
ঢাবি প্রতিনিধি

ডাকসু নির্বাচনের ভোট গ্রহণের সময় নানা অভিযোগ তুলেছে এই নির্বাচনের বিভিন্ন প্যানেলের প্রার্থীরা। এবার ভোট গণনা নিয়েও কারচুপির শঙ্কার কথা উঠে আসছে তাদের কাছ থেকে। এ ধরনের কিছু করা হলে প্রতিরোধের হুঁশিয়ারি দিয়েছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল ও বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ (বাগছাস)।
মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের ভিপি প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান ও বাগছাস সমর্থিত প্যানেলের ভিপি প্রার্থী আব্দুল কাদেরের পৃথক পৃথক ব্রিফিংয়ে এমন উদ্বেগ ও প্রতিরোধের কথা উঠে এসেছে।
এ দিন ভোটগ্রহণের আনুষ্ঠানিক সময় শেষ হয়েছে বিকেল ৪টায়। তবে ওই সময় পর্যন্ত যারা ভোটকেন্দ্রে লাইনে ছিলেন, তারাও ভোট দিতে পেরেছেন। তাদের কিছু কেন্দ্রে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত ভোট চলে।
এরপর বেশির ভাগ কেন্দ্রেই ভোট গণনা শুরু হতে হতে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত সময় লেগেছে। কেন এত দেরি হয়েছে ভোট গণনা শুরু করতে, সে বিষয়ে কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে কোনো জবাব মেলেনি।
এদিকে নির্বাচনের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার জন্য ভোট গণনা এলইডি স্ক্রিনে সরাসরি দেখানোর কথা জানিয়েছিল নির্বাচন কমিশন। তবে একাধিক কেন্দ্রে ভোট গণনার সময় এলইডি স্ক্রিন বন্ধ ছিল। ফলে ভোট গণনা করতে দেরি হওয়া ও এলইডি স্ক্রিন বন্ধ থাকা নিয়ে নানামুখী প্রশ্ন উঠেছে।
সন্ধ্যায় ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের ভিপি প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছে। যদি ভোট গণনায় বিন্দুমাত্র কারচুপির চেষ্টা করা হয়, যদি শিক্ষার্থীদের মতপ্রকাশের অধিকার দমন করার অপচেষ্টা হয়, শিক্ষার্থীরা তা প্রতিরোধ করবে।
সন্ধ্যায় পৃথক ব্রিফিংয়ে বাগছাস সমর্থিত প্যানেলের ভিপি প্রার্থী আব্দুল কাদের বলেন, ভোট গণনার সময় এলইডি স্ক্রিন বন্ধ রাখা হয়েছিল। ভোট গণনা করতে অনেক দেরি করা হয়েছে। ভোটের সময় নানা কারচুপির নজির আমরা দেখেছি। এখন ভোট গণনার সময়ও কারচুপির চেষ্টা চলছে। এ রকম কিছু করা হলে শিক্ষার্থীদের মতামতের ভিত্তিতে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ডাকসু নির্বাচনের ভোট গ্রহণের সময় নানা অভিযোগ তুলেছে এই নির্বাচনের বিভিন্ন প্যানেলের প্রার্থীরা। এবার ভোট গণনা নিয়েও কারচুপির শঙ্কার কথা উঠে আসছে তাদের কাছ থেকে। এ ধরনের কিছু করা হলে প্রতিরোধের হুঁশিয়ারি দিয়েছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল ও বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ (বাগছাস)।
মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের ভিপি প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান ও বাগছাস সমর্থিত প্যানেলের ভিপি প্রার্থী আব্দুল কাদেরের পৃথক পৃথক ব্রিফিংয়ে এমন উদ্বেগ ও প্রতিরোধের কথা উঠে এসেছে।
এ দিন ভোটগ্রহণের আনুষ্ঠানিক সময় শেষ হয়েছে বিকেল ৪টায়। তবে ওই সময় পর্যন্ত যারা ভোটকেন্দ্রে লাইনে ছিলেন, তারাও ভোট দিতে পেরেছেন। তাদের কিছু কেন্দ্রে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত ভোট চলে।
এরপর বেশির ভাগ কেন্দ্রেই ভোট গণনা শুরু হতে হতে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত সময় লেগেছে। কেন এত দেরি হয়েছে ভোট গণনা শুরু করতে, সে বিষয়ে কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে কোনো জবাব মেলেনি।
এদিকে নির্বাচনের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার জন্য ভোট গণনা এলইডি স্ক্রিনে সরাসরি দেখানোর কথা জানিয়েছিল নির্বাচন কমিশন। তবে একাধিক কেন্দ্রে ভোট গণনার সময় এলইডি স্ক্রিন বন্ধ ছিল। ফলে ভোট গণনা করতে দেরি হওয়া ও এলইডি স্ক্রিন বন্ধ থাকা নিয়ে নানামুখী প্রশ্ন উঠেছে।
সন্ধ্যায় ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের ভিপি প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছে। যদি ভোট গণনায় বিন্দুমাত্র কারচুপির চেষ্টা করা হয়, যদি শিক্ষার্থীদের মতপ্রকাশের অধিকার দমন করার অপচেষ্টা হয়, শিক্ষার্থীরা তা প্রতিরোধ করবে।
সন্ধ্যায় পৃথক ব্রিফিংয়ে বাগছাস সমর্থিত প্যানেলের ভিপি প্রার্থী আব্দুল কাদের বলেন, ভোট গণনার সময় এলইডি স্ক্রিন বন্ধ রাখা হয়েছিল। ভোট গণনা করতে অনেক দেরি করা হয়েছে। ভোটের সময় নানা কারচুপির নজির আমরা দেখেছি। এখন ভোট গণনার সময়ও কারচুপির চেষ্টা চলছে। এ রকম কিছু করা হলে শিক্ষার্থীদের মতামতের ভিত্তিতে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সেলগুলোর মধ্যে রয়েছে- আইটি সেল, প্রচার ও প্রকাশনা সেল, দপ্তর সেল, মিডিয়া সেল, অর্থ সেল এবং বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, “ফ্যাসিবাদী শাসনামলে ফ্যাসিবাদের রোষানল থেকে বাঁচতে ফ্যাসিবাদবিরোধীদের কেউ কেউ ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করেছিল।’ একইভাবে পতিত-পরাজিত ফ্যাসিবাদী অপশক্তিও বর্তমানে ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করে দেশের গণতন্ত্রে উত্তরণের পথকে বাধাগ্রস্ত করে কি না, সে ব্যাপারে সজাগ দৃষ্টি রাখার
২ ঘণ্টা আগে
এদিনের বৈঠকে আগামী ১১ নভেম্বর ঢাকার সমাবেশ সফল করার আহ্বান জানান আট দলের নেতারা। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি ও জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটসহ পাঁচ দফা দাবিতে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। তার আগে দাবি মেনে নেওয়া না হলে সমাবেশ থেকে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগে
হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, আমরা বিএনপির মহাসচিবের সঙ্গে আলোচনায় বসতে চেয়েছিলাম। তারা বলেছেন, আমাদের সঙ্গে আলোচনায় বসবেন না। আমরা যেকোনো সময় আলোচনায় বসতে রাজি আছি। প্রয়োজনে অন্যান্য রাজনৈতিক দলকে আলোচনায় বসতে উদ্বুদ্ধ করব।
৩ ঘণ্টা আগে