প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
সারা দেশে বিভিন্ন বাসভবন ও স্থাপনায় ভাঙচুর ও আগুন দেওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এক বার্তায় সরকার বলছে, কেউ এ ধরনের কর্মকাণ্ড করার চেষ্টা করলে সরকার তা প্রতিহত করবে।
বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত ১টার দিকে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এ বিবৃতি গণমাধ্যমে পাঠানো হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, অন্তর্বর্তী সরকার গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছে যে কতিপয় ব্যক্তি ও গোষ্ঠী সারা দেশে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও স্থাপনায় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের চেষ্টা করছে। সরকার এ ধরনের কর্মকাণ্ড শক্তভাবে প্রতিহত করবে।
অন্তর্বর্তী সরকার নাগরিকদের জানমালের নিরাপত্তা রক্ষায় প্রস্তুত উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, কোনো ধরনের উসকানিমূলক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করা হলে দায়ী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাৎক্ষণিকভাবে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এবং দোষীদের বিচারের মুখোমুখি দাঁড় করাবে।
দেশ জুড়ে এই ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগের সূচনা বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) রাত থেকে। ওই রাতে গণঅভ্যুত্থানের পর ক্ষমতাচ্যুত হয়ে দেশত্যাগ করে ভারতে আশ্রয় নেওয়া শেখ হাসিনা প্রথম কোনো পাবলিক ইভেন্টে কথা বলেন ফেসবুক লাইভে যুক্ত হয়ে। নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ থেকে তিনি লাইভে ছাত্রসমাজের উদ্দেশে ভাষণ দেন।
এর আগের দিন শেখ হাসিনার ফেসবুক লাইভে আসার ঘোষণা দিলেই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির একাধিক নেতা ফেসবুকে পোস্ট দেন। তারা বলেন, শেখ হাসিনা লাইভে এসে কথা বললে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ি গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে। বুধবার রাতে অবশ্য শেখ হাসিনা ভাষণ শুরু করার ঘণ্টাখানেক আগেই ছাত্র-জনতা ৩২ নম্বর বাড়ির গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে ভাঙচুর শুরু করে।
বুধবার রাত ৮টার দিকে ভাঙচুর শুরু হয় ৩২ নম্বর বাড়িতে। ৯টার দিকে আগুন দেওয়া হয়। রাত ১১টার দিকে এক্সক্যাভেটর, বুলডোজার, ক্রেন নিয়ে গিয়ে বাড়িটি ভেঙে ফেলার প্রক্রিয়া শুরু হয়। বৃহস্পতিবারও দিনভর বাড়িটি ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়ার কাজ চলেছে। বাড়িটি সম্পূর্ণ ধুলায় মিশিয়ে দেওয়া পর্যন্ত কাজ চলবে বলে জানিয়েছে ছাত্র-জনতা।
এদিকে বুধবার রাতেই ধানমন্ডি ৫/এ ঠিকানায় অবস্থিত শেখ হাসিনার পারিবারিক বাসভবন সুধাসদনে আগুন দেয় ছাত্র-জনতা। খুলনায় ‘শেখ বাড়ি’ নামে পরিচিত শেখ হাসিনার চাচাতো ভাইদের বাড়ি বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। কুষ্টিয়ায় মাহবুবউল আলম হানিফের বাড়ি ভেঙে ফেলা হয়। বরিশালে আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ ও আমির হোসেন আমুর বাড়িতে ভাঙচুর চালানো হয়।
বুধবার রাতের পর বৃহস্পতিবার দিনভরও হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করা হয় আওয়ামী লীগ নেতাদের ঘরবাড়ি। এ দিন কিশোরগঞ্জে সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের বাড়িতে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। হামলা ও ভাঙচুর করা হয়েছে জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশফাকুল ইসলামের বাড়ি ও ঢাকা মহানগর পুলিশের আলোচিত কর্মকর্তা বিপ্লব সরকারের বাড়ি।
এ ছাড়া নোয়াখালীতে ওবায়দুল কাদের, ভোলায় তোফায়েল আহমেদ, রাজশাহীতে শাহরিয়ার আলম, নারায়ণগঞ্জে শামীম ওসমান, নওগাঁয় সাধন চন্দ্র মজুমদার, নাটোরে শফিকুল ইসলাম শিমুলসহ বিভিন্ন জেলায় আওয়ামী লীগ নেতাদের ঘরবাড়ি ভাঙচুর করে আগুন দেওয়া হয়েছে।
বুধবার রাত থেকে বৃহস্পতিবার রাত পর্যন্ত সময়ের মধ্যে বগুড়া, গাইবান্ধা, কিশোরগঞ্জসহ কয়েকটি জেলায় এক্সক্যাভেটর বা ভেকু মেশিন দিয়ে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয় পুরোপুরি গুঁড়িয়ে দিয়েছে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা। এ ছাড়া বেশির ভাগ জেলা-উপজেলাতেই আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করা হয়েছে। কোথাও কোথাও এসব কার্যালয়েও আগুন দেওয়া হয়েছে।
দেশের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে স্থাপিত শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরালও ভেঙে চুরমার করা হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শেখ মুজিবসহ তার পরিবারের সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতাদের নামে থাকা স্থাপনা, ভবনের নামফলক ভেঙে বা মুছে ফেলা হয়েছে। এসব স্থাপনা-ভবনের নতুন নাম দেওয়া হয়েছে চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানের আলোকে।
হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ চলতে থাকলে বৃহস্পতিবার বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে গণমাধ্যমে বিবৃতি পাঠানো হয়। তাতে ধানমন্ডি ৩২ নম্বর তথা শেখ মুজিবের বাড়ি গুঁড়িয়ে দেওয়া নিয়ে সরকারের অবস্থান তুলে ধরা হয়। বলা হয়, ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়িতে ভাঙচুরের ঘটনা অনভিপ্রেত ও অনাকাঙ্ক্ষিত। ভারতে বসে শেখ হাসিনার দেওয়া উসকানিমূলক বক্তব্যের কারণে জনমনে যে গভীর ক্রোধ তৈরি হয়েছে, এই ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ তারই বহির্প্রকাশ।
বিকেলের ওই বক্তব্যে সারা দেশে চলমান ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ নিয়ে কিছু বলা হয়নি। শেষ পর্যন্ত মধ্যরাত পেরিয়ে সরকার এ ধরনের কর্মকাণ্ড প্রতিরোধের ঘোষণা দিলো।
সারা দেশে বিভিন্ন বাসভবন ও স্থাপনায় ভাঙচুর ও আগুন দেওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এক বার্তায় সরকার বলছে, কেউ এ ধরনের কর্মকাণ্ড করার চেষ্টা করলে সরকার তা প্রতিহত করবে।
বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত ১টার দিকে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এ বিবৃতি গণমাধ্যমে পাঠানো হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, অন্তর্বর্তী সরকার গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছে যে কতিপয় ব্যক্তি ও গোষ্ঠী সারা দেশে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও স্থাপনায় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের চেষ্টা করছে। সরকার এ ধরনের কর্মকাণ্ড শক্তভাবে প্রতিহত করবে।
অন্তর্বর্তী সরকার নাগরিকদের জানমালের নিরাপত্তা রক্ষায় প্রস্তুত উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, কোনো ধরনের উসকানিমূলক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করা হলে দায়ী ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাৎক্ষণিকভাবে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এবং দোষীদের বিচারের মুখোমুখি দাঁড় করাবে।
দেশ জুড়ে এই ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগের সূচনা বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) রাত থেকে। ওই রাতে গণঅভ্যুত্থানের পর ক্ষমতাচ্যুত হয়ে দেশত্যাগ করে ভারতে আশ্রয় নেওয়া শেখ হাসিনা প্রথম কোনো পাবলিক ইভেন্টে কথা বলেন ফেসবুক লাইভে যুক্ত হয়ে। নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ থেকে তিনি লাইভে ছাত্রসমাজের উদ্দেশে ভাষণ দেন।
এর আগের দিন শেখ হাসিনার ফেসবুক লাইভে আসার ঘোষণা দিলেই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির একাধিক নেতা ফেসবুকে পোস্ট দেন। তারা বলেন, শেখ হাসিনা লাইভে এসে কথা বললে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ি গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে। বুধবার রাতে অবশ্য শেখ হাসিনা ভাষণ শুরু করার ঘণ্টাখানেক আগেই ছাত্র-জনতা ৩২ নম্বর বাড়ির গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে ভাঙচুর শুরু করে।
বুধবার রাত ৮টার দিকে ভাঙচুর শুরু হয় ৩২ নম্বর বাড়িতে। ৯টার দিকে আগুন দেওয়া হয়। রাত ১১টার দিকে এক্সক্যাভেটর, বুলডোজার, ক্রেন নিয়ে গিয়ে বাড়িটি ভেঙে ফেলার প্রক্রিয়া শুরু হয়। বৃহস্পতিবারও দিনভর বাড়িটি ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়ার কাজ চলেছে। বাড়িটি সম্পূর্ণ ধুলায় মিশিয়ে দেওয়া পর্যন্ত কাজ চলবে বলে জানিয়েছে ছাত্র-জনতা।
এদিকে বুধবার রাতেই ধানমন্ডি ৫/এ ঠিকানায় অবস্থিত শেখ হাসিনার পারিবারিক বাসভবন সুধাসদনে আগুন দেয় ছাত্র-জনতা। খুলনায় ‘শেখ বাড়ি’ নামে পরিচিত শেখ হাসিনার চাচাতো ভাইদের বাড়ি বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। কুষ্টিয়ায় মাহবুবউল আলম হানিফের বাড়ি ভেঙে ফেলা হয়। বরিশালে আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ ও আমির হোসেন আমুর বাড়িতে ভাঙচুর চালানো হয়।
বুধবার রাতের পর বৃহস্পতিবার দিনভরও হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করা হয় আওয়ামী লীগ নেতাদের ঘরবাড়ি। এ দিন কিশোরগঞ্জে সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের বাড়িতে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। হামলা ও ভাঙচুর করা হয়েছে জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশফাকুল ইসলামের বাড়ি ও ঢাকা মহানগর পুলিশের আলোচিত কর্মকর্তা বিপ্লব সরকারের বাড়ি।
এ ছাড়া নোয়াখালীতে ওবায়দুল কাদের, ভোলায় তোফায়েল আহমেদ, রাজশাহীতে শাহরিয়ার আলম, নারায়ণগঞ্জে শামীম ওসমান, নওগাঁয় সাধন চন্দ্র মজুমদার, নাটোরে শফিকুল ইসলাম শিমুলসহ বিভিন্ন জেলায় আওয়ামী লীগ নেতাদের ঘরবাড়ি ভাঙচুর করে আগুন দেওয়া হয়েছে।
বুধবার রাত থেকে বৃহস্পতিবার রাত পর্যন্ত সময়ের মধ্যে বগুড়া, গাইবান্ধা, কিশোরগঞ্জসহ কয়েকটি জেলায় এক্সক্যাভেটর বা ভেকু মেশিন দিয়ে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয় পুরোপুরি গুঁড়িয়ে দিয়েছে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা। এ ছাড়া বেশির ভাগ জেলা-উপজেলাতেই আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করা হয়েছে। কোথাও কোথাও এসব কার্যালয়েও আগুন দেওয়া হয়েছে।
দেশের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে স্থাপিত শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরালও ভেঙে চুরমার করা হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শেখ মুজিবসহ তার পরিবারের সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতাদের নামে থাকা স্থাপনা, ভবনের নামফলক ভেঙে বা মুছে ফেলা হয়েছে। এসব স্থাপনা-ভবনের নতুন নাম দেওয়া হয়েছে চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানের আলোকে।
হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ চলতে থাকলে বৃহস্পতিবার বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে গণমাধ্যমে বিবৃতি পাঠানো হয়। তাতে ধানমন্ডি ৩২ নম্বর তথা শেখ মুজিবের বাড়ি গুঁড়িয়ে দেওয়া নিয়ে সরকারের অবস্থান তুলে ধরা হয়। বলা হয়, ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়িতে ভাঙচুরের ঘটনা অনভিপ্রেত ও অনাকাঙ্ক্ষিত। ভারতে বসে শেখ হাসিনার দেওয়া উসকানিমূলক বক্তব্যের কারণে জনমনে যে গভীর ক্রোধ তৈরি হয়েছে, এই ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ তারই বহির্প্রকাশ।
বিকেলের ওই বক্তব্যে সারা দেশে চলমান ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ নিয়ে কিছু বলা হয়নি। শেষ পর্যন্ত মধ্যরাত পেরিয়ে সরকার এ ধরনের কর্মকাণ্ড প্রতিরোধের ঘোষণা দিলো।
তিনি বলেন, ‘অপশক্তি জনতার প্রতিরোধে এক বছর আগে পালিয়ে গেছে। মনে হচ্ছে এখন আমরা স্বাধীন। হাসিনার শাসনামলে আমরা বাড়িতে থাকতে পারিনি, ঘরে ঘুমাতে পারিনি। দেশে একটা বিভীষিকাময় পরিবেশ ছিল। হাসিনার পলায়নের মাধ্যমে মনে হচ্ছে আমরা নতুন করে স্বাধীনতা পেয়েছি। ড. ইউনুসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠি
১ দিন আগেরাজধানীর কাকরাইলে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ডাকা কর্মী সমাবেশ ঘিরে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে টিয়ারশেল নিক্ষেপ করছে পুলিশ। এ সময় সমাবেশস্থলে সাউন্ড গ্রেনেডের শব্দ পাওয়া যায়। এছাড়াও পুলিশের সঙ্গে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
১ দিন আগেউত্তর কোরিয়ার সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, হোয়াসং-২০ আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র যুক্তরাষ্ট্রের যেকোনো স্থানে আঘাত হানতে সক্ষম। তবে ক্ষেপণাস্ত্রটির সক্ষমতা নিয়ে এখনো কোনো পরীক্ষা করা হয়নি।
১ দিন আগেআমীর খসরু বলেন, যারা পিআর পদ্ধতির পক্ষে তাদের উচিত হবে জনগণের কাছে গিয়ে ম্যান্ডেট আনা। কিছু রাজনৈতিক দল নিয়ে আলোচনা করে আগামীর বাংলাদেশে কী হবে- তা ঠিক করতে মানুষ দায়িত্ব দেয় নাই। তাই সনদেরও ম্যান্ডেট লাগবে।
১ দিন আগে