
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, অভ্যুত্থানের সুযোগ নিয়ে আরেকটি দল উগ্রপন্থি হওয়ার চেষ্টা করছে। একটি দল মনে করছে অভ্যুত্থানকে পুঁজি করে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানুষের যে লড়াই, সেটাকে তাদের নিজেদের রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করবে। তারা নিজেরা ক্ষমতায় যেতে চায় এবং বাংলাদেশে একটি পাল্টা তাদের কর্তৃত্ব কায়েম করতে চায়।
শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) বিকেলে বরিশাল নগরীর সদর রোডে অশ্বিনী কুমার টাউন হলে গণসংহতি আন্দোলন দ্বিতীয় জেলা সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন- সংগঠনের বরিশাল জেলা সমন্বয়কারী দেওয়ান আব্দুর রশিদ নীলু।
জোনায়েদ সাকি বলেন, কেউ যদি আবার বাংলাদেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার কেড়ে নিতে চায় মানুষ সেটা মানবে না। এর জন্য আমাদের সংগঠিত হতে হবে। অধিকার, মানবিক মর্যাদার জন্য গঠিত হতে হবে।
তিনি আরও বলেন, অভ্যুত্থানের পরে আমরা বলেছি, এ দেশের বিচার সংস্কার নির্বাচন হচ্ছে আমাদের গণতান্ত্রিক উচ্চারণের এখনকার কর্তব্য। বিচার করতেই হবে, যারা হত্যা করেছে, যেসব দল এসব হত্যার দায়ে যুক্ত, তাদেরকে বিচারের আওতায় আনতে হবে, ব্যক্তিদেরকে বিচারের আওতায় আনতে হবে। ন্যায় বিচার না হলে এ দেশে গণতন্ত্র কায়েম করা যাবে না।
গণসংহতি আন্দোলনের এ নেতা বলেন, পতিত ফ্যাসিস্ট, তাদের দেশি-বিদেশি দোসর, ভারতীয় আধিপত্যবাদীরা ষড়যন্ত্র করছে, কীভাবে এ অভ্যুত্থানকে ধ্বংস করে দেওয়া যায়। রাজনৈতিক অনেকগুলো শক্তির আমরা একত্রিত আছি। আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। আমাদের মতের পার্থক্য থাকতে পারে। আমাদের বিভিন্ন দলের মতের পার্থক্যের মীমাংসা করবে জনগণ। আগামী নির্বাচনে জনগণ এ পার্থক্য করবে।
যতটুকু ঐকমত্য হচ্ছে সেই ঐকমত্যের গ্যারান্টি চেয়ে সাকি বলেন, আমরা সেটা সমর্থন করেছি। আগামী জনপ্রতিনিধিরা ঐকমত্য যাতে বাস্তবায়ন করতে বাধ্য থাকে তার একটা আইডিয়া বাধ্যবাধকতা তৈরি করতে হবে। যারা সংসদে বসে সংস্কার করবে তার টেকসই হওয়ার গ্যারান্টি আমরা চাই।
গণসংহতি আন্দোলন বরিশাল জেলা কমিটির সম্পাদক মন্ডলির সদস্য সাকিবুল ইসলাম সাফিনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- গণসংহতি আন্দোলন কেন্দ্রীয় কমিটির সম্পাদক মন্ডলির সদস্য বাচ্চু ভূঁইয়া, বরিশাল জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক আরিফুর রহমান মিরাজ, বাংলাদেশ কৃষক মজুর সংহতি কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আলিম, বাংলাদেশ যুব ফেডারেশন কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক জাহিদ সুজন, ছাত্র ফেডারেশন কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ফাতেমা রহমান বিথী।
সম্মেলনের শেষে গণসংহতি আন্দোলন বরিশাল জেলা শাখার কমিটি ঘোষণা করেন জেলা কমিটির সাবেক ও বর্তমান সমন্বয়কারী দেওয়ান আব্দুর রশিদ নীলু। এরপর সন্ধ্যায় জোনায়েদ সাকির নেতৃত্বে নগরীর সদর রোডে একটি মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে।

গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, অভ্যুত্থানের সুযোগ নিয়ে আরেকটি দল উগ্রপন্থি হওয়ার চেষ্টা করছে। একটি দল মনে করছে অভ্যুত্থানকে পুঁজি করে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানুষের যে লড়াই, সেটাকে তাদের নিজেদের রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করবে। তারা নিজেরা ক্ষমতায় যেতে চায় এবং বাংলাদেশে একটি পাল্টা তাদের কর্তৃত্ব কায়েম করতে চায়।
শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) বিকেলে বরিশাল নগরীর সদর রোডে অশ্বিনী কুমার টাউন হলে গণসংহতি আন্দোলন দ্বিতীয় জেলা সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন- সংগঠনের বরিশাল জেলা সমন্বয়কারী দেওয়ান আব্দুর রশিদ নীলু।
জোনায়েদ সাকি বলেন, কেউ যদি আবার বাংলাদেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার কেড়ে নিতে চায় মানুষ সেটা মানবে না। এর জন্য আমাদের সংগঠিত হতে হবে। অধিকার, মানবিক মর্যাদার জন্য গঠিত হতে হবে।
তিনি আরও বলেন, অভ্যুত্থানের পরে আমরা বলেছি, এ দেশের বিচার সংস্কার নির্বাচন হচ্ছে আমাদের গণতান্ত্রিক উচ্চারণের এখনকার কর্তব্য। বিচার করতেই হবে, যারা হত্যা করেছে, যেসব দল এসব হত্যার দায়ে যুক্ত, তাদেরকে বিচারের আওতায় আনতে হবে, ব্যক্তিদেরকে বিচারের আওতায় আনতে হবে। ন্যায় বিচার না হলে এ দেশে গণতন্ত্র কায়েম করা যাবে না।
গণসংহতি আন্দোলনের এ নেতা বলেন, পতিত ফ্যাসিস্ট, তাদের দেশি-বিদেশি দোসর, ভারতীয় আধিপত্যবাদীরা ষড়যন্ত্র করছে, কীভাবে এ অভ্যুত্থানকে ধ্বংস করে দেওয়া যায়। রাজনৈতিক অনেকগুলো শক্তির আমরা একত্রিত আছি। আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। আমাদের মতের পার্থক্য থাকতে পারে। আমাদের বিভিন্ন দলের মতের পার্থক্যের মীমাংসা করবে জনগণ। আগামী নির্বাচনে জনগণ এ পার্থক্য করবে।
যতটুকু ঐকমত্য হচ্ছে সেই ঐকমত্যের গ্যারান্টি চেয়ে সাকি বলেন, আমরা সেটা সমর্থন করেছি। আগামী জনপ্রতিনিধিরা ঐকমত্য যাতে বাস্তবায়ন করতে বাধ্য থাকে তার একটা আইডিয়া বাধ্যবাধকতা তৈরি করতে হবে। যারা সংসদে বসে সংস্কার করবে তার টেকসই হওয়ার গ্যারান্টি আমরা চাই।
গণসংহতি আন্দোলন বরিশাল জেলা কমিটির সম্পাদক মন্ডলির সদস্য সাকিবুল ইসলাম সাফিনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- গণসংহতি আন্দোলন কেন্দ্রীয় কমিটির সম্পাদক মন্ডলির সদস্য বাচ্চু ভূঁইয়া, বরিশাল জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক আরিফুর রহমান মিরাজ, বাংলাদেশ কৃষক মজুর সংহতি কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আলিম, বাংলাদেশ যুব ফেডারেশন কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক জাহিদ সুজন, ছাত্র ফেডারেশন কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ফাতেমা রহমান বিথী।
সম্মেলনের শেষে গণসংহতি আন্দোলন বরিশাল জেলা শাখার কমিটি ঘোষণা করেন জেলা কমিটির সাবেক ও বর্তমান সমন্বয়কারী দেওয়ান আব্দুর রশিদ নীলু। এরপর সন্ধ্যায় জোনায়েদ সাকির নেতৃত্বে নগরীর সদর রোডে একটি মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে।

সেলগুলোর মধ্যে রয়েছে- আইটি সেল, প্রচার ও প্রকাশনা সেল, দপ্তর সেল, মিডিয়া সেল, অর্থ সেল এবং বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, “ফ্যাসিবাদী শাসনামলে ফ্যাসিবাদের রোষানল থেকে বাঁচতে ফ্যাসিবাদবিরোধীদের কেউ কেউ ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করেছিল।’ একইভাবে পতিত-পরাজিত ফ্যাসিবাদী অপশক্তিও বর্তমানে ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করে দেশের গণতন্ত্রে উত্তরণের পথকে বাধাগ্রস্ত করে কি না, সে ব্যাপারে সজাগ দৃষ্টি রাখার
৪ ঘণ্টা আগে
এদিনের বৈঠকে আগামী ১১ নভেম্বর ঢাকার সমাবেশ সফল করার আহ্বান জানান আট দলের নেতারা। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি ও জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটসহ পাঁচ দফা দাবিতে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। তার আগে দাবি মেনে নেওয়া না হলে সমাবেশ থেকে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে জানানো হয়।
৪ ঘণ্টা আগে
হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, আমরা বিএনপির মহাসচিবের সঙ্গে আলোচনায় বসতে চেয়েছিলাম। তারা বলেছেন, আমাদের সঙ্গে আলোচনায় বসবেন না। আমরা যেকোনো সময় আলোচনায় বসতে রাজি আছি। প্রয়োজনে অন্যান্য রাজনৈতিক দলকে আলোচনায় বসতে উদ্বুদ্ধ করব।
৫ ঘণ্টা আগে