প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
হত্যা, গুম, খুনসহ সব অপারাধের বিচার করা হবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। তবে তাড়াহুড়ো করতে গিয়ে কারও প্রতি অবিচার করা হবে না বলেও জানিয়েছেন তিনি।
অধ্যাপক ইউনূস বলেন, বিচার তাৎক্ষণিকভাবে করতে গেলে অবিচার হয়ে যায়। বিচারের মূল বিষয় হলো সুবিচার হতে হবে, অবিচার যেন না হয়। আমরা অবিচারের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছিলাম বলেই এই সংগ্রাম হয়েছে, এই আত্মত্যাগ হয়েছে। আমরা যদি অবিচারে নামি তাহলে তাদের আর আমাদের মধ্যে তফাতটা থাকল কোথায়?
সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) সকালে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত ও শহিদ পরিবারকে রাষ্ট্রীয়ভাবে আর্থিক সহায়তা প্রদান কার্যক্রমের উদ্বোধন করার সময় তিনি এসব কথা বলেন। এ দিন সাড়ে ১০টায় রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে ২১টি শহিদ পরিবার ও সাতজন আহতের মধ্যে আর্থিক সহায়তার চেক হস্তান্তর করা হয়।
অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনার পাশাপাশি বাকিদেরও ‘মানুষ করা হবে’ বলে উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা। বলেন, আমরা অবিচারে নামব না। যারা অপরাধী তাদের পুলিশের হাতে, আইনের হাতে সোপর্দ করব। যারা অপরাধী নয়, তাদের মানুষ করব। ভাই, এ দেশ আমরা একসঙ্গে গড়ব। যে দেশ আমরা একসঙ্গে গড়ার স্বপ্ন দেখছি, তোমরাও সে স্বপ্ন দেখো। এ দেশ আমার একার না, তোমারও।
অধ্যাপক ইউনূস আরও বলেন, তুমি এ দেশের সন্তান। আমিও এ দেশের সন্তান। তুমি আমাকে বহু কষ্ট দিয়েছে। আমি তোমারে কষ্ট দেবো না। আমরা একযোগে যত তাড়াতাড়ি পারি এটাকে একটা সুন্দর দেশ বানাব। তবে যারা অপরাধী তাদের অবশ্যই বিচার করতে হবে। যারা অপরাধী নয়, তাদের সৎ পথে নিয়ে আসতে হবে।
এ সময় তিনি জুলাই শহিদ পরিবার ও জুলাই যোদ্ধাদের প্রতি আহ্বান জানান, দেশে কোনো সহিংসতা ও হানাহানি যেন না হয়, সেদিকে যেন সবাই সজাগ দৃষ্টি রাখেন।
চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠানে তিনটি শহিদ পরিবার ও তিনজন যোদ্ধা বক্তব্য রাখেন। তারা হত্যাকাণ্ডের বিচার, রাষ্ট্রীয় সম্মাননা প্রাপ্তি, আর্থিক সহযোগিতা ও পুনর্বাসনসহ বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরেন। জুলাইয়ের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করতে গিয়ে তারা কান্নায় ভেঙে পড়েন।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূস এ সময় বলেন, সবসময় ভাবি— যাদের কারণে, যাদের ত্যাগের বিনিময়ে দেশটাকে আমরা নতুন বাংলাদেশ বলার সাহস করছি, তাদের এই ত্যাগ কোনো নিক্তি দিয়ে মাপা যায় না। আপনারা জীবন্ত ইতিহাস। মনের গভীর থেকে আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা। যে জাতি ইতিহাসকে স্মরণ করতে পারে না, জাতি হিসেবে সে জাতি গড়ে ওঠে না। আজকের এই স্বীকৃতি জাতির পক্ষ থেকে আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা।
হত্যা, গুম, খুনসহ সব অপারাধের বিচার করা হবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। তবে তাড়াহুড়ো করতে গিয়ে কারও প্রতি অবিচার করা হবে না বলেও জানিয়েছেন তিনি।
অধ্যাপক ইউনূস বলেন, বিচার তাৎক্ষণিকভাবে করতে গেলে অবিচার হয়ে যায়। বিচারের মূল বিষয় হলো সুবিচার হতে হবে, অবিচার যেন না হয়। আমরা অবিচারের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছিলাম বলেই এই সংগ্রাম হয়েছে, এই আত্মত্যাগ হয়েছে। আমরা যদি অবিচারে নামি তাহলে তাদের আর আমাদের মধ্যে তফাতটা থাকল কোথায়?
সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) সকালে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত ও শহিদ পরিবারকে রাষ্ট্রীয়ভাবে আর্থিক সহায়তা প্রদান কার্যক্রমের উদ্বোধন করার সময় তিনি এসব কথা বলেন। এ দিন সাড়ে ১০টায় রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে ২১টি শহিদ পরিবার ও সাতজন আহতের মধ্যে আর্থিক সহায়তার চেক হস্তান্তর করা হয়।
অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনার পাশাপাশি বাকিদেরও ‘মানুষ করা হবে’ বলে উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা। বলেন, আমরা অবিচারে নামব না। যারা অপরাধী তাদের পুলিশের হাতে, আইনের হাতে সোপর্দ করব। যারা অপরাধী নয়, তাদের মানুষ করব। ভাই, এ দেশ আমরা একসঙ্গে গড়ব। যে দেশ আমরা একসঙ্গে গড়ার স্বপ্ন দেখছি, তোমরাও সে স্বপ্ন দেখো। এ দেশ আমার একার না, তোমারও।
অধ্যাপক ইউনূস আরও বলেন, তুমি এ দেশের সন্তান। আমিও এ দেশের সন্তান। তুমি আমাকে বহু কষ্ট দিয়েছে। আমি তোমারে কষ্ট দেবো না। আমরা একযোগে যত তাড়াতাড়ি পারি এটাকে একটা সুন্দর দেশ বানাব। তবে যারা অপরাধী তাদের অবশ্যই বিচার করতে হবে। যারা অপরাধী নয়, তাদের সৎ পথে নিয়ে আসতে হবে।
এ সময় তিনি জুলাই শহিদ পরিবার ও জুলাই যোদ্ধাদের প্রতি আহ্বান জানান, দেশে কোনো সহিংসতা ও হানাহানি যেন না হয়, সেদিকে যেন সবাই সজাগ দৃষ্টি রাখেন।
চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠানে তিনটি শহিদ পরিবার ও তিনজন যোদ্ধা বক্তব্য রাখেন। তারা হত্যাকাণ্ডের বিচার, রাষ্ট্রীয় সম্মাননা প্রাপ্তি, আর্থিক সহযোগিতা ও পুনর্বাসনসহ বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরেন। জুলাইয়ের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করতে গিয়ে তারা কান্নায় ভেঙে পড়েন।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূস এ সময় বলেন, সবসময় ভাবি— যাদের কারণে, যাদের ত্যাগের বিনিময়ে দেশটাকে আমরা নতুন বাংলাদেশ বলার সাহস করছি, তাদের এই ত্যাগ কোনো নিক্তি দিয়ে মাপা যায় না। আপনারা জীবন্ত ইতিহাস। মনের গভীর থেকে আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা। যে জাতি ইতিহাসকে স্মরণ করতে পারে না, জাতি হিসেবে সে জাতি গড়ে ওঠে না। আজকের এই স্বীকৃতি জাতির পক্ষ থেকে আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা।
তিনি বলেন, ‘অপশক্তি জনতার প্রতিরোধে এক বছর আগে পালিয়ে গেছে। মনে হচ্ছে এখন আমরা স্বাধীন। হাসিনার শাসনামলে আমরা বাড়িতে থাকতে পারিনি, ঘরে ঘুমাতে পারিনি। দেশে একটা বিভীষিকাময় পরিবেশ ছিল। হাসিনার পলায়নের মাধ্যমে মনে হচ্ছে আমরা নতুন করে স্বাধীনতা পেয়েছি। ড. ইউনুসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠি
২ দিন আগেরাজধানীর কাকরাইলে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ডাকা কর্মী সমাবেশ ঘিরে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে টিয়ারশেল নিক্ষেপ করছে পুলিশ। এ সময় সমাবেশস্থলে সাউন্ড গ্রেনেডের শব্দ পাওয়া যায়। এছাড়াও পুলিশের সঙ্গে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
২ দিন আগেউত্তর কোরিয়ার সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, হোয়াসং-২০ আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র যুক্তরাষ্ট্রের যেকোনো স্থানে আঘাত হানতে সক্ষম। তবে ক্ষেপণাস্ত্রটির সক্ষমতা নিয়ে এখনো কোনো পরীক্ষা করা হয়নি।
২ দিন আগেআমীর খসরু বলেন, যারা পিআর পদ্ধতির পক্ষে তাদের উচিত হবে জনগণের কাছে গিয়ে ম্যান্ডেট আনা। কিছু রাজনৈতিক দল নিয়ে আলোচনা করে আগামীর বাংলাদেশে কী হবে- তা ঠিক করতে মানুষ দায়িত্ব দেয় নাই। তাই সনদেরও ম্যান্ডেট লাগবে।
২ দিন আগে