
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

ভোলায় বিএনপি ও বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষে উভয়পক্ষের অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। এই ঘটনায় তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন বিজেপির চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ।
বিএনপির উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘এভাবে চলতে থাকলে জাতীয়তাবাদী শক্তির সম্মান দেশব্যাপী সাংঘাতিকভাবে ক্ষুণ্ণ হবে এবং সমগ্র দেশব্যাপী ভোটে এর প্রভাব পড়বে। অনেক দুঃখজনক ব্যাপারটা। ঐক্যের কোনো বিকল্প নাই।’
শনিবার (১ নভেম্বর) রাতে ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে এসব কথা বলেন পার্থ।
এর আগে দুপুরে শহরের নতুন বাজার বিজেপির জেলা কার্যালয়ের সামনে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে পুলিশ, সাংবাদিকসহ বিএনপি ও বিজেপির অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
পার্থ পোস্টে লিখেছেন, ভোলা সদরে বিজেপির বিশাল এক নির্বাচনি মিছিল হয়। হাজার হাজার মানুষ এই মিছিলে অংশগ্রহণ করে। জোহরের নামাজের পূর্বে যখন শান্তিপূর্ণ এই মিছিল শেষ হয় তখন অল্পসংখ্যক নেতাকর্মী বিজেপির কার্যালয়ে ছিল ঠিক তখনই ঈর্ষান্বিত হয়ে ৪ থেকে ৫ শতাধিক বিএনপির একটি গ্রুপ কোনো কারণ ছাড়াই আমাদের নিরীহ নেতাকর্মীদের মারধর করে এবং পার্টি অফিস ভাঙচুর করে। এটা দুঃখজনক, হতাশাজনক এবং আমি এর তীব্র প্রতিবাদ জানাই।
তিনি আরো লিখেছেন, এভাবে চলতে থাকলে জাতীয়তাবাদী শক্তির সম্মান দেশব্যাপী সাংঘাতিকভাবে ক্ষুণ্ণ হবে এবং সমগ্র দেশব্যাপী ভোটে এর প্রভাব পড়বে। অনেক দুঃখজনক ব্যাপারটা। ঐক্যের কোনো বিকল্প নাই।

ভোলায় বিএনপি ও বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষে উভয়পক্ষের অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। এই ঘটনায় তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন বিজেপির চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ।
বিএনপির উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘এভাবে চলতে থাকলে জাতীয়তাবাদী শক্তির সম্মান দেশব্যাপী সাংঘাতিকভাবে ক্ষুণ্ণ হবে এবং সমগ্র দেশব্যাপী ভোটে এর প্রভাব পড়বে। অনেক দুঃখজনক ব্যাপারটা। ঐক্যের কোনো বিকল্প নাই।’
শনিবার (১ নভেম্বর) রাতে ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে এসব কথা বলেন পার্থ।
এর আগে দুপুরে শহরের নতুন বাজার বিজেপির জেলা কার্যালয়ের সামনে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে পুলিশ, সাংবাদিকসহ বিএনপি ও বিজেপির অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
পার্থ পোস্টে লিখেছেন, ভোলা সদরে বিজেপির বিশাল এক নির্বাচনি মিছিল হয়। হাজার হাজার মানুষ এই মিছিলে অংশগ্রহণ করে। জোহরের নামাজের পূর্বে যখন শান্তিপূর্ণ এই মিছিল শেষ হয় তখন অল্পসংখ্যক নেতাকর্মী বিজেপির কার্যালয়ে ছিল ঠিক তখনই ঈর্ষান্বিত হয়ে ৪ থেকে ৫ শতাধিক বিএনপির একটি গ্রুপ কোনো কারণ ছাড়াই আমাদের নিরীহ নেতাকর্মীদের মারধর করে এবং পার্টি অফিস ভাঙচুর করে। এটা দুঃখজনক, হতাশাজনক এবং আমি এর তীব্র প্রতিবাদ জানাই।
তিনি আরো লিখেছেন, এভাবে চলতে থাকলে জাতীয়তাবাদী শক্তির সম্মান দেশব্যাপী সাংঘাতিকভাবে ক্ষুণ্ণ হবে এবং সমগ্র দেশব্যাপী ভোটে এর প্রভাব পড়বে। অনেক দুঃখজনক ব্যাপারটা। ঐক্যের কোনো বিকল্প নাই।

জুলাই সনদকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে দূরত্ব তৈরি এবং ইসলামিক দলগুলো ছাড়া অন্য দলগুলোর মধ্যে সমন্বয় নেই; এই দূরত্ব পতিত সরকারকে সুযোগ তৈরি করে দেবে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, জামায়াত ইসলামি দল নাকি- আমি জানি না। ইসলামিক দল-অ ইসলামিক দল ক্যাটাগরি করা হয় তার পক্ষে আমি না।
৯ ঘণ্টা আগে
তৎকালীন সরকারের কাছ থেকেও জামায়াত সুবিধা পেয়েছিল অভিযোগ করে আলাল বলেন, জামায়াতের অনেক শীর্ষ নেতা একসময় জাসদের সঙ্গে যুক্ত ছিল, গলাকাটা পার্টির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিল। ৫ আগস্টের পর থেকে শিবিরের অনেক সদস্য ছাত্রলীগের ভেতর থেকে বের হয়েছে, আর এখন তারা বলছে- তারা প্রকাশ্যেই ছিল।
৯ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, বিএনপি ‘জুলাই সনদ’কে সমর্থন করতে বাধ্য হয়েছে। তবে যেসব বিষয়ে আগে আলোচনা হয়নি, সেগুলো যেন চূড়ান্ত খসড়ায় না আসে। আমাদের প্রয়োজন সনদ নয়, প্রয়োজন একটি জনপ্রতিনিধিত্বশীল জাতীয় সংসদ, যেখান থেকে দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারিত হবে।
১০ ঘণ্টা আগে
সালাহউদ্দিন বলেন, ‘আওয়ামী লীগের রাজনীতি ইসলামবিদ্বেষী, আলেমবিদ্বেষী ও মুসলিমবিদ্বেষী। বাংলাদেশের মানুষ ইতিমধ্যেই তাদের সেই নীতিকে প্রত্যাখ্যান করেছে। তাদের থেকে শিক্ষা নিয়ে আমাদের উচিত সৎ রাজনীতি করা—যে রাজনীতি মানুষের পাশে দাঁড়ায়, ইসলামের পক্ষে কথা বলে।’
১০ ঘণ্টা আগে