
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম এবং তার পরিবারের সদস্য ও তাদের সুবিধাভোগীদের নামে থাকা আরও ৯ হাজার ৬৪৬ কাঠা স্থাবর সম্পত্তি বাজেয়াপ্তের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। এসব সম্পত্তির বাজারমূল্য আনুমানিক ৪০৭ কোটি ২১ লাখ টাকা।
এর আগে গত ৯ এপ্রিল সাইফুল আলম, পরিবারের সদস্য ও তাদের সুবিধাভোগীদের নামে প্রায় আট হাজার কাঠা স্থাবর সম্পত্তি বাজেয়াপ্তের নির্দেশ দিয়েছিলেন আদালত।
বুধবার (২৩ এপ্রিল) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এ আদেশ দেন। ৯ এপ্রিলের আদেশও একই আদালত দিয়েছিলেন।
আদালতে আবেদন জমা দিয়েছিলেন দুদক উপপরিচালক তাহাসিনা মুনাবিল হক। আদালতে দুদকের পক্ষে শুনানি করেন পাবলিক প্রসিকিউটর মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর।
কেবল স্থাবর সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করাই নয়, একই আদালত গত ১৭ এপ্রিল একই সব ব্যক্তির নামে থাকা এক হাজার ৩৬০টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ দেন। এই অ্যাকাউন্টগুলোতে মোট দুই হাজার ৬১৯ কোটি সাত লাখ ১৬ হাজার টাকা জমা ছিল। মাস দুয়েক আগে ২৩ ফেব্রুয়ারি এস আলম ও পরিবারের ২২৭টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়।
এস আলম ও পরিবারের সদস্যদের বাজেয়াপ্ত করা স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের মধ্যে আরও রয়েছে— পাঁচ হাজার ১০০ কোটি টাকা মূল্যের ৪২টি কোম্পানির ৪৩৭ কোটি ৮৫ লাখ শেয়ার, ৩৬৮ কোটি টাকা মূল্যের ৫৮ একর স্থাবর সম্পত্তি, ৩৫০ কোটি টাকা মূল্যের ২৪ কোম্পানির ৩২ কোটির বেশি শেয়ার, ২০০ কোটি টাকা মূল্যের স্থাবর সম্পত্তি, পরিবারের ১৬ সদস্যের ৮৭টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট।

এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম এবং তার পরিবারের সদস্য ও তাদের সুবিধাভোগীদের নামে থাকা আরও ৯ হাজার ৬৪৬ কাঠা স্থাবর সম্পত্তি বাজেয়াপ্তের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। এসব সম্পত্তির বাজারমূল্য আনুমানিক ৪০৭ কোটি ২১ লাখ টাকা।
এর আগে গত ৯ এপ্রিল সাইফুল আলম, পরিবারের সদস্য ও তাদের সুবিধাভোগীদের নামে প্রায় আট হাজার কাঠা স্থাবর সম্পত্তি বাজেয়াপ্তের নির্দেশ দিয়েছিলেন আদালত।
বুধবার (২৩ এপ্রিল) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এ আদেশ দেন। ৯ এপ্রিলের আদেশও একই আদালত দিয়েছিলেন।
আদালতে আবেদন জমা দিয়েছিলেন দুদক উপপরিচালক তাহাসিনা মুনাবিল হক। আদালতে দুদকের পক্ষে শুনানি করেন পাবলিক প্রসিকিউটর মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর।
কেবল স্থাবর সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করাই নয়, একই আদালত গত ১৭ এপ্রিল একই সব ব্যক্তির নামে থাকা এক হাজার ৩৬০টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ দেন। এই অ্যাকাউন্টগুলোতে মোট দুই হাজার ৬১৯ কোটি সাত লাখ ১৬ হাজার টাকা জমা ছিল। মাস দুয়েক আগে ২৩ ফেব্রুয়ারি এস আলম ও পরিবারের ২২৭টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়।
এস আলম ও পরিবারের সদস্যদের বাজেয়াপ্ত করা স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের মধ্যে আরও রয়েছে— পাঁচ হাজার ১০০ কোটি টাকা মূল্যের ৪২টি কোম্পানির ৪৩৭ কোটি ৮৫ লাখ শেয়ার, ৩৬৮ কোটি টাকা মূল্যের ৫৮ একর স্থাবর সম্পত্তি, ৩৫০ কোটি টাকা মূল্যের ২৪ কোম্পানির ৩২ কোটির বেশি শেয়ার, ২০০ কোটি টাকা মূল্যের স্থাবর সম্পত্তি, পরিবারের ১৬ সদস্যের ৮৭টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট।

রবিবার (৯ নভেম্বর) বিইআরসি সচিব মো. নজরুল ইসলাম সরকার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে নতুন দর নির্ধারণের বিষয়টি জানানো হয়েছে। যা কার্যকর হবে আগামীকাল ৯ নভেম্বর রাত ১২টা থেকে এবং পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
২ দিন আগে
উপদেষ্টা বলেন, পে কমিশনের ব্যাপারটা আছে। এটা নিয়ে আমরা এখন কিছু বলতে পারি না। ওটা দেখা যাক কতদূর যায়। আমরা ইনিশিয়েট করে ফেলেছি। কিন্তু সেটা আগামী সরকার হয়তো করতে পারে।
২ দিন আগে
বাণিজ্য উপদেষ্টা পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন চেয়ে অনেকেই আবেদন দিয়ে রেখেছেন। বর্তমানে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে এমন আবেদন রয়েছে দুই হাজার ৮০০টি।
২ দিন আগে
প্রেস সচিব বলেন, ড. খলিল বাংলাদেশের আমদানিকারকদের সঙ্গে মার্কিন ফার্ম লবির একটি শক্তিশালী সেতুবন্ধন গড়ে তুলেছেন। তার এই প্রচেষ্টা সম্প্রতি ওয়াশিংটনের সঙ্গে শুল্ক আলোচনায় বাংলাদেশের সাফল্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। বিশেষ করে, প্রধান আলোচক হিসেবে তার দক্ষতাপূর্ণ ভূমিকার ফলে আমরা এমন প্রতিযোগিতাম
৩ দিন আগে