ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা মার্চ ফর ইউনিটি কর্মসূচি উপলক্ষ্যে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জড়ো হতে শুরু করেছে ছাত্র-জনতা। মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে শহীদ মিনার চত্বর ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে। সেখানে ছাত্র-জনতা মিলিয়ে কয়েকশ মানুষ রয়েছেন। বেশিরভাগেই এসেছেন দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বানে সাড়া দিয়ে ভোর থেকেই সারা দেশের ছোট ছোট মিছিল নিয়ে শিক্ষার্থীরা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আসতে শুরু করেন।
এ সময় শিক্ষার্থীদের ঢাবি ক্যাম্পাসে ঘুরে ঘুরে ‘আমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাহিরে’, ‘দিল্লি না ঢাকা ঢাকা’, ‘রক্তের বন্যায় ভেসে যাবে অন্যায়’, ‘আবু সাঈদ মুগ্ধ শেষ হয়নি যুদ্ধ,’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে দেখা যায়।
এর আগে শনিবার ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানকে সমুন্নত রাখতে ‘জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র’ প্রকাশের ঘোষণা দিয়েছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ঘোষণাপত্র পাঠ করার কথা ছিল। ঘোষণাপত্রে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের স্পিরিট বা জনআকাঙ্খাকে দালিলিক রূপ দেওয়া হবে বলে জানায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। শহীদ মিনারে সব দলমতের মানুষকে যাওয়ার আহ্বান জানিয়ে সংগঠনটির পক্ষ থেকে বলা হয়, ‘সেখানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৫৮ জন সমন্বয়ক-সহসমন্বয়ক শপথ নেবেন। এ ছাড়া সেখানে ‘সেকেন্ড রিপাবলিকের’ দাবি আসবে।’
তবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এই ঘোষণাকে প্রাইভেট প্রোপার্টি আখ্যা দিয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানায় এর সঙ্গে সরকারের সংশ্লিষ্টতা নেই। কিন্তু পরদিনই আবার ঠিক রাত ৯টার কিছু পরে সরকার ঘোষণা দেয়, অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র সরকার দেবে, তবে কিছুদিন পরে। সরকারের এমন ঘোষণার পর সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) রাতেই জরুরি মিটিংয়ে বসে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নেতারা। রাজধানীর বাংলামোটরে নিজেদের কার্যালয়ে রাত পৌনে ২টার দিকে সংবাদ সম্মেলন করে জানানো হয়, আজ মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) বিকাল ৩টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ‘মার্চ ফর ইউনিটি’ (ঐক্যের জন্য যাত্রা) কর্মসূচি পালন করা হবে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা মার্চ ফর ইউনিটি কর্মসূচি উপলক্ষ্যে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জড়ো হতে শুরু করেছে ছাত্র-জনতা। মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে শহীদ মিনার চত্বর ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে। সেখানে ছাত্র-জনতা মিলিয়ে কয়েকশ মানুষ রয়েছেন। বেশিরভাগেই এসেছেন দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বানে সাড়া দিয়ে ভোর থেকেই সারা দেশের ছোট ছোট মিছিল নিয়ে শিক্ষার্থীরা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আসতে শুরু করেন।
এ সময় শিক্ষার্থীদের ঢাবি ক্যাম্পাসে ঘুরে ঘুরে ‘আমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাহিরে’, ‘দিল্লি না ঢাকা ঢাকা’, ‘রক্তের বন্যায় ভেসে যাবে অন্যায়’, ‘আবু সাঈদ মুগ্ধ শেষ হয়নি যুদ্ধ,’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে দেখা যায়।
এর আগে শনিবার ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানকে সমুন্নত রাখতে ‘জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র’ প্রকাশের ঘোষণা দিয়েছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ঘোষণাপত্র পাঠ করার কথা ছিল। ঘোষণাপত্রে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের স্পিরিট বা জনআকাঙ্খাকে দালিলিক রূপ দেওয়া হবে বলে জানায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। শহীদ মিনারে সব দলমতের মানুষকে যাওয়ার আহ্বান জানিয়ে সংগঠনটির পক্ষ থেকে বলা হয়, ‘সেখানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৫৮ জন সমন্বয়ক-সহসমন্বয়ক শপথ নেবেন। এ ছাড়া সেখানে ‘সেকেন্ড রিপাবলিকের’ দাবি আসবে।’
তবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এই ঘোষণাকে প্রাইভেট প্রোপার্টি আখ্যা দিয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানায় এর সঙ্গে সরকারের সংশ্লিষ্টতা নেই। কিন্তু পরদিনই আবার ঠিক রাত ৯টার কিছু পরে সরকার ঘোষণা দেয়, অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র সরকার দেবে, তবে কিছুদিন পরে। সরকারের এমন ঘোষণার পর সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) রাতেই জরুরি মিটিংয়ে বসে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নেতারা। রাজধানীর বাংলামোটরে নিজেদের কার্যালয়ে রাত পৌনে ২টার দিকে সংবাদ সম্মেলন করে জানানো হয়, আজ মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) বিকাল ৩টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ‘মার্চ ফর ইউনিটি’ (ঐক্যের জন্য যাত্রা) কর্মসূচি পালন করা হবে।
সবাইকে বিজয়া দশমীর শুভেচ্ছা জানিয়ে এমরান সালেহ প্রিন্স বলেন, ‘সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশে জনগণ একে অপরের ধর্মীয় ও সামাজিক উৎসবে অংশ নেয়- এটাই বাংলাদেশি জাতির ঐতিহ্য।’ তিনি ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাইকে এই ঐতিহ্য ধরে রাখার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘এর মধ্যেই নিহিত রয়েছে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদী দর্শন।’
১ দিন আগেবৈঠক শেষে পাটওয়ারী বলেন, তারা (ইসি) যেহেতু ব্যাখ্যা দিতে পারেনি, এখন আমরা প্রতীক প্রশ্নে নেই। আমরা মনে করেছি প্রতীক প্রশ্নে তাদের ওপর অন্য কিছু বিরাজ করছে। অথবা প্রতীক সামনে রেখে অন্য কোনো ষড়যন্ত্র করছে। আমরা মনে করি এই মাসের মধ্যেই এটা জাতির সামনে স্পষ্ট হবে।
১ দিন আগেঅন্তর্বর্তীকালীন সরকারের যেসব কাজের সমালোচনা করার আছে, আমরা তা করব। তবে তাদের ভালো দিকও তুলে ধরব। আমরা চাই না সরকার ব্যর্থ হোক, বরং দায়িত্বশীলভাবে দেশ পরিচালনা করুক। কেউ যদি দুর্নীতি বা অপরাধে জড়িত থাকে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।’
১ দিন আগেতারেক রহমান বলেন, ‘গণতন্ত্র মানে কেবল নির্বাচন নয়; এটি মানুষের স্বাধীনতা ও মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার নাম। শহীদ জেহাদের আত্মত্যাগ আমাদেরকে প্রেরণা দিতে হবে দেশি-বিদেশি অপশক্তির চক্রান্ত প্রতিহত করতে এবং গণতন্ত্রকে দৃঢ় ভিত্তিতে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে।’
১ দিন আগে