প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
আওয়ামী সরকার ভারতের সঙ্গে এমন সব চুক্তি করেছে যা শুধুমাত্র ভারতের স্বার্থ রক্ষা করেছে, বাংলাদেশের কোনো উপকার হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নেতা মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করিম।
রবিবার (১৭ নভেম্বর) বিকেল ৫টায় বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার চরাদি ফজলুল হক মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বাকেরগঞ্জ পূর্ব উপজেলা শাখার আয়োজনে গণসমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে তিনি এই কথা বলেন।
এসময় তিনি বলেন, বিগত সরকার শপথ নেওয়ার আগেই সরকারের দালালরা ভারতের সঙ্গে এমন সব চুক্তি করেছে, যা শুধুমাত্র ভারতের স্বার্থ রক্ষা করেছে। এসব চুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশের কোনো উপকার হয়নি, বরং তারা বলেছেন 'ভারতকে যা করেছি, তা ভারত সারা জীবন মনে রাখবে।' ভারতের দালালরা বাংলাদেশের মাটিকে কলঙ্কিত করেছে, বিগত ফ্যাসিবাদী সরকার দেশের স্বার্থ না দেখে, বিদেশী স্বার্থ রক্ষায় ব্যস্ত ছিল।
চরমোনাই পীর আরও বলেন, বাংলাদেশ পাঁচবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। দেশের টাকা পাচার করে বিদেশে ‘বেগমপাড়া’ তৈরি হয়েছে। যখন বাংলাদেশের মানুষ তাদের ন্যায্য অধিকার দাবি করতে রাস্তায় নামে, তখন তাদের গুম করা হয়। দিনের ভোট রাতে হয়ে যায়, মেধাবী সন্তানদের পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়।
গণসমাবেশে বক্তারা ছাত্র জনতার বিপ্লবে সংঘটিত গণহত্যার বিচার, দুর্নীতিবাজদের গ্রেফতার, অবৈধ সম্পদ বাজেয়াপ্ত এবং তাদের নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণার দাবি করেন। তারা সংক্ষানুপাতিক পদ্ধতিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যবস্থা এবং ইসলামী সমাজভিত্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ইহকালীন শান্তি ও পরকালীন মুক্তির লক্ষ্যে কাজ করার আহ্বান জানান।
গণসমাবেশে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রেসিডিয়াম সদস্য আলহাজ্ব খন্দকার গোলাম মাওলা, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা মোঃ নুরুল ইসলাম আল আমিন, বরিশাল জেলা সহ-সভাপতি শেখ শামসুল আলম মিলন, এবং অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা সভাপতি মাওলানা মোঃ মাহবুব হোসেন ইলিয়াস। সঞ্চালনা করেন উপজেলা সেক্রেটারি আব্দুল খালেক হাওলাদার ও যুব আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাফেজ মাওলানা মো. সোলায়মান।
আওয়ামী সরকার ভারতের সঙ্গে এমন সব চুক্তি করেছে যা শুধুমাত্র ভারতের স্বার্থ রক্ষা করেছে, বাংলাদেশের কোনো উপকার হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নেতা মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করিম।
রবিবার (১৭ নভেম্বর) বিকেল ৫টায় বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার চরাদি ফজলুল হক মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বাকেরগঞ্জ পূর্ব উপজেলা শাখার আয়োজনে গণসমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে তিনি এই কথা বলেন।
এসময় তিনি বলেন, বিগত সরকার শপথ নেওয়ার আগেই সরকারের দালালরা ভারতের সঙ্গে এমন সব চুক্তি করেছে, যা শুধুমাত্র ভারতের স্বার্থ রক্ষা করেছে। এসব চুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশের কোনো উপকার হয়নি, বরং তারা বলেছেন 'ভারতকে যা করেছি, তা ভারত সারা জীবন মনে রাখবে।' ভারতের দালালরা বাংলাদেশের মাটিকে কলঙ্কিত করেছে, বিগত ফ্যাসিবাদী সরকার দেশের স্বার্থ না দেখে, বিদেশী স্বার্থ রক্ষায় ব্যস্ত ছিল।
চরমোনাই পীর আরও বলেন, বাংলাদেশ পাঁচবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। দেশের টাকা পাচার করে বিদেশে ‘বেগমপাড়া’ তৈরি হয়েছে। যখন বাংলাদেশের মানুষ তাদের ন্যায্য অধিকার দাবি করতে রাস্তায় নামে, তখন তাদের গুম করা হয়। দিনের ভোট রাতে হয়ে যায়, মেধাবী সন্তানদের পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়।
গণসমাবেশে বক্তারা ছাত্র জনতার বিপ্লবে সংঘটিত গণহত্যার বিচার, দুর্নীতিবাজদের গ্রেফতার, অবৈধ সম্পদ বাজেয়াপ্ত এবং তাদের নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণার দাবি করেন। তারা সংক্ষানুপাতিক পদ্ধতিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যবস্থা এবং ইসলামী সমাজভিত্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ইহকালীন শান্তি ও পরকালীন মুক্তির লক্ষ্যে কাজ করার আহ্বান জানান।
গণসমাবেশে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রেসিডিয়াম সদস্য আলহাজ্ব খন্দকার গোলাম মাওলা, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা মোঃ নুরুল ইসলাম আল আমিন, বরিশাল জেলা সহ-সভাপতি শেখ শামসুল আলম মিলন, এবং অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা সভাপতি মাওলানা মোঃ মাহবুব হোসেন ইলিয়াস। সঞ্চালনা করেন উপজেলা সেক্রেটারি আব্দুল খালেক হাওলাদার ও যুব আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাফেজ মাওলানা মো. সোলায়মান।
আমীর খসরু বলেন, যারা পিআর পদ্ধতির পক্ষে তাদের উচিত হবে জনগণের কাছে গিয়ে ম্যান্ডেট আনা। কিছু রাজনৈতিক দল নিয়ে আলোচনা করে আগামীর বাংলাদেশে কী হবে- তা ঠিক করতে মানুষ দায়িত্ব দেয় নাই। তাই সনদেরও ম্যান্ডেট লাগবে।
১২ ঘণ্টা আগেএকজন কন্যাসন্তানের বাবা হিসেবে আমি জানি মেয়েদের ক্ষমতায়ন কোনো নীতি নয়, এটি ব্যক্তিগত দায়িত্ব ও অঙ্গীকার। বাংলাদেশের জন্য আমাদের স্বপ্ন হলো যেখানে প্রতিটি মেয়ের জন্য একই স্বাধীনতা, সুযোগ এবং নিরাপত্তা থাকবে, যা যেকোনো বাবা-মা তাদের সন্তানের জন্য কামনা করেন।
১৬ ঘণ্টা আগেবিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ হিসেবে সামনে চলে এসেছে বিএনপিরই একসময়ের মিত্র জামায়াতে ইসলামী। দলটি নির্বাচনের প্রার্থী নির্দিষ্ট করে প্রস্তুতি শুরু করেছে আরও প্রায় বছরখানেক আগে।
১৮ ঘণ্টা আগেজামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, আমরা দেখতে পাচ্ছি নির্বাচনের আগে কোথাও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করা হচ্ছে না। পুলিশ থেকে শুরু করে আমলা পর্যন্ত অনেককেই দেখা যাচ্ছে, বিশেষ দলের প্রতি দুর্বল হয়ে নির্বাচনকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছেন। এগুলো পরিহার করে নির্বাচনের মাঠকে সমান ও সমতল করতে হবে।
১ দিন আগে