প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন স্থগিত করে উচ্চ আদালতের দেওয়া আদেশ স্থগিত করে দিয়েছেন দেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।
বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) ডাকসু নির্বাচন নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) কর্তৃপক্ষের আবেদনের ওপর শুনানি নিয়ে আপিল বিভাগের ফুলকোর্ট তথা পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ এ আদেশ দিয়েছেন।
প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের ফুলকোর্টের এ আদেশের ফলে ডাকসু নির্বাচন আয়োজনে আর কোনো বাধা থাকল না। আগামী ৯ সেপ্টেম্বর এই নির্বাচন হওয়ার কথা রয়েছে।
ছয় বছর পর হতে যাওয়া ডাকসু নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয় এই নির্বাচনের এক প্রার্থীর প্রার্থিতার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে দায়ের করা অন্য এক প্রার্থীর রিটের আদেশের ওপর। ওই রিটের শুনানি নিয়ে সোমবার ডাকসু নির্বাচনে দুই মাসের স্থগিতাদেশ দেন হাইকোর্ট।
এ ছাড়া ওই প্রার্থীকে যে প্রার্থী তালিকা অনুযায়ী বৈধ ঘোষণা করা হয়েছিল, তা নিয়ে তদন্ত প্রতিবেদন দিতে বলেছিলেন উচ্চ আদালত।
এ আদেশের পরপরই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ চেম্বার জজ আদালতে আপিল করে। সেই আবেদনের শুনানি নিয়ে চেম্বার আদালত হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করে দেন।
পরদিন মঙ্গলবার হাইকোর্টের দেওয়া আদেশের ওপর স্থগিতাদেশ আজ বুধবার পর্যন্ত বহাল রখেন চেম্বার বিচারপতি ফারাহ মাহবুব। ডাকসু নির্বাচন নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের জন্য তিনি বিষয়টি বুধবার শুনানির জন্য ফুলকোর্টে পাঠান। সেখান থেকে চূড়ান্ত রায়ে ডাকসু নির্বাচন আয়োজনে সব ধরনের আইনি বাধা দূর হলো।
গত ২৮ আগস্ট ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রশিবির সমর্থিত জিএস প্রার্থী এস এম ফরহাদের প্রার্থিতা চ্যালেঞ্জ করে ওই রিট করেন ‘অপরাজেয় ৭১, অদম্য ২৪’ প্যানেলের বামজোট মনোনীত মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনবিষয়ক সম্পাদক প্রার্থী বি এম ফাহমিদা আলম।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন স্থগিত করে উচ্চ আদালতের দেওয়া আদেশ স্থগিত করে দিয়েছেন দেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।
বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) ডাকসু নির্বাচন নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) কর্তৃপক্ষের আবেদনের ওপর শুনানি নিয়ে আপিল বিভাগের ফুলকোর্ট তথা পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ এ আদেশ দিয়েছেন।
প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের ফুলকোর্টের এ আদেশের ফলে ডাকসু নির্বাচন আয়োজনে আর কোনো বাধা থাকল না। আগামী ৯ সেপ্টেম্বর এই নির্বাচন হওয়ার কথা রয়েছে।
ছয় বছর পর হতে যাওয়া ডাকসু নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয় এই নির্বাচনের এক প্রার্থীর প্রার্থিতার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে দায়ের করা অন্য এক প্রার্থীর রিটের আদেশের ওপর। ওই রিটের শুনানি নিয়ে সোমবার ডাকসু নির্বাচনে দুই মাসের স্থগিতাদেশ দেন হাইকোর্ট।
এ ছাড়া ওই প্রার্থীকে যে প্রার্থী তালিকা অনুযায়ী বৈধ ঘোষণা করা হয়েছিল, তা নিয়ে তদন্ত প্রতিবেদন দিতে বলেছিলেন উচ্চ আদালত।
এ আদেশের পরপরই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ চেম্বার জজ আদালতে আপিল করে। সেই আবেদনের শুনানি নিয়ে চেম্বার আদালত হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করে দেন।
পরদিন মঙ্গলবার হাইকোর্টের দেওয়া আদেশের ওপর স্থগিতাদেশ আজ বুধবার পর্যন্ত বহাল রখেন চেম্বার বিচারপতি ফারাহ মাহবুব। ডাকসু নির্বাচন নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের জন্য তিনি বিষয়টি বুধবার শুনানির জন্য ফুলকোর্টে পাঠান। সেখান থেকে চূড়ান্ত রায়ে ডাকসু নির্বাচন আয়োজনে সব ধরনের আইনি বাধা দূর হলো।
গত ২৮ আগস্ট ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রশিবির সমর্থিত জিএস প্রার্থী এস এম ফরহাদের প্রার্থিতা চ্যালেঞ্জ করে ওই রিট করেন ‘অপরাজেয় ৭১, অদম্য ২৪’ প্যানেলের বামজোট মনোনীত মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনবিষয়ক সম্পাদক প্রার্থী বি এম ফাহমিদা আলম।
শিক্ষকরা জানান, গত ২ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে তারা ১৩ দফা দাবি ও স্বাধীন পর্যবেক্ষণের ঘোষণা দিয়েছিলেন। তার কিছু অংশ বাস্তবায়িত হলেও বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় পুনর্বিবেচনা হয়নি।
২ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে তারেক রহমান বলেন, 'মরহুম বদরুদ্দীন উমর বারবার রাজরোষে পড়া সত্ত্বেও তিনি তার আদর্শ বাস্তবায়নে ছিলেন আপোষহীনভাবে স্থির। কোনো ভীতি বা হুমকি নিবৃত্ত করতে পারেনি তার কর্তব্যকর্ম থেকে। স্বৈরতন্ত্রকে উপেক্ষা করে তিনি তার স্বাধীন মতামত প্রকাশে কখনোই কুণ্ঠিত হননি। তিনি এদেশে ছিলেন স্বাধীন বিবেকের এক
৫ ঘণ্টা আগে