
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

দেশের অর্থনীতিতে ধীরগতি দেখছে বিশ্বব্যাংক। চলতি অর্থবছরে মোাট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি মাত্র ৩ দশমিক ৩ শতাংশের পূর্বাভাস সংস্থাটি আগেই দিয়েছিল। এবার তারা ধীরগতির অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের কারণে এ বছর দেশে নতুন করে ৩০ লাখ মানুষের ‘অতি দরিদ্র’ হয়ে পড়ার আশঙ্কার কথা জানিয়েছে।
বুধবার (২৩ এপ্রিল) বিশ্বব্যাংক প্রকাশিত বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেটের এপ্রিল সংস্করণের প্রতিবেদনে এমন অর্থনৈতিক পূর্বাভাসের কথা তুলে ধরা হয়েছে।
বিশ্বব্যাংক বলছে, তাদের আশঙ্কা সত্যি হলে দেশের অতি দারিদ্র্যের হার ২০২৩ সালের ৭ দশমিক ৭ শতাংশ থেকে বেড়ে ২০২৫ সালে ৯ দশমিক ৩ শতাংশে পৌঁছাতে পারে। চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে এ হার হতে পারে ৬ দশমিক ১ শতাংশ।
২০১৭ সালের আন্তর্জাতিক দারিদ্র্যসীমার সংজ্ঞা অনুযায়ী, দিনে যাদের আয় ২ দশমিক ১৫ ডলারের কম, তাদের অতি দরিদ্র হিসেবে বিবেচনা করা হয়। বিশ্বব্যাংক বলছে, ২০২৫ সালে শ্রমবাজারের অবস্থা এখনকার মতোই দুর্বল থাকবে এবং সব খাতেই প্রকৃত মজুরি কমতে পারে। এসব বিষয় অতি দরিদ্রের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ার পেছনে ভূমিকা রাখবে। ধীরগতির অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের কারণে অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল জনগোষ্ঠী আরও বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৫ সালে জাতীয় দারিদ্র্যের হার ২২ দশমিক ৯ শতাংশে পৌঁছাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে এবং আন্তর্জাতিক দারিদ্র্যসীমা অনুযায়ী (২০১৭ সালের হিসাবে প্রতিদিন ২ দশমিক ১৫ মার্কিন ডলার) অতি দারিদ্র্যের হার ৯ দশমিক ৩ শতাংশে পৌঁছাতে পারে, যার ফলে অতিরিক্ত ৩০ লাখ মানুষ চরম দারিদ্র্যের মধ্যে পড়ে যাবে।
এর আগে মঙ্গলবার প্রকাশিত ‘সাউথ এশিয়া ডেভেলপমেন্ট আপডেট: ট্যাক্সিং টাইমস’ শীর্ষক প্রতিবেদনে চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছর শেষে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমে ৩ দশমিক ৩ শতাংশে নেমে আসার পূর্বাভাস দেয় বিশ্বব্যাংক। গত বছরের অক্টোবরে তারা এই হার ৪ শতাংশের পূর্বাভাস দিয়েছিল।
জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার এতটা কমে গেলে সেটি ২০১০ সালের পর থেকে সবচেয়ে কম হবে। ওই সময় থেকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ছিল ৬ শতাংশের বেশি। এমনকি কোভিড-১৯ মহামারির সময়ও দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৫ শতাংশের বেশি ছিল।

দেশের অর্থনীতিতে ধীরগতি দেখছে বিশ্বব্যাংক। চলতি অর্থবছরে মোাট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি মাত্র ৩ দশমিক ৩ শতাংশের পূর্বাভাস সংস্থাটি আগেই দিয়েছিল। এবার তারা ধীরগতির অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের কারণে এ বছর দেশে নতুন করে ৩০ লাখ মানুষের ‘অতি দরিদ্র’ হয়ে পড়ার আশঙ্কার কথা জানিয়েছে।
বুধবার (২৩ এপ্রিল) বিশ্বব্যাংক প্রকাশিত বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেটের এপ্রিল সংস্করণের প্রতিবেদনে এমন অর্থনৈতিক পূর্বাভাসের কথা তুলে ধরা হয়েছে।
বিশ্বব্যাংক বলছে, তাদের আশঙ্কা সত্যি হলে দেশের অতি দারিদ্র্যের হার ২০২৩ সালের ৭ দশমিক ৭ শতাংশ থেকে বেড়ে ২০২৫ সালে ৯ দশমিক ৩ শতাংশে পৌঁছাতে পারে। চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে এ হার হতে পারে ৬ দশমিক ১ শতাংশ।
২০১৭ সালের আন্তর্জাতিক দারিদ্র্যসীমার সংজ্ঞা অনুযায়ী, দিনে যাদের আয় ২ দশমিক ১৫ ডলারের কম, তাদের অতি দরিদ্র হিসেবে বিবেচনা করা হয়। বিশ্বব্যাংক বলছে, ২০২৫ সালে শ্রমবাজারের অবস্থা এখনকার মতোই দুর্বল থাকবে এবং সব খাতেই প্রকৃত মজুরি কমতে পারে। এসব বিষয় অতি দরিদ্রের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ার পেছনে ভূমিকা রাখবে। ধীরগতির অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের কারণে অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল জনগোষ্ঠী আরও বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৫ সালে জাতীয় দারিদ্র্যের হার ২২ দশমিক ৯ শতাংশে পৌঁছাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে এবং আন্তর্জাতিক দারিদ্র্যসীমা অনুযায়ী (২০১৭ সালের হিসাবে প্রতিদিন ২ দশমিক ১৫ মার্কিন ডলার) অতি দারিদ্র্যের হার ৯ দশমিক ৩ শতাংশে পৌঁছাতে পারে, যার ফলে অতিরিক্ত ৩০ লাখ মানুষ চরম দারিদ্র্যের মধ্যে পড়ে যাবে।
এর আগে মঙ্গলবার প্রকাশিত ‘সাউথ এশিয়া ডেভেলপমেন্ট আপডেট: ট্যাক্সিং টাইমস’ শীর্ষক প্রতিবেদনে চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছর শেষে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমে ৩ দশমিক ৩ শতাংশে নেমে আসার পূর্বাভাস দেয় বিশ্বব্যাংক। গত বছরের অক্টোবরে তারা এই হার ৪ শতাংশের পূর্বাভাস দিয়েছিল।
জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার এতটা কমে গেলে সেটি ২০১০ সালের পর থেকে সবচেয়ে কম হবে। ওই সময় থেকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ছিল ৬ শতাংশের বেশি। এমনকি কোভিড-১৯ মহামারির সময়ও দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৫ শতাংশের বেশি ছিল।

রবিবার (৯ নভেম্বর) বিইআরসি সচিব মো. নজরুল ইসলাম সরকার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে নতুন দর নির্ধারণের বিষয়টি জানানো হয়েছে। যা কার্যকর হবে আগামীকাল ৯ নভেম্বর রাত ১২টা থেকে এবং পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
২ দিন আগে
উপদেষ্টা বলেন, পে কমিশনের ব্যাপারটা আছে। এটা নিয়ে আমরা এখন কিছু বলতে পারি না। ওটা দেখা যাক কতদূর যায়। আমরা ইনিশিয়েট করে ফেলেছি। কিন্তু সেটা আগামী সরকার হয়তো করতে পারে।
২ দিন আগে
বাণিজ্য উপদেষ্টা পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন চেয়ে অনেকেই আবেদন দিয়ে রেখেছেন। বর্তমানে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে এমন আবেদন রয়েছে দুই হাজার ৮০০টি।
২ দিন আগে
প্রেস সচিব বলেন, ড. খলিল বাংলাদেশের আমদানিকারকদের সঙ্গে মার্কিন ফার্ম লবির একটি শক্তিশালী সেতুবন্ধন গড়ে তুলেছেন। তার এই প্রচেষ্টা সম্প্রতি ওয়াশিংটনের সঙ্গে শুল্ক আলোচনায় বাংলাদেশের সাফল্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। বিশেষ করে, প্রধান আলোচক হিসেবে তার দক্ষতাপূর্ণ ভূমিকার ফলে আমরা এমন প্রতিযোগিতাম
৩ দিন আগে