প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি-জাগপা জুলাই সনদের আলোকে জাতীয় নির্বাচনসহ ৭ দফা দাবিতে তিন দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে।
মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) পল্টনের জাগপা ঢাকা মহানগর কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে দলের সহ-সভাপতি ও মুখপাত্র রাশেদ প্রধান এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
রাশেদ প্রধান বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জনগণের প্রত্যাশা ছিল- বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন। কিন্তু এখন পর্যন্ত দৃশ্যমান কোনো বিচার দেখা যাচ্ছে না, বরং প্রকৃত সংস্কার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।’
তিনি বলেন, ‘সরকার যেনতেনোভাবে একটি নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এবং গতানুগতিক জুলাই ঘোষণাপত্রের পর আইনগত ভিত্তি ও বাস্তবায়নের পরিকল্পনা ছাড়াই জুলাই সনদের পরিকল্পনা দেখা যাচ্ছে।’
জাগপা মুখপাত্র বলেন, ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান শুধুমাত্র শেখ হাসিনা অথবা আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে ছিল না বরং ভারতীয় আধিপত্যবাদ এবং আগ্রাসনের বিরুদ্ধেও ছিল। ভারতীয়-আওয়ামী ষড়যন্ত্র এখনো চারপাশ থেকে আমাদের ঘিরে রেখেছে। অথচ অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে দেশের প্রশাসনিক কাঠামোগুলোতে, ভারতীয়-আওয়ামী মুক্তকরণে কোন জোরালো পদক্ষেপ দেখা যাচ্ছে না। এমনকি দিল্লিতে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় রাজকীয় আশ্রয়ে থাকা ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনার ব্যাপারেও কোন জোরালো ভুমিকা দেখা যাচ্ছে না।’
লড়াই ছাড়া মেহনতি জনতার মুক্তি নাই উল্লেখ করে ৭ টি দাবি তুলে ধরেন রাশেদ প্রধান। দাবিগুলো হচ্ছে- জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি এবং জুলাই সনদের আলোকে জাতীয় নির্বাচন। শেখ হাসিনাকে ভারত থেকে ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমুখী করার জন্য কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ। সকল গণহত্যা ও আওয়ামী আমলে সংগঠিত জুলুম, নির্যাতন, দুর্নীতির বিচার দৃশ্যমানকরণ। আওয়ামী আমলে ভারতের সাথে সম্পাদিত গোপন অসম সকল চুক্তি জনসম্মুখে প্রকাশ এবং বাতিলকরণ। জাতীয় পার্টি এবং ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধকরণ। উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আয়োজন। লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিতকরণ এবং ভারতের প্রভাবমুক্ত জাতীয় নির্বাচন আয়োজন।
৭ দাবি পূরণের লক্ষ্যে জাগপা’র পক্ষ থেকে ৩ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। কর্মসূচি হলো- ১৮ সেপ্টেম্বর রাজধানী ঢাকায় বিক্ষোভ মিছিল, ১৯ সেপ্টেম্বর সকল বিভাগীয় শহরে গণসংযোগ ও ২৬ সেপ্টেম্বর সকল সাংঠনিক জেলায় বিক্ষোভ মিছিল।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন, জাগপা সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ইকবাল হোসেন, প্রেসিডিয়াম সদস্য আসাদুর রহমান খান, বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ মো. সফিকুল ইসলাম, ভিপি মুঃ মুজিবুর রহমান, হাজী মো. হাসমত উল্লাহ, প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক এস এম জিয়াউল আনোয়ার, ঢাকা মহানগর আহ্বায়ক শ্যামল চন্দ্র সরকার, যুব জাগপা সভাপতি নজরুল ইসলাম বাবলু ও সাংঠনিক সম্পাদক ওলিউল আনোয়ার প্রমুখ।
জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি-জাগপা জুলাই সনদের আলোকে জাতীয় নির্বাচনসহ ৭ দফা দাবিতে তিন দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে।
মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) পল্টনের জাগপা ঢাকা মহানগর কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে দলের সহ-সভাপতি ও মুখপাত্র রাশেদ প্রধান এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
রাশেদ প্রধান বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জনগণের প্রত্যাশা ছিল- বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন। কিন্তু এখন পর্যন্ত দৃশ্যমান কোনো বিচার দেখা যাচ্ছে না, বরং প্রকৃত সংস্কার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।’
তিনি বলেন, ‘সরকার যেনতেনোভাবে একটি নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এবং গতানুগতিক জুলাই ঘোষণাপত্রের পর আইনগত ভিত্তি ও বাস্তবায়নের পরিকল্পনা ছাড়াই জুলাই সনদের পরিকল্পনা দেখা যাচ্ছে।’
জাগপা মুখপাত্র বলেন, ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান শুধুমাত্র শেখ হাসিনা অথবা আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে ছিল না বরং ভারতীয় আধিপত্যবাদ এবং আগ্রাসনের বিরুদ্ধেও ছিল। ভারতীয়-আওয়ামী ষড়যন্ত্র এখনো চারপাশ থেকে আমাদের ঘিরে রেখেছে। অথচ অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে দেশের প্রশাসনিক কাঠামোগুলোতে, ভারতীয়-আওয়ামী মুক্তকরণে কোন জোরালো পদক্ষেপ দেখা যাচ্ছে না। এমনকি দিল্লিতে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় রাজকীয় আশ্রয়ে থাকা ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনার ব্যাপারেও কোন জোরালো ভুমিকা দেখা যাচ্ছে না।’
লড়াই ছাড়া মেহনতি জনতার মুক্তি নাই উল্লেখ করে ৭ টি দাবি তুলে ধরেন রাশেদ প্রধান। দাবিগুলো হচ্ছে- জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি এবং জুলাই সনদের আলোকে জাতীয় নির্বাচন। শেখ হাসিনাকে ভারত থেকে ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমুখী করার জন্য কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ। সকল গণহত্যা ও আওয়ামী আমলে সংগঠিত জুলুম, নির্যাতন, দুর্নীতির বিচার দৃশ্যমানকরণ। আওয়ামী আমলে ভারতের সাথে সম্পাদিত গোপন অসম সকল চুক্তি জনসম্মুখে প্রকাশ এবং বাতিলকরণ। জাতীয় পার্টি এবং ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধকরণ। উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আয়োজন। লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিতকরণ এবং ভারতের প্রভাবমুক্ত জাতীয় নির্বাচন আয়োজন।
৭ দাবি পূরণের লক্ষ্যে জাগপা’র পক্ষ থেকে ৩ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। কর্মসূচি হলো- ১৮ সেপ্টেম্বর রাজধানী ঢাকায় বিক্ষোভ মিছিল, ১৯ সেপ্টেম্বর সকল বিভাগীয় শহরে গণসংযোগ ও ২৬ সেপ্টেম্বর সকল সাংঠনিক জেলায় বিক্ষোভ মিছিল।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন, জাগপা সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ইকবাল হোসেন, প্রেসিডিয়াম সদস্য আসাদুর রহমান খান, বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ মো. সফিকুল ইসলাম, ভিপি মুঃ মুজিবুর রহমান, হাজী মো. হাসমত উল্লাহ, প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক এস এম জিয়াউল আনোয়ার, ঢাকা মহানগর আহ্বায়ক শ্যামল চন্দ্র সরকার, যুব জাগপা সভাপতি নজরুল ইসলাম বাবলু ও সাংঠনিক সম্পাদক ওলিউল আনোয়ার প্রমুখ।
গণতন্ত্র টিকিয়ে রাখতে দলগুলোকে জনসমর্থন নিয়েই কার্যক্রম চালাতে হবে বলে জানান বিএনপির এই নেতা। তিনি বলেন, ‘আমরা বোধ হয় রাজপথের পর্ব শেষ করেছি, এখন জনগণের কাছে মালিকানা ফেরানোর সময়। প্রতিটি রাজনৈতিক দলকেই জনগণের কাছে নিজ দলের ম্যান্ডেট নিতে হবে।’
১৯ ঘণ্টা আগেদলটির নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, জুলাই জাতীয় সনদের ভিত্তিতে আগামী ফেব্রুয়ারিতে অবাধ সুষ্ঠ গ্রহণযোগ্য নির্বাচন এবং জনগণের ভোটের প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বাংলাদেশকে একটি ন্যায়ভিত্তিক ও জবাবদিহিমূলক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গড়ে তোলার লক্ষ্যে আন্দোলনের ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা করা হয়েছে।
১ দিন আগেসাক্ষাৎকালে বাংলাদেশের শিল্প ও বাণিজ্যের সম্ভাবনা, নতুন বিনিয়োগ, বিনিয়োগের পরিবেশ এবং সমসাময়িক বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ, বিশেষ করে ২০২৫ সালের শ্রম আইন নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। শিল্প মালিকেরা দেশের শিল্প-কারখানায় স্থিতিশীলতা বজায় রাখা এবং সার্বিক সহযোগিতার জন্য সব রাজনৈতিক দলের প্রতি আহ্বান জানান।
১ দিন আগেপ্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বিভাজন বা দ্বিমতের কোনো স্থান নেই। আমরা অনেক কথা বলতে পারি, কিন্তু দ্বিমত রেখে সমাপ্ত করতে পারব না। যখন ঐকমত্যে পৌঁছাব, তখনই নির্বাচন সার্থক হবে।’
২ দিন আগে