প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
বাংলাদেশের কৃষকের ছেলে, শ্রমিকের ছেলে, মজুরের ছেলে সামনের বাংলাদেশের নেতৃত্ব দেবে বলে মন্তব্য করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিব আরিফ সোহেল বলেছেন, ২০২৪ সালের এটাই নতুন বন্দোবস্ত। আমাদের রক্তের দাম এটাই। আমাদের রক্তের দায়ভার এটাই। এই ঐতিহাসিক দায়িত্ব কাঁধে নিয়ে নতুন রাজনৈতিক আশা-আকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়ন করতে দরকার নতুন রাজনৈতিক শক্তি।... জনগণের আশা ও আকাঙ্ক্ষা থেকে আজ জনগণের নতুন এই রাজনৈতিক দলের উত্থান ঘটতে যাচ্ছে।’
শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
কোনো এলিট গোষ্ঠীর দাসত্ব আর বাংলার জনগণ মানবে না উল্লেখ করে আরিফ সোহেল বলেন, এটাই আমাদের নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত। তার জন্য দরকার নতুন রাজনৈতিক শক্তি। এরই পরিপ্রেক্ষিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির উদ্যোগে আমরা বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের কাছে গিয়েছি। তাদের থেকে জানতে পেরেছি তারা কেন স্বৈরাচার শেখ হাসিনাকে উৎখাত করেছে। তাদের চাওয়া পাওয়ার ওপর ভিত্তি করেই আজকের এই রাজনৈতিক দলের উৎপত্তি হয়েছে। সেই লক্ষ্য পূরণে আমাদের দল কাজ করবে।
তিনি আরও বলেন, নতুন একটি সূচনালগ্নের সাক্ষী হতে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে যারা হাজির হয়েছেন, সবাইকে জানাই বিপ্লবী সালাম ও শুভেচ্ছা। ৫ আগস্ট বিপ্লবী ছাত্র-জনতা যুগের অধিক সময় জেঁকে বসা ফ্যাসিবাদকে উচ্ছেদ করে নতুন দিনের সূচনা করেছে। আমাদের এই পূর্ববঙ্গ ঐতিহাসিকভাবেই বিদ্রোহ ও বিপ্লবের অঞ্চল। ঔপনিবেশিক শাসনের সময় থেকে শুরু করে বারবার দেশের কৃষক, শ্রমিক, ছাত্র, জনতাকে শাসন-শোষণ করার বন্দোবস্ত কায়েম করা হয়েছে। কিন্তু জনগণ কখনো মাথা নত করেন নাই। তারা বারবার জেগে উঠেছেন। তারা ১৮৫৭ সালে জেগে উঠেছেন, সাতচল্লিশে জেগে উঠেছেন, একাত্তরে জেগে উঠেছেন, নব্বইয়ে জেগে উঠেছেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিব বলেন, দেশের স্বাধীনতার পর থেকে বাংলার নিজস্ব অর্থনীতি, নিজস্ব সমাজ, সংস্কৃতি ও সভ্যতার বিকাশের পথে যে বৈদেশিক আধিপত্যবাদ বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিল, যে আধিপত্যবাদের এজেন্টরা আমাদের ওপর চেপে বসেছিল, জনগণকে সাথে নিয়ে ধর্ম, বর্ণ, মতপথের ঊর্ধ্বে উঠে আগস্টে আমরা সেই দানবকে তাড়িয়েছি।
নতুন এ রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা। তাদের মধ্যে রয়েছেন, বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, বাংলাদেশ লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (বিএলডিপি) চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) চেয়ারম্যান শেখ ছালাউদ্দিন ছালু।
এছাড়াও রয়েছেন, বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব মুফতি সাখাওয়াত হোসাইন রাজী, জনতার অধিকার পার্টির (পিআরপি) চেয়ারম্যান মো. তরিকুল ইসলাম, বিকল্পধারা বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক শাহ আহম্মেদ বাদল প্রমুখ।
বাংলাদেশের কৃষকের ছেলে, শ্রমিকের ছেলে, মজুরের ছেলে সামনের বাংলাদেশের নেতৃত্ব দেবে বলে মন্তব্য করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিব আরিফ সোহেল বলেছেন, ২০২৪ সালের এটাই নতুন বন্দোবস্ত। আমাদের রক্তের দাম এটাই। আমাদের রক্তের দায়ভার এটাই। এই ঐতিহাসিক দায়িত্ব কাঁধে নিয়ে নতুন রাজনৈতিক আশা-আকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়ন করতে দরকার নতুন রাজনৈতিক শক্তি।... জনগণের আশা ও আকাঙ্ক্ষা থেকে আজ জনগণের নতুন এই রাজনৈতিক দলের উত্থান ঘটতে যাচ্ছে।’
শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
কোনো এলিট গোষ্ঠীর দাসত্ব আর বাংলার জনগণ মানবে না উল্লেখ করে আরিফ সোহেল বলেন, এটাই আমাদের নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত। তার জন্য দরকার নতুন রাজনৈতিক শক্তি। এরই পরিপ্রেক্ষিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির উদ্যোগে আমরা বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের কাছে গিয়েছি। তাদের থেকে জানতে পেরেছি তারা কেন স্বৈরাচার শেখ হাসিনাকে উৎখাত করেছে। তাদের চাওয়া পাওয়ার ওপর ভিত্তি করেই আজকের এই রাজনৈতিক দলের উৎপত্তি হয়েছে। সেই লক্ষ্য পূরণে আমাদের দল কাজ করবে।
তিনি আরও বলেন, নতুন একটি সূচনালগ্নের সাক্ষী হতে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে যারা হাজির হয়েছেন, সবাইকে জানাই বিপ্লবী সালাম ও শুভেচ্ছা। ৫ আগস্ট বিপ্লবী ছাত্র-জনতা যুগের অধিক সময় জেঁকে বসা ফ্যাসিবাদকে উচ্ছেদ করে নতুন দিনের সূচনা করেছে। আমাদের এই পূর্ববঙ্গ ঐতিহাসিকভাবেই বিদ্রোহ ও বিপ্লবের অঞ্চল। ঔপনিবেশিক শাসনের সময় থেকে শুরু করে বারবার দেশের কৃষক, শ্রমিক, ছাত্র, জনতাকে শাসন-শোষণ করার বন্দোবস্ত কায়েম করা হয়েছে। কিন্তু জনগণ কখনো মাথা নত করেন নাই। তারা বারবার জেগে উঠেছেন। তারা ১৮৫৭ সালে জেগে উঠেছেন, সাতচল্লিশে জেগে উঠেছেন, একাত্তরে জেগে উঠেছেন, নব্বইয়ে জেগে উঠেছেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিব বলেন, দেশের স্বাধীনতার পর থেকে বাংলার নিজস্ব অর্থনীতি, নিজস্ব সমাজ, সংস্কৃতি ও সভ্যতার বিকাশের পথে যে বৈদেশিক আধিপত্যবাদ বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিল, যে আধিপত্যবাদের এজেন্টরা আমাদের ওপর চেপে বসেছিল, জনগণকে সাথে নিয়ে ধর্ম, বর্ণ, মতপথের ঊর্ধ্বে উঠে আগস্টে আমরা সেই দানবকে তাড়িয়েছি।
নতুন এ রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা। তাদের মধ্যে রয়েছেন, বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, বাংলাদেশ লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (বিএলডিপি) চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) চেয়ারম্যান শেখ ছালাউদ্দিন ছালু।
এছাড়াও রয়েছেন, বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব মুফতি সাখাওয়াত হোসাইন রাজী, জনতার অধিকার পার্টির (পিআরপি) চেয়ারম্যান মো. তরিকুল ইসলাম, বিকল্পধারা বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক শাহ আহম্মেদ বাদল প্রমুখ।
‘বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী সংসদ’ প্যানেল থেকে সহসভাপতি (ভিপি) পদে প্রার্থী হয়েছেন বাগছাসের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক আব্দুল কাদের। সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে এই প্যানেলের প্রার্থী বাগছাসের কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক আবু বাকের মজুমদার। সহসাধারণ সম্পাদক (এজিএস) পদে প্রার্থী করা হয়েছে আশরেফা খাতুনকে। তিনি ব
১১ ঘণ্টা আগেশেষ পর্যন্ত জানা গেল, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীরা পোষ্য কোটা পুনর্বহালের দাবিতে যে আন্দোলন করছেন, এর জের ধরেই বন্ধ করতে হয়েছে মনোনয়ন বিতরণ কার্যক্রম। সেটি স্বীকার করেছেন এই নির্বাচনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক মো. আমজাদ হোসেন।
১৪ ঘণ্টা আগেবিএনপির মিডিয়া সেল জানায়, মির্জা ফখরুল বাসায় যাওয়ার পর অস্বস্তি বোধ করতে থাকেন। অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন এ সময় তাকে ইউনাইটেড হাসপাতালে নিয়ে যান।
২০ ঘণ্টা আগেতারেক রহমান বলেন, নির্ধারিত সময়ে নির্বাচন নিয়ে ফ্যাসিবাদবিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর কোনো কোনো নেতার বক্তব্য জনগণের মনে নানা প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। আমি মনে করি, গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে দূরত্ব সৃষ্টি হলে রাষ্ট্রে ও রাজনীতিতে পতিত ফ্যাস্টিস্ট শক্তি পুনর্বাসন হওয়ার সুযোগ সহজ হবে।
১ দিন আগে