প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
সরকারের পদত্যাগ, নির্বাচনকালীন কেয়ারটেকার সরকার গঠনে নতুন কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। আগামী ২৭ থেকে ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত নির্বাচন বর্জনের লক্ষ্যে প্রচার ও গণসংযোগ কর্মসূচি পালন করবে দলটি
মঙ্গলবার ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমানের সভাপতিত্বে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে কেন্দ্রীয় কমিটির এক সভায় এ কর্মসূচির কথা জানানো হয়।
এ ছাড়াও নির্বাচন বাতিল ও সংসদ ভেঙে দেওয়ার দাবিতে ৩১ ডিসেম্বর রাষ্ট্রপতি বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করবে দলটি।
এদিকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব ইউনুছ আহমাদ বাইতুল মোকাররম মসজিদ চত্বরে এক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে বলেন, দমন পীড়ন চালিয়ে আওয়ামী লীগ তার পতন ঠেকাতে পারবে না। ইসলামী আন্দোলনের শান্তিপূর্ণ স্মারকলিপি প্রদান কর্মসূচিতে পুলিশি বাধা ও মারমুখী আচরণ সংবিধান ও মানবাধিকার বিরোধী।
‘জাতিসত্তা বিরোধী নতুন শিক্ষা কারিকুলাম পরিবর্তন এবং একতরফা পাতানো নির্বাচন বাতিলের দাবিতে’ পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী মঙ্গলবার সারা দেশে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রেসিডেন্টের কাছে স্মারকলিপি প্রদান কর্মসূচির অংশ হিসেবে বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে সংগঠনের ঢাকা জেলা দক্ষিণের উদ্যোগে এক সমাবেশ হয়।
স্মারকলিপি প্রদান পূর্ব জমায়েতে ইউনুছ আহমাদ বলেন, সরকারের বিরুদ্ধে সৃষ্ট জনতার রুদ্ররোষ পুলিশ দিয়ে রক্ষা হবে না। জনগণের প্রতিবাদের ভাষা কেড়ে নেওয়ার পরিণতি সুখকর হয় না। উন্নয়নের জিকির তুলে শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে। নতুন প্রজন্মকে নাস্তিক ও মেধাশূন্য করার সকল প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছে।
এর আগে সকালে বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে ইসলামী আন্দোলনের নেতাকর্মীরা জড়ো হতে গেলে পুলিশ মারমুখী আচরণ করে এবং চলে যেতে বলে। পরে ঢাকা জেলা সভাপতি মুহাম্মদ জয়নুল আবেদীন, মোহাম্মদ হানিফ মেম্বার ও সেক্রেটারি জহিরুল ইসলাম সংক্ষিপ্ত বক্তব্য শেষে ৫ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল ঢাকা জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি হস্তান্তর করেন।
এ সময় ডা. কামরুজ্জামান, মাওলানা জহিরুল ইসলাম, শাহীন আহমদ, মুফতী মিরাজ হোসেন মুঈন, এইচএম ইবরাহীম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
সরকারের পদত্যাগ, নির্বাচনকালীন কেয়ারটেকার সরকার গঠনে নতুন কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। আগামী ২৭ থেকে ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত নির্বাচন বর্জনের লক্ষ্যে প্রচার ও গণসংযোগ কর্মসূচি পালন করবে দলটি
মঙ্গলবার ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমানের সভাপতিত্বে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে কেন্দ্রীয় কমিটির এক সভায় এ কর্মসূচির কথা জানানো হয়।
এ ছাড়াও নির্বাচন বাতিল ও সংসদ ভেঙে দেওয়ার দাবিতে ৩১ ডিসেম্বর রাষ্ট্রপতি বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করবে দলটি।
এদিকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব ইউনুছ আহমাদ বাইতুল মোকাররম মসজিদ চত্বরে এক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে বলেন, দমন পীড়ন চালিয়ে আওয়ামী লীগ তার পতন ঠেকাতে পারবে না। ইসলামী আন্দোলনের শান্তিপূর্ণ স্মারকলিপি প্রদান কর্মসূচিতে পুলিশি বাধা ও মারমুখী আচরণ সংবিধান ও মানবাধিকার বিরোধী।
‘জাতিসত্তা বিরোধী নতুন শিক্ষা কারিকুলাম পরিবর্তন এবং একতরফা পাতানো নির্বাচন বাতিলের দাবিতে’ পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী মঙ্গলবার সারা দেশে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রেসিডেন্টের কাছে স্মারকলিপি প্রদান কর্মসূচির অংশ হিসেবে বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে সংগঠনের ঢাকা জেলা দক্ষিণের উদ্যোগে এক সমাবেশ হয়।
স্মারকলিপি প্রদান পূর্ব জমায়েতে ইউনুছ আহমাদ বলেন, সরকারের বিরুদ্ধে সৃষ্ট জনতার রুদ্ররোষ পুলিশ দিয়ে রক্ষা হবে না। জনগণের প্রতিবাদের ভাষা কেড়ে নেওয়ার পরিণতি সুখকর হয় না। উন্নয়নের জিকির তুলে শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে। নতুন প্রজন্মকে নাস্তিক ও মেধাশূন্য করার সকল প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছে।
এর আগে সকালে বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে ইসলামী আন্দোলনের নেতাকর্মীরা জড়ো হতে গেলে পুলিশ মারমুখী আচরণ করে এবং চলে যেতে বলে। পরে ঢাকা জেলা সভাপতি মুহাম্মদ জয়নুল আবেদীন, মোহাম্মদ হানিফ মেম্বার ও সেক্রেটারি জহিরুল ইসলাম সংক্ষিপ্ত বক্তব্য শেষে ৫ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল ঢাকা জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি হস্তান্তর করেন।
এ সময় ডা. কামরুজ্জামান, মাওলানা জহিরুল ইসলাম, শাহীন আহমদ, মুফতী মিরাজ হোসেন মুঈন, এইচএম ইবরাহীম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আমীর খসরু বলেন, যারা পিআর পদ্ধতির পক্ষে তাদের উচিত হবে জনগণের কাছে গিয়ে ম্যান্ডেট আনা। কিছু রাজনৈতিক দল নিয়ে আলোচনা করে আগামীর বাংলাদেশে কী হবে- তা ঠিক করতে মানুষ দায়িত্ব দেয় নাই। তাই সনদেরও ম্যান্ডেট লাগবে।
২০ ঘণ্টা আগেএকজন কন্যাসন্তানের বাবা হিসেবে আমি জানি মেয়েদের ক্ষমতায়ন কোনো নীতি নয়, এটি ব্যক্তিগত দায়িত্ব ও অঙ্গীকার। বাংলাদেশের জন্য আমাদের স্বপ্ন হলো যেখানে প্রতিটি মেয়ের জন্য একই স্বাধীনতা, সুযোগ এবং নিরাপত্তা থাকবে, যা যেকোনো বাবা-মা তাদের সন্তানের জন্য কামনা করেন।
১ দিন আগেবিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ হিসেবে সামনে চলে এসেছে বিএনপিরই একসময়ের মিত্র জামায়াতে ইসলামী। দলটি নির্বাচনের প্রার্থী নির্দিষ্ট করে প্রস্তুতি শুরু করেছে আরও প্রায় বছরখানেক আগে।
১ দিন আগেজামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, আমরা দেখতে পাচ্ছি নির্বাচনের আগে কোথাও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করা হচ্ছে না। পুলিশ থেকে শুরু করে আমলা পর্যন্ত অনেককেই দেখা যাচ্ছে, বিশেষ দলের প্রতি দুর্বল হয়ে নির্বাচনকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছেন। এগুলো পরিহার করে নির্বাচনের মাঠকে সমান ও সমতল করতে হবে।
২ দিন আগে