
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

রাজধানীর বসুন্ধরাস্থ তিনশ’ ফুট সড়ক এখন অগণিত মানুষের উপস্থিতিতে এক বিশাল জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে। প্রিয় নেতা তারেক রহমানকে বরণ করতে আসা মানুষের ভিড়ে পুরো এলাকায় তিল ধারণের ঠাঁই নেই।
সকাল ৮টায় তিনশ’ ফুটের সড়ক ও তার আশ-পাশের এলাকার চিত্রটা এমনই দেখা গেছে। মানুষের ঢল নেমেছে। মঞ্চের সামনে এবং আশ-পাশে কোনো জায়গা নেই দাঁড়ানোর।
মঞ্চে প্রস্তুত। মঞ্চে ১৯টি চেয়ার রয়েছে। মঞ্চের চারপাশে রয়েছে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ১৭ বছরের নির্বাসন জীবন কাটিয়ে দেশের পথে রয়েছেন। বাংলাদেশ বিমানের লন্ডন-ঢাকা ফ্লাইটে বুধবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টায় লন্ডনের হিথ্ররো বিমান বন্দর ছেড়েছেন তিনি। ঢাকায় পৌঁছানোর নির্ধারিত হচ্ছে সময় বেলা ১১টা ৫৫ মিনিটে।
কুষ্টিয়ার কুমার খালী থেকে ভোরে ঢাকায় এসেছেন সানাহ উল্লাহ। তিনি বলেন, ‘‘ এতো দিনে তারেক ভাইকে দেখেছি ফেইসবুকে, আজকে দেখব সামনা-সামনি। উনাকে দেখার জন্য আমরা চার বন্ধু ঢাকায় এসেছি।”
‘‘বাড়িতে বলে এসেছি, তারেক ভাইকে দেখতে যাচ্ছি, দেখে এসে মিষ্টি খাওয়াব। ’’
পশ্চিম ও পূর্ব দিকে মহাসড়ক দিয়ে নেতা-কর্মীদের মিছিল আসছে, মানুষের স্রোত থামছে না। বরিশাল, রাজশাহী, দিনাজপুর, চট্টগ্রাম, খুলনা, ময়মনসিংহ থেকে বিশেষ ট্রেনগুলোতে নেতা-কর্মীরা রাতেই ঢাকায় পৌঁছেছে বিভিন্ন সময়ে।
পটুয়াখালীতে থেকে ভোরে লঞ্চে এসেছেন সুবিদ মাস্টার। তিনি বিএনপির একজন সমর্থক । দুই ছেলে, ভাগ্নেকে নিয়ে ঢাকায় এসেছেন তারেক রহমানকে দেখতে।
তিনি বলেন, ‘‘ এক এগারোর পর থেকে ১৬টা বছর আমরা দেখেছি, তারেক রহমানের ওপরে আওয়ামী লীগের নির্মম প্রতিহিংসার স্বরূপ আমরা দেখেছি। কী অন্যায়-অবিচারেই না ওপরে করা হয়েছিলো? তার বক্তৃতা পরযন্ত প্রচার নিষিদ্ধ করা হয়েছিলো…আধুনিক বিশ্বে কী এটা চিন্তা করা যায়?”
‘‘ কিন্তু বাংলাদেশে হয়েছে। আজকে সেজন্য এতো শীতের মধ্যে ঢাকায় এসেছি শুধুমাত্র তারেক রহমানকে এক নজর কাছাকাছি থেকে দেখবো বলে। দেখেন আমার মতো কত দূ-দূরান্ত থেকে মানুষজন এসেছেন… একটা মাত্র কারণে তারেক রহমানকে ভালোবাসে বলে, বিএনপিকে ভালো লাগে বলে।”
বসুন্ধরায় তিন‘শ ফুটে সংবর্ধনাস্থল কাঁনা কাঁনায় পূর্ণ হয়ে গেছে। বিমান বন্দর, পূর্বাচল, পূর্বে বননী, যুমনা ফিউচার পার্ক প্রভৃতি পয়েন্টে নেতা-কর্মীরা তারেক রহমানকে শুভেচ্ছা জানিয়ে মিছিল নিয়ে আসছে।
নেতা-কর্মীদের শ্লোগানে শ্লোগানে পুরো এলাকা উৎসবমূখর হয়ে উঠেছে। ক্ষুদ্র মিছিল আসছে সাথে রয়েছে ব্যান্ড সঙ্গীতের দল।

রাজধানীর বসুন্ধরাস্থ তিনশ’ ফুট সড়ক এখন অগণিত মানুষের উপস্থিতিতে এক বিশাল জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে। প্রিয় নেতা তারেক রহমানকে বরণ করতে আসা মানুষের ভিড়ে পুরো এলাকায় তিল ধারণের ঠাঁই নেই।
সকাল ৮টায় তিনশ’ ফুটের সড়ক ও তার আশ-পাশের এলাকার চিত্রটা এমনই দেখা গেছে। মানুষের ঢল নেমেছে। মঞ্চের সামনে এবং আশ-পাশে কোনো জায়গা নেই দাঁড়ানোর।
মঞ্চে প্রস্তুত। মঞ্চে ১৯টি চেয়ার রয়েছে। মঞ্চের চারপাশে রয়েছে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ১৭ বছরের নির্বাসন জীবন কাটিয়ে দেশের পথে রয়েছেন। বাংলাদেশ বিমানের লন্ডন-ঢাকা ফ্লাইটে বুধবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টায় লন্ডনের হিথ্ররো বিমান বন্দর ছেড়েছেন তিনি। ঢাকায় পৌঁছানোর নির্ধারিত হচ্ছে সময় বেলা ১১টা ৫৫ মিনিটে।
কুষ্টিয়ার কুমার খালী থেকে ভোরে ঢাকায় এসেছেন সানাহ উল্লাহ। তিনি বলেন, ‘‘ এতো দিনে তারেক ভাইকে দেখেছি ফেইসবুকে, আজকে দেখব সামনা-সামনি। উনাকে দেখার জন্য আমরা চার বন্ধু ঢাকায় এসেছি।”
‘‘বাড়িতে বলে এসেছি, তারেক ভাইকে দেখতে যাচ্ছি, দেখে এসে মিষ্টি খাওয়াব। ’’
পশ্চিম ও পূর্ব দিকে মহাসড়ক দিয়ে নেতা-কর্মীদের মিছিল আসছে, মানুষের স্রোত থামছে না। বরিশাল, রাজশাহী, দিনাজপুর, চট্টগ্রাম, খুলনা, ময়মনসিংহ থেকে বিশেষ ট্রেনগুলোতে নেতা-কর্মীরা রাতেই ঢাকায় পৌঁছেছে বিভিন্ন সময়ে।
পটুয়াখালীতে থেকে ভোরে লঞ্চে এসেছেন সুবিদ মাস্টার। তিনি বিএনপির একজন সমর্থক । দুই ছেলে, ভাগ্নেকে নিয়ে ঢাকায় এসেছেন তারেক রহমানকে দেখতে।
তিনি বলেন, ‘‘ এক এগারোর পর থেকে ১৬টা বছর আমরা দেখেছি, তারেক রহমানের ওপরে আওয়ামী লীগের নির্মম প্রতিহিংসার স্বরূপ আমরা দেখেছি। কী অন্যায়-অবিচারেই না ওপরে করা হয়েছিলো? তার বক্তৃতা পরযন্ত প্রচার নিষিদ্ধ করা হয়েছিলো…আধুনিক বিশ্বে কী এটা চিন্তা করা যায়?”
‘‘ কিন্তু বাংলাদেশে হয়েছে। আজকে সেজন্য এতো শীতের মধ্যে ঢাকায় এসেছি শুধুমাত্র তারেক রহমানকে এক নজর কাছাকাছি থেকে দেখবো বলে। দেখেন আমার মতো কত দূ-দূরান্ত থেকে মানুষজন এসেছেন… একটা মাত্র কারণে তারেক রহমানকে ভালোবাসে বলে, বিএনপিকে ভালো লাগে বলে।”
বসুন্ধরায় তিন‘শ ফুটে সংবর্ধনাস্থল কাঁনা কাঁনায় পূর্ণ হয়ে গেছে। বিমান বন্দর, পূর্বাচল, পূর্বে বননী, যুমনা ফিউচার পার্ক প্রভৃতি পয়েন্টে নেতা-কর্মীরা তারেক রহমানকে শুভেচ্ছা জানিয়ে মিছিল নিয়ে আসছে।
নেতা-কর্মীদের শ্লোগানে শ্লোগানে পুরো এলাকা উৎসবমূখর হয়ে উঠেছে। ক্ষুদ্র মিছিল আসছে সাথে রয়েছে ব্যান্ড সঙ্গীতের দল।

হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভিআইপি টার্মিনালের সামনে প্রস্তুত ‘সবার আগে বাংলাদেশ’ স্লোগান সম্বলিত লাল রঙের বাসটি।
২ ঘণ্টা আগে
উড়োজাহাজটি যাত্রাবিরতি শেষে সিলেট থেকে রওনা হয়ে দুপুর পৌনে ১২টায় রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করবে।
৩ ঘণ্টা আগে
খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে বিএনপি আওয়ামী লীগের সবচেয়ে শক্তিশালী প্রতিপক্ষ ও প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে বাংলাদেশে নিজের অবস্থান পাকাপোক্ত করেছে। কৃষক, শ্রমিক, মেহনতি মানুষের ভালোবাসা পেয়েছে, শহুরে মধ্যবিত্ত জনগোষ্ঠীর আস্থা অর্জন করেছে, ব্যবসা-বাণিজ্য বিনিয়োগবান্ধব দল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে
এর আগে বাংলাদেশ সময় রাত ৮টার দিকে লন্ডনের বাসা থেকে হিথ্রো বিমানবন্দরের উদ্দেশে স্ত্রী-কন্যাকে নিয়ে রওয়ানা হন তারেক রহমান। কিছু সময়ের মধ্যেই তারা বিমানবন্দরে পৌঁছান। সেখানে আনুষ্ঠানিকতা শেষ করে এখন রয়েছেন দেশের পথে।
১৩ ঘণ্টা আগে