প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
ঢাকা বিশ্ববিদ্যায়ে ছাত্র ইউনিয়নের নেতাকর্মীর ওপর ছাত্রলীগের হামলা ও পার্বত্য চট্টগ্রামে রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ডসহ সারা দেশে অব্যাহত সন্ত্রাসের প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল করেছে বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টি।
শুক্রবার বিকেল ৪টায় ঢাকা মহানগর দক্ষিণ কমিটির উদ্যোগে রাজধানীর পুরানা পল্টন মোড়ে এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সমাবেশে সিপিবি ঢাকা মহানগর দক্ষিণ কমিটির সভাপতি শামসুজ্জামান হীরা বলেন, মানুষের ভোটাধিকার গণতান্ত্রিক অধিকার হরণ করেই ক্ষমতাসীন সরকার ক্ষান্ত হচ্ছে না, তারা আগামী ১৮ ডিসেম্বর থেকে মানুষের মত প্রকাশের সাংবিধানিক অধিকার নিষিদ্ধ করে নির্বাহী অদেশ জারি করেছে।
তিনি বলেন, বিরোধী ছাত্রনেতাদের হত্যাচেষ্টা করা কিংবা মেঘমল্লার বসুর চোখ উপড়ে ফেলার চেষ্টা করা আমাদের একাত্তরের রাজাকার-আলবদরের জুলুমের কথা মনে করিয়ে দেয়। এমন দেশের জন্য আমরা মহান মুক্তিযুদ্ধ করি নাই।
তিনি বলেন, সভা-সমাবেশ-মতপ্রকাশের বিরুদ্ধে কোনো কাগুজে নির্দেশ দিয়ে দেশের মানুষকে দমন করা যাবে না। দেশের মানুষ স্বৈরাচারী গণবিরোধী সন্ত্রাস প্রতিরোধ করেই গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করবে।
সিপিবি ঢাকা মহানগর দক্ষিণ কমিটির সভাপতি শামসুজ্জামান হীরার সভাপতিত্বে ও সিপিবি ঢাকা দক্ষিণ কমিটির সম্পাদকম-লীর সদস্য সাইফুল ইসলাম সমীরের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন সিপিবি ঢাকা মহানগর দক্ষিণ জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক জলি তালুকদার, জেলা কমিটির অন্যতম সদস্য আসলাম খান, মঞ্জুর মঈন প্রমুখ।
সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন সিপিবি কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য রাকসুর সাবেক ভিপি রাগীব আহসান মুন্না, আগস্ট ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম ছাত্রনেতা মানবেন্দ্র দেব, মো. কিবরিয়া, কেন্দ্রীয় কমিটির সংগঠক হাসিনুর রহমান রুশো, জাহিদ হোসেন খান প্রমুখ।
সমাবেশে জলি তালুকদার বলেন, সন্ত্রাস বিরোধী রাজু ভাস্কর্য বাংলাদেশের অসাম্প্রদায়িকতা, গণতন্ত্র ও শোষণমুক্তির জন্য যারা জীবন দিয়েছে তাদের সংগ্রাম ও আত্মত্যাগের প্রতীক। গত বুধবার থেকে ছাত্রলীগ কালো কাপড়ে ভাস্কর্য মুড়িয়ে রেখে সীমাহীন ধৃষ্টতা দেখিয়েছে।
তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে অভিযুক্ত করে বলেন, ক্ষমতাসীন ছাত্র সংগঠনের নেতাদের ভয়ে এমন জড়সড় ভীত প্রশাসন আগে দেখা যায়নি।
ছাত্রলীগের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতির নাম উল্লেখ করে তিনি বলেন, আগে শিবির প্রগতিশীল ছাত্রনেতাদের রগ কেটেছে। এখন ছাত্রলীগ সভাপতির নেতৃত্বে চোখ তুলে নেয়ার চেষ্টা হচ্ছে।
সমাবেশের বক্তব্যে জলি তালুকদার আরো বলেন, সরকার আবারো প্রহসনমূলক একতরফা নির্বাচন করে ক্ষমতায় থাকার স্বপ্নে বিভোর। তারা নির্বিচারে হত্যাকাণ্ড সংঘটিত করাসহ সব ধরনের দমনপীড়ন চালিয়ে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে নৃশংস রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ডে চারজন ইউপিডিএফ নেতাকে হত্যা করা হয়েছে। সারা দেশে অব্যাহত সন্ত্রাসের মাধ্যমে সরকার বিরোধীদের নিশ্চিহ্ন করতে চায়। সর্বাত্মক গণআন্দোলন ও গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে সরকারকে এ সকল জুলুম নির্যাতনের জবাব দেয়া হবে। তিনি দেশের সকল গণতান্ত্রিক শক্তিকে রাজপথের লড়াইয়ে সামিল হয়ে মানুষের হারানো ভোটাধিকার পুনরুদ্ধার ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম জোরদার করার আহ্বান জানান।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যায়ে ছাত্র ইউনিয়নের নেতাকর্মীর ওপর ছাত্রলীগের হামলা ও পার্বত্য চট্টগ্রামে রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ডসহ সারা দেশে অব্যাহত সন্ত্রাসের প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল করেছে বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টি।
শুক্রবার বিকেল ৪টায় ঢাকা মহানগর দক্ষিণ কমিটির উদ্যোগে রাজধানীর পুরানা পল্টন মোড়ে এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সমাবেশে সিপিবি ঢাকা মহানগর দক্ষিণ কমিটির সভাপতি শামসুজ্জামান হীরা বলেন, মানুষের ভোটাধিকার গণতান্ত্রিক অধিকার হরণ করেই ক্ষমতাসীন সরকার ক্ষান্ত হচ্ছে না, তারা আগামী ১৮ ডিসেম্বর থেকে মানুষের মত প্রকাশের সাংবিধানিক অধিকার নিষিদ্ধ করে নির্বাহী অদেশ জারি করেছে।
তিনি বলেন, বিরোধী ছাত্রনেতাদের হত্যাচেষ্টা করা কিংবা মেঘমল্লার বসুর চোখ উপড়ে ফেলার চেষ্টা করা আমাদের একাত্তরের রাজাকার-আলবদরের জুলুমের কথা মনে করিয়ে দেয়। এমন দেশের জন্য আমরা মহান মুক্তিযুদ্ধ করি নাই।
তিনি বলেন, সভা-সমাবেশ-মতপ্রকাশের বিরুদ্ধে কোনো কাগুজে নির্দেশ দিয়ে দেশের মানুষকে দমন করা যাবে না। দেশের মানুষ স্বৈরাচারী গণবিরোধী সন্ত্রাস প্রতিরোধ করেই গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করবে।
সিপিবি ঢাকা মহানগর দক্ষিণ কমিটির সভাপতি শামসুজ্জামান হীরার সভাপতিত্বে ও সিপিবি ঢাকা দক্ষিণ কমিটির সম্পাদকম-লীর সদস্য সাইফুল ইসলাম সমীরের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন সিপিবি ঢাকা মহানগর দক্ষিণ জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক জলি তালুকদার, জেলা কমিটির অন্যতম সদস্য আসলাম খান, মঞ্জুর মঈন প্রমুখ।
সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন সিপিবি কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য রাকসুর সাবেক ভিপি রাগীব আহসান মুন্না, আগস্ট ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম ছাত্রনেতা মানবেন্দ্র দেব, মো. কিবরিয়া, কেন্দ্রীয় কমিটির সংগঠক হাসিনুর রহমান রুশো, জাহিদ হোসেন খান প্রমুখ।
সমাবেশে জলি তালুকদার বলেন, সন্ত্রাস বিরোধী রাজু ভাস্কর্য বাংলাদেশের অসাম্প্রদায়িকতা, গণতন্ত্র ও শোষণমুক্তির জন্য যারা জীবন দিয়েছে তাদের সংগ্রাম ও আত্মত্যাগের প্রতীক। গত বুধবার থেকে ছাত্রলীগ কালো কাপড়ে ভাস্কর্য মুড়িয়ে রেখে সীমাহীন ধৃষ্টতা দেখিয়েছে।
তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে অভিযুক্ত করে বলেন, ক্ষমতাসীন ছাত্র সংগঠনের নেতাদের ভয়ে এমন জড়সড় ভীত প্রশাসন আগে দেখা যায়নি।
ছাত্রলীগের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতির নাম উল্লেখ করে তিনি বলেন, আগে শিবির প্রগতিশীল ছাত্রনেতাদের রগ কেটেছে। এখন ছাত্রলীগ সভাপতির নেতৃত্বে চোখ তুলে নেয়ার চেষ্টা হচ্ছে।
সমাবেশের বক্তব্যে জলি তালুকদার আরো বলেন, সরকার আবারো প্রহসনমূলক একতরফা নির্বাচন করে ক্ষমতায় থাকার স্বপ্নে বিভোর। তারা নির্বিচারে হত্যাকাণ্ড সংঘটিত করাসহ সব ধরনের দমনপীড়ন চালিয়ে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে নৃশংস রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ডে চারজন ইউপিডিএফ নেতাকে হত্যা করা হয়েছে। সারা দেশে অব্যাহত সন্ত্রাসের মাধ্যমে সরকার বিরোধীদের নিশ্চিহ্ন করতে চায়। সর্বাত্মক গণআন্দোলন ও গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে সরকারকে এ সকল জুলুম নির্যাতনের জবাব দেয়া হবে। তিনি দেশের সকল গণতান্ত্রিক শক্তিকে রাজপথের লড়াইয়ে সামিল হয়ে মানুষের হারানো ভোটাধিকার পুনরুদ্ধার ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম জোরদার করার আহ্বান জানান।
আমীর খসরু বলেন, যারা পিআর পদ্ধতির পক্ষে তাদের উচিত হবে জনগণের কাছে গিয়ে ম্যান্ডেট আনা। কিছু রাজনৈতিক দল নিয়ে আলোচনা করে আগামীর বাংলাদেশে কী হবে- তা ঠিক করতে মানুষ দায়িত্ব দেয় নাই। তাই সনদেরও ম্যান্ডেট লাগবে।
১২ ঘণ্টা আগেএকজন কন্যাসন্তানের বাবা হিসেবে আমি জানি মেয়েদের ক্ষমতায়ন কোনো নীতি নয়, এটি ব্যক্তিগত দায়িত্ব ও অঙ্গীকার। বাংলাদেশের জন্য আমাদের স্বপ্ন হলো যেখানে প্রতিটি মেয়ের জন্য একই স্বাধীনতা, সুযোগ এবং নিরাপত্তা থাকবে, যা যেকোনো বাবা-মা তাদের সন্তানের জন্য কামনা করেন।
১৬ ঘণ্টা আগেবিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ হিসেবে সামনে চলে এসেছে বিএনপিরই একসময়ের মিত্র জামায়াতে ইসলামী। দলটি নির্বাচনের প্রার্থী নির্দিষ্ট করে প্রস্তুতি শুরু করেছে আরও প্রায় বছরখানেক আগে।
১৮ ঘণ্টা আগেজামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, আমরা দেখতে পাচ্ছি নির্বাচনের আগে কোথাও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করা হচ্ছে না। পুলিশ থেকে শুরু করে আমলা পর্যন্ত অনেককেই দেখা যাচ্ছে, বিশেষ দলের প্রতি দুর্বল হয়ে নির্বাচনকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছেন। এগুলো পরিহার করে নির্বাচনের মাঠকে সমান ও সমতল করতে হবে।
১ দিন আগে