প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
নব্বইয়ের গণঅভ্যুত্থান পূববর্তী এবং পরবর্তী ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের সাবেক নেতারা কোটা আন্দোলনকে কেন্দ্র করে দেশে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
সাম্প্রতিক ঘটনায় তরুন শিক্ষার্থী, শিশু, সাধারণ পথচারি, খেটে খাওয়া মানুষ, সাংবাদিক ও পুলিশ নিহত হওয়ায় গভীর দু:খ প্রকাশ করে তারা সাম্প্রতিক ঘটনায় নিহতদের পরিবারের দায়িত্ব সরকারকে নেয়ার আহবান জানিয়েছেন।
গত রবিবার রাজধানীর শহীদ কর্নেল তাহের মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এই আহ্বান জানানো হয়। বৈঠকে ১২৩ জন সাবেক ও বর্তমান ছাত্রনেতা উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে দেশে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে এনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেয়া এবং শান্তি বজায় রাখার বিষয়ে নেতৃবৃন্দ আলোচনা করেন। সভা থেকে আহতদের চিকিৎসার সকল দায়িত্ব গ্রহন করার প্রধানমন্ত্রীর অঙ্গীকার অবিলম্বে বাস্তবায়ন করার দাবি জানানো হয়।
সভায় সাবেক ও বর্তমান ছাত্রনেতারা কোটা আন্দোলনের নামে বিএনপি-জামায়াত-জঙ্গিবাদী শক্তির সুপরিকল্পিত, সুসংগঠিত, ধ্বংসাত্মক অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড, পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকদের বাধা প্রদান, নারী সাংবাদিকদের নির্যাতন ও শ্লীলতাহানির তীব্র নিন্দা জানানো হয়।
সভায় সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রায় ও নির্দেশনার আলোকে সরকার কর্তৃক দ্রুত পরিপত্র জারি করে সমস্যার সমাধান হয়ে যাওয়ায় আন্দোলনকারীদের ধৈর্য ধারণ করা এবং অর্জিত বিজয় ধরে রেখে আন্দোলন প্রত্যাহার করে শ্রেনীকক্ষে ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহবান জানানো হয়।
বৈঠকে তারা বলেন, কোটা আন্দোলন হাইজ্যাক করে বিএনপি-জামাত-জঙ্গিরা অপরাজনীতি করতে না পারে সে বিষয়ে ছাত্র-ছাত্রীদের সজাগ থাকাতে হবে। কোটা আন্দোলনকে পুঁজি করে বিএনপি-জামায়াত-জঙ্গি অশুভ শক্তির সন্ত্রাস, অগ্নিসংযোগ, নৈরাজ্য রাজনীতির বিরুদ্ধে জাতীয় ঐকমত্য গড়ে তোলার আহবান জানান।
সভায় সভাপতিত্ব আলোচনার করে জাসদ সমর্থিত বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি জনাব আব্দুল্লাহিল কাইয়ূম। সভা পরিচালনা করেন, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইসহাক আলী খান পান্না ।
সভায় বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি এনামুল হক শামীম, সহ-সভাপতি মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম আমিন, জাসদ ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি মোহাম্মদ মোহসীন, জাসদ ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক রোকনুজ্জামান রোকন, জাসদ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ওবায়দুর রহমান চুন্নু, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম বাবু, ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাইফুজ্জামান শিখর, জাসদ ছাত্রলীগ সভাপতি শরিফুল কবির স্বপন, সাবেক সভাপতি সাব্বাহ আলী কলিন্স, ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সভাপতি মোশাহিদ আহমেদ, ছাত্র কেন্দ্রের সাবেক সভাপতি রাজু আহমেদ, ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুল হায়দার চৌধুরী রোটন, ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি বদিউজ্জামান সোহাগ, ছাত্রঅন্দোলনের সাবেক সভাপতি ইউনুস সিকদার, বর্তমান ছাত্র নেতৃবৃন্দের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন, জাসদ ছাত্রলীগের সভাপতি রাশিদুল হক ননী, বাংলাদেশ ছাত্রমৈত্রীর সভাপতি অতুলন দাস আলো, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান, জাসদ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মাসুদ আহমেদ, ছাত্রমৈত্রীর সাধারণ সম্পাদক অদিতি আদৃতা সৃষ্টি, জাতীয় ছাত্রঐক্যের আহবায়ক শাহিনুর রহমান, ছাত্রলীগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ সম্পাদক মোঃ তানভীর হাসান সৈকত, জাসদ ছাত্রলীগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতি চন্দ্রনাথ পাল, ছাত্রলীগ ঢাকা মহনগর উত্তরের সাধারণ সম্পাদক সাগর আহমেদ শামীম, ছাত্রলীগ ঢাকা মহনগর দক্ষিনের সাধারণ সম্পাদক সজল কুন্ডু প্রমুখ। উপস্থিত ছিলেন, সাবেক জাসদ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মীর্জা মো: আনোয়ারুল হক, ছাত্রমৈত্রীর সাবেক নেতা মোস্তফা আলমগীর রতন, জাতীয় ছাত্রঐক্যের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আশোক ধর, জাসদ ছাত্রলীগের সাবেক নেতা জিয়াউল হক মুক্তা, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আলী হাসান তরুন, ছাত্রমৈত্রীর সাবেক সভাপতি রফিকুল ইসলাম সুজন, ছাত্রলীগের সাবেক সহ—সভাপতি খায়রুল হাসান জুয়েল, জাসদ ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন, জাসদ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সামসুল ইসলাম সুমন, জাসদ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আহসান হাবীব শামীম, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এস এম জাকির হোসাইন, ছাত্রমৈত্রীর সাবেক সাধারণ সম্পাদক তানভীর রুসমত, ছাত্রমৈত্রীর সাবেক সভাপতি ফারুক আহমেদ রুবেল, জাতীয় ছাত্রঐক্যের সাবেক সভাপতি ফরিদ আহমেদ, ছাত্রলীগ ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি রিয়াজ মাহমুদ, ছাত্রলীগ দক্ষিনের সভাপতি রাজিবুল ইসলাম বাপ্পি, জাসদ ছাত্রলীগ ঢাকা মহানগর দক্ষিন সভাপতি আব্দুর রহমান নিলয়, সাধারন সম্পাদক শাহ মোহাম্মদ ছোরায়েদ সাদি, ছাত্রমৈত্রীর আহবায়ক মোহম্মদ আলী রকি, ছাত্রমৈত্রীর সাধারণ সম্পাদক সুমাইয়া পারভীন প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি
নব্বইয়ের গণঅভ্যুত্থান পূববর্তী এবং পরবর্তী ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের সাবেক নেতারা কোটা আন্দোলনকে কেন্দ্র করে দেশে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
সাম্প্রতিক ঘটনায় তরুন শিক্ষার্থী, শিশু, সাধারণ পথচারি, খেটে খাওয়া মানুষ, সাংবাদিক ও পুলিশ নিহত হওয়ায় গভীর দু:খ প্রকাশ করে তারা সাম্প্রতিক ঘটনায় নিহতদের পরিবারের দায়িত্ব সরকারকে নেয়ার আহবান জানিয়েছেন।
গত রবিবার রাজধানীর শহীদ কর্নেল তাহের মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এই আহ্বান জানানো হয়। বৈঠকে ১২৩ জন সাবেক ও বর্তমান ছাত্রনেতা উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে দেশে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে এনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেয়া এবং শান্তি বজায় রাখার বিষয়ে নেতৃবৃন্দ আলোচনা করেন। সভা থেকে আহতদের চিকিৎসার সকল দায়িত্ব গ্রহন করার প্রধানমন্ত্রীর অঙ্গীকার অবিলম্বে বাস্তবায়ন করার দাবি জানানো হয়।
সভায় সাবেক ও বর্তমান ছাত্রনেতারা কোটা আন্দোলনের নামে বিএনপি-জামায়াত-জঙ্গিবাদী শক্তির সুপরিকল্পিত, সুসংগঠিত, ধ্বংসাত্মক অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড, পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকদের বাধা প্রদান, নারী সাংবাদিকদের নির্যাতন ও শ্লীলতাহানির তীব্র নিন্দা জানানো হয়।
সভায় সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রায় ও নির্দেশনার আলোকে সরকার কর্তৃক দ্রুত পরিপত্র জারি করে সমস্যার সমাধান হয়ে যাওয়ায় আন্দোলনকারীদের ধৈর্য ধারণ করা এবং অর্জিত বিজয় ধরে রেখে আন্দোলন প্রত্যাহার করে শ্রেনীকক্ষে ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহবান জানানো হয়।
বৈঠকে তারা বলেন, কোটা আন্দোলন হাইজ্যাক করে বিএনপি-জামাত-জঙ্গিরা অপরাজনীতি করতে না পারে সে বিষয়ে ছাত্র-ছাত্রীদের সজাগ থাকাতে হবে। কোটা আন্দোলনকে পুঁজি করে বিএনপি-জামায়াত-জঙ্গি অশুভ শক্তির সন্ত্রাস, অগ্নিসংযোগ, নৈরাজ্য রাজনীতির বিরুদ্ধে জাতীয় ঐকমত্য গড়ে তোলার আহবান জানান।
সভায় সভাপতিত্ব আলোচনার করে জাসদ সমর্থিত বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি জনাব আব্দুল্লাহিল কাইয়ূম। সভা পরিচালনা করেন, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইসহাক আলী খান পান্না ।
সভায় বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি এনামুল হক শামীম, সহ-সভাপতি মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম আমিন, জাসদ ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি মোহাম্মদ মোহসীন, জাসদ ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক রোকনুজ্জামান রোকন, জাসদ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ওবায়দুর রহমান চুন্নু, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম বাবু, ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাইফুজ্জামান শিখর, জাসদ ছাত্রলীগ সভাপতি শরিফুল কবির স্বপন, সাবেক সভাপতি সাব্বাহ আলী কলিন্স, ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সভাপতি মোশাহিদ আহমেদ, ছাত্র কেন্দ্রের সাবেক সভাপতি রাজু আহমেদ, ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুল হায়দার চৌধুরী রোটন, ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি বদিউজ্জামান সোহাগ, ছাত্রঅন্দোলনের সাবেক সভাপতি ইউনুস সিকদার, বর্তমান ছাত্র নেতৃবৃন্দের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন, জাসদ ছাত্রলীগের সভাপতি রাশিদুল হক ননী, বাংলাদেশ ছাত্রমৈত্রীর সভাপতি অতুলন দাস আলো, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান, জাসদ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মাসুদ আহমেদ, ছাত্রমৈত্রীর সাধারণ সম্পাদক অদিতি আদৃতা সৃষ্টি, জাতীয় ছাত্রঐক্যের আহবায়ক শাহিনুর রহমান, ছাত্রলীগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ সম্পাদক মোঃ তানভীর হাসান সৈকত, জাসদ ছাত্রলীগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতি চন্দ্রনাথ পাল, ছাত্রলীগ ঢাকা মহনগর উত্তরের সাধারণ সম্পাদক সাগর আহমেদ শামীম, ছাত্রলীগ ঢাকা মহনগর দক্ষিনের সাধারণ সম্পাদক সজল কুন্ডু প্রমুখ। উপস্থিত ছিলেন, সাবেক জাসদ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মীর্জা মো: আনোয়ারুল হক, ছাত্রমৈত্রীর সাবেক নেতা মোস্তফা আলমগীর রতন, জাতীয় ছাত্রঐক্যের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আশোক ধর, জাসদ ছাত্রলীগের সাবেক নেতা জিয়াউল হক মুক্তা, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আলী হাসান তরুন, ছাত্রমৈত্রীর সাবেক সভাপতি রফিকুল ইসলাম সুজন, ছাত্রলীগের সাবেক সহ—সভাপতি খায়রুল হাসান জুয়েল, জাসদ ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন, জাসদ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সামসুল ইসলাম সুমন, জাসদ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আহসান হাবীব শামীম, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এস এম জাকির হোসাইন, ছাত্রমৈত্রীর সাবেক সাধারণ সম্পাদক তানভীর রুসমত, ছাত্রমৈত্রীর সাবেক সভাপতি ফারুক আহমেদ রুবেল, জাতীয় ছাত্রঐক্যের সাবেক সভাপতি ফরিদ আহমেদ, ছাত্রলীগ ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি রিয়াজ মাহমুদ, ছাত্রলীগ দক্ষিনের সভাপতি রাজিবুল ইসলাম বাপ্পি, জাসদ ছাত্রলীগ ঢাকা মহানগর দক্ষিন সভাপতি আব্দুর রহমান নিলয়, সাধারন সম্পাদক শাহ মোহাম্মদ ছোরায়েদ সাদি, ছাত্রমৈত্রীর আহবায়ক মোহম্মদ আলী রকি, ছাত্রমৈত্রীর সাধারণ সম্পাদক সুমাইয়া পারভীন প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি
আমীর খসরু বলেন, যারা পিআর পদ্ধতির পক্ষে তাদের উচিত হবে জনগণের কাছে গিয়ে ম্যান্ডেট আনা। কিছু রাজনৈতিক দল নিয়ে আলোচনা করে আগামীর বাংলাদেশে কী হবে- তা ঠিক করতে মানুষ দায়িত্ব দেয় নাই। তাই সনদেরও ম্যান্ডেট লাগবে।
৬ ঘণ্টা আগেএকজন কন্যাসন্তানের বাবা হিসেবে আমি জানি মেয়েদের ক্ষমতায়ন কোনো নীতি নয়, এটি ব্যক্তিগত দায়িত্ব ও অঙ্গীকার। বাংলাদেশের জন্য আমাদের স্বপ্ন হলো যেখানে প্রতিটি মেয়ের জন্য একই স্বাধীনতা, সুযোগ এবং নিরাপত্তা থাকবে, যা যেকোনো বাবা-মা তাদের সন্তানের জন্য কামনা করেন।
১০ ঘণ্টা আগেবিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ হিসেবে সামনে চলে এসেছে বিএনপিরই একসময়ের মিত্র জামায়াতে ইসলামী। দলটি নির্বাচনের প্রার্থী নির্দিষ্ট করে প্রস্তুতি শুরু করেছে আরও প্রায় বছরখানেক আগে।
১২ ঘণ্টা আগেজামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, আমরা দেখতে পাচ্ছি নির্বাচনের আগে কোথাও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করা হচ্ছে না। পুলিশ থেকে শুরু করে আমলা পর্যন্ত অনেককেই দেখা যাচ্ছে, বিশেষ দলের প্রতি দুর্বল হয়ে নির্বাচনকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছেন। এগুলো পরিহার করে নির্বাচনের মাঠকে সমান ও সমতল করতে হবে।
১ দিন আগে