প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, বাংলাদেশের পোশাকশিল্প ধ্বংসের ষড়যন্ত্র চলছে। একটি চক্র উঠেপড়ে লেগেছে পোশাকশিল্পকে ধ্বংস করতে। শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার দাবিদাওয়া মেনে নিয়ে সুন্দর একটি শিল্প পরিবেশ গড়ে তুলতে হবে।
সোমবার (৭ অক্টোবর) বিকেলে গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার মাওনা চৌরাস্তা ফ্লাইওভার চত্বরে আয়োজিত এক গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ শ্রীপুর শাখার উদ্যোগে এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের শ্রীপুর উপজেলা শাখার সভাপতি হাফেজ মাওলানা আলমগীর হোসাইন।
পোশাক কারখানায় সুন্দর পরিবেশ নিশ্চিতের দাবি জানিয়ে ফয়জুল করীম বলেন, ‘পোশাক কারাখায় নারী শ্রমিক-পুরুষ শ্রমিকের মধ্যে কোনো ধরনের বৈষম্য থাকবে না। যেখানে আমার মায়েরা, বোনেরা ইজ্জত নিয়ে তাদের কর্মস্থলে কাজ করতে পারবেন।’
তিনি বলেন, ‘সবে ক্ষেত্রে বৈষম্য দূর করতে পারে শুধু ইসলাম। ইসলাম ধ্বংস করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ক্ষমতায় আসতে চায় না, আসতে পারে না, আসবে না।’
তিনি বলেন, ‘ভারতের সংবিধানের প্রধান চার নীতি আমাদের বাংলাদেশের সংবিধানের মূল চার নীতি হতে পারে না। এটা ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সমর্থন করে না। ইসলাম সমর্থন করে না। আমরা স্বাধীন হলাম ১৯৭১ সালে, তাহলে ১৯৭২ সালের সংবিধান কী করে স্বাধীনতার মূলমন্ত্র হয়।’
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে উদ্দেশ করে ফয়জুল করীম বলেন, ‘গত ৫ আগস্ট ছাত্র আন্দোলনের মাধ্যমে এ দেশ থেকে স্বৈরাচার সরকারের পতন হয়েছে। দেশের ছাত্র-জনতা বৈষম্য দূর করতে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়েছে। কিন্তু আজও বৈষম্য দূর হয়নি।
শিক্ষা সংস্কার, সংবিধান সংস্কারের জন্য যাদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তাদের দেশ ও দেশের মানুষের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই। তারা কী করে মানুষের জন্য শিক্ষা ও সংবিধান সংস্কার করবে। এর জন্য প্রতিটি সংস্কারের জন্য দুজন বিজ্ঞ আলেম নিতে হবে। একমাত্র ইসলাম পারে বৈষম্য দূর করতে।’
চার দফা দাবিতে এ গণসমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। দাবিগুলো হলো ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে সংঘটিত গণহত্যার বিচার; দুর্নীতিবাজদের গ্রেপ্তার, অবৈধ সম্পদ বাজেয়াপ্ত করা ও তাদের নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা করা; সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন; ইহকালীন ও পরকালীন মুক্তির লক্ষ্যে ইসলামী সমাজভিত্তিক কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা।
সমাবেশ পরিচালনা করেন সংগঠনের শ্রীপুর উপজেলা শাখার সেক্রেটারি হাফেজ মাওলানা ইউনুস আহমাদ। বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক (ময়মনসিংহ বিভাগ) জি এম রুহুল আমিন, গাজীপুর জেলা শাখার সহসভাপতি মাওলানা মাইনুদ্দিন আজাদী, গাজীপুর জেলা শাখার সেক্রেটারি মাওলানা আবু বকর সিদ্দিক (মাজিদুল) প্রমুখ।
সমাবেশে প্রধান আলোচক ছিলেন সংগঠনের গাজীপুর জেলা শাখার সভাপতি প্রিন্সিপাল মুফতি নাসির উদ্দিন।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, বাংলাদেশের পোশাকশিল্প ধ্বংসের ষড়যন্ত্র চলছে। একটি চক্র উঠেপড়ে লেগেছে পোশাকশিল্পকে ধ্বংস করতে। শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার দাবিদাওয়া মেনে নিয়ে সুন্দর একটি শিল্প পরিবেশ গড়ে তুলতে হবে।
সোমবার (৭ অক্টোবর) বিকেলে গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার মাওনা চৌরাস্তা ফ্লাইওভার চত্বরে আয়োজিত এক গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ শ্রীপুর শাখার উদ্যোগে এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের শ্রীপুর উপজেলা শাখার সভাপতি হাফেজ মাওলানা আলমগীর হোসাইন।
পোশাক কারখানায় সুন্দর পরিবেশ নিশ্চিতের দাবি জানিয়ে ফয়জুল করীম বলেন, ‘পোশাক কারাখায় নারী শ্রমিক-পুরুষ শ্রমিকের মধ্যে কোনো ধরনের বৈষম্য থাকবে না। যেখানে আমার মায়েরা, বোনেরা ইজ্জত নিয়ে তাদের কর্মস্থলে কাজ করতে পারবেন।’
তিনি বলেন, ‘সবে ক্ষেত্রে বৈষম্য দূর করতে পারে শুধু ইসলাম। ইসলাম ধ্বংস করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ক্ষমতায় আসতে চায় না, আসতে পারে না, আসবে না।’
তিনি বলেন, ‘ভারতের সংবিধানের প্রধান চার নীতি আমাদের বাংলাদেশের সংবিধানের মূল চার নীতি হতে পারে না। এটা ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সমর্থন করে না। ইসলাম সমর্থন করে না। আমরা স্বাধীন হলাম ১৯৭১ সালে, তাহলে ১৯৭২ সালের সংবিধান কী করে স্বাধীনতার মূলমন্ত্র হয়।’
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে উদ্দেশ করে ফয়জুল করীম বলেন, ‘গত ৫ আগস্ট ছাত্র আন্দোলনের মাধ্যমে এ দেশ থেকে স্বৈরাচার সরকারের পতন হয়েছে। দেশের ছাত্র-জনতা বৈষম্য দূর করতে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়েছে। কিন্তু আজও বৈষম্য দূর হয়নি।
শিক্ষা সংস্কার, সংবিধান সংস্কারের জন্য যাদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তাদের দেশ ও দেশের মানুষের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই। তারা কী করে মানুষের জন্য শিক্ষা ও সংবিধান সংস্কার করবে। এর জন্য প্রতিটি সংস্কারের জন্য দুজন বিজ্ঞ আলেম নিতে হবে। একমাত্র ইসলাম পারে বৈষম্য দূর করতে।’
চার দফা দাবিতে এ গণসমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। দাবিগুলো হলো ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে সংঘটিত গণহত্যার বিচার; দুর্নীতিবাজদের গ্রেপ্তার, অবৈধ সম্পদ বাজেয়াপ্ত করা ও তাদের নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা করা; সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন; ইহকালীন ও পরকালীন মুক্তির লক্ষ্যে ইসলামী সমাজভিত্তিক কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা।
সমাবেশ পরিচালনা করেন সংগঠনের শ্রীপুর উপজেলা শাখার সেক্রেটারি হাফেজ মাওলানা ইউনুস আহমাদ। বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক (ময়মনসিংহ বিভাগ) জি এম রুহুল আমিন, গাজীপুর জেলা শাখার সহসভাপতি মাওলানা মাইনুদ্দিন আজাদী, গাজীপুর জেলা শাখার সেক্রেটারি মাওলানা আবু বকর সিদ্দিক (মাজিদুল) প্রমুখ।
সমাবেশে প্রধান আলোচক ছিলেন সংগঠনের গাজীপুর জেলা শাখার সভাপতি প্রিন্সিপাল মুফতি নাসির উদ্দিন।
আমীর খসরু বলেন, যারা পিআর পদ্ধতির পক্ষে তাদের উচিত হবে জনগণের কাছে গিয়ে ম্যান্ডেট আনা। কিছু রাজনৈতিক দল নিয়ে আলোচনা করে আগামীর বাংলাদেশে কী হবে- তা ঠিক করতে মানুষ দায়িত্ব দেয় নাই। তাই সনদেরও ম্যান্ডেট লাগবে।
১৭ ঘণ্টা আগেএকজন কন্যাসন্তানের বাবা হিসেবে আমি জানি মেয়েদের ক্ষমতায়ন কোনো নীতি নয়, এটি ব্যক্তিগত দায়িত্ব ও অঙ্গীকার। বাংলাদেশের জন্য আমাদের স্বপ্ন হলো যেখানে প্রতিটি মেয়ের জন্য একই স্বাধীনতা, সুযোগ এবং নিরাপত্তা থাকবে, যা যেকোনো বাবা-মা তাদের সন্তানের জন্য কামনা করেন।
২১ ঘণ্টা আগেবিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ হিসেবে সামনে চলে এসেছে বিএনপিরই একসময়ের মিত্র জামায়াতে ইসলামী। দলটি নির্বাচনের প্রার্থী নির্দিষ্ট করে প্রস্তুতি শুরু করেছে আরও প্রায় বছরখানেক আগে।
১ দিন আগেজামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, আমরা দেখতে পাচ্ছি নির্বাচনের আগে কোথাও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করা হচ্ছে না। পুলিশ থেকে শুরু করে আমলা পর্যন্ত অনেককেই দেখা যাচ্ছে, বিশেষ দলের প্রতি দুর্বল হয়ে নির্বাচনকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছেন। এগুলো পরিহার করে নির্বাচনের মাঠকে সমান ও সমতল করতে হবে।
১ দিন আগে