প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
আওয়ামী লীগকে ‘জুলুমবাজ’ দল হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের চেয়ে জুলুমবাজ আর নেই। তারা সারা জাতীর বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছিল। মামলা, হামলা, খুন, গুম ও ধর্ষণসহ অপরাধের স্বর্গরাজ্যে পরিণতি হয়েছিল। দেশের মানুষ ছিল তাদের কাছে অসহায়। তারা বিচারের নামে প্রহসন করে আমাদের ১১ নেত ও শত শত কর্মীকে হত্যা করেছে।
শনিবার (১৯ অক্টোবর) বিকেল ৩টায় নওগাঁ শহরের নওযোয়ান মাঠে রুকন সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
জামায়াতে ইসলামী বিভক্ত কোনো জাতী দেখতে চায় না মন্তব্য করে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, যারা একটা জাতীকে বিভিন্ন ধোয়া তুলে টুকরো টুকরো করে বিভক্ত করতে চায়, তারা জাতীর দুশমন। রাজনীতি ও দল যার যার অবস্থানে থাকবে। কিন্তু জাতীয় স্বার্থে সবাই এক। কোনো বৈরি শক্তি ও শত্রু শক্তি কখনো বিজয়ী হতে পারে না।
তিনি আরও বলেন, আল্লাহ যদি কখনো দেশ পরিচালনার দায়িত্ব আমাদের দেন, আমরা সেবক হবো। যারা মালিক হয়েছে তাদের পরিণতি চোখের সামনে আপনারা দেখেছেন। মানুষের সঙ্গে গাদ্দারি ও ধোঁকা দিলে কি হয়। এ থেকে সব রাজনৈতিক দলের শিক্ষা নেওয়া উচিত।
এসময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও রাজশাহী অঞ্চল পরিচালক অধ্যক্ষ মো. শাহাবুদ্দীন, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও রাজশাহী অঞ্চল সহ-পরিচালক অধ্যাপক মো. রফিকুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও রাজশাহী মহানগরী আমির ড. মো. কেরামত আলী।
আওয়ামী লীগকে ‘জুলুমবাজ’ দল হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের চেয়ে জুলুমবাজ আর নেই। তারা সারা জাতীর বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছিল। মামলা, হামলা, খুন, গুম ও ধর্ষণসহ অপরাধের স্বর্গরাজ্যে পরিণতি হয়েছিল। দেশের মানুষ ছিল তাদের কাছে অসহায়। তারা বিচারের নামে প্রহসন করে আমাদের ১১ নেত ও শত শত কর্মীকে হত্যা করেছে।
শনিবার (১৯ অক্টোবর) বিকেল ৩টায় নওগাঁ শহরের নওযোয়ান মাঠে রুকন সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
জামায়াতে ইসলামী বিভক্ত কোনো জাতী দেখতে চায় না মন্তব্য করে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, যারা একটা জাতীকে বিভিন্ন ধোয়া তুলে টুকরো টুকরো করে বিভক্ত করতে চায়, তারা জাতীর দুশমন। রাজনীতি ও দল যার যার অবস্থানে থাকবে। কিন্তু জাতীয় স্বার্থে সবাই এক। কোনো বৈরি শক্তি ও শত্রু শক্তি কখনো বিজয়ী হতে পারে না।
তিনি আরও বলেন, আল্লাহ যদি কখনো দেশ পরিচালনার দায়িত্ব আমাদের দেন, আমরা সেবক হবো। যারা মালিক হয়েছে তাদের পরিণতি চোখের সামনে আপনারা দেখেছেন। মানুষের সঙ্গে গাদ্দারি ও ধোঁকা দিলে কি হয়। এ থেকে সব রাজনৈতিক দলের শিক্ষা নেওয়া উচিত।
এসময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও রাজশাহী অঞ্চল পরিচালক অধ্যক্ষ মো. শাহাবুদ্দীন, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও রাজশাহী অঞ্চল সহ-পরিচালক অধ্যাপক মো. রফিকুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও রাজশাহী মহানগরী আমির ড. মো. কেরামত আলী।
আমীর খসরু বলেন, যারা পিআর পদ্ধতির পক্ষে তাদের উচিত হবে জনগণের কাছে গিয়ে ম্যান্ডেট আনা। কিছু রাজনৈতিক দল নিয়ে আলোচনা করে আগামীর বাংলাদেশে কী হবে- তা ঠিক করতে মানুষ দায়িত্ব দেয় নাই। তাই সনদেরও ম্যান্ডেট লাগবে।
১৭ ঘণ্টা আগেএকজন কন্যাসন্তানের বাবা হিসেবে আমি জানি মেয়েদের ক্ষমতায়ন কোনো নীতি নয়, এটি ব্যক্তিগত দায়িত্ব ও অঙ্গীকার। বাংলাদেশের জন্য আমাদের স্বপ্ন হলো যেখানে প্রতিটি মেয়ের জন্য একই স্বাধীনতা, সুযোগ এবং নিরাপত্তা থাকবে, যা যেকোনো বাবা-মা তাদের সন্তানের জন্য কামনা করেন।
১ দিন আগেবিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ হিসেবে সামনে চলে এসেছে বিএনপিরই একসময়ের মিত্র জামায়াতে ইসলামী। দলটি নির্বাচনের প্রার্থী নির্দিষ্ট করে প্রস্তুতি শুরু করেছে আরও প্রায় বছরখানেক আগে।
১ দিন আগেজামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, আমরা দেখতে পাচ্ছি নির্বাচনের আগে কোথাও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করা হচ্ছে না। পুলিশ থেকে শুরু করে আমলা পর্যন্ত অনেককেই দেখা যাচ্ছে, বিশেষ দলের প্রতি দুর্বল হয়ে নির্বাচনকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছেন। এগুলো পরিহার করে নির্বাচনের মাঠকে সমান ও সমতল করতে হবে।
১ দিন আগে