
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

ঘন ঘন ওঠানামার মধ্যে আছে বীমার শেয়ার। গত বুধবার এ-খাতের সিংহভাগ শেয়ার দর হারালেও বৃহস্পতিবার ছিল বিপরীত অবস্থা। গত দুই সপ্তাহে এমন চিত্রই দেখা গেছে। সপ্তাহের শেষ দিনে বৃহস্পতিবার বীমা খাতের লেনদেন হওয়া ৫৬ কোম্পানির মধ্যে ৪৯টির দর বেড়েছে। গড়ে দর বেড়েছে আড়াই শতাংশ।
শুধু বীমা নয়, সপ্তাহের শেষ দিনে ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান ছাড়া বাকি প্রায় সব খাতের দর হারানোর তুলনায় দরবৃদ্ধি পাওয়া শেয়ারের সংখ্যা বেশি ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৯২ কোম্পানির মধ্যে ১১২টির দর বেড়েছে এবং কমেছে ৩১টির। অপরিবর্তিত বা ফ্লোর প্রাইসে ছিল ১৬৫ শেয়ার। ক্রেতার অভাবে এদিন ৮৪ কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের কোনো লেনদেন হয়নি। বেশির ভাগ শেয়ারের দরবৃদ্ধি পাওয়ায় প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ১৩ পয়েন্ট বেড়ে ৬২৬৯ পয়েন্টে উঠেছে। এ নিয়ে টানা তিন দিনে সূচক বেড়েছে পৌনে ৪০ পয়েন্ট। অবশ্য এর আগের তিন দিনে টানা সূচক কমে ৩৩ পয়েন্ট। সূচকের ওঠানামায় বীমা খাতের অবদানই বেশি। গত দুই সপ্তাহের লেনদেন পর্যালোচনায় দেখা গেছে, ১ অক্টোবর বেশির ভাগ বীমার শেয়ার দর হারালেও পরের দিন দর বাড়ে প্রায় সব কোম্পানির। এর পরদিন ৩ অক্টোবর দর হারায় এ খাতের শেয়ার।
শেয়ারবাজার-সংশ্লিষ্টরা জানান, অন্য যে কোনো খাতের চেয়ে ফ্লোর প্রাইসের বেশি দরে কেনাবেচা হওয়া শেয়ার বীমা খাতে বেশি। ক্রেতা শূন্যতার কারণে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের অন্য শেয়ারে আগ্রহ কম। ফলে ঘুরেফিরে বীমার শেয়ারদরই বাড়ছে-কমছে। বীমার বাইরে সি-পার্ল হোটেল, ফু-ওয়াং ফুড, খান ব্রাদার্স পিপি, ইয়াকিন পলিমার, লাফার্জ-হোলসিম সিমেন্ট, জেমিনি সী ফুড, সোনালি পেপার, এমারেল্ড অয়েলসহ অন্য খাতের কিছু শেয়ারের দর ওঠানামা করছে। উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শেয়ারের দর বাড়লেও বৃহস্পতিবার ডিএসইর সার্বিক শেয়ার লেনদেনের পরিমাণ ১২ কোটি টাকা কমেছে। কেনাবেচা হয়েছে ৪১৮ কোটি ৩০ লাখ টাকার শেয়ার। সর্বাধিক ১১০ কোটি ৬৫ লাখ টাকার শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে বীমা খাতে, যা মোট লেনদেনের সাড়ে ২৬ শতাংশ এবং খাতওয়ারি লেনদেনের সর্বোচ্চ। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৭৭ কোটি ১৮ লাখ টাকার শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতে, যা মোট লেনদেনের সাড়ে ১৮ শতাংশ। একক কোম্পানি হিসেবে প্রায় ১০ শতাংশ বেড়ে দরবৃদ্ধির তালিকার শীর্ষে ছিল ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্স, প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্স এবং ন্যাশনাল ফিড মিলস। একক কোম্পানি হিসেবে ২৭ কোটি ৬৩ লাখ টাকার লেনদেন নিয়ে শীর্ষে ছিল ফু-ওয়াং ফুড।

ঘন ঘন ওঠানামার মধ্যে আছে বীমার শেয়ার। গত বুধবার এ-খাতের সিংহভাগ শেয়ার দর হারালেও বৃহস্পতিবার ছিল বিপরীত অবস্থা। গত দুই সপ্তাহে এমন চিত্রই দেখা গেছে। সপ্তাহের শেষ দিনে বৃহস্পতিবার বীমা খাতের লেনদেন হওয়া ৫৬ কোম্পানির মধ্যে ৪৯টির দর বেড়েছে। গড়ে দর বেড়েছে আড়াই শতাংশ।
শুধু বীমা নয়, সপ্তাহের শেষ দিনে ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান ছাড়া বাকি প্রায় সব খাতের দর হারানোর তুলনায় দরবৃদ্ধি পাওয়া শেয়ারের সংখ্যা বেশি ছিল। ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৯২ কোম্পানির মধ্যে ১১২টির দর বেড়েছে এবং কমেছে ৩১টির। অপরিবর্তিত বা ফ্লোর প্রাইসে ছিল ১৬৫ শেয়ার। ক্রেতার অভাবে এদিন ৮৪ কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের কোনো লেনদেন হয়নি। বেশির ভাগ শেয়ারের দরবৃদ্ধি পাওয়ায় প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ১৩ পয়েন্ট বেড়ে ৬২৬৯ পয়েন্টে উঠেছে। এ নিয়ে টানা তিন দিনে সূচক বেড়েছে পৌনে ৪০ পয়েন্ট। অবশ্য এর আগের তিন দিনে টানা সূচক কমে ৩৩ পয়েন্ট। সূচকের ওঠানামায় বীমা খাতের অবদানই বেশি। গত দুই সপ্তাহের লেনদেন পর্যালোচনায় দেখা গেছে, ১ অক্টোবর বেশির ভাগ বীমার শেয়ার দর হারালেও পরের দিন দর বাড়ে প্রায় সব কোম্পানির। এর পরদিন ৩ অক্টোবর দর হারায় এ খাতের শেয়ার।
শেয়ারবাজার-সংশ্লিষ্টরা জানান, অন্য যে কোনো খাতের চেয়ে ফ্লোর প্রাইসের বেশি দরে কেনাবেচা হওয়া শেয়ার বীমা খাতে বেশি। ক্রেতা শূন্যতার কারণে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের অন্য শেয়ারে আগ্রহ কম। ফলে ঘুরেফিরে বীমার শেয়ারদরই বাড়ছে-কমছে। বীমার বাইরে সি-পার্ল হোটেল, ফু-ওয়াং ফুড, খান ব্রাদার্স পিপি, ইয়াকিন পলিমার, লাফার্জ-হোলসিম সিমেন্ট, জেমিনি সী ফুড, সোনালি পেপার, এমারেল্ড অয়েলসহ অন্য খাতের কিছু শেয়ারের দর ওঠানামা করছে। উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শেয়ারের দর বাড়লেও বৃহস্পতিবার ডিএসইর সার্বিক শেয়ার লেনদেনের পরিমাণ ১২ কোটি টাকা কমেছে। কেনাবেচা হয়েছে ৪১৮ কোটি ৩০ লাখ টাকার শেয়ার। সর্বাধিক ১১০ কোটি ৬৫ লাখ টাকার শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে বীমা খাতে, যা মোট লেনদেনের সাড়ে ২৬ শতাংশ এবং খাতওয়ারি লেনদেনের সর্বোচ্চ। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৭৭ কোটি ১৮ লাখ টাকার শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতে, যা মোট লেনদেনের সাড়ে ১৮ শতাংশ। একক কোম্পানি হিসেবে প্রায় ১০ শতাংশ বেড়ে দরবৃদ্ধির তালিকার শীর্ষে ছিল ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্স, প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্স এবং ন্যাশনাল ফিড মিলস। একক কোম্পানি হিসেবে ২৭ কোটি ৬৩ লাখ টাকার লেনদেন নিয়ে শীর্ষে ছিল ফু-ওয়াং ফুড।

নতুন দাম অনুযায়ী, দেশের বাজারে প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ২ লাখ ৮ হাজার ৪৭১ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৯৯ হাজার টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৭০ হাজার ৫৬৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪১ হাজার ৮৫৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
৩ দিন আগে
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।
৪ দিন আগে
এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের অর্থায়নে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের স্কিলস ফর ইন্ডাস্ট্রি কম্পিটিটিভনেস অ্যান্ড ইনোভেশন প্রোগ্রামের আওতায় সোমবার (১০ নভেম্বর) এ কর্মসূচি শুরু হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের এসএমই অ্যান্ড স্পেশাল প্রোগ্রামস ডিপার্টমেন্টের তত্ত্বাবধানে প্রশিক্ষণ চলবে মাসব্যাপী।
৫ দিন আগে
প্রিমিয়াম ব্র্যান্ড হেরিটেজ সুইটসের তৃতীয় শাখা যাত্রা শুরু করল রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায়। বসুন্ধরার ‘ই’ ব্লকের ঢালী কাঁচাবাজার ও আশপাশের বাসিন্দাদের জন্য এ শাখা হবে ঐতিহ্য, স্বাদ ও আনন্দের মিলনস্থল।
৫ দিন আগে