রাজশাহী ব্যুরো
৩৫ বছর পর হতে যাওয়া রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনের জন্য আচরণবিধি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। বিধিমালায় উল্লেখ করা হয়েছে, কোনো প্রার্থীর ডোপ টেস্টের ফল ‘নেগেটিভ’ না হলে তার প্রার্থিতা বাতিল হবে।
বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক আমজাদ হোসেনের সই করা নির্বাচনি বিধিমালা প্রকাশ করা হয়।
১০টি অনুচ্ছেদে ৩৯টি নির্দেশনা সংবলিত আচরণবিধিতে বলা হয়েছে, নির্বাচনটি ২০২৫-২৬ কার্যবর্ষের জন্য কার্যকর হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ গঠনতন্ত্র এবং নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিধিমালা তৈরি করা হয়েছে।
বিধিমালার অনুচ্ছেদ ৩ (ক) ধারায় বলা হয়েছে, নির্বাচনি প্রচারে কোনো শোভাযাত্রা, শোডাউন বা মিছিল করা যাবে না। অনুচ্ছেদ ৪ (খ) অনুযায়ী, প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত হওয়ার পর থেকে ভোটগ্রহণের ২৪ ঘণ্টা আগে পর্যন্ত প্রচার চালানো যাবে। প্রচারের সময় নির্ধারণ করা হয়েছে সকাল ১০টা থেকে রাত ১০টা।
বিধিমালায় প্রচারসামগ্রী হিসেবে কেবল সাদা-কালো পোস্টার ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। তবে ভবনের দেয়ালে পোস্টার লাগানো কিংবা লেখালেখি না করতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি একাডেমিক ভবনের ভেতরে মিছিল, সমাবেশ বা শ্রেণিকক্ষে প্রচার নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
বিধিমালায় বলা হয়েছে, ছাত্র হলে ছাত্রী কিংবা ছাত্রী হলে ছাত্র প্রার্থীরা পরিচিতি সভায় অংশ নিতে পারবেন, তবে তার জন্য রিটার্নিং কর্মকর্তার অনুমতি লাগবে। বহিরাগত কেউ আবাসিক হলে অবস্থান করতে পারবে না।
ভোটকেন্দ্রে মোবাইল ফোনসহ ইলেকট্রনিক যন্ত্র নিষিদ্ধ করা হয়েছে বিধিমালায়। বলা হয়েছে, বুথের ভেতরে ছবি তোলা বা ভিডিও করা যাবে না। ভোটের দিন কেবল ভোটার, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও অনুমতিপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে পারবেন।
বিধিমালায় আচরণবিধি ভঙ্গের জন্য সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা জরিমানা, প্রার্থিতা বাতিল, বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার কিংবা রাষ্ট্রীয় বা বিশ্ববিদ্যালয় আইনে দণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।
এর আগে গত ২৮ জুলাই রাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়। তফসিল অনুযায়ী, আগামী ১৫ সেপ্টেম্বরের ভোটে রাকসু কেন্দ্রীয় ও হল সংসদ এবং সিনেটে পাঁচজন ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচিত হবেন।
৩৫ বছর পর হতে যাওয়া রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনের জন্য আচরণবিধি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। বিধিমালায় উল্লেখ করা হয়েছে, কোনো প্রার্থীর ডোপ টেস্টের ফল ‘নেগেটিভ’ না হলে তার প্রার্থিতা বাতিল হবে।
বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক আমজাদ হোসেনের সই করা নির্বাচনি বিধিমালা প্রকাশ করা হয়।
১০টি অনুচ্ছেদে ৩৯টি নির্দেশনা সংবলিত আচরণবিধিতে বলা হয়েছে, নির্বাচনটি ২০২৫-২৬ কার্যবর্ষের জন্য কার্যকর হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ গঠনতন্ত্র এবং নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিধিমালা তৈরি করা হয়েছে।
বিধিমালার অনুচ্ছেদ ৩ (ক) ধারায় বলা হয়েছে, নির্বাচনি প্রচারে কোনো শোভাযাত্রা, শোডাউন বা মিছিল করা যাবে না। অনুচ্ছেদ ৪ (খ) অনুযায়ী, প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত হওয়ার পর থেকে ভোটগ্রহণের ২৪ ঘণ্টা আগে পর্যন্ত প্রচার চালানো যাবে। প্রচারের সময় নির্ধারণ করা হয়েছে সকাল ১০টা থেকে রাত ১০টা।
বিধিমালায় প্রচারসামগ্রী হিসেবে কেবল সাদা-কালো পোস্টার ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। তবে ভবনের দেয়ালে পোস্টার লাগানো কিংবা লেখালেখি না করতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি একাডেমিক ভবনের ভেতরে মিছিল, সমাবেশ বা শ্রেণিকক্ষে প্রচার নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
বিধিমালায় বলা হয়েছে, ছাত্র হলে ছাত্রী কিংবা ছাত্রী হলে ছাত্র প্রার্থীরা পরিচিতি সভায় অংশ নিতে পারবেন, তবে তার জন্য রিটার্নিং কর্মকর্তার অনুমতি লাগবে। বহিরাগত কেউ আবাসিক হলে অবস্থান করতে পারবে না।
ভোটকেন্দ্রে মোবাইল ফোনসহ ইলেকট্রনিক যন্ত্র নিষিদ্ধ করা হয়েছে বিধিমালায়। বলা হয়েছে, বুথের ভেতরে ছবি তোলা বা ভিডিও করা যাবে না। ভোটের দিন কেবল ভোটার, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও অনুমতিপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে পারবেন।
বিধিমালায় আচরণবিধি ভঙ্গের জন্য সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা জরিমানা, প্রার্থিতা বাতিল, বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার কিংবা রাষ্ট্রীয় বা বিশ্ববিদ্যালয় আইনে দণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।
এর আগে গত ২৮ জুলাই রাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়। তফসিল অনুযায়ী, আগামী ১৫ সেপ্টেম্বরের ভোটে রাকসু কেন্দ্রীয় ও হল সংসদ এবং সিনেটে পাঁচজন ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচিত হবেন।
নাহিদ বলেন, তারেক রহমান এ প্রস্তাবে সম্মত হননি এবং নাগরিক সমাজের সদস্যদের দিয়ে নির্বাচনকালীন অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের সাজেশন দেন। আমরা ড. মুহম্মদ ইউনূসের কথা বলি প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে।
১ দিন আগেমেন্দি এন সাফাদির সঙ্গে সাক্ষাতের প্রসঙ্গে নুর বলেন, “একটি কফিশপে দাঁড়িয়ে ছবি তুলেছিলাম। ‘কফিটফি, মিটিং-টিটিং’ কিছুই হয়নি। আমি অনেক বিড়ম্বনায় ছিলাম। অনেক ধকল সহ্য করতে হয়েছে।”
১ দিন আগেতিনি বলেন, এত সমস্যার মধ্যেও ১২টাতে ঐকমত্য হয়েছে। বাকিগুলোও আশাবাদী। মৌলিক সংস্কার করে লন্ডন বৈঠকের প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন হলে দ্বিধা কেটে যাবে।
১ দিন আগেজাতীয় পার্টি থেকে বহিষ্কার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, রুহুল আমিন হাওলাদার ও মুজিবুল হক চুন্নুসহ দলের চার নেতার এক আবেদনের ওপর শুনানি নিয়ে বিচারক এ আদেশ দিয়েছেন।
১ দিন আগে