প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগর উত্তরের সেক্রেটারি ড. মুহাম্মদ রেজাউল করিম বলেছেন, ইতিহাসের ধারাবাহিকতায় আওয়ামী লীগের পতন অনিবার্য ছিল। যদিও এই পতন আমাদের কারো কারো কাছে অসম্ভব বলে মনে হতো। আওয়ামী লীগের পতনের পর তাদের যুদ্ধ তথা ষড়যন্ত্র অব্যাহত রাখবে একথা আবার কারো অজানা ছিল না।
শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) সকাল ৮টায় ঢাকা মহানগরী উত্তর জামায়াতের রামপুরা থানা ইউনিট আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন থানা আমির ফজলে আহমদ ফজলু। থানা সেক্রেটারি হাফিজুল ইসলামের পরিচালনায় সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ঢাকা মহানগর উত্তরের সহকারী সেক্রেটারি নাজিম উদ্দীন মোল্লা। উপস্থিত ছিলেন নায়েবে আমির ভিপি শাহাবুদ্দিন, মাওলানা নাসির উদ্দীন হেলালী।
ড. মুহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন, ৫ আগস্টের বিপ্লব স্বাভাবিক কোনো বিপ্লব ছিল না বরং এই বিপ্লব সংগঠিত হয়েছে ছাত্র-জনতার যুগপৎ সংগ্রাম সর্বোপরি জীবনের পর জীবন, শাহাদাতের পর শাহাদাতের মাধ্যমে; আর এই বিজয়ের মাধ্যমে আল্লাহ তা’য়ালা তার দেওয়া ওয়াদা পূরণ করেছেন।
তারা (আ. লীগ) ফেরাউন, নমরূদ, হামানের মতো দেশে অপশাসন-দুঃশাসন, হত্যা-সন্ত্রাস-নৈরাজ্য চালিয়েছে। এমনকি তারা আমাদের নিরপরাধ শীর্ষ নেতৃবৃন্দকে শহীদ করে দেশের পবিত্র জমিনকে রক্তাক্ত ও কলঙ্কিত করেছে। কিন্তু তারা ক্ষমতাচ্যুত হয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাবে এ কথা কেউ কখনো কল্পনাও করেনি। এমনকি দেশপ্রেমী সেনাবাহিনী তাদের পালানোর জন্য টাইমফ্রেম বেঁধে দেবে এটাও ছিল কল্পনাতীত।
দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় সকলকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি আরও বলেন, জামায়াতে ইসলামী জ্ঞান চর্চার এক নিপুণ পরিকল্পনার নাম। যারা জামায়াত করেন তাদের জ্ঞানার্জনের প্রধান উৎস হচ্ছে পবিত্র কুরআনুল কারিম। তাই কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্র গঠন করার জন্য জামায়াত সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে৷ গণতান্ত্রিক আদর্শ ও মূল্যবোধ অনুসরণ করে জাতিকে একটি ক্ষুধা, দারিদ্র, অপশাসন-দুঃশাসন ও বৈষম্যহীন জনকল্যাণমুখী নতুন বাংলাদেশ উপহার দিতে চাই।
জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগর উত্তরের সেক্রেটারি ড. মুহাম্মদ রেজাউল করিম বলেছেন, ইতিহাসের ধারাবাহিকতায় আওয়ামী লীগের পতন অনিবার্য ছিল। যদিও এই পতন আমাদের কারো কারো কাছে অসম্ভব বলে মনে হতো। আওয়ামী লীগের পতনের পর তাদের যুদ্ধ তথা ষড়যন্ত্র অব্যাহত রাখবে একথা আবার কারো অজানা ছিল না।
শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) সকাল ৮টায় ঢাকা মহানগরী উত্তর জামায়াতের রামপুরা থানা ইউনিট আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন থানা আমির ফজলে আহমদ ফজলু। থানা সেক্রেটারি হাফিজুল ইসলামের পরিচালনায় সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ঢাকা মহানগর উত্তরের সহকারী সেক্রেটারি নাজিম উদ্দীন মোল্লা। উপস্থিত ছিলেন নায়েবে আমির ভিপি শাহাবুদ্দিন, মাওলানা নাসির উদ্দীন হেলালী।
ড. মুহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন, ৫ আগস্টের বিপ্লব স্বাভাবিক কোনো বিপ্লব ছিল না বরং এই বিপ্লব সংগঠিত হয়েছে ছাত্র-জনতার যুগপৎ সংগ্রাম সর্বোপরি জীবনের পর জীবন, শাহাদাতের পর শাহাদাতের মাধ্যমে; আর এই বিজয়ের মাধ্যমে আল্লাহ তা’য়ালা তার দেওয়া ওয়াদা পূরণ করেছেন।
তারা (আ. লীগ) ফেরাউন, নমরূদ, হামানের মতো দেশে অপশাসন-দুঃশাসন, হত্যা-সন্ত্রাস-নৈরাজ্য চালিয়েছে। এমনকি তারা আমাদের নিরপরাধ শীর্ষ নেতৃবৃন্দকে শহীদ করে দেশের পবিত্র জমিনকে রক্তাক্ত ও কলঙ্কিত করেছে। কিন্তু তারা ক্ষমতাচ্যুত হয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাবে এ কথা কেউ কখনো কল্পনাও করেনি। এমনকি দেশপ্রেমী সেনাবাহিনী তাদের পালানোর জন্য টাইমফ্রেম বেঁধে দেবে এটাও ছিল কল্পনাতীত।
দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় সকলকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি আরও বলেন, জামায়াতে ইসলামী জ্ঞান চর্চার এক নিপুণ পরিকল্পনার নাম। যারা জামায়াত করেন তাদের জ্ঞানার্জনের প্রধান উৎস হচ্ছে পবিত্র কুরআনুল কারিম। তাই কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্র গঠন করার জন্য জামায়াত সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে৷ গণতান্ত্রিক আদর্শ ও মূল্যবোধ অনুসরণ করে জাতিকে একটি ক্ষুধা, দারিদ্র, অপশাসন-দুঃশাসন ও বৈষম্যহীন জনকল্যাণমুখী নতুন বাংলাদেশ উপহার দিতে চাই।
আমীর খসরু বলেন, যারা পিআর পদ্ধতির পক্ষে তাদের উচিত হবে জনগণের কাছে গিয়ে ম্যান্ডেট আনা। কিছু রাজনৈতিক দল নিয়ে আলোচনা করে আগামীর বাংলাদেশে কী হবে- তা ঠিক করতে মানুষ দায়িত্ব দেয় নাই। তাই সনদেরও ম্যান্ডেট লাগবে।
১২ ঘণ্টা আগেএকজন কন্যাসন্তানের বাবা হিসেবে আমি জানি মেয়েদের ক্ষমতায়ন কোনো নীতি নয়, এটি ব্যক্তিগত দায়িত্ব ও অঙ্গীকার। বাংলাদেশের জন্য আমাদের স্বপ্ন হলো যেখানে প্রতিটি মেয়ের জন্য একই স্বাধীনতা, সুযোগ এবং নিরাপত্তা থাকবে, যা যেকোনো বাবা-মা তাদের সন্তানের জন্য কামনা করেন।
১৬ ঘণ্টা আগেবিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ হিসেবে সামনে চলে এসেছে বিএনপিরই একসময়ের মিত্র জামায়াতে ইসলামী। দলটি নির্বাচনের প্রার্থী নির্দিষ্ট করে প্রস্তুতি শুরু করেছে আরও প্রায় বছরখানেক আগে।
১৮ ঘণ্টা আগেজামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, আমরা দেখতে পাচ্ছি নির্বাচনের আগে কোথাও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করা হচ্ছে না। পুলিশ থেকে শুরু করে আমলা পর্যন্ত অনেককেই দেখা যাচ্ছে, বিশেষ দলের প্রতি দুর্বল হয়ে নির্বাচনকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছেন। এগুলো পরিহার করে নির্বাচনের মাঠকে সমান ও সমতল করতে হবে।
১ দিন আগে