প্রতিনিধি, লক্ষ্মীপুর
সংস্কার না করা পর্যন্ত জাতীয় নির্বাচন করা ঠিক হবে না বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম। তিনি বলেছেন, ‘নির্বাচনের জন্য অনেক বেশি সংস্কারের প্রয়োজন। এ জন্য সময় দিতে হবে। আমরা দেড় বছর সময় দিয়েছি। এর কম বা বেশি সময় লাগতে পারে। নির্বাচনী রোডম্যাপ দিলে হাজারো প্রশ্ন দূর হয়ে যাবে।’
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় লক্ষ্মীপুরে জাতীয় ওলামা-মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের শানে রিসালাত সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। লক্ষ্মীপুর লিল্লাহ জামে মসজিদ মাঠে জাতীয় ওলামা-মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের জেলা কমিটির ব্যানারে এ আয়োজন করা হয়।
ফয়জুল করীম বলেন, ‘যৌক্তির সংস্কারের পর আমরা নির্বাচন চাই। তবে মানুষকে সংখ্যানুপাতিক (পিআর সিস্টেম) নির্বাচন উপহার দিতে হবে। এতে হাজারো সমস্যার সমাধান হবে।’
তিনি বলেন, ‘নতুন নির্বাচন কমিশনের কাছে জনগণ ভালো কিছু আশা করেন। জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী যেন তারা কাজ করেন। কোনো দল বা ব্যক্তিকেন্দ্রিক কাজ যেন না করেন। দেশের মানুষ যেন কমিশনের ওপর আস্থা রাখতে হবে। সেভাবেই তাদের কাজ করতে হবে। তারা যেন কোনো অবস্থাতেই আস্থা না হারায়। সেদিকে কমিশনকে খেয়াল রাখতে হবে।’
ফয়জুল করীম আরো বলেন, ‘আস্থা হারিয়ে ফেলে যদি দলকানা হয়ে যায়, যদি দলের প্রতি ঝুঁকে পড়ে, তাহলে তাদের জবাব দিতে হবে। জনগণ অবশ্যই এর বিচার করবে। নির্বাচন কমিশন গঠনে আমাদের দল থেকে নাম চাওয়া হয়েছে। নাম দিয়েছি। এর মধ্যে প্রত্যেক দলের যে আসছে, ব্যাপারটি তা নয়। এর মধ্যে সিলেকশন হয়েছে, হয়তোবা সবাইকে রাখা সম্ভব হয়নি। নতুন কমিশন যেন মানুষকে নিরপেক্ষ-গ্রহণযোগ্য নির্বাচন উপহার দেন।’
সংগঠনের লক্ষ্মীপুর জেলা শাখার সভাপতি মাওলানা আব্দুর রহিমের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মাওলানা সালেহ আহমদের সঞ্চালনায় এতে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় ওলামা-মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি আল্লামা নুরুল হুদা ফয়েজী।
সংস্কার না করা পর্যন্ত জাতীয় নির্বাচন করা ঠিক হবে না বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম। তিনি বলেছেন, ‘নির্বাচনের জন্য অনেক বেশি সংস্কারের প্রয়োজন। এ জন্য সময় দিতে হবে। আমরা দেড় বছর সময় দিয়েছি। এর কম বা বেশি সময় লাগতে পারে। নির্বাচনী রোডম্যাপ দিলে হাজারো প্রশ্ন দূর হয়ে যাবে।’
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় লক্ষ্মীপুরে জাতীয় ওলামা-মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের শানে রিসালাত সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। লক্ষ্মীপুর লিল্লাহ জামে মসজিদ মাঠে জাতীয় ওলামা-মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের জেলা কমিটির ব্যানারে এ আয়োজন করা হয়।
ফয়জুল করীম বলেন, ‘যৌক্তির সংস্কারের পর আমরা নির্বাচন চাই। তবে মানুষকে সংখ্যানুপাতিক (পিআর সিস্টেম) নির্বাচন উপহার দিতে হবে। এতে হাজারো সমস্যার সমাধান হবে।’
তিনি বলেন, ‘নতুন নির্বাচন কমিশনের কাছে জনগণ ভালো কিছু আশা করেন। জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী যেন তারা কাজ করেন। কোনো দল বা ব্যক্তিকেন্দ্রিক কাজ যেন না করেন। দেশের মানুষ যেন কমিশনের ওপর আস্থা রাখতে হবে। সেভাবেই তাদের কাজ করতে হবে। তারা যেন কোনো অবস্থাতেই আস্থা না হারায়। সেদিকে কমিশনকে খেয়াল রাখতে হবে।’
ফয়জুল করীম আরো বলেন, ‘আস্থা হারিয়ে ফেলে যদি দলকানা হয়ে যায়, যদি দলের প্রতি ঝুঁকে পড়ে, তাহলে তাদের জবাব দিতে হবে। জনগণ অবশ্যই এর বিচার করবে। নির্বাচন কমিশন গঠনে আমাদের দল থেকে নাম চাওয়া হয়েছে। নাম দিয়েছি। এর মধ্যে প্রত্যেক দলের যে আসছে, ব্যাপারটি তা নয়। এর মধ্যে সিলেকশন হয়েছে, হয়তোবা সবাইকে রাখা সম্ভব হয়নি। নতুন কমিশন যেন মানুষকে নিরপেক্ষ-গ্রহণযোগ্য নির্বাচন উপহার দেন।’
সংগঠনের লক্ষ্মীপুর জেলা শাখার সভাপতি মাওলানা আব্দুর রহিমের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মাওলানা সালেহ আহমদের সঞ্চালনায় এতে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় ওলামা-মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি আল্লামা নুরুল হুদা ফয়েজী।
আমীর খসরু বলেন, যারা পিআর পদ্ধতির পক্ষে তাদের উচিত হবে জনগণের কাছে গিয়ে ম্যান্ডেট আনা। কিছু রাজনৈতিক দল নিয়ে আলোচনা করে আগামীর বাংলাদেশে কী হবে- তা ঠিক করতে মানুষ দায়িত্ব দেয় নাই। তাই সনদেরও ম্যান্ডেট লাগবে।
১২ ঘণ্টা আগেএকজন কন্যাসন্তানের বাবা হিসেবে আমি জানি মেয়েদের ক্ষমতায়ন কোনো নীতি নয়, এটি ব্যক্তিগত দায়িত্ব ও অঙ্গীকার। বাংলাদেশের জন্য আমাদের স্বপ্ন হলো যেখানে প্রতিটি মেয়ের জন্য একই স্বাধীনতা, সুযোগ এবং নিরাপত্তা থাকবে, যা যেকোনো বাবা-মা তাদের সন্তানের জন্য কামনা করেন।
১৬ ঘণ্টা আগেবিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ হিসেবে সামনে চলে এসেছে বিএনপিরই একসময়ের মিত্র জামায়াতে ইসলামী। দলটি নির্বাচনের প্রার্থী নির্দিষ্ট করে প্রস্তুতি শুরু করেছে আরও প্রায় বছরখানেক আগে।
১৮ ঘণ্টা আগেজামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, আমরা দেখতে পাচ্ছি নির্বাচনের আগে কোথাও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করা হচ্ছে না। পুলিশ থেকে শুরু করে আমলা পর্যন্ত অনেককেই দেখা যাচ্ছে, বিশেষ দলের প্রতি দুর্বল হয়ে নির্বাচনকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছেন। এগুলো পরিহার করে নির্বাচনের মাঠকে সমান ও সমতল করতে হবে।
১ দিন আগে