫তম বাজেট, গত বছরের আগস্টে দায়িত্ব নেওয়া অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম। স্বাভাবিকভাবেই প্রথম বাজেট অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদেরও।
আজ সোমবার (২ জুন) বিকেল ৩টায় বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতারে বাজেট বক্তৃতা সরাসরি সম্প্রচারের মাধ্যমে অর্থ উপদেষ্টা এই বাজেট ঘোষণা করবেন। বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলগুলোও বাজেট বক্তৃতা সরাসরি সম্প্রচার করবে।
আর্থিক খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, জুলাই-আগস্ট গণআন্দোলনের মুখে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দেশের আর্থিক খাতে স্থিতিশীলতা ধরে রাখা ছিল সরকারের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। আওয়ামী লীগের টানা দেড় দশকের শাসনামলে ব্যাংকসহ আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো নানা অনিয়মে নিমজ্জিত হওয়ায় এসব প্রতিষ্ঠানকে স্থিতিশীল রাখাও সরকারের জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায়। এসব বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে বাজেটে।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম এই বাজেটে মূল্যস্ফীতি আরও কমানো, বেসরকারি বিনিয়োগ ও সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) সুবিন্যস্ত করা, আর্থিক শৃঙ্খলা পুনরুদ্ধার করা এবং বৈশ্বিক ও অভ্যন্তরীণ অনিশ্চয়তার মধ্যে সামাজিক সুরক্ষার জাল জোরদার করার মতো বিষয়গুলোকে মোকাবিলা করার চেষ্টা করা হয়েছে।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আগামী অর্থবছরের বাজেট কর-জিডিপি অনুপাত বাড়ানো, স্থানীয় শিল্পকে সহায়তা করা, কাঙ্ক্ষিত রাজস্ব সংগ্রহ বৃদ্ধি, নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি, এফডিআই আকর্ষণ করা, ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ তৈরি করা, পরিপালন ব্যবধান কমানো এবং ভ্যাটের হিসাবরক্ষণ পদ্ধতি সহজ করার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ভ্যাট সংগ্রহে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জনের জন্য সম্পূরক শুল্কের হার যৌক্তিক করতে সংশ্লিষ্ট আইনের কিছু বিধান সহজ করার সম্ভাবনা রয়েছে।
নতুন বাজেটের আকার চলতি বছরের বাজেটের তুলনায় সাত হাজার কোটি টাকা কম হওয়া প্রসঙ্গে অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলেছেন, আগামী অর্থবছরের বাজেট প্রণয়ন করা হচ্ছে সরকারের আর্থিক একত্রীকরণ, আরও বাস্তবায়নযোগ্য ও কার্যকর আর্থিক পরিকল্পনা প্রদানের অগ্রাধিকারের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে।
অর্থ উপদেষ্টা জানান, আগামী অর্থবছরের জাতীয় বাজেট সময়োপযোগী ও বাস্তবভিত্তিক হবে। অন্তর্বর্তী সরকার বাজেট প্রণয়নের সময় সব সামষ্টিক অর্থনৈতিক ও সামাজিক বিষয় বিবেচনা করেছে।
উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন বলেন, ‘আমি এই বাজেটকে ছোট বলব না, তবে এটি অবশ্যই বাস্তবায়নযোগ্য ও সময়োপযোগী হবে। এটি সময়োপযোগী হবে। কারণ মূল্যস্ফীতি, বাণিজ্য, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ, বাণিজ্য ও ব্যবসা-বাণিজ্য সহজ করা, রাজস্ব সংগ্রহ বাড়ানোর মতো বিষয়গুলো বিবেচনা করা হচ্ছে।’
প্রস্তাবিত বাজেটে ঘাটতি জিডিপির ৪ শতাংশের নিচে থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আগামী অর্থবছরের জন্য জিডিপি প্রবৃদ্ধির একটি সম্ভাব্য মাঝারি লক্ষ্যমাত্রা সাড়ে ৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে, যা বর্তমান বছরের সংশোধিত ৫ দশমিক ২৫ শতাংশের সামান্য বেশি। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ অগ্রাধিকার থাকবে এবং সরকার এটিকে প্রায় সাড়ে ৬ শতাংশে নামিয়ে আনার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে।
নিম্ন আয়ের মানুষের আর্থিক চাপ কমানোর জন্য বাজেটে সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির সম্প্রসারণ অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যেখানে সুবিধাভোগীর সংখ্যা ও ভাতার পরিমাণ বাড়ানো হচ্ছে। কৃষি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও প্রযুক্তির মতো গুরুত্বপূর্ণ খাতগুলোকে তহবিল পাওয়ার জন্য অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) বরাদ্দ দুই লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা ধরা হয়েছে, যা বর্তমান অর্থবছরের দুই লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা থেকে ৩৫ হাজার কোটি টাকা কম।
ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, এই বাজেট ব্যবসাবান্ধব হবে এবং বিনিয়োগ, জিডিপি প্রবৃদ্ধি ও কর্মসংস্থান তৈরির লক্ষ্যে করনীতি চালু করা হবে। বাজেটের অর্থ সংস্থানের জন্য রাজস্ব সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা পাঁচ লাখ ১৮ হাজার কোটি টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে, যা বর্তমান অর্থবছরের চার লাখ ৮০ হাজার কোটি টাকার চেয়ে ৩৮ হাজার কোটি টাকা বেশি।
এবার অনুন্নয়ন বাজেট পাঁচ লাখ ৬০ হাজার কোটি টাকায় পৌঁছাবে বলে আশা করা হচ্ছে, যা চলতি অর্থবছরের বরাদ্দের তুলনায় ২৮ হাজার কোটি টাকা বেশি।
ড. ফাহমিদা বলেন, ‘এবারও বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ রাখা ঠিক হয়নি। এতে বৈধপথে উপার্জনকারীদের সঙ্গে বৈষম্য তৈরি হবে। তা ছাড়া এই পদক্ষেপে সরকারের খুব বেশি আয় হবে বলে মনে করছে না সিপিডি।’
১ দিন আগেবাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর সোমবার (২ জুন) প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। তথ্য বলছে, মে মাসে শহর পর্যায়ে খাদ্য কেনায় খরচ কিছুটা বাড়লেও গ্রামে তা কিছুটা কমেছিল। আর শহর-গ্রাম দুই জায়গাতেই খাদ্য বহির্ভূত খাতে খরচ কমেছে। সব মিলিয়ে কমেছে সার্বিক মূল্যস্ফীতি।
১ দিন আগেতিনি বলেন, গত দেড় দশকে দেশের নির্বাচন ব্যবস্থা পুরোপুরি ভেঙে ফেলা হয়েছে। তাই আমরা নির্বাচনী ব্যবস্থার সংস্কারের উপর সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার প্রদান করেছি এবং এ লক্ষ্যে বিভিন্ন আইন, নীতিমালা, ও আদেশ সংশোধন ও সংস্কারের কার্যক্রম হাতে নিয়েছি।
১ দিন আগেঅর্থ উপদেষ্টা জানান, রাজস্ব সংগ্রহ বাড়াতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কাঠামোকে আরও শক্তিশালী করা হয়েছে। জনবল বৃদ্ধি, কর অব্যাহতির ক্ষেত্রগুলো যৌক্তিকীকরণ, কর জালের সম্প্রসারণ এবং একক হারে ভ্যাট নির্ধারণের মতো পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। এসব উদ্যোগের মাধ্যমে মধ্যমেয়াদে রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের চ
১ দিন আগে