প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী ও পুলিশের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা-ধাওয়ায় রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে রাজধানীর শনির আখড়া। পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনায় বুধবার দিবাগত রাতে এক তরুণ নিহত হয়েছেল।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ বাচ্চু মিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করে সাংবাদিকদের জানান, সায়েম (১৮) নামের ওই তরুনের মৃতদেহ হাসপাতালে আনা হয়েছিল। কিন্তু পরিবার লাশ নিয়ে হাসপাতাল থেকে ফিরে যায়।
চলমান কোটা আন্দোলন ঘিরে সহিংসতায় এ নিয়ে ঢাকায় তিনজনের মৃত্যু হলো। আর পুরো দেশে এ সংখ্যা ৭।
সিয়ামের খালাতো ভাই রাসেল বলেন, ‘সিয়াম গুলিস্তানের এক ব্যাটারির দোকানের কর্মচারী ছিল। রাতে বাসায় ফেরার পথে হানিফ ফ্লাওয়ারের সংঘর্ষ চলাকালে গুলিবিদ্ধ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই সিয়াম মারা যায়।’
নিহত সিয়ামের বাড়ি ভোলার চরফ্যাশনে। সে মাতুয়াইলে থাকত বলে জানা গেছে।
গতকাল শনির আখড়ায় দফায় দফায় সংঘর্ষে দুই বছরের এক শিশুসহ অন্তত ৬ জন গুলিবিদ্ধ হয়েছে।
গুলিবিদ্ধরা হলেন, দনিয়ার বাসিন্দা বাবু মিয়া (৫০) ও তার দুই বছরের শিশু রোহিত মিয়া এবং শনির আখড়া থেকে পথচারী পিয়াস (১৭), মনিরুল (২০), সোহাগ (২৭) ও ফয়সাল (১৮)।
এদের মধ্যে ফয়সালের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক।
বুধবার বিকেল থেকে শনির আখড়া রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। সেখানে টায়ার ও কাঠ জ্বালিয়ে বিভিন্ন স্থানে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটে। মেয়র হানিফ ফ্লাইওভারের টোল প্লাজায়ও আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটে।
মধ্যরাত পর্যন্ত ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক দখলে রাখেন আন্দোলনকারীরা। সকাল ১০টা থেকে সর্বশেষ রাত ১২টা পর্যন্ত সড়ক তাঁদের দখলে ছিল। শনির আখড়া থেকে সাইনবোর্ড পর্যন্ত শত শত আন্দোলনকারী অবস্থান নেন। শনির আখড়ার রাস্তায় মধ্যরাত পর্যন্ত আগুন জ্বলতে দেখেছেন প্রত্যক্ষদর্শী।
সকাল ১০টা থেকে শনির আখড়ায় দনিয়া কলেজের শিক্ষার্থীরাসহ স্থানীয় কলেজের শিক্ষার্থীরা জড়ো হয়ে যান চলাচল বন্ধ করে দেন। তবে সন্ধ্যার সময় পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের দফায় দফায় পাল্টাপাল্টি ধাওয়া চলতে থাকে। রাত সাড়ে ১১টা পর্যন্ত একই অবস্থা চলছিল।
স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, সকাল থেকেই সড়কে অবস্থান নিয়ে আন্দোলনকারীরা যান চলাচল পুরোপুরি বন্ধ করে দিয়েছেন। মহাসড়কে শনির আখড়া অংশে কাঠ জ্বালিয়ে আগুন দেওয়া হয়েছে। সন্ধ্যার পর্যন্ত শনির আখড়া থেকে রায়েরবাজার পর্যন্ত দুই পাশের দোকানপাট বন্ধ করা হয়। মধ্যরাত পর্যন্ত থেমে থেমে সংঘর্ষ চলছিল।
কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী ও পুলিশের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা-ধাওয়ায় রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে রাজধানীর শনির আখড়া। পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনায় বুধবার দিবাগত রাতে এক তরুণ নিহত হয়েছেল।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ বাচ্চু মিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করে সাংবাদিকদের জানান, সায়েম (১৮) নামের ওই তরুনের মৃতদেহ হাসপাতালে আনা হয়েছিল। কিন্তু পরিবার লাশ নিয়ে হাসপাতাল থেকে ফিরে যায়।
চলমান কোটা আন্দোলন ঘিরে সহিংসতায় এ নিয়ে ঢাকায় তিনজনের মৃত্যু হলো। আর পুরো দেশে এ সংখ্যা ৭।
সিয়ামের খালাতো ভাই রাসেল বলেন, ‘সিয়াম গুলিস্তানের এক ব্যাটারির দোকানের কর্মচারী ছিল। রাতে বাসায় ফেরার পথে হানিফ ফ্লাওয়ারের সংঘর্ষ চলাকালে গুলিবিদ্ধ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই সিয়াম মারা যায়।’
নিহত সিয়ামের বাড়ি ভোলার চরফ্যাশনে। সে মাতুয়াইলে থাকত বলে জানা গেছে।
গতকাল শনির আখড়ায় দফায় দফায় সংঘর্ষে দুই বছরের এক শিশুসহ অন্তত ৬ জন গুলিবিদ্ধ হয়েছে।
গুলিবিদ্ধরা হলেন, দনিয়ার বাসিন্দা বাবু মিয়া (৫০) ও তার দুই বছরের শিশু রোহিত মিয়া এবং শনির আখড়া থেকে পথচারী পিয়াস (১৭), মনিরুল (২০), সোহাগ (২৭) ও ফয়সাল (১৮)।
এদের মধ্যে ফয়সালের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক।
বুধবার বিকেল থেকে শনির আখড়া রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। সেখানে টায়ার ও কাঠ জ্বালিয়ে বিভিন্ন স্থানে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটে। মেয়র হানিফ ফ্লাইওভারের টোল প্লাজায়ও আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটে।
মধ্যরাত পর্যন্ত ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক দখলে রাখেন আন্দোলনকারীরা। সকাল ১০টা থেকে সর্বশেষ রাত ১২টা পর্যন্ত সড়ক তাঁদের দখলে ছিল। শনির আখড়া থেকে সাইনবোর্ড পর্যন্ত শত শত আন্দোলনকারী অবস্থান নেন। শনির আখড়ার রাস্তায় মধ্যরাত পর্যন্ত আগুন জ্বলতে দেখেছেন প্রত্যক্ষদর্শী।
সকাল ১০টা থেকে শনির আখড়ায় দনিয়া কলেজের শিক্ষার্থীরাসহ স্থানীয় কলেজের শিক্ষার্থীরা জড়ো হয়ে যান চলাচল বন্ধ করে দেন। তবে সন্ধ্যার সময় পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের দফায় দফায় পাল্টাপাল্টি ধাওয়া চলতে থাকে। রাত সাড়ে ১১টা পর্যন্ত একই অবস্থা চলছিল।
স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, সকাল থেকেই সড়কে অবস্থান নিয়ে আন্দোলনকারীরা যান চলাচল পুরোপুরি বন্ধ করে দিয়েছেন। মহাসড়কে শনির আখড়া অংশে কাঠ জ্বালিয়ে আগুন দেওয়া হয়েছে। সন্ধ্যার পর্যন্ত শনির আখড়া থেকে রায়েরবাজার পর্যন্ত দুই পাশের দোকানপাট বন্ধ করা হয়। মধ্যরাত পর্যন্ত থেমে থেমে সংঘর্ষ চলছিল।
আমীর খসরু বলেন, যারা পিআর পদ্ধতির পক্ষে তাদের উচিত হবে জনগণের কাছে গিয়ে ম্যান্ডেট আনা। কিছু রাজনৈতিক দল নিয়ে আলোচনা করে আগামীর বাংলাদেশে কী হবে- তা ঠিক করতে মানুষ দায়িত্ব দেয় নাই। তাই সনদেরও ম্যান্ডেট লাগবে।
৬ ঘণ্টা আগেএকজন কন্যাসন্তানের বাবা হিসেবে আমি জানি মেয়েদের ক্ষমতায়ন কোনো নীতি নয়, এটি ব্যক্তিগত দায়িত্ব ও অঙ্গীকার। বাংলাদেশের জন্য আমাদের স্বপ্ন হলো যেখানে প্রতিটি মেয়ের জন্য একই স্বাধীনতা, সুযোগ এবং নিরাপত্তা থাকবে, যা যেকোনো বাবা-মা তাদের সন্তানের জন্য কামনা করেন।
১০ ঘণ্টা আগেবিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ হিসেবে সামনে চলে এসেছে বিএনপিরই একসময়ের মিত্র জামায়াতে ইসলামী। দলটি নির্বাচনের প্রার্থী নির্দিষ্ট করে প্রস্তুতি শুরু করেছে আরও প্রায় বছরখানেক আগে।
১২ ঘণ্টা আগেজামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, আমরা দেখতে পাচ্ছি নির্বাচনের আগে কোথাও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করা হচ্ছে না। পুলিশ থেকে শুরু করে আমলা পর্যন্ত অনেককেই দেখা যাচ্ছে, বিশেষ দলের প্রতি দুর্বল হয়ে নির্বাচনকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছেন। এগুলো পরিহার করে নির্বাচনের মাঠকে সমান ও সমতল করতে হবে।
১ দিন আগে