ঢাবি প্রতিনিধি
ছাত্র রাজনীতি বন্ধে আবার উত্তাল হয়ে উঠেছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)। ক্যাম্পাসে রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের প্রবেশ ও তাদের কর্মসূচি বন্ধে বিক্ষোভ করছেন বুয়েটের শিক্ষার্থীরা। শনিবার (৩০ মার্চ) সকাল ৮ টা থেকে বুয়েট শহীদ মিনারের সামনে বুয়েটের প্রবেশমুখে অবস্থান নেন তারা।
বন্ধ রয়েছে সব ধরনের ক্লাস পরীক্ষা। ছাত্র কল্যাণ পরিদপ্তরের পরিচালকের পদত্যাগের দাবিতে স্লোগান দিচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের দাবি, আবরার ফাহাদ হত্যার পর বুয়েটে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ থাকার পরও বুধবার মধ্যরাতে বহিরাগত কিছু নেতা–কর্মী ক্যাম্পাসে প্রবেশ করে রাজনৈতিক কর্মসূচি পরিচালনা করেছে।
বহিরাগতদের প্রবেশ ও রাজনৈতিক সমাগমের মূল সংগঠক পুরকৌশল বিভাগের ছাত্র ইমতিয়াজ হোসেনসহ তার সহযোগীদের বুয়েট থেকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কারের দাবি জানান বিক্ষোভকারীরা। এ ঘটনায় ক্ষোভ জানিয়ে গতকাল বিকেলে শিক্ষার্থীরা বেশ কিছু দাবি বুয়েট প্রশাসনকে লিখিত আকারে জানানো হয়।
রাজনৈতিক নেতাদের রাতে বুয়েট ক্যাম্পাসে প্রবেশে সহায়তাকারী শিক্ষার্থীদের ছাত্রাবাস থেকে বহিষ্কার এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কেন ক্যাম্পাসে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড চালাতে দিচ্ছে তার ব্যাখ্যা চান আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা।
গতকাল বিক্ষোভ থেকে দাবি আদায়ে আজ বেলা ২টা পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়ে শিক্ষার্থীরা জানান, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কর্তৃপক্ষ দাবি না মানলে ছাত্রকল্যাণ অধিদপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত অধ্যাপক মিজানুর রহমানের অপসারণের দাবিতে আরও কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে।
সাধারণ শিক্ষার্থীদের দাবি, ২৮ মার্চ মধ্যরাতে বহিরাগতদের সঙ্গে নিরঙ্কুশ যোগাযোগ, তাদের ক্যাম্পাসে প্রবেশ করানো, গার্ডদের সঙ্গে কথা বলা, রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ, তাদের গাড়ি বের করানো কিংবা প্রবেশ করানো- এই সব প্রক্রিয়ায় সক্রিয় ভূমিকায় ইমতিয়াজ রাব্বীকে দেখা যায়। ফলে ক্যাম্পাসে ছাত্র রাজনীতি বন্ধে ৬ দফা দাবি জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। তাদের দাবিগুলো হলো-
১. বিশ্ববিদ্যালয়ের সুস্পষ্ট বিধিমালা লঙ্ঘনের দায়ে আমরা বুয়েটের সব ব্যাচের শিক্ষার্থীরা ২৮ মার্চের মধ্যরাতে রাজনৈতিক সমাগমের মূল সংগঠক ইমতিয়াজ রাব্বীকে বুয়েট থেকে স্থায়ী বহিষ্কার এবং হল বাতিলের দাবি জানাচ্ছি।
২. উক্ত ঘটনায় ইমতিয়াজ রাব্বীর সঙ্গে বুয়েটের বাকি যেসব শিক্ষার্থী জড়িত ছিল তাদের বিভিন্ন মেয়াদে হল এবং টার্ম বহিষ্কার চাই।
৩. বহিরাগত রাজনৈতিক ব্যক্তি যারা ক্যাম্পাসে প্রবেশ করলো, তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে কি না, তারা কেন, কীভাবে প্রবেশ করার অনুমতি পেল- এ ব্যাপারে সুস্পষ্ট সদুত্তর এবং জবাবদিহিতা বুয়েট প্রশাসন কর্তৃক আসতে হবে।
৪. উপরোক্ত ১ নম্বর এবং ২ নম্বর দাবি শনিবার সকাল ৯টার মধ্যে বাস্তবায়ন করা না হলে আমরা সব ব্যাচের শিক্ষার্থীরা ডিএসডাব্লু’র পদত্যাগ চাই।
৫. ক্যাম্পাসে মধ্যরাতে বহিরাগতদের প্রবেশের কারণে আমরা নিজেদের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত। এর প্রতিবাদ হিসেবে আগামী ৩০ ও ৩১ মার্চের টার্ম ফাইনালসহ সব অ্যাকাডেমিক কার্যক্রম বর্জন করছি।
৬. আন্দোলনরত বুয়েটের সাধারণ শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে কোনোরকম হয়রানিমূলক ব্যবস্থা নেয়া যাবে না- এই মর্মে লিখিত প্রতিশ্রুতি দিতে হবে।
ছাত্র রাজনীতি বন্ধে আবার উত্তাল হয়ে উঠেছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)। ক্যাম্পাসে রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের প্রবেশ ও তাদের কর্মসূচি বন্ধে বিক্ষোভ করছেন বুয়েটের শিক্ষার্থীরা। শনিবার (৩০ মার্চ) সকাল ৮ টা থেকে বুয়েট শহীদ মিনারের সামনে বুয়েটের প্রবেশমুখে অবস্থান নেন তারা।
বন্ধ রয়েছে সব ধরনের ক্লাস পরীক্ষা। ছাত্র কল্যাণ পরিদপ্তরের পরিচালকের পদত্যাগের দাবিতে স্লোগান দিচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের দাবি, আবরার ফাহাদ হত্যার পর বুয়েটে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ থাকার পরও বুধবার মধ্যরাতে বহিরাগত কিছু নেতা–কর্মী ক্যাম্পাসে প্রবেশ করে রাজনৈতিক কর্মসূচি পরিচালনা করেছে।
বহিরাগতদের প্রবেশ ও রাজনৈতিক সমাগমের মূল সংগঠক পুরকৌশল বিভাগের ছাত্র ইমতিয়াজ হোসেনসহ তার সহযোগীদের বুয়েট থেকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কারের দাবি জানান বিক্ষোভকারীরা। এ ঘটনায় ক্ষোভ জানিয়ে গতকাল বিকেলে শিক্ষার্থীরা বেশ কিছু দাবি বুয়েট প্রশাসনকে লিখিত আকারে জানানো হয়।
রাজনৈতিক নেতাদের রাতে বুয়েট ক্যাম্পাসে প্রবেশে সহায়তাকারী শিক্ষার্থীদের ছাত্রাবাস থেকে বহিষ্কার এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কেন ক্যাম্পাসে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড চালাতে দিচ্ছে তার ব্যাখ্যা চান আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা।
গতকাল বিক্ষোভ থেকে দাবি আদায়ে আজ বেলা ২টা পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়ে শিক্ষার্থীরা জানান, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কর্তৃপক্ষ দাবি না মানলে ছাত্রকল্যাণ অধিদপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত অধ্যাপক মিজানুর রহমানের অপসারণের দাবিতে আরও কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে।
সাধারণ শিক্ষার্থীদের দাবি, ২৮ মার্চ মধ্যরাতে বহিরাগতদের সঙ্গে নিরঙ্কুশ যোগাযোগ, তাদের ক্যাম্পাসে প্রবেশ করানো, গার্ডদের সঙ্গে কথা বলা, রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ, তাদের গাড়ি বের করানো কিংবা প্রবেশ করানো- এই সব প্রক্রিয়ায় সক্রিয় ভূমিকায় ইমতিয়াজ রাব্বীকে দেখা যায়। ফলে ক্যাম্পাসে ছাত্র রাজনীতি বন্ধে ৬ দফা দাবি জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। তাদের দাবিগুলো হলো-
১. বিশ্ববিদ্যালয়ের সুস্পষ্ট বিধিমালা লঙ্ঘনের দায়ে আমরা বুয়েটের সব ব্যাচের শিক্ষার্থীরা ২৮ মার্চের মধ্যরাতে রাজনৈতিক সমাগমের মূল সংগঠক ইমতিয়াজ রাব্বীকে বুয়েট থেকে স্থায়ী বহিষ্কার এবং হল বাতিলের দাবি জানাচ্ছি।
২. উক্ত ঘটনায় ইমতিয়াজ রাব্বীর সঙ্গে বুয়েটের বাকি যেসব শিক্ষার্থী জড়িত ছিল তাদের বিভিন্ন মেয়াদে হল এবং টার্ম বহিষ্কার চাই।
৩. বহিরাগত রাজনৈতিক ব্যক্তি যারা ক্যাম্পাসে প্রবেশ করলো, তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে কি না, তারা কেন, কীভাবে প্রবেশ করার অনুমতি পেল- এ ব্যাপারে সুস্পষ্ট সদুত্তর এবং জবাবদিহিতা বুয়েট প্রশাসন কর্তৃক আসতে হবে।
৪. উপরোক্ত ১ নম্বর এবং ২ নম্বর দাবি শনিবার সকাল ৯টার মধ্যে বাস্তবায়ন করা না হলে আমরা সব ব্যাচের শিক্ষার্থীরা ডিএসডাব্লু’র পদত্যাগ চাই।
৫. ক্যাম্পাসে মধ্যরাতে বহিরাগতদের প্রবেশের কারণে আমরা নিজেদের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত। এর প্রতিবাদ হিসেবে আগামী ৩০ ও ৩১ মার্চের টার্ম ফাইনালসহ সব অ্যাকাডেমিক কার্যক্রম বর্জন করছি।
৬. আন্দোলনরত বুয়েটের সাধারণ শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে কোনোরকম হয়রানিমূলক ব্যবস্থা নেয়া যাবে না- এই মর্মে লিখিত প্রতিশ্রুতি দিতে হবে।
আমীর খসরু বলেন, যারা পিআর পদ্ধতির পক্ষে তাদের উচিত হবে জনগণের কাছে গিয়ে ম্যান্ডেট আনা। কিছু রাজনৈতিক দল নিয়ে আলোচনা করে আগামীর বাংলাদেশে কী হবে- তা ঠিক করতে মানুষ দায়িত্ব দেয় নাই। তাই সনদেরও ম্যান্ডেট লাগবে।
১২ ঘণ্টা আগেএকজন কন্যাসন্তানের বাবা হিসেবে আমি জানি মেয়েদের ক্ষমতায়ন কোনো নীতি নয়, এটি ব্যক্তিগত দায়িত্ব ও অঙ্গীকার। বাংলাদেশের জন্য আমাদের স্বপ্ন হলো যেখানে প্রতিটি মেয়ের জন্য একই স্বাধীনতা, সুযোগ এবং নিরাপত্তা থাকবে, যা যেকোনো বাবা-মা তাদের সন্তানের জন্য কামনা করেন।
১৭ ঘণ্টা আগেবিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ হিসেবে সামনে চলে এসেছে বিএনপিরই একসময়ের মিত্র জামায়াতে ইসলামী। দলটি নির্বাচনের প্রার্থী নির্দিষ্ট করে প্রস্তুতি শুরু করেছে আরও প্রায় বছরখানেক আগে।
১৮ ঘণ্টা আগেজামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, আমরা দেখতে পাচ্ছি নির্বাচনের আগে কোথাও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করা হচ্ছে না। পুলিশ থেকে শুরু করে আমলা পর্যন্ত অনেককেই দেখা যাচ্ছে, বিশেষ দলের প্রতি দুর্বল হয়ে নির্বাচনকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছেন। এগুলো পরিহার করে নির্বাচনের মাঠকে সমান ও সমতল করতে হবে।
১ দিন আগে